নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জয়ের ধারা ধরে রাখতে পারল না বাংলাদেশ। চট্টগ্রামে শেষ টি-টোয়েন্টিতে আয়ারল্যান্ডের কাছে ৭ উইকেটে হেরেছে স্বাগতিকেরা। প্রথম দুই ম্যাচে দাপুটে জয়ের পর শেষ টি-টোয়েন্টিতে সেটা ধরে রাখতে ব্যর্থ বাংলাদেশ। আজ জিতে ধবলধোলাই এড়িয়েছে আয়ারল্যান্ড।
বাংলাদেশের দেওয়া ১২৫ রানের লক্ষ্য আয়ারল্যান্ড ওভার হাতে রেখে তাড়া করে ফেলেছে আয়ারল্যান্ড। দলের জয় মূলত সহজ করে দিয়েছেন অধিনায়ক পল স্টার্লিং। ৪১ বলে ৭৭ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন স্টার্লিং। তাঁর ইনিংসটা সাজানো ১০ চার ও ৪ ছক্কায়। তাঁকে আউট করে অভিষেক ম্যাচে ক্যারিয়ারের প্রথম টি-টোয়েন্টি উইকেট পেয়েছেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন।
এর আগে টস জিতে আগে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারের ৪ বল আগেই বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ১২৪ রানে। ধবলধোলাই এড়াতে হলে আইরিশদের করতে হবে ১২৫ রান। এদিন পাওয়ার প্লের মধ্যেই ৪১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। একে একে আউট হন লিটন দাস (৫), নাজমুল হোসেন শান্ত (৪), রনি তালুকদার (১৪) ও সাকিব আল হাসান (৬)। এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি স্বাগতিকেরা। উল্টো নিয়মিত বিরতিতে একের পর এক উইকেট হারিয়েছে।
সুবিধা করতে পারেননি তাওহীদ হৃদয় (১২)। খাদের কিনারা থেকে শামীম হোসেন পাটোয়ারির সঙ্গে দলকে টেনে তুলতে চেষ্টা করেন অভিষিক্ত রিশাদ হোসেন। দুজনের জুটিতে যোগ হয় ২০ রান। এক ছক্কায় ৮ রান করে আউট হন রিশাদ। তবে অষ্টম উইকেটে নাসুম আহমেদকে নিয়ে বোলারদের জন্য লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন শামীম।
শামীম-নাসুমের জুটিতে যোগ হয় ৩৩ রান। শামীমকে দারুণ সঙ্গ দেওয়া নাসুম ১৭ বলে এক চারে ১৩ রান করে আউট হন। তবে এক প্রান্তে সময়োপযোগী দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছে শামীম। শেষ দ্বিতীয় বলে আউট হওয়ার আগে ৫১ রান করেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে এটিই প্রথম ফিফটি শামীমের। ৪২ বলের ইনিংসটি সাজানো ৫ চার ও ২ ছক্কায়। শেষ পর্যন্ত ইনিংসটা অবশ্য দলের জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়নি।
জয়ের ধারা ধরে রাখতে পারল না বাংলাদেশ। চট্টগ্রামে শেষ টি-টোয়েন্টিতে আয়ারল্যান্ডের কাছে ৭ উইকেটে হেরেছে স্বাগতিকেরা। প্রথম দুই ম্যাচে দাপুটে জয়ের পর শেষ টি-টোয়েন্টিতে সেটা ধরে রাখতে ব্যর্থ বাংলাদেশ। আজ জিতে ধবলধোলাই এড়িয়েছে আয়ারল্যান্ড।
বাংলাদেশের দেওয়া ১২৫ রানের লক্ষ্য আয়ারল্যান্ড ওভার হাতে রেখে তাড়া করে ফেলেছে আয়ারল্যান্ড। দলের জয় মূলত সহজ করে দিয়েছেন অধিনায়ক পল স্টার্লিং। ৪১ বলে ৭৭ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন স্টার্লিং। তাঁর ইনিংসটা সাজানো ১০ চার ও ৪ ছক্কায়। তাঁকে আউট করে অভিষেক ম্যাচে ক্যারিয়ারের প্রথম টি-টোয়েন্টি উইকেট পেয়েছেন লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেন।
এর আগে টস জিতে আগে ব্যাটিং করে নির্ধারিত ২০ ওভারের ৪ বল আগেই বাংলাদেশ অলআউট হয়েছে ১২৪ রানে। ধবলধোলাই এড়াতে হলে আইরিশদের করতে হবে ১২৫ রান। এদিন পাওয়ার প্লের মধ্যেই ৪১ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ফেলে বাংলাদেশ। একে একে আউট হন লিটন দাস (৫), নাজমুল হোসেন শান্ত (৪), রনি তালুকদার (১৪) ও সাকিব আল হাসান (৬)। এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি স্বাগতিকেরা। উল্টো নিয়মিত বিরতিতে একের পর এক উইকেট হারিয়েছে।
সুবিধা করতে পারেননি তাওহীদ হৃদয় (১২)। খাদের কিনারা থেকে শামীম হোসেন পাটোয়ারির সঙ্গে দলকে টেনে তুলতে চেষ্টা করেন অভিষিক্ত রিশাদ হোসেন। দুজনের জুটিতে যোগ হয় ২০ রান। এক ছক্কায় ৮ রান করে আউট হন রিশাদ। তবে অষ্টম উইকেটে নাসুম আহমেদকে নিয়ে বোলারদের জন্য লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেন শামীম।
শামীম-নাসুমের জুটিতে যোগ হয় ৩৩ রান। শামীমকে দারুণ সঙ্গ দেওয়া নাসুম ১৭ বলে এক চারে ১৩ রান করে আউট হন। তবে এক প্রান্তে সময়োপযোগী দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছে শামীম। শেষ দ্বিতীয় বলে আউট হওয়ার আগে ৫১ রান করেছেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে এটিই প্রথম ফিফটি শামীমের। ৪২ বলের ইনিংসটি সাজানো ৫ চার ও ২ ছক্কায়। শেষ পর্যন্ত ইনিংসটা অবশ্য দলের জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়নি।
নেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১৯ মিনিট আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৪২ মিনিট আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
১ ঘণ্টা আগেক্যারিয়ারে বেশির ভাগ সময় নেইমার লড়াই করেছেন চোটের সঙ্গে। প্রতিযোগিতামূলক ফুটবলে চোটে পড়ে কত ম্যাচ তিনি মিস করেছেন, সেটার হিসেব নেই। ব্রাজিলের ফরোয়ার্ডকে এবার আক্রমণ করল করোনা।
২ ঘণ্টা আগে