নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে তৈরি হওয়া বড় আইনি জটিলতায় নতুন মোড় এসেছে। আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ তুলে নেওয়ায় বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের পাঠানো বিতর্কিত চিঠি আবার কার্যকর হলো। এর ফলে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের কাউন্সিলর মনোনয়ন এখন থেকে কেবল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কর্তৃক গঠিত অ্যাডহক কমিটির মাধ্যমেই জমা দিতে হবে।
সন্ধ্যায় বিসিবির পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১৮ সেপ্টেম্বর বিসিবি সভাপতির স্বাক্ষরিত চিঠির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আইনজীবী এবি এম মনজুরুল আলম দুলালসহ কয়েকজন হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। চিঠিটিতে বিসিবির সাধারণ পরিষদ গঠন ও বোর্ড অব ডিরেক্টরস নির্বাচন ২০২৫-এর জন্য জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা থেকে কাউন্সিলর মনোনয়নের নির্দেশনা ছিল।
এর আগে বিকেলে হাইকোর্ট রুল জারি করে এবং চিঠির কার্যকারিতা ১৫ দিনের জন্য স্থগিত রাখেন। আদালত সরকারের পক্ষকে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে জবাব দেওয়ারও নির্দেশ দেন।
রিটকারীদের পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস যুক্তি দেন, বিসিবির গঠনতন্ত্রের ৯ নম্বর অনুচ্ছেদে কোথাও অ্যাডহক কমিটির মাধ্যমে কাউন্সিলর মনোনয়ন বাধ্যতামূলক নয়। তাঁর বক্তব্য ছিল, স্থগিতাদেশ থাকলে পূর্বের কাউন্সিলরদের নাম খসড়া ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যেত, ফলে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় কোনো সমস্যা তৈরি হতো না।
হাইকোর্টের এই স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে সরকার দ্রুত আপিল বিভাগে সিভিল মিসকেসেলেনিয়াস পিটিশন (সিএমপি) দায়ের করে। আজ সোমবার শুনানি শেষে চেম্বার বিচারপতি হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে সভাপতির পাঠানো চিঠিকে বহাল রাখেন।
এখন থেকে জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থাগুলো কেবল অ্যাডহক কমিটির মাধ্যমে কাউন্সিলর মনোনয়ন দিতে পারবে। এতে সরাসরি প্রভাব পড়ছে ভোটার তালিকা প্রণয়ন প্রক্রিয়ায়। কারণ খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের কথা আজ রাত ৭টায়, যা পূর্বনির্ধারিত সময়েই প্রকাশ হবে। চেম্বার আদালতের আদেশে নির্বাচন প্রক্রিয়া আপাতত আর কোনো আইনি বাধার মুখে পড়ছে না। নির্বাচনের তফসিলও বহাল থাকছে। তবে রিটকারীদের যুক্তি ছিল, এভাবে অ্যাডহক কমিটির হাতে নিয়ন্ত্রণ দিয়ে কাউন্সিলর মনোনয়নের স্বাধীনতা খর্ব করা হচ্ছে।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে তৈরি হওয়া বড় আইনি জটিলতায় নতুন মোড় এসেছে। আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ তুলে নেওয়ায় বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের পাঠানো বিতর্কিত চিঠি আবার কার্যকর হলো। এর ফলে জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের কাউন্সিলর মনোনয়ন এখন থেকে কেবল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কর্তৃক গঠিত অ্যাডহক কমিটির মাধ্যমেই জমা দিতে হবে।
সন্ধ্যায় বিসিবির পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ১৮ সেপ্টেম্বর বিসিবি সভাপতির স্বাক্ষরিত চিঠির বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আইনজীবী এবি এম মনজুরুল আলম দুলালসহ কয়েকজন হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন। চিঠিটিতে বিসিবির সাধারণ পরিষদ গঠন ও বোর্ড অব ডিরেক্টরস নির্বাচন ২০২৫-এর জন্য জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থা থেকে কাউন্সিলর মনোনয়নের নির্দেশনা ছিল।
এর আগে বিকেলে হাইকোর্ট রুল জারি করে এবং চিঠির কার্যকারিতা ১৫ দিনের জন্য স্থগিত রাখেন। আদালত সরকারের পক্ষকে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে জবাব দেওয়ারও নির্দেশ দেন।
রিটকারীদের পক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস যুক্তি দেন, বিসিবির গঠনতন্ত্রের ৯ নম্বর অনুচ্ছেদে কোথাও অ্যাডহক কমিটির মাধ্যমে কাউন্সিলর মনোনয়ন বাধ্যতামূলক নয়। তাঁর বক্তব্য ছিল, স্থগিতাদেশ থাকলে পূর্বের কাউন্সিলরদের নাম খসড়া ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা যেত, ফলে নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় কোনো সমস্যা তৈরি হতো না।
হাইকোর্টের এই স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে সরকার দ্রুত আপিল বিভাগে সিভিল মিসকেসেলেনিয়াস পিটিশন (সিএমপি) দায়ের করে। আজ সোমবার শুনানি শেষে চেম্বার বিচারপতি হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করে সভাপতির পাঠানো চিঠিকে বহাল রাখেন।
এখন থেকে জেলা ও বিভাগীয় ক্রীড়া সংস্থাগুলো কেবল অ্যাডহক কমিটির মাধ্যমে কাউন্সিলর মনোনয়ন দিতে পারবে। এতে সরাসরি প্রভাব পড়ছে ভোটার তালিকা প্রণয়ন প্রক্রিয়ায়। কারণ খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের কথা আজ রাত ৭টায়, যা পূর্বনির্ধারিত সময়েই প্রকাশ হবে। চেম্বার আদালতের আদেশে নির্বাচন প্রক্রিয়া আপাতত আর কোনো আইনি বাধার মুখে পড়ছে না। নির্বাচনের তফসিলও বহাল থাকছে। তবে রিটকারীদের যুক্তি ছিল, এভাবে অ্যাডহক কমিটির হাতে নিয়ন্ত্রণ দিয়ে কাউন্সিলর মনোনয়নের স্বাধীনতা খর্ব করা হচ্ছে।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৯ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৯ ঘণ্টা আগে