বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—খেলাধুলার জগতে এমন আপ্তবাক্য শোনা যায় প্রায়ই। তবু কাউকে না কাউকে একদিন ক্যারিয়ারের ইতি তো টানতে হবে। ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচে চোখের জল ধরে রাখাও হয়তো অত সহজ ব্যাপার নয়। সে যা-ই হোক, জেমস অ্যান্ডারসন এই কঠিন কাজটি করতে চাইবেন লর্ডসে।
লর্ডসে আগামীকাল শুরু হচ্ছে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টেস্ট। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে এটাই যে অ্যান্ডারসনের শেষ ম্যাচ, সেটা জানা যায় দুই মাস আগে। ‘বাজবল’ রপ্ত করা ইংল্যান্ড যে ভেন্যুতেই টেস্ট হোক না কেন, গত দুই বছরে পাঁচ দিনে গড়ানো ম্যাচের সংখ্যা খুবই কম। লর্ডস টেস্টের ফলাফল সময়ের হাতে তোলা থাকলেও অ্যান্ডারসনের টেস্ট ক্যারিয়ারের আয়ু সর্বোচ্চ পাঁচ দিন। ক্যারিয়ারের শেষ টেস্টের আগে সংবাদ সম্মেলনে ইংলিশ এই পেসার বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে সপ্তাহের শেষে আবেগের জায়গায় পরিবর্তন আসবেই। তাই চেষ্টা করছি কীভাবে নিজেকে কান্না করা থেকে থামানো যায়।’
ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ সব খেলোয়াড়ই চান জয় দিয়ে শেষ করতে। অ্যান্ডারসনের চাওয়া স্মরণীয় বিদায়, সেটা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। ইংলিশ এই পেসার বলেন, ‘গত দুই দিনে অনুশীলনের সময় বেশ স্বাভাবিক থেকেছি। খেলা নিয়ে খুব একটা ভাবিনি। এই সপ্তাহে আমার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে যে ভালো খেলা, ভালো বোলিং করা এবং জয় লাভ করা। সত্যি বলতে, এদিকেই আমি মনোযোগ দিচ্ছি।’
টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২০০ ম্যাচ খেলে শচীন টেন্ডুলকার অবসরে গেছেন ২০১৩ সালে। শচীনের পরে টেস্টে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮৭ ম্যাচ খেলে ফেলেছেন অ্যান্ডারসন। ৪২ ছুঁই ছুঁই অ্যান্ডারসন ১৮৮ টেস্ট (লর্ডস টেস্টসহ) খেলতে পারা অনেক গর্বের মনে করছেন, ‘৪২ বছর পূর্ণ হতে আর কয়েক দিন বাকি। এই বয়সে ১৮৮তম টেস্ট খেলা আমার জন্য অনেক গর্বের বিষয়। এই বয়সে নিজের সেরাটা কীভাবে দেওয়া যায়, তার জন্য প্রাণপ্রণ চেষ্টা করছি। একটা মাত্র ম্যাচ বাকি থাকলেও অনুশীলনের সময় চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখছি না।’
বয়স শুধুই একটি সংখ্যা—খেলাধুলার জগতে এমন আপ্তবাক্য শোনা যায় প্রায়ই। তবু কাউকে না কাউকে একদিন ক্যারিয়ারের ইতি তো টানতে হবে। ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচে চোখের জল ধরে রাখাও হয়তো অত সহজ ব্যাপার নয়। সে যা-ই হোক, জেমস অ্যান্ডারসন এই কঠিন কাজটি করতে চাইবেন লর্ডসে।
লর্ডসে আগামীকাল শুরু হচ্ছে ইংল্যান্ড-ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্রথম টেস্ট। ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে এটাই যে অ্যান্ডারসনের শেষ ম্যাচ, সেটা জানা যায় দুই মাস আগে। ‘বাজবল’ রপ্ত করা ইংল্যান্ড যে ভেন্যুতেই টেস্ট হোক না কেন, গত দুই বছরে পাঁচ দিনে গড়ানো ম্যাচের সংখ্যা খুবই কম। লর্ডস টেস্টের ফলাফল সময়ের হাতে তোলা থাকলেও অ্যান্ডারসনের টেস্ট ক্যারিয়ারের আয়ু সর্বোচ্চ পাঁচ দিন। ক্যারিয়ারের শেষ টেস্টের আগে সংবাদ সম্মেলনে ইংলিশ এই পেসার বলেন, ‘আমি নিশ্চিত যে সপ্তাহের শেষে আবেগের জায়গায় পরিবর্তন আসবেই। তাই চেষ্টা করছি কীভাবে নিজেকে কান্না করা থেকে থামানো যায়।’
ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ সব খেলোয়াড়ই চান জয় দিয়ে শেষ করতে। অ্যান্ডারসনের চাওয়া স্মরণীয় বিদায়, সেটা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না। ইংলিশ এই পেসার বলেন, ‘গত দুই দিনে অনুশীলনের সময় বেশ স্বাভাবিক থেকেছি। খেলা নিয়ে খুব একটা ভাবিনি। এই সপ্তাহে আমার জন্য সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে যে ভালো খেলা, ভালো বোলিং করা এবং জয় লাভ করা। সত্যি বলতে, এদিকেই আমি মনোযোগ দিচ্ছি।’
টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ ২০০ ম্যাচ খেলে শচীন টেন্ডুলকার অবসরে গেছেন ২০১৩ সালে। শচীনের পরে টেস্টে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৮৭ ম্যাচ খেলে ফেলেছেন অ্যান্ডারসন। ৪২ ছুঁই ছুঁই অ্যান্ডারসন ১৮৮ টেস্ট (লর্ডস টেস্টসহ) খেলতে পারা অনেক গর্বের মনে করছেন, ‘৪২ বছর পূর্ণ হতে আর কয়েক দিন বাকি। এই বয়সে ১৮৮তম টেস্ট খেলা আমার জন্য অনেক গর্বের বিষয়। এই বয়সে নিজের সেরাটা কীভাবে দেওয়া যায়, তার জন্য প্রাণপ্রণ চেষ্টা করছি। একটা মাত্র ম্যাচ বাকি থাকলেও অনুশীলনের সময় চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখছি না।’
প্রতিপক্ষের সামনে গিয়ে বুনো উদ্যাপন করতে লিওনেল মেসিকে তেমন একটা দেখা যায় না বললেই চলে। খেলোয়াড়েরা তাঁদের নিজস্ব ধরনে যেভাবে উদযাপন করেন, মেসিও প্রায়ই করেন এমন কিছু। আর্জেন্টিনার এই বিশ্বজয়ী ফুটবলারকে গতকাল দেখা গেল ভিন্ন রূপে।
২ মিনিট আগেমাত্র ৮ রানের লক্ষ্য। হাতে ১০ উইকেট। তার চেয়েও বড় কথা কখনো ম্যাচের আড়াই দিনের বেশি খেলা বাকি। অতি অস্বাভাবিক কোনো কিছু না ঘটলে কোনো দলের হারার কথা নয়। বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাবে ঘটেওনি আশ্চর্য হওয়ার মতো কিছু। তিন দিনের মধ্যেই জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়েতে ত্রিদেশীয় সিরিজে দুর্দান্ত খেলছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গতকালের হারটা ‘দুর্ঘটনা’ হিসেবে ধরলে আজিজুল হাকিম তামিম-ইকবাল হোসেন ইমনদের টুর্নামেন্টটা কাটছে দুর্দান্ত। দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালের টিকিট কেটেছেন বাংলাদেশের যুবারা।
৩ ঘণ্টা আগেইনগে সরেনসেনের নামটা এই প্রজন্মের সাঁতারপ্রেমীদের মনে থাকার কথা নয়। ১৯৩৬ সালের বার্লিন অলিম্পিকে ডেনিশ এই সাঁতারু যখন ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন, তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর। অলিম্পিক গেমসের সাঁতারের ২০০ মিটার ব্রেস্ট স্ট্রোকে জেতা সে ব্রোঞ্জটাই খুদে এই সাঁতারুকে অনন্য উচ্চতায় তুলে দিয়েছিল। হয়েছিলেন অলিম্পিকের
৩ ঘণ্টা আগে