ক্রীড়া ডেস্ক
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজটা বাংলাদেশ কাটিয়েছে স্বপ্নের মতো। লিটন দাসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আগেই সিরিজ নিশ্চিত করেছে। সেন্ট ভিনসেন্টে আজ সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে উইন্ডিজকে ৮০ রানে হারিয়ে বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশের কাজটাও সারল।
টি-টোয়েন্টিতে এর আগে ইংল্যান্ড, আফগানিস্তানকে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। তবে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ এই দুই সিরিজ জিতেছে ঘরের মাঠে। এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে কঠিন কাজটা করল বাংলাদেশ। ছন্দে থাকা বাংলাদেশকে নিয়ে ধারাভাষ্যকক্ষে ইয়ান বিশপের কণ্ঠে শুধুই প্রশংসা, ‘বাংলাদেশ দুর্দান্ত, সিম্পলি সুপার্ব! এই বাংলাদেশকে এখন শুধু প্রশংসাই করতে হবে।’ সেন্ট ভিনসেন্টে সিরিজের প্রথম দুই টি-টোয়েন্টির উইকেট ব্যাটিংবান্ধব না হলেও আজ তৃতীয় ম্যাচের উইকেটটা একটু ভিন্ন। সিরিজজুড়ে দুর্দান্ত বাংলাদেশ ফ্ল্যাট পিচেও দেখিয়েছে কীভাবে সঠিক লাইন-লেংথে বোলিং করতে হয়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাইয়ের অনেক নায়ক রয়েছে বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে অলরাউন্ড নৈপুণ্যে বাংলাদেশকে জিতিয়েছেন শেখ মেহেদী হাসান। দ্বিতীয় ম্যাচের নায়ক শামীম হোসেন পাটোয়ারী। আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে উইন্ডিজকে বেধড়ক পিটিয়েছেন জাকের আলী অনিক। তাঁর ৪১ বলে ৭২ রানের বিধ্বংসী ইনিংসেই বাংলাদেশ করেছে ১৮৯ রান। বাকি কাজটুকু এরপর সফরকারীরা সেরেছে বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে। ওবেদ ম্যাকয়কে বোল্ড করে উইন্ডিজের ইনিংসের ইতি টানেন তাসকিন আহমেদ।
১৯০ রানের লক্ষ্যে নেমে রানের খাতা খোলার আগেই উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে ব্র্যান্ডন কিংকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তাসকিন। টি-টোয়েন্টি সিরিজের তিন ম্যাচেই তাসকিন পেয়েছেন কিংয়ের উইকেট। পরের ওভারে মেহেদী এসেই দিয়েছেন ধাক্কা। এক অঙ্কের স্কোর (৬) করে দ্বিতীয় ওভারের তৃতীয় বলে জাস্টিন গ্রিভস ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন।
৫ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ এরপর পাল্টা আক্রমণ করে বাংলাদেশের ওপর। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তানজিম হাসান সাকিব দিয়েছেন ১৪ রান। তৃতীয় উইকেটে চার্লস ও পুরানের জুটি যখন ভয়ংকর হতে থাকে, তখন স্পিড ব্রেকার হিসেবে কাজ করেন মেহেদী। ষষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে পুরানকে অসাধারণ এক বোলিংয়ে বোল্ড করেন মেহেদী। পুরান করেন ১০ বলে ১৫ রান।
পাওয়ার প্লে (প্রথম ৬ ওভার) ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ করে ৩ উইকেটে ৪৫ রানে। সপ্তম ওভারে উইন্ডিজ হারায় আরও ২ উইকেট। দ্বিতীয় বলে রস্টন চেজকে ফিরিয়েছেন হাসান মাহমুদ। মিড অফে মেহেদী ঠিকমতো ক্যাচ ধরেছেন কি না, সেটা যাচাই করে দেখতে সময় নিয়েছেন আম্পায়াররা। পরে দেখা যায়, মেহেদী পর্যাপ্ত সময় বল হাতে রেখে উদযাপন করে বল ছুড়েছেন।
১৮ বলে ২৩ রান করা চার্লস এরপর হয়েছেন রানআউট। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক রভমান পাওয়েল মিড উইকেটে ঠেলে দৌড় দিয়েছেন। তবে নন স্ট্রাইক প্রান্তে আয়েশি ভঙ্গিতে যেতে থাকেন চার্লস। মিড উইকেট থেকে সরাসরি থ্রোতে স্টাম্প ভেঙে দেন রিশাদ হোসেন। এই রিশাদ এরপর ফিরিয়েছেন পাওয়েলকে। ১২ বলে ২ রান করেন উইন্ডিজ অধিনায়ক।
