ক্রীড়া ডেস্ক

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হলো না তো তাতে কী! কাতারের রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ‘এ’-ভারত ‘এ’ দলের ম্যাচে কোনো অংশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চেয়ে কম রোমাঞ্চকর ছিল না। নানা নাটকীয়তার পর ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ কেটেছে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ-ভারত রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ নিয়ে রসিকতা করতে মোটেও ভুল করেননি রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
কাতারের দোহার ওয়েস্ট এন্ড পার্ক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গতকাল নাটকীয়তার শুরু ভারতের ইনিংসের শেষ বলে। রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপের প্রথম সেমিফাইনালে বাংলাদেশকে হারাতে ভারতের দরকার ছিল ৪ রান। শেষ বলে হার্শ দুবে লং অনে ঠেলে ৩ রান নিয়েছেন। দুবে যখন দ্বিতীয় রান নিচ্ছিলেন, তখন উইকেটরক্ষক আকবর আলী অফ স্টাম্প ভাঙতে গিয়ে ওভার থ্রো করে বসেন। সেই সুযোগে দুবে আরও ১ রান নিলে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচটি হয় টাই। সুপার ওভারে সুপার নাটকীয়তাপূর্ণ ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ উঠে গেছে ফাইনালে। ভারত ‘এ’ দলের হার নিয়ে আজ নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে অশ্বিন লিখেছেন, ‘‘যদি আপনি ভারত ‘এ’-বাংলাদেশ ‘এ’ দলের ম্যাচ গতকাল সন্ধ্যায় না দেখে থাকেন, দয়া করে দেখবেন। ধৈর্যের পরীক্ষা হয়ে যাবে।’’
সুপার ওভারের প্রথম বলে বাংলাদেশি পেসার রিপন মন্ডলকে রিভার্স স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান ভারতীয় অধিনায়ক জিতেশ শর্মা। পরের বলে আশুতোষ শর্মা ফিরলে ভারত কোনো রান না করেই অলআউট হয়ে যায় সুপার ওভারে। সেই ১ রান তাড়া করে জিততে বাংলাদেশ একটা উইকেটও হারিয়েছে। সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেওয়ার পর দায় নিজের কাঁধে নিয়েছেন জিতেশ। বাংলাদেশের কাছে হারের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘দারুণ খেলা হয়েছে। আমাদের জন্য ভালো একটা শিক্ষা এটা। আমি সব দায় নিচ্ছি। সিনিয়র হিসেবে আমার খেলা শেষ করা উচিত ছিল।’
১৯৫ রানের লক্ষ্যে বৈভব সূর্যবংশীর তাণ্ডবে ৩.৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ভারত করে ৫৩ রান। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে সূর্যবংশীকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আবদুল গাফফার সাকলাইন। ১৫ বলে ২ চার ও ৪ ছক্কায় ৩৮ রান করেন সূর্যবংশী। আরেক ওপেনার প্রিয়াংশ আর্য্য করেন ২৩ বলে ৪৪ রান। অথচ সুপার ওভারে নেমেছেন জিতেশ, রামানদীপ ও আশুতোষ। বাংলাদেশের কাছে হারের পর জিতেশ বলেন, ‘সুপার ওভারে কারা ব্যাটিং করবে, সেটা আমার ও টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত ছিল।’
রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপের প্রথম সেমিফাইনালে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক জিতেশ শর্মা। আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯৪ রান করেছে। ১৯৫ রান তাড়া করতে নামা ভারতের মূল ম্যাচের ইনিংসে চারটি ক্যাচ মিস করেছে বাংলাদেশ। ৬ ও ১৬ রানে দু্ইবার জীবন পেয়েছেন জিতেশ। নেহাল ওয়াধেরা ও আশুতোষ শর্মার ক্যাচও একবার করে ফেলেছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। ভারতও ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯৪ রান করেছে। পরবর্তীতে সুপার ওভারে নাটকীয়তায় জিতে যায় বাংলাদেশ। পর্যন্ত নাটকীয়তায় ঠাসা ম্যাচটি জিতে যায় আকবর আলীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।দোহার ওয়েস্ট এন্ড পার্ক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগামীকাল ফাইনালে পাকিস্তান শাহিনসের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হলো না তো তাতে কী! কাতারের রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ‘এ’-ভারত ‘এ’ দলের ম্যাচে কোনো অংশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চেয়ে কম রোমাঞ্চকর ছিল না। নানা নাটকীয়তার পর ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ কেটেছে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ-ভারত রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ নিয়ে রসিকতা করতে মোটেও ভুল করেননি রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
কাতারের দোহার ওয়েস্ট এন্ড পার্ক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গতকাল নাটকীয়তার শুরু ভারতের ইনিংসের শেষ বলে। রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপের প্রথম সেমিফাইনালে বাংলাদেশকে হারাতে ভারতের দরকার ছিল ৪ রান। শেষ বলে হার্শ দুবে লং অনে ঠেলে ৩ রান নিয়েছেন। দুবে যখন দ্বিতীয় রান নিচ্ছিলেন, তখন উইকেটরক্ষক আকবর আলী অফ স্টাম্প ভাঙতে গিয়ে ওভার থ্রো করে বসেন। সেই সুযোগে দুবে আরও ১ রান নিলে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচটি হয় টাই। সুপার ওভারে সুপার নাটকীয়তাপূর্ণ ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ উঠে গেছে ফাইনালে। ভারত ‘এ’ দলের হার নিয়ে আজ নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে অশ্বিন লিখেছেন, ‘‘যদি আপনি ভারত ‘এ’-বাংলাদেশ ‘এ’ দলের ম্যাচ গতকাল সন্ধ্যায় না দেখে থাকেন, দয়া করে দেখবেন। ধৈর্যের পরীক্ষা হয়ে যাবে।’’
সুপার ওভারের প্রথম বলে বাংলাদেশি পেসার রিপন মন্ডলকে রিভার্স স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান ভারতীয় অধিনায়ক জিতেশ শর্মা। পরের বলে আশুতোষ শর্মা ফিরলে ভারত কোনো রান না করেই অলআউট হয়ে যায় সুপার ওভারে। সেই ১ রান তাড়া করে জিততে বাংলাদেশ একটা উইকেটও হারিয়েছে। সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেওয়ার পর দায় নিজের কাঁধে নিয়েছেন জিতেশ। বাংলাদেশের কাছে হারের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘দারুণ খেলা হয়েছে। আমাদের জন্য ভালো একটা শিক্ষা এটা। আমি সব দায় নিচ্ছি। সিনিয়র হিসেবে আমার খেলা শেষ করা উচিত ছিল।’
১৯৫ রানের লক্ষ্যে বৈভব সূর্যবংশীর তাণ্ডবে ৩.৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ভারত করে ৫৩ রান। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে সূর্যবংশীকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আবদুল গাফফার সাকলাইন। ১৫ বলে ২ চার ও ৪ ছক্কায় ৩৮ রান করেন সূর্যবংশী। আরেক ওপেনার প্রিয়াংশ আর্য্য করেন ২৩ বলে ৪৪ রান। অথচ সুপার ওভারে নেমেছেন জিতেশ, রামানদীপ ও আশুতোষ। বাংলাদেশের কাছে হারের পর জিতেশ বলেন, ‘সুপার ওভারে কারা ব্যাটিং করবে, সেটা আমার ও টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত ছিল।’
রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপের প্রথম সেমিফাইনালে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক জিতেশ শর্মা। আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯৪ রান করেছে। ১৯৫ রান তাড়া করতে নামা ভারতের মূল ম্যাচের ইনিংসে চারটি ক্যাচ মিস করেছে বাংলাদেশ। ৬ ও ১৬ রানে দু্ইবার জীবন পেয়েছেন জিতেশ। নেহাল ওয়াধেরা ও আশুতোষ শর্মার ক্যাচও একবার করে ফেলেছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। ভারতও ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯৪ রান করেছে। পরবর্তীতে সুপার ওভারে নাটকীয়তায় জিতে যায় বাংলাদেশ। পর্যন্ত নাটকীয়তায় ঠাসা ম্যাচটি জিতে যায় আকবর আলীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।দোহার ওয়েস্ট এন্ড পার্ক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগামীকাল ফাইনালে পাকিস্তান শাহিনসের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।
ক্রীড়া ডেস্ক

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হলো না তো তাতে কী! কাতারের রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ‘এ’-ভারত ‘এ’ দলের ম্যাচে কোনো অংশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চেয়ে কম রোমাঞ্চকর ছিল না। নানা নাটকীয়তার পর ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ কেটেছে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ-ভারত রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ নিয়ে রসিকতা করতে মোটেও ভুল করেননি রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
কাতারের দোহার ওয়েস্ট এন্ড পার্ক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গতকাল নাটকীয়তার শুরু ভারতের ইনিংসের শেষ বলে। রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপের প্রথম সেমিফাইনালে বাংলাদেশকে হারাতে ভারতের দরকার ছিল ৪ রান। শেষ বলে হার্শ দুবে লং অনে ঠেলে ৩ রান নিয়েছেন। দুবে যখন দ্বিতীয় রান নিচ্ছিলেন, তখন উইকেটরক্ষক আকবর আলী অফ স্টাম্প ভাঙতে গিয়ে ওভার থ্রো করে বসেন। সেই সুযোগে দুবে আরও ১ রান নিলে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচটি হয় টাই। সুপার ওভারে সুপার নাটকীয়তাপূর্ণ ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ উঠে গেছে ফাইনালে। ভারত ‘এ’ দলের হার নিয়ে আজ নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে অশ্বিন লিখেছেন, ‘‘যদি আপনি ভারত ‘এ’-বাংলাদেশ ‘এ’ দলের ম্যাচ গতকাল সন্ধ্যায় না দেখে থাকেন, দয়া করে দেখবেন। ধৈর্যের পরীক্ষা হয়ে যাবে।’’
সুপার ওভারের প্রথম বলে বাংলাদেশি পেসার রিপন মন্ডলকে রিভার্স স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান ভারতীয় অধিনায়ক জিতেশ শর্মা। পরের বলে আশুতোষ শর্মা ফিরলে ভারত কোনো রান না করেই অলআউট হয়ে যায় সুপার ওভারে। সেই ১ রান তাড়া করে জিততে বাংলাদেশ একটা উইকেটও হারিয়েছে। সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেওয়ার পর দায় নিজের কাঁধে নিয়েছেন জিতেশ। বাংলাদেশের কাছে হারের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘দারুণ খেলা হয়েছে। আমাদের জন্য ভালো একটা শিক্ষা এটা। আমি সব দায় নিচ্ছি। সিনিয়র হিসেবে আমার খেলা শেষ করা উচিত ছিল।’
