নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
সিলেটের আবহাওয়াকে এক লাইনে বোঝাতে চাইলে একটা লাইনই মাথায় আসছে—এই মেঘ তো এই রোদ। মেঘ-রোদের এই খেলা চলছে গত কদিন ধরেই। আবহাওয়া এতটুকুতে সীমাবদ্ধ থাকলে আজ বাংলাদেশ-আফগানিস্তান প্রথম টি-টোয়েন্টির ভাগ্যে অনিশ্চয়তার আনাগোনা হওয়ার কথা না।
তবে সমস্যা করতে পারে বৃষ্টি। সেটার যে একদম সম্ভাবনা নেই, তা নয়। এটুকু শঙ্কা অবশ্য গায়ে মাখছেন না সাধারণ দর্শক। অন্তত সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের প্রবেশদ্বার এটাই জানান দিচ্ছে। স্টেডিয়ামে ঢোকার মুখে লাগোয়া একটা বুথ। সেখানে চোখে পড়ার মতো দর্শকের ভিড়। দর্শকের ভিড়! বাংলাদেশের খেলায় এটা তো স্বাভাবিক ব্যাপার! ভুলটা ভাঙতে একটু পেছনে ফেরা যাক। ঘরের মাঠে বাংলাদেশ দলের গত কয়েকটি সিরিজের দিকে তাকালে গল্পটা পরিষ্কার। বাংলাদেশের খেলা চলছে, অথচ গ্যালারি খাঁ খাঁ—এই দৃশ্যটাই বরং পরিচিত হয়ে উঠছিল।
দর্শকখরার অনেক কারণই আছে। তার মধ্যে একটি হতে পারে, স্টেডিয়ামে সাধারণ দর্শকের জন্য যথেষ্ট সুযোগ-সুবিধা না থাকা। কিংবা যে কারণেই হোক, মাঠে এসে বাংলাদেশের খেলা দেখা থেকে দর্শক মন তুলে নিতে শুরু করেছিলেন, এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম কিংবা চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম—দর্শকখরা দেখা গেছে দেশের পরিচিত দুই ভেন্যুতেই।
সিলেট সেখানে কিছুটা ব্যতিক্রম হওয়ার আভাস দিচ্ছে। বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচ শুরু সন্ধ্যা ৬টায়। আড়াই ঘণ্টা আগে থেকে স্টেডিয়ামে ঢোকার পথে টিকিটের যে বুথ, সেখানে টিকিটের জন্য রীতিমতো টানাটানি চলছে। মদমোহন কলেজ থেকে আসা এক শিক্ষার্থী জানালেন, টিকিট পাচ্ছেন না তাঁরা। বুথ থেকে তাঁদের জানানো হয়েছে, টিকিট নাকি শেষ। শিক্ষার্থী হিসেবে একটা চাওয়ার কথাও জানালেন তিনি, ছাত্রদের জন্য কার্ডের ব্যবস্থা থাকলে টিকিটের জন্য যুদ্ধ ছাড়াই তাঁরা খেলাটা দেখতে পারতেন।
দর্শকদের এই আগ্রহ একদিক থেকে ইতিবাচক ব্যাপার। সিলেটে বরং উল্টোটা হওয়ার কথা ছিল। চট্টগ্রাম থেকে প্রথমবার আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ হেরে এখানে এসেছে বাংলাদেশ। সিলেট আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষার্থী বললেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে ওয়ানডে সিরিজ হেরে এলেও আমরা আশা করছি এখানে আমরাই জিতব।’ কে জিতবে, তার জন্য অবশ্য একটু অপেক্ষা করতেই হচ্ছে।
সিলেটের আবহাওয়াকে এক লাইনে বোঝাতে চাইলে একটা লাইনই মাথায় আসছে—এই মেঘ তো এই রোদ। মেঘ-রোদের এই খেলা চলছে গত কদিন ধরেই। আবহাওয়া এতটুকুতে সীমাবদ্ধ থাকলে আজ বাংলাদেশ-আফগানিস্তান প্রথম টি-টোয়েন্টির ভাগ্যে অনিশ্চয়তার আনাগোনা হওয়ার কথা না।
তবে সমস্যা করতে পারে বৃষ্টি। সেটার যে একদম সম্ভাবনা নেই, তা নয়। এটুকু শঙ্কা অবশ্য গায়ে মাখছেন না সাধারণ দর্শক। অন্তত সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের প্রবেশদ্বার এটাই জানান দিচ্ছে। স্টেডিয়ামে ঢোকার মুখে লাগোয়া একটা বুথ। সেখানে চোখে পড়ার মতো দর্শকের ভিড়। দর্শকের ভিড়! বাংলাদেশের খেলায় এটা তো স্বাভাবিক ব্যাপার! ভুলটা ভাঙতে একটু পেছনে ফেরা যাক। ঘরের মাঠে বাংলাদেশ দলের গত কয়েকটি সিরিজের দিকে তাকালে গল্পটা পরিষ্কার। বাংলাদেশের খেলা চলছে, অথচ গ্যালারি খাঁ খাঁ—এই দৃশ্যটাই বরং পরিচিত হয়ে উঠছিল।
দর্শকখরার অনেক কারণই আছে। তার মধ্যে একটি হতে পারে, স্টেডিয়ামে সাধারণ দর্শকের জন্য যথেষ্ট সুযোগ-সুবিধা না থাকা। কিংবা যে কারণেই হোক, মাঠে এসে বাংলাদেশের খেলা দেখা থেকে দর্শক মন তুলে নিতে শুরু করেছিলেন, এটা বলার অপেক্ষা রাখে না। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়াম কিংবা চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়াম—দর্শকখরা দেখা গেছে দেশের পরিচিত দুই ভেন্যুতেই।
সিলেট সেখানে কিছুটা ব্যতিক্রম হওয়ার আভাস দিচ্ছে। বাংলাদেশ-আফগানিস্তান ম্যাচ শুরু সন্ধ্যা ৬টায়। আড়াই ঘণ্টা আগে থেকে স্টেডিয়ামে ঢোকার পথে টিকিটের যে বুথ, সেখানে টিকিটের জন্য রীতিমতো টানাটানি চলছে। মদমোহন কলেজ থেকে আসা এক শিক্ষার্থী জানালেন, টিকিট পাচ্ছেন না তাঁরা। বুথ থেকে তাঁদের জানানো হয়েছে, টিকিট নাকি শেষ। শিক্ষার্থী হিসেবে একটা চাওয়ার কথাও জানালেন তিনি, ছাত্রদের জন্য কার্ডের ব্যবস্থা থাকলে টিকিটের জন্য যুদ্ধ ছাড়াই তাঁরা খেলাটা দেখতে পারতেন।
দর্শকদের এই আগ্রহ একদিক থেকে ইতিবাচক ব্যাপার। সিলেটে বরং উল্টোটা হওয়ার কথা ছিল। চট্টগ্রাম থেকে প্রথমবার আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ হেরে এখানে এসেছে বাংলাদেশ। সিলেট আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের এক শিক্ষার্থী বললেন, ‘চট্টগ্রাম থেকে ওয়ানডে সিরিজ হেরে এলেও আমরা আশা করছি এখানে আমরাই জিতব।’ কে জিতবে, তার জন্য অবশ্য একটু অপেক্ষা করতেই হচ্ছে।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় এখন যেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণ’। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তো উইন্ডিজকে নাজেহাল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার পছন্দের ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেরে উঠছে না অজিদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত চলতি সিরিজে ঘরের মাঠে ক্যারিবীয়রা সাত ম্যাচের সাতটিতেই হেরেছে
৩৩ মিনিট আগেবয়স ৩৮ বছর পেরোলেও লিওনেল মেসিকে দেখে সেটা যে বোঝার উপায় নেই। গোলের পর গোল করে চলেছেন। সতীর্থদের দিয়েও করাচ্ছেন গোল। ছন্দে থাকা এই মেসিকে আজ পেল না ইন্টার মায়ামি। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি না থাকার অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেল মায়ামি।
১ ঘণ্টা আগেঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
১৩ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
১৫ ঘণ্টা আগে