একের পর এক উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর হয়ে যায় ৯.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ৬০ রান। সপ্তম উইকেটে গুড়াকেশ মোতি ও রোমারিও শেফার্ড ২৬ বলে ৩৫ রানের জুটি গড়েন।১৫তম ওভারের প্রথম বলে মোতিকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন রিশাদ। এখান থেকেই উইন্ডিজের শেষের শুরু। ১৪ রানে শেষ ৪ উইকেট হারিয়ে ১৬.৪ ওভারে ১০৯ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১৮ বলে ২৩ রান করা চার্লস উইন্ডিজের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক। বাংলাদেশের রিশাদ হোসেন নিয়েছেন ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন তাসকিন ও মেহেদী। তানজিম সাকিব ও হাসান পেয়েছেন একটি করে উইকেট।
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন জাকের। ৪১ বলে ৩ চার ও ৬ ছক্কায় ৭২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ইনিংসের শেষ ওভারে আলজারি জোসেফকে তিন ছক্কা মেরেছেন জাকের। যার মধ্যে শেষটা আর্নস ভেল স্টেডিয়ামের বাইরে আছড়ে পড়েছে। এই ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছে বাংলাদেশ। অধিনায়ক লিটন অবশেষে ছুঁয়েছেন দুই অঙ্ক (১৪)। একাদশে ফিরে পারভেজ হোসেন ইমন ২১ বলে ৩৯ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেছেন।
টি-টোয়েন্টি সিরিজে ম্যান অব দ্য সিরিজ মেহেদী। সিরিজে সর্বোচ্চ ৮ উইকেট নিয়েছেন ৪.১৮ ইকোনমিতে। ব্যাটিংয়ে করেছেন ৩৭ রান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজটা বাংলাদেশ কাটিয়েছে স্বপ্নের মতো। লিটন দাসের নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আগেই সিরিজ নিশ্চিত করেছে। সেন্ট ভিনসেন্টে আজ সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে উইন্ডিজকে ৮০ রানে হারিয়ে বাংলাদেশ হোয়াইটওয়াশের কাজটাও সারল।
টি-টোয়েন্টিতে এর আগে ইংল্যান্ড, আফগানিস্তানকে ধবলধোলাই করেছে বাংলাদেশ। তবে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ এই দুই সিরিজ জিতেছে ঘরের মাঠে। এবার ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাঠে কঠিন কাজটা করল বাংলাদেশ। ছন্দে থাকা বাংলাদেশকে নিয়ে ধারাভাষ্যকক্ষে ইয়ান বিশপের কণ্ঠে শুধুই প্রশংসা, ‘বাংলাদেশ দুর্দান্ত, সিম্পলি সুপার্ব! এই বাংলাদেশকে এখন শুধু প্রশংসাই করতে হবে।’ সেন্ট ভিনসেন্টে সিরিজের প্রথম দুই টি-টোয়েন্টির উইকেট ব্যাটিংবান্ধব না হলেও আজ তৃতীয় ম্যাচের উইকেটটা একটু ভিন্ন। সিরিজজুড়ে দুর্দান্ত বাংলাদেশ ফ্ল্যাট পিচেও দেখিয়েছে কীভাবে সঠিক লাইন-লেংথে বোলিং করতে হয়।
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাইয়ের অনেক নায়ক রয়েছে বাংলাদেশের। প্রথম ম্যাচে অলরাউন্ড নৈপুণ্যে বাংলাদেশকে জিতিয়েছেন শেখ মেহেদী হাসান। দ্বিতীয় ম্যাচের নায়ক শামীম হোসেন পাটোয়ারী। আজ তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে উইন্ডিজকে বেধড়ক পিটিয়েছেন জাকের আলী অনিক। তাঁর ৪১ বলে ৭২ রানের বিধ্বংসী ইনিংসেই বাংলাদেশ করেছে ১৮৯ রান। বাকি কাজটুকু এরপর সফরকারীরা সেরেছে বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে। ওবেদ ম্যাকয়কে বোল্ড করে উইন্ডিজের ইনিংসের ইতি টানেন তাসকিন আহমেদ।
১৯০ রানের লক্ষ্যে নেমে রানের খাতা খোলার আগেই উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংসের দ্বিতীয় বলে ব্র্যান্ডন কিংকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন তাসকিন। টি-টোয়েন্টি সিরিজের তিন ম্যাচেই তাসকিন পেয়েছেন কিংয়ের উইকেট। পরের ওভারে মেহেদী এসেই দিয়েছেন ধাক্কা। এক অঙ্কের স্কোর (৬) করে দ্বিতীয় ওভারের তৃতীয় বলে জাস্টিন গ্রিভস ড্রেসিংরুমের পথ ধরেন।
