ভারতের কাছে টেস্ট সিরিজ হারলেও ওয়ানডেতে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। গতকাল চিপকে সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডেতে ২১ রানের রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে অজিরা। তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতেছে তারা।
২৭০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করেন রোহিত শর্মা ও শুভমান গিল। ৬৫ রানের জুটি গড়েন দুজনে। ৬ রানের ব্যবধানে দুজনে ফিরলেও তৃতীয় উইকেটে ৬৯ রানের জুটি গড়ে ভারতের রান বাড়াতে থাকেন বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুল।
তবে ৩২ রানে রাহুল ফেরার পর দ্রুত আরও ৩ উইকেট হারায় ভারত। এর মধ্যে ওয়ানডেতে পাঁচ ইনিংস পর ফিফটি পাওয়া কোহলি ৫৪ রানে ফিরলেও লজ্জার রেকর্ড গড়েছেন সূর্যকুমার যাদব। টানা তিন ইনিংসে ডাক মেরে শচীন টেন্ডুলকার-অনিল কুম্বেলেদের রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন তিনি।
১৮৫ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে যখন ম্যাচের সঙ্গে সিরিজ হারার শঙ্কায়, তখন ৩৩ রানে ছোট জুটি গড়ে ম্যাচ জেতানোর দায়িত্ব নিচ্ছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া ও রবীন্দ্র জাদেজা। তবে দুজনে ৭ রানের ব্যবধানে সাজঘরে ফিরলে ভারতের হার নিশ্চিত হওয়াটা সময়ের ব্যাপার ছিল মাত্র।
শেষে ১০ বলে ১৪ রান করে শুধু হারের ব্যবধানটাই কমিয়েছেন পেসার মোহাম্মদ শামি। ৪৯.১ ওভারে ২৪৮ রানে অলআউট হয় ভারত। ৪৫ রানে ৪ উইকেট নিয়ে অজিদের সেরা বোলার অ্যাডাম জাম্পা।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে অস্ট্রেলিয়ারও শুরুটা হয় দুর্দান্ত। উদ্বোধনী জুটিতে ৬৮ রান করেন ট্রাভিস হেড ও শন মার্শ। ১০ ওভার শেষেও যখন দুজনের জুটি ভাঙতে পারছিল না ভারত, ঠিক তখনই হার্দিক পান্ডিয়াকে বোলিংয়ে আনেন রোহিত। নিজের দ্বিতীয় বলেই হেডকে আউটের সুযোগ তৈরি করেছিলেন এই অলরাউন্ডার। কিন্তু ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচটি নিতে পারেননি শুভমান গিল।
সেই সুযোগ হাতছাড়া হলেও ২ বল পরে ঠিকই হেডকে আউট করেছেন হার্দিক। ৩৩ রানে তাঁকে আউট করার পরের দুই ওভারে ফিরিয়েছেন স্টিভেন স্মিথ ও মার্শকেও। ১৭ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারানোর পর মারনাস লাবুশানেকে নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৪০ রানের জুটি গড়েন ওয়ানডেতে প্রথমবারের মতো চারে ব্যাটিংয়ে নামা ডেভিড ওয়ার্নার। নতুন জায়গায় ২৩ রানের বেশি করতে পারেননি বাঁ হাতি ব্যাটার।
কিছুক্ষণ পর ওয়ার্নারের দেখানো পথেই সাজঘরে ফেরেন লাবুশানে। তাঁর ফিরে যাওয়ার পরেই প্রথম ওয়ানডের মতো শঙ্কা জেগেছিল অস্ট্রেলিয়ার। সেদিন ভালো শুরুর পরও ২০০ নিচে অলআউট হয়েছিল তারা। তবে শঙ্কাটা উঁকি দিলেও বাস্তবে হয়নি।
