ক্রীড়া ডেস্ক
শান্ত ক্রিকেটার হিসেবে পরিচিতি থাকলেও শুবমান গিলকে লর্ডসে দেখা যাচ্ছে ভিন্ন রূপে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে হঠাৎই মেজাজ হারালেন তিনি। শুধু তা-ই নয়, প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়কে অশ্রাব্য ভাষায় গালি দিয়েছেন ভারতীয় টেস্ট অধিনায়ক।
গিলের হঠাৎ মেজাজ হারানোর ঘটনা ঘটে গতকাল টেস্টের তৃতীয় দিনে। ভারত প্রথম ইনিংসে ৩৮৭ রানে অলআউট হওয়ার পর ইংল্যান্ড কেবল এক ওভার ব্যাটিং করে। অথচ তখন কমপক্ষে দুই ওভার বোলিংয়ের সুযোগ ছিল ভারতের সামনে। কিন্তু জসপ্রীত বুমরা বোলিং করা অবস্থায় দুইবার ব্যাটিং স্টান্স থেকে সরে দাঁড়ান ইংল্যান্ড ওপেনার জ্যাক ক্রলি। ইংলিশ ওপেনারের সময় নষ্ট করতে দেখে গিল যে অশ্রাব্য শব্দ উচ্চারণ করেছেন, সেটা ধরা পড়ে সম্প্রচার মাইকে।
উত্তপ্ত অবস্থায় তৃতীয় দিন শেষ হওয়ার পর সংবাদ সম্মেলনে ইংল্যান্ডের প্রতিনিধি হিসেবে আসেন তাদের ‘স্কিল বিশেষজ্ঞ কোচ’ টিম সাউদি। গিলের এমন খেপে যাওয়াকে ‘দ্বিমুখী আচরণ’ বলছেন সাউদি। সংবাদ সম্মেলনে নিউজিল্যান্ডের সাবেক পেসার বলেন, ‘দিনের শেষভাগে দুই দলের উত্তপ্ত মুহূর্ত দেখা সব সময়ই রোমাঞ্চকর। কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না, কাল (দ্বিতীয় দিন) দুপুরে যখন শুবমান গিল ম্যাসাজ নিচ্ছিল, ঠিক কী নিয়ে তখন তারা অভিযোগ করছিল। দিনের শেষের দিকে সময় নষ্ট তো খেলারই অংশ।’
ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসের চতুর্থ বলে ক্রলি আঙুলে আঘাত পেয়ে ফিজিওকে ডাকেন। ভারতীয় ক্রিকেটাররা একসঙ্গে তাঁর দিকে তাকিয়ে ব্যাঙ্গাত্মকভাবে হাততালি দিচ্ছিলেন। বুমরার তাতে ওভার শেষ করতেই ৭ মিনিট লেগে গেছে। ম্যাচে যা-ই ঘটুক, সাউদি দুই দলেরই প্রশংসা করেছেন। নিউজিল্যান্ডের সাবেক পেসার বলেন, ‘দুই দলই দারুণ ক্রিকেট খেলেছে। আজ (গতকাল) যা ঘটেছে, সেটা দিনের শেষে নিজেদের শক্তিমত্তা দেখানো হয়েছে। টানা তিন দিন খেলা হয়েছে। দুই দলের পক্ষ থেকে এমন কিছু দেখে ভালো লেগেছে।’
টেস্টে দিনের শেষভাগে এক–দুই ওভারের জন্য ব্যাটিংয়ে নামলে ওপেনাররা কী ভাবেন, সেটা লোকেশ রাহুল ওপেনার হওয়াতে ভালো করেই জানেন। তৃতীয় দিনের শেষের ঘটনা নিয়ে রাহুল বলেন, ‘দিনের শেষভাগে যা হয়েছে, সেটা খেলারই অংশ। একজন ওপেনারের দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাপারটা বুঝি। সেখানে কী হচ্ছিল, সবাই জানেন।’
লর্ডসে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে ৩৮৭ রানে অলআউট হয়েছে ইংল্যান্ড। ভারতও তাদের প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে করেছে ৩৮৭ রানে। একারণে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু হয়েছে শূন্য থেকেই। এক ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ২ রানে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে স্বাগতিকেরা।
শান্ত ক্রিকেটার হিসেবে পরিচিতি থাকলেও শুবমান গিলকে লর্ডসে দেখা যাচ্ছে ভিন্ন রূপে। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে হঠাৎই মেজাজ হারালেন তিনি। শুধু তা-ই নয়, প্রতিপক্ষ খেলোয়াড়কে অশ্রাব্য ভাষায় গালি দিয়েছেন ভারতীয় টেস্ট অধিনায়ক।
গিলের হঠাৎ মেজাজ হারানোর ঘটনা ঘটে গতকাল টেস্টের তৃতীয় দিনে। ভারত প্রথম ইনিংসে ৩৮৭ রানে অলআউট হওয়ার পর ইংল্যান্ড কেবল এক ওভার ব্যাটিং করে। অথচ তখন কমপক্ষে দুই ওভার বোলিংয়ের সুযোগ ছিল ভারতের সামনে। কিন্তু জসপ্রীত বুমরা বোলিং করা অবস্থায় দুইবার ব্যাটিং স্টান্স থেকে সরে দাঁড়ান ইংল্যান্ড ওপেনার জ্যাক ক্রলি। ইংলিশ ওপেনারের সময় নষ্ট করতে দেখে গিল যে অশ্রাব্য শব্দ উচ্চারণ করেছেন, সেটা ধরা পড়ে সম্প্রচার মাইকে।