১৯৫ রানের লক্ষ্যে বৈভব সূর্যবংশীর তাণ্ডবে ৩.৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ভারত করে ৫৩ রান। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে সূর্যবংশীকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আবদুল গাফফার সাকলাইন। ১৫ বলে ২ চার ও ৪ ছক্কায় ৩৮ রান করেন সূর্যবংশী। আরেক ওপেনার প্রিয়াংশ আর্য্য করেন ২৩ বলে ৪৪ রান। অথচ সুপার ওভারে নেমেছেন জিতেশ, রামানদীপ ও আশুতোষ। বাংলাদেশের কাছে হারের পর জিতেশ বলেন, ‘সুপার ওভারে কারা ব্যাটিং করবে, সেটা আমার ও টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত ছিল।’
রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপের প্রথম সেমিফাইনালে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক জিতেশ শর্মা। আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯৪ রান করেছে। ১৯৫ রান তাড়া করতে নামা ভারতের মূল ম্যাচের ইনিংসে চারটি ক্যাচ মিস করেছে বাংলাদেশ। ৬ ও ১৬ রানে দু্ইবার জীবন পেয়েছেন জিতেশ। নেহাল ওয়াধেরা ও আশুতোষ শর্মার ক্যাচও একবার করে ফেলেছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। ভারতও ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯৪ রান করেছে। পরবর্তীতে সুপার ওভারে নাটকীয়তায় জিতে যায় বাংলাদেশ। পর্যন্ত নাটকীয়তায় ঠাসা ম্যাচটি জিতে যায় আকবর আলীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।দোহার ওয়েস্ট এন্ড পার্ক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগামীকাল ফাইনালে পাকিস্তান শাহিনসের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হলো না তো তাতে কী! কাতারের রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ‘এ’-ভারত ‘এ’ দলের ম্যাচে কোনো অংশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চেয়ে কম রোমাঞ্চকর ছিল না। নানা নাটকীয়তার পর ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ কেটেছে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ-ভারত রুদ্ধশ্বাস ম্যাচ নিয়ে রসিকতা করতে মোটেও ভুল করেননি রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
কাতারের দোহার ওয়েস্ট এন্ড পার্ক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গতকাল নাটকীয়তার শুরু ভারতের ইনিংসের শেষ বলে। রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপের প্রথম সেমিফাইনালে বাংলাদেশকে হারাতে ভারতের দরকার ছিল ৪ রান। শেষ বলে হার্শ দুবে লং অনে ঠেলে ৩ রান নিয়েছেন। দুবে যখন দ্বিতীয় রান নিচ্ছিলেন, তখন উইকেটরক্ষক আকবর আলী অফ স্টাম্প ভাঙতে গিয়ে ওভার থ্রো করে বসেন। সেই সুযোগে দুবে আরও ১ রান নিলে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচটি হয় টাই। সুপার ওভারে সুপার নাটকীয়তাপূর্ণ ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ উঠে গেছে ফাইনালে। ভারত ‘এ’ দলের হার নিয়ে আজ নিজের অফিশিয়াল এক্স হ্যান্ডলে অশ্বিন লিখেছেন, ‘‘যদি আপনি ভারত ‘এ’-বাংলাদেশ ‘এ’ দলের ম্যাচ গতকাল সন্ধ্যায় না দেখে থাকেন, দয়া করে দেখবেন। ধৈর্যের পরীক্ষা হয়ে যাবে।’’
সুপার ওভারের প্রথম বলে বাংলাদেশি পেসার রিপন মন্ডলকে রিভার্স স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান ভারতীয় অধিনায়ক জিতেশ শর্মা। পরের বলে আশুতোষ শর্মা ফিরলে ভারত কোনো রান না করেই অলআউট হয়ে যায় সুপার ওভারে। সেই ১ রান তাড়া করে জিততে বাংলাদেশ একটা উইকেটও হারিয়েছে। সেমিফাইনাল থেকে বিদায় নেওয়ার পর দায় নিজের কাঁধে নিয়েছেন জিতেশ। বাংলাদেশের কাছে হারের পর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘দারুণ খেলা হয়েছে। আমাদের জন্য ভালো একটা শিক্ষা এটা। আমি সব দায় নিচ্ছি। সিনিয়র হিসেবে আমার খেলা শেষ করা উচিত ছিল।’
