অনলাইন ডেস্ক
দীর্ঘ সময় বাংলাদেশ ক্রিকেট আলোকিত হয়েছে মাশরাফি বিন মর্তুজা, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহর আলোতে। পাঁচ তারকার যুগ পেরিয়ে বাংলাদেশকে এখন এগিয়ে নিচ্ছেন নতুন প্রজন্মের ক্রিকেটাররা। তারুণ্যের জয়গান বাজছে বিদেশের মাঠেও। তানজিম সাকিব, শেখ মেহেদী হাসান, জাকের আলী, শামীম পাটোয়ারী, রিশাদ হোসেনদের হাত ধরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দেখছে নতুন দিনের স্বপ্ন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে স্বাগতিক ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ও এসেছে তরুণদের হাত ধরে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজটা যে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ; তাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান শেখ মেহেদী, শামীম, হাসান মাহমুদ, রিশাদ হোসেন, জাকের আলীর মতো তরুণদের। বাংলাদেশ দল যে পঞ্চপাণ্ডবের ছায়া থেকে বেরিয়ে এগিয়ে যেতে শুরু করেছে, সেটির ভালো একটি উদাহরণ হয়ে থাকল ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজটি। পাঁচ তারকার উত্তরসূরির সন্ধানে বিসিবি কতটা সফল, সেটি জানতে হয়তো আরও অপেক্ষা করতে হবে। এই সিরিজে ভালো আশা দিয়েছেন তরুণেরা। টি-টোয়েন্টি দলটার দাঁড়িয়ে যাওয়ার ইঙ্গিতও মিলেছে।
শুধু চলতি ক্যারিবীয় সফরেই নয়, এ বছর বাংলাদেশ দল দেশের মাঠের চেয়ে বেশি সফল বিদেশে। আর এই সাফল্যের মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠেছে তরুণ ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স। চলতি বছর বিশ্বকাপসহ চারটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলে অভিজ্ঞ মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদের সঙ্গে দারুণ পাল্লা দিয়ে উইকেট শিকার করছেন তরুণ পেস তারকা তানজিম সাকিব। পিছিয়ে নেই নাহিদ রানাও। লাল বলে দুর্দান্ত খেলা রানাকে ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্টের বিষয়টি বিবেচনা করে সাদা বলে একটু রয়েসয়ে ব্যবহার করছে টিম ম্যানেজমেন্ট।
টপ অর্ডারে তানজিদ তামিম এই সিরিজে নিষ্প্রভ থাকলেও লোয়ার মিডল অর্ডারে আস্থার প্রতিদান দিচ্ছেন জাকের আলী কিংবা শামীমের মতো ব্যাটাররা। ২০০ স্ট্রাইকরেটের ওপর ব্যাটিং করা শামীমের দুটি ক্যামিও ইনিংস দলকে ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে সিরিজ জিততে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। সিরিজ নিশ্চিত করা ম্যাচের নায়কও তিনি। গতকাল ম্যাচ শেষে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে শামীম বলেছেন, ‘অনেক দিন পর জাতীয় দলে ফিরে খুব ভালো লাগছে। ফিনিশার হিসেবে আমার কাজই হলো মারা। গত কয়েক মাসে পরিশ্রম তো কম করিনি।’
শামীমের পারফরম্যান্সে তৃপ্ত নির্বাচক আবদুর রাজ্জাক। সিলেটে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘শামীমকে বেশ আগেই দলে নিয়েছিলাম। কারণ, এমন ব্যাটারই আমরা চাইছিলাম। তার ওপর অনেক প্রত্যাশা ছিল, এটা তাকে চাপে ফেলেছিল। এখন সে উন্নতি করেছে এবং শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে তার পারফরম্যান্স প্রমাণ করছে। সে এখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য তৈরি।’
শামীম যদি তাঁর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেন, ভবিষ্যতে তাঁকে আরও বেশি ম্যাচে দেখা যাবে বলে আশাবাদী রাজ্জাক। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, এখনো বাংলাদেশ দল সাকিব আল হাসানের মতো একজন সব্যসাচী ক্রিকেটারের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। কিন্তু কোনো ক্রিকেটারের পক্ষে যে সারা জীবন খেলা সম্ভব নয়! সাকিবের মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের শূন্য জায়গা পূরণে তরুণদের দিকে তাকিয়ে রাজ্জাক। বললেন, ‘সাকিবের জায়গায় কাউকে বসানো খুবই কঠিন। তবে বিশ্বাস করি, এখন ভালো খেলা ক্রিকেটাররা একটু সময় পেলে সাকিবের জায়গায় পৌঁছাতে পারবে।’