৫৮ রানের ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে তা হতে দেননি মার্কাস স্টোয়নিস ও অ্যালেক্স ক্যারি। তবে সতীর্থদের মতো ভালো শুরু করেও ফিফটি করার আগেই ফিরেছেন দুজনে। তাঁদের পরে ব্যাটিংয়ে নামা অন্য সতীর্থরা প্রত্যেকেই দুই অঙ্কের ইনিংস খেললে অলআউট হওয়ার আগে ২৬৯ রান পায় অজিরা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৭ রান করেন মার্শ। ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন পান্ডিয়া ও কুলদীপ যাদব।
কোনো ব্যাটারের ফিফটি ছাড়া সর্বোচ্চ স্কোরের তালিকায় অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসটি ওয়ানডের ইতিহাসে চারে। ২৮৫ রানে সবার শীর্ষে রয়েছে ইংল্যান্ডের ইনিংস। ২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যানচেস্টারে এই স্কোর করেছিল ইংলিশরা।
ভারতের কাছে টেস্ট সিরিজ হারলেও ওয়ানডেতে জিতেছে অস্ট্রেলিয়া। গতকাল চিপকে সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডেতে ২১ রানের রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে অজিরা। তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতেছে তারা।
২৭০ রানের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নেমে দুর্দান্ত শুরু করেন রোহিত শর্মা ও শুভমান গিল। ৬৫ রানের জুটি গড়েন দুজনে। ৬ রানের ব্যবধানে দুজনে ফিরলেও তৃতীয় উইকেটে ৬৯ রানের জুটি গড়ে ভারতের রান বাড়াতে থাকেন বিরাট কোহলি ও লোকেশ রাহুল।
তবে ৩২ রানে রাহুল ফেরার পর দ্রুত আরও ৩ উইকেট হারায় ভারত। এর মধ্যে ওয়ানডেতে পাঁচ ইনিংস পর ফিফটি পাওয়া কোহলি ৫৪ রানে ফিরলেও লজ্জার রেকর্ড গড়েছেন সূর্যকুমার যাদব। টানা তিন ইনিংসে ডাক মেরে শচীন টেন্ডুলকার-অনিল কুম্বেলেদের রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন তিনি।
১৮৫ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে যখন ম্যাচের সঙ্গে সিরিজ হারার শঙ্কায়, তখন ৩৩ রানে ছোট জুটি গড়ে ম্যাচ জেতানোর দায়িত্ব নিচ্ছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া ও রবীন্দ্র জাদেজা। তবে দুজনে ৭ রানের ব্যবধানে সাজঘরে ফিরলে ভারতের হার নিশ্চিত হওয়াটা সময়ের ব্যাপার ছিল মাত্র।
শেষে ১০ বলে ১৪ রান করে শুধু হারের ব্যবধানটাই কমিয়েছেন পেসার মোহাম্মদ শামি। ৪৯.১ ওভারে ২৪৮ রানে অলআউট হয় ভারত। ৪৫ রানে ৪ উইকেট নিয়ে অজিদের সেরা বোলার অ্যাডাম জাম্পা।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে অস্ট্রেলিয়ারও শুরুটা হয় দুর্দান্ত। উদ্বোধনী জুটিতে ৬৮ রান করেন ট্রাভিস হেড ও শন মার্শ। ১০ ওভার শেষেও যখন দুজনের জুটি ভাঙতে পারছিল না ভারত, ঠিক তখনই হার্দিক পান্ডিয়াকে বোলিংয়ে আনেন রোহিত। নিজের দ্বিতীয় বলেই হেডকে আউটের সুযোগ তৈরি করেছিলেন এই অলরাউন্ডার। কিন্তু ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচটি নিতে পারেননি শুভমান গিল।
সেই সুযোগ হাতছাড়া হলেও ২ বল পরে ঠিকই হেডকে আউট করেছেন হার্দিক। ৩৩ রানে তাঁকে আউট করার পরের দুই ওভারে ফিরিয়েছেন স্টিভেন স্মিথ ও মার্শকেও। ১৭ রানের ব্যবধানে ৩ উইকেট হারানোর পর মারনাস লাবুশানেকে নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৪০ রানের জুটি গড়েন ওয়ানডেতে প্রথমবারের মতো চারে ব্যাটিংয়ে নামা ডেভিড ওয়ার্নার। নতুন জায়গায় ২৩ রানের বেশি করতে পারেননি বাঁ হাতি ব্যাটার।