১৯৫ রানের লক্ষ্যে বৈভব সূর্যবংশীর তাণ্ডবে ৩.৩ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ভারত করে ৫৩ রান। চতুর্থ ওভারের চতুর্থ বলে সূর্যবংশীকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন আবদুল গাফফার সাকলাইন। ১৫ বলে ২ চার ও ৪ ছক্কায় ৩৮ রান করেন সূর্যবংশী। আরেক ওপেনার প্রিয়াংশ আর্য্য করেন ২৩ বলে ৪৪ রান। অথচ সুপার ওভারে নেমেছেন জিতেশ, রামানদীপ ও আশুতোষ। বাংলাদেশের কাছে হারের পর জিতেশ বলেন, ‘সুপার ওভারে কারা ব্যাটিং করবে, সেটা আমার ও টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত ছিল।’
রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপের প্রথম সেমিফাইনালে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক জিতেশ শর্মা। আগে ব্যাটিং পাওয়া বাংলাদেশ ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯৪ রান করেছে। ১৯৫ রান তাড়া করতে নামা ভারতের মূল ম্যাচের ইনিংসে চারটি ক্যাচ মিস করেছে বাংলাদেশ। ৬ ও ১৬ রানে দু্ইবার জীবন পেয়েছেন জিতেশ। নেহাল ওয়াধেরা ও আশুতোষ শর্মার ক্যাচও একবার করে ফেলেছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা। ভারতও ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৯৪ রান করেছে। পরবর্তীতে সুপার ওভারে নাটকীয়তায় জিতে যায় বাংলাদেশ। পর্যন্ত নাটকীয়তায় ঠাসা ম্যাচটি জিতে যায় আকবর আলীর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।দোহার ওয়েস্ট এন্ড পার্ক আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আগামীকাল ফাইনালে পাকিস্তান শাহিনসের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
১০ ঘণ্টা আগে
ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
১২ ঘণ্টা আগে
ছেলেদের পর এবার মেয়েদের খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকার পালা। ২৬ নভেম্বর থেকে জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু হচ্ছে ত্রিদেশীয় সিরিজ। বাংলাদেশ অবশ্য দুটি ম্যাচ খেলবে। সেই ম্যাচ দুটো দেখা যাবে ১০০ টাকায়।
১২ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
কলকাতার মতো গুয়াহাটি ব্যাটারদের জন্য বধ্যভূমি ছিল না। প্রথম দিনে অবশ্য এই উইকেটে ৬ উইকেটে ২৪৭ রানের বেশি করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। যশপ্রীত বুমরার বলে মাত্র ৪ রানে জীবন পান এইডেন মার্করাম। দ্বিতীয় স্লিপে সহজ ক্যাচ ছাড়েন লোকেশ রাহুল। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে রায়ান রিকেলটনের সঙ্গে ৮২ রানের জুটি গড়েন মার্করাম। সেশনের শেষ ওভারে তাঁকে (৩৮) বোল্ড করে ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনেন বুমরা।
প্রথম সেশন শেষে চা-বিরতির কথা শুনে হয়তো অবাক লাগতে পারে। কিন্তু ১৪৮ বছরের ইতিহাসে এই টেস্ট এভাবেই চলছে। আগে চা-বিরতি, পরে মধ্যাহ্ণভোজ। দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেই কুলদীপ যাদব রিকেলটনকে (৩৫) ফেরালেও বড় ধাক্কা খায়নি দক্ষিণ আফ্রিকা। টেম্বা বাভুমা (৪১_ ও ট্রিস্টান স্টাবস (৪৯) তৃতীয় উইকেটে গড়েন ৮৪ রানের জুটি। দুজনের সমন্বয় ভারতের বোলারদের পরিশ্রম বাড়িয়ে তোলে।
শেষ সেশনে ভারতের স্পিন আক্রমণ ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ৪ উইকেটের মধ্যে কুলদীপ একার শিকার দুই উইকেট। বাকি উইকেট দুটো নেন মোহাম্মদ সিরাজ ও রবীন্দ্র জাদেজা। প্রোটিয়াদের হয়ে সেনুরান মুথুসামি ২৫ ও কাইল ভেরেইনা ১ রানে অপরাজিত আছেন।

ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
কলকাতার মতো গুয়াহাটি ব্যাটারদের জন্য বধ্যভূমি ছিল না। প্রথম দিনে অবশ্য এই উইকেটে ৬ উইকেটে ২৪৭ রানের বেশি করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকা। যশপ্রীত বুমরার বলে মাত্র ৪ রানে জীবন পান এইডেন মার্করাম। দ্বিতীয় স্লিপে সহজ ক্যাচ ছাড়েন লোকেশ রাহুল। সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে রায়ান রিকেলটনের সঙ্গে ৮২ রানের জুটি গড়েন মার্করাম। সেশনের শেষ ওভারে তাঁকে (৩৮) বোল্ড করে ভারতকে ম্যাচে ফিরিয়ে আনেন বুমরা।
প্রথম সেশন শেষে চা-বিরতির কথা শুনে হয়তো অবাক লাগতে পারে। কিন্তু ১৪৮ বছরের ইতিহাসে এই টেস্ট এভাবেই চলছে। আগে চা-বিরতি, পরে মধ্যাহ্ণভোজ। দ্বিতীয় সেশনের শুরুতেই কুলদীপ যাদব রিকেলটনকে (৩৫) ফেরালেও বড় ধাক্কা খায়নি দক্ষিণ আফ্রিকা। টেম্বা বাভুমা (৪১_ ও ট্রিস্টান স্টাবস (৪৯) তৃতীয় উইকেটে গড়েন ৮৪ রানের জুটি। দুজনের সমন্বয় ভারতের বোলারদের পরিশ্রম বাড়িয়ে তোলে।
শেষ সেশনে ভারতের স্পিন আক্রমণ ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। ৪ উইকেটের মধ্যে কুলদীপ একার শিকার দুই উইকেট। বাকি উইকেট দুটো নেন মোহাম্মদ সিরাজ ও রবীন্দ্র জাদেজা। প্রোটিয়াদের হয়ে সেনুরান মুথুসামি ২৫ ও কাইল ভেরেইনা ১ রানে অপরাজিত আছেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হলো না তো তাতে কী! কাতারের রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ‘এ’-ভারত ‘এ’ দলের ম্যাচে কোনো অংশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চেয়ে কম রোমাঞ্চকর ছিল না। নানা নাটকীয়তার পর ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ কেটেছে ফাইনালের টিকিট।
১৬ ঘণ্টা আগে
ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
১২ ঘণ্টা আগে
ছেলেদের পর এবার মেয়েদের খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকার পালা। ২৬ নভেম্বর থেকে জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু হচ্ছে ত্রিদেশীয় সিরিজ। বাংলাদেশ অবশ্য দুটি ম্যাচ খেলবে। সেই ম্যাচ দুটো দেখা যাবে ১০০ টাকায়।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
আর তাঁর এই ইনিংসের সুবাদে খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ৩২৮ রান তুলেছে সৌম্যদের দল খুলনা।
দুর্দান্ত ব্যাট করেছেন সৌম্য। ৬৬ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ১৩ চার এবং ২ ছক্কায় ১১৩ বলে সেঞ্চুরি করেছেন। আর আউট হওয়ার আগে ২২২ বলে ১৮৬ রান করেন। ২৪টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। ক্যারিয়ারসেরা এই ইনিংস খেলার আগে সৌম্যের সেরা ইনিংস ছিল ১৫০ রানের, যা তিনি করেছিলেন ২০২১ সালের বিসিএলে। সৌম্যের বাইরে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কালাম সিদ্দিকী আলিন।
সেঞ্চুরি করেছেন মার্শাল আইয়ুবও। তাঁর সেঞ্চুরির সুবাদে কক্সবাজার আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ঢাকার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ২৪৬ রান তুলেছে বরিশাল। ১৮৪ বলে ১১৮ রান করে অপরাজিত আছেন আইয়ুব। তাঁর ইনিংসটিতে আছে ১৫টি চার। আশিকুর রহমান শিবলি করেন ৬৪ রান।
বগুড়ায় জাকির হাসানের ৭৩ রানের ইনিংসে ভর করে চট্টগ্রামের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৫৫ রান তুলেছে সিলেট। জবাবে প্রথম দিনের খেলা শেষের আগে ১ উইকেট হারিয়ে ১৯ রান তুলেছে চট্টগ্রাম।
দিনের আরেক ম্যাচে রাজশাহী বিভাগী স্টেডিয়ামে রংপুরের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে অলআউট হওয়ার আগে স্বাগতিক রাজশাহী ২৬৮ রান তুলেছে। ৭২ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৪ রান করেন সাব্বির হোসেন। মুকিদুল মুগ্ধ নিয়েছেন ৫ উইকেট। জবাবে কোনো উইকেট না হারিয়ে প্রথম ইনিংসে ৩৭ রান তুলেছে রংপুর।

ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
আর তাঁর এই ইনিংসের সুবাদে খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে ৬ উইকেটে ৩২৮ রান তুলেছে সৌম্যদের দল খুলনা।
দুর্দান্ত ব্যাট করেছেন সৌম্য। ৬৬ বলে ফিফটি ছুঁয়ে ১৩ চার এবং ২ ছক্কায় ১১৩ বলে সেঞ্চুরি করেছেন। আর আউট হওয়ার আগে ২২২ বলে ১৮৬ রান করেন। ২৪টি চার ও ৫টি ছয়ে সাজানো তাঁর ইনিংস। ক্যারিয়ারসেরা এই ইনিংস খেলার আগে সৌম্যের সেরা ইনিংস ছিল ১৫০ রানের, যা তিনি করেছিলেন ২০২১ সালের বিসিএলে। সৌম্যের বাইরে ৭৭ রানের ইনিংস খেলেন কালাম সিদ্দিকী আলিন।
সেঞ্চুরি করেছেন মার্শাল আইয়ুবও। তাঁর সেঞ্চুরির সুবাদে কক্সবাজার আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে ঢাকার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে ৭ উইকেটে ২৪৬ রান তুলেছে বরিশাল। ১৮৪ বলে ১১৮ রান করে অপরাজিত আছেন আইয়ুব। তাঁর ইনিংসটিতে আছে ১৫টি চার। আশিকুর রহমান শিবলি করেন ৬৪ রান।
বগুড়ায় জাকির হাসানের ৭৩ রানের ইনিংসে ভর করে চট্টগ্রামের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ২৫৫ রান তুলেছে সিলেট। জবাবে প্রথম দিনের খেলা শেষের আগে ১ উইকেট হারিয়ে ১৯ রান তুলেছে চট্টগ্রাম।
দিনের আরেক ম্যাচে রাজশাহী বিভাগী স্টেডিয়ামে রংপুরের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে অলআউট হওয়ার আগে স্বাগতিক রাজশাহী ২৬৮ রান তুলেছে। ৭২ বলে ইনিংস সর্বোচ্চ ৮৪ রান করেন সাব্বির হোসেন। মুকিদুল মুগ্ধ নিয়েছেন ৫ উইকেট। জবাবে কোনো উইকেট না হারিয়ে প্রথম ইনিংসে ৩৭ রান তুলেছে রংপুর।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হলো না তো তাতে কী! কাতারের রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ‘এ’-ভারত ‘এ’ দলের ম্যাচে কোনো অংশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চেয়ে কম রোমাঞ্চকর ছিল না। নানা নাটকীয়তার পর ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ কেটেছে ফাইনালের টিকিট।
১৬ ঘণ্টা আগে
ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
১০ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
১২ ঘণ্টা আগে
ছেলেদের পর এবার মেয়েদের খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকার পালা। ২৬ নভেম্বর থেকে জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু হচ্ছে ত্রিদেশীয় সিরিজ। বাংলাদেশ অবশ্য দুটি ম্যাচ খেলবে। সেই ম্যাচ দুটো দেখা যাবে ১০০ টাকায়।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
আর রফিক ছাড়া সাকিব আল হাসান ও তাইজুল ইসলাম—দুজনই আড়াই শ টেস্ট উইকেটে মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে। লম্বা একটা সময় ধরে সাকিব আল হাসান জাতীয় দলের বাইরে থাকায় গতকাল সাকিবকে (২৪৬) ছাড়িয়ে বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৪৯ টেস্ট উইকেটের রেকর্ড গড়লেন তাইজুল ইসলাম।
এই তাইজুলকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ আশরাফুল