দীর্ঘ সময় বাংলাদেশ ক্রিকেট আলোকিত হয়েছে মাশরাফি বিন মর্তুজা, সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহর আলোতে। পাঁচ তারকার যুগ পেরিয়ে বাংলাদেশকে এখন এগিয়ে নিচ্ছেন নতুন প্রজন্মের ক্রিকেটাররা। তারুণ্যের জয়গান বাজছে বিদেশের মাঠেও। তানজিম সাকিব, শেখ মেহেদী হাসান, জাকের আলী, শামীম পাটোয়ারী, রিশাদ হোসেনদের হাত ধরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দেখছে নতুন দিনের স্বপ্ন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে স্বাগতিক ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ও এসেছে তরুণদের হাত ধরে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজটা যে এক ম্যাচ বাকি থাকতেই নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ; তাতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান শেখ মেহেদী, শামীম, হাসান মাহমুদ, রিশাদ হোসেন, জাকের আলীর মতো তরুণদের। বাংলাদেশ দল যে পঞ্চপাণ্ডবের ছায়া থেকে বেরিয়ে এগিয়ে যেতে শুরু করেছে, সেটির ভালো একটি উদাহরণ হয়ে থাকল ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে চলতি টি-টোয়েন্টি সিরিজটি। পাঁচ তারকার উত্তরসূরির সন্ধানে বিসিবি কতটা সফল, সেটি জানতে হয়তো আরও অপেক্ষা করতে হবে। এই সিরিজে ভালো আশা দিয়েছেন তরুণেরা। টি-টোয়েন্টি দলটার দাঁড়িয়ে যাওয়ার ইঙ্গিতও মিলেছে।
শুধু চলতি ক্যারিবীয় সফরেই নয়, এ বছর বাংলাদেশ দল দেশের মাঠের চেয়ে বেশি সফল বিদেশে। আর এই সাফল্যের মূল চালিকাশক্তি হয়ে উঠেছে তরুণ ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্স। চলতি বছর বিশ্বকাপসহ চারটি টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলে অভিজ্ঞ মোস্তাফিজুর রহমান, তাসকিন আহমেদের সঙ্গে দারুণ পাল্লা দিয়ে উইকেট শিকার করছেন তরুণ পেস তারকা তানজিম সাকিব। পিছিয়ে নেই নাহিদ রানাও। লাল বলে দুর্দান্ত খেলা রানাকে ওয়ার্ক লোড ম্যানেজমেন্টের বিষয়টি বিবেচনা করে সাদা বলে একটু রয়েসয়ে ব্যবহার করছে টিম ম্যানেজমেন্ট।
টপ অর্ডারে তানজিদ তামিম এই সিরিজে নিষ্প্রভ থাকলেও লোয়ার মিডল অর্ডারে আস্থার প্রতিদান দিচ্ছেন জাকের আলী কিংবা শামীমের মতো ব্যাটাররা। ২০০ স্ট্রাইকরেটের ওপর ব্যাটিং করা শামীমের দুটি ক্যামিও ইনিংস দলকে ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে সিরিজ জিততে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে। সিরিজ নিশ্চিত করা ম্যাচের নায়কও তিনি। গতকাল ম্যাচ শেষে নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে শামীম বলেছেন, ‘অনেক দিন পর জাতীয় দলে ফিরে খুব ভালো লাগছে। ফিনিশার হিসেবে আমার কাজই হলো মারা। গত কয়েক মাসে পরিশ্রম তো কম করিনি।’
শামীমের পারফরম্যান্সে তৃপ্ত নির্বাচক আবদুর রাজ্জাক। সিলেটে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘শামীমকে বেশ আগেই দলে নিয়েছিলাম। কারণ, এমন ব্যাটারই আমরা চাইছিলাম। তার ওপর অনেক প্রত্যাশা ছিল, এটা তাকে চাপে ফেলেছিল। এখন সে উন্নতি করেছে এবং শক্তিশালী বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে তার পারফরম্যান্স প্রমাণ করছে। সে এখন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য তৈরি।’
শামীম যদি তাঁর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারেন, ভবিষ্যতে তাঁকে আরও বেশি ম্যাচে দেখা যাবে বলে আশাবাদী রাজ্জাক। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই, এখনো বাংলাদেশ দল সাকিব আল হাসানের মতো একজন সব্যসাচী ক্রিকেটারের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। কিন্তু কোনো ক্রিকেটারের পক্ষে যে সারা জীবন খেলা সম্ভব নয়! সাকিবের মতো অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের শূন্য জায়গা পূরণে তরুণদের দিকে তাকিয়ে রাজ্জাক। বললেন, ‘সাকিবের জায়গায় কাউকে বসানো খুবই কঠিন। তবে বিশ্বাস করি, এখন ভালো খেলা ক্রিকেটাররা একটু সময় পেলে সাকিবের জায়গায় পৌঁছাতে পারবে।’
ইংল্যান্ডের এখন ব্যস্ত সময় যাচ্ছে ক্রীড়াঙ্গনে। চেস্টার লি স্ট্রিটে গত রাতে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২১ রানে হারিয়েছে ইংল্যান্ড। আজও মাঠে নামছে ইংলিশরা। তবে এবার তারা খেলবে ফুটবলে। ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে ইংল্যান্ড খেলবে অ্যান্ডোরার বিপক্ষে।
১২ মিনিট আগেতারকা ক্রিকেটারদের জ্বালা-যন্ত্রণার শেষ নেই। বাজে পারফরম্যান্সে সমালোচনা তো সহ্য করতেই হয়। এমনকি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলে সেই দায়ভারও পড়ে তাঁর ওপর। বিরাট কোহলির এখন হচ্ছে এই অবস্থা। এক সমাজকর্মীর চোখে ‘ভিলেনে’ পরিণত হয়েছেন ভারতীয় এই তারকা ক্রিকেটার।
৪৩ মিনিট আগেদুই মাস পর আবারও সবাই একে অপরকে ঈদ মোবারক বলছেন। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা এবার উদযাপন করছেন ঈদুল আজহা। এই ঈদ কুরবানির ঈদ নামেও পরিচিত। বাংলাদেশে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা পরিবার পরিজন-বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে উদযাপন করছেন ঈদুল আজহা।
১ ঘণ্টা আগেঈদের আমেজ শুরু হয়েছে কদিন আগে থেকেই। পরিবারের সঙ্গে ঈদুল আজহা উদযাপন করতে অনেকেই চলে গেছেন ঢাকার বাইরে। অনেকে আবার রাজধানী শহরেই থেকেছেন। সামাজিক মাধ্যমে গতকাল থেকেই দেখা যাচ্ছে, ‘ঈদ মোবারক।’
২ ঘণ্টা আগে