কিছুক্ষণ পর ওয়ার্নারের দেখানো পথেই সাজঘরে ফেরেন লাবুশানে। তাঁর ফিরে যাওয়ার পরেই প্রথম ওয়ানডের মতো শঙ্কা জেগেছিল অস্ট্রেলিয়ার। সেদিন ভালো শুরুর পরও ২০০ নিচে অলআউট হয়েছিল তারা। তবে শঙ্কাটা উঁকি দিলেও বাস্তবে হয়নি।
৫৮ রানের ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে তা হতে দেননি মার্কাস স্টোয়নিস ও অ্যালেক্স ক্যারি। তবে সতীর্থদের মতো ভালো শুরু করেও ফিফটি করার আগেই ফিরেছেন দুজনে। তাঁদের পরে ব্যাটিংয়ে নামা অন্য সতীর্থরা প্রত্যেকেই দুই অঙ্কের ইনিংস খেললে অলআউট হওয়ার আগে ২৬৯ রান পায় অজিরা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৭ রান করেন মার্শ। ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন পান্ডিয়া ও কুলদীপ যাদব।
কোনো ব্যাটারের ফিফটি ছাড়া সর্বোচ্চ স্কোরের তালিকায় অস্ট্রেলিয়ার ইনিংসটি ওয়ানডের ইতিহাসে চারে। ২৮৫ রানে সবার শীর্ষে রয়েছে ইংল্যান্ডের ইনিংস। ২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যানচেস্টারে এই স্কোর করেছিল ইংলিশরা।
আইপিএলে ঘরের মাঠে ছন্নছাড়া রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। বিপরীত চিত্র প্রতিপক্ষের মাঠে। ঘরের মাঠে ২ ম্যাচে বড় ব্যবধানে হারা বেঙ্গালুরু আজ পাঞ্জাব কিংসকে ৭ উইকেট হারিয়ে তুলে নিয়েছে পঞ্চম জয়। এমন জয়ের দিনে জোড়া রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন বিরাট কোহলি।
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটের সবচেয়ে সফল কোচ সালাহ উদ্দীনকে এখন কথা বলতে হচ্ছে যথেষ্ট রক্ষণাত্মক সুরে। আজ রোববার দিনের খেলা শেষে দলের প্রতিনিধি হয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসা দলের সিনিয়র সহকারী কোচকে ঘুরেফিরে কথা বলতে হলো ব্যাটিং-ব্যর্থতা নিয়ে। একটা দল টেস্টে গত এক বছরে ১৮ ইনিংসের মধ্যে ৯ বারই ২০০ রানের নিচে অ
১৩ ঘণ্টা আগেএএইচএফ কাপে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছিল দারুণ। প্রথম ম্যাচে কাজাখস্তানকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে দেয় পুষ্কর ক্ষিসা মিমোর দল। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়াকে হারাতে গিয়ে ঘাম ছুটে গেল। একপর্যায়ে মনে হচ্ছিল ড্রয়ের দিকেই এগোচ্ছে ম্যাচ। কিন্তু শেষ মিনিটে ফজলে রাব্বির গোলে ৩-২ ব্যবধানের রোমাঞ্চকর জয় নিয়ে...
১৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়ানো আলোচনা উঠেছে আবারও। ২০২৬ বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো অংশ নেবে ৪৮ দল। তবে ২০৩০ বিশ্বকাপে দল সংখ্যা বাড়িয়ে ৬৪ করার প্রস্তাব দিয়েছে লাতিন আমেরিকা ফুটবল কনফেডারেশন। প্রস্তাবটি বিশ্লেষণের পর্যায়ে রেখেছে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফা। তবে বিশ্বকাপ ৬৪ দলের হলে আয়োজনে কোনো সমস্যা...
১৪ ঘণ্টা আগে