৫ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজ এরপর পাল্টা আক্রমণ করে বাংলাদেশের ওপর। ইনিংসের তৃতীয় ওভারে তানজিম হাসান সাকিব দিয়েছেন ১৪ রান। তৃতীয় উইকেটে চার্লস ও পুরানের জুটি যখন ভয়ংকর হতে থাকে, তখন স্পিড ব্রেকার হিসেবে কাজ করেন মেহেদী। ষষ্ঠ ওভারের তৃতীয় বলে পুরানকে অসাধারণ এক বোলিংয়ে বোল্ড করেন মেহেদী। পুরান করেন ১০ বলে ১৫ রান।
পাওয়ার প্লে (প্রথম ৬ ওভার) ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ করে ৩ উইকেটে ৪৫ রানে। সপ্তম ওভারে উইন্ডিজ হারায় আরও ২ উইকেট। দ্বিতীয় বলে রস্টন চেজকে ফিরিয়েছেন হাসান মাহমুদ। মিড অফে মেহেদী ঠিকমতো ক্যাচ ধরেছেন কি না, সেটা যাচাই করে দেখতে সময় নিয়েছেন আম্পায়াররা। পরে দেখা যায়, মেহেদী পর্যাপ্ত সময় বল হাতে রেখে উদযাপন করে বল ছুড়েছেন।
১৮ বলে ২৩ রান করা চার্লস এরপর হয়েছেন রানআউট। সপ্তম ওভারের পঞ্চম বলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক রভমান পাওয়েল মিড উইকেটে ঠেলে দৌড় দিয়েছেন। তবে নন স্ট্রাইক প্রান্তে আয়েশি ভঙ্গিতে যেতে থাকেন চার্লস। মিড উইকেট থেকে সরাসরি থ্রোতে স্টাম্প ভেঙে দেন রিশাদ হোসেন। এই রিশাদ এরপর ফিরিয়েছেন পাওয়েলকে। ১২ বলে ২ রান করেন উইন্ডিজ অধিনায়ক।
একের পর এক উইকেট হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর হয়ে যায় ৯.৫ ওভারে ৬ উইকেটে ৬০ রান। সপ্তম উইকেটে গুড়াকেশ মোতি ও রোমারিও শেফার্ড ২৬ বলে ৩৫ রানের জুটি গড়েন।১৫তম ওভারের প্রথম বলে মোতিকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন রিশাদ। এখান থেকেই উইন্ডিজের শেষের শুরু। ১৪ রানে শেষ ৪ উইকেট হারিয়ে ১৬.৪ ওভারে ১০৯ রানে গুটিয়ে যায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ১৮ বলে ২৩ রান করা চার্লস উইন্ডিজের সর্বোচ্চ রানসংগ্রাহক। বাংলাদেশের রিশাদ হোসেন নিয়েছেন ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন তাসকিন ও মেহেদী। তানজিম সাকিব ও হাসান পেয়েছেন একটি করে উইকেট।
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছেন জাকের। ৪১ বলে ৩ চার ও ৬ ছক্কায় ৭২ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ইনিংসের শেষ ওভারে আলজারি জোসেফকে তিন ছক্কা মেরেছেন জাকের। যার মধ্যে শেষটা আর্নস ভেল স্টেডিয়ামের বাইরে আছড়ে পড়েছে। এই ম্যাচে টস জিতে ব্যাটিং নিয়েছে বাংলাদেশ। অধিনায়ক লিটন অবশেষে ছুঁয়েছেন দুই অঙ্ক (১৪)। একাদশে ফিরে পারভেজ হোসেন ইমন ২১ বলে ৩৯ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেছেন।
টি-টোয়েন্টি সিরিজে ম্যান অব দ্য সিরিজ মেহেদী। সিরিজে সর্বোচ্চ ৮ উইকেট নিয়েছেন ৪.১৮ ইকোনমিতে। ব্যাটিংয়ে করেছেন ৩৭ রান।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় এখন যেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণ’। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তো উইন্ডিজকে নাজেহাল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার পছন্দের ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেরে উঠছে না অজিদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত চলতি সিরিজে ঘরের মাঠে ক্যারিবীয়রা সাত ম্যাচের সাতটিতেই হেরেছে
২৯ মিনিট আগেবয়স ৩৮ বছর পেরোলেও লিওনেল মেসিকে দেখে সেটা যে বোঝার উপায় নেই। গোলের পর গোল করে চলেছেন। সতীর্থদের দিয়েও করাচ্ছেন গোল। ছন্দে থাকা এই মেসিকে আজ পেল না ইন্টার মায়ামি। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি না থাকার অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেল মায়ামি।
১ ঘণ্টা আগেঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
১৩ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
১৫ ঘণ্টা আগে