উত্তপ্ত অবস্থায় তৃতীয় দিন শেষ হওয়ার পর সংবাদ সম্মেলনে ইংল্যান্ডের প্রতিনিধি হিসেবে আসেন তাদের ‘স্কিল বিশেষজ্ঞ কোচ’ টিম সাউদি। গিলের এমন খেপে যাওয়াকে ‘দ্বিমুখী আচরণ’ বলছেন সাউদি। সংবাদ সম্মেলনে নিউজিল্যান্ডের সাবেক পেসার বলেন, ‘দিনের শেষভাগে দুই দলের উত্তপ্ত মুহূর্ত দেখা সব সময়ই রোমাঞ্চকর। কিন্তু আমি বুঝতে পারছি না, কাল (দ্বিতীয় দিন) দুপুরে যখন শুবমান গিল ম্যাসাজ নিচ্ছিল, ঠিক কী নিয়ে তখন তারা অভিযোগ করছিল। দিনের শেষের দিকে সময় নষ্ট তো খেলারই অংশ।’
ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসের চতুর্থ বলে ক্রলি আঙুলে আঘাত পেয়ে ফিজিওকে ডাকেন। ভারতীয় ক্রিকেটাররা একসঙ্গে তাঁর দিকে তাকিয়ে ব্যাঙ্গাত্মকভাবে হাততালি দিচ্ছিলেন। বুমরার তাতে ওভার শেষ করতেই ৭ মিনিট লেগে গেছে। ম্যাচে যা-ই ঘটুক, সাউদি দুই দলেরই প্রশংসা করেছেন। নিউজিল্যান্ডের সাবেক পেসার বলেন, ‘দুই দলই দারুণ ক্রিকেট খেলেছে। আজ (গতকাল) যা ঘটেছে, সেটা দিনের শেষে নিজেদের শক্তিমত্তা দেখানো হয়েছে। টানা তিন দিন খেলা হয়েছে। দুই দলের পক্ষ থেকে এমন কিছু দেখে ভালো লেগেছে।’
টেস্টে দিনের শেষভাগে এক–দুই ওভারের জন্য ব্যাটিংয়ে নামলে ওপেনাররা কী ভাবেন, সেটা লোকেশ রাহুল ওপেনার হওয়াতে ভালো করেই জানেন। তৃতীয় দিনের শেষের ঘটনা নিয়ে রাহুল বলেন, ‘দিনের শেষভাগে যা হয়েছে, সেটা খেলারই অংশ। একজন ওপেনারের দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাপারটা বুঝি। সেখানে কী হচ্ছিল, সবাই জানেন।’
লর্ডসে টস জিতে প্রথমে ব্যাটিং নিয়ে ৩৮৭ রানে অলআউট হয়েছে ইংল্যান্ড। ভারতও তাদের প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে করেছে ৩৮৭ রানে। একারণে ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংস শুরু হয়েছে শূন্য থেকেই। এক ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ২ রানে তৃতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে স্বাগতিকেরা।
২০১৭ সালে ডাম্বুলাতেই তামিম ইকবালের সেঞ্চুরিতে শ্রীলঙ্কাকে ৯০ রানে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। তবে সেটি ছিল ওয়ানডেতে। সংস্করণ ভিন্ন হলেও সেই ডাম্বুলাতে আজ শ্রীলঙ্কাকে আবার হারিয়েছে বাংলাদেশ। লঙ্কানদের ৮৩ রানে হারিয়ে টি-টোয়েন্টি সিরিজে ফিরল বাংলাদেশ।
৫ মিনিট আগেএক ম্যাচ রান করলে দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে থাকে লিটন দাসের ব্যাট। বোঝাই যাচ্ছে, তাঁর পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতার কী পরিমাণ অভাব। এমনকি কোচ ফিল সিমন্সও গতকাল বলেছিলেন, ‘লিটনের আত্মবিশ্বাস কমে গেছে।’ কোচের এমন কথা বলার ঠিক পরদিনই জেগে উঠলেন লিটন।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথমার্ধে বাংলাদেশের কাছ থেকে মিলল দাপুটে ফুটবলের প্রতিচ্ছবি। ২ গোলে এগিয়ে থেকে অনেকটাই নির্ভার ছিল পিটার বাটলারের দল। সেই বাংলাদেশ দ্বিতীয়ার্ধে একেবারেই অচেনা। সেটার সুযোগ নিয়ে নেপাল ম্যাচে ফিরে আসে দারুণভাবে। তবে নাটক এখানেই শেষ নয়। ম্যাচের শেষ মিনিটে তৃষ্ণা রানির গোলে বাংলাদেশ আজ মাঠ ছাড়ে ৩-২ গো
২ ঘণ্টা আগেটেস্ট, ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—তিন সংস্করণেই বর্তমানে চলে রানের বন্যা। ব্যাটিংবান্ধব উইকেটে এখন কত রান করলে ম্যাচ জেতা যাবে, সেটা অনুমান করা মুশকিল। তবে যত রানের বন্যাই বয়ে যাক না কেন, এক ওভারে ছয় ছক্কার ঘটনা খুব একটা দেখা যায় না।
২ ঘণ্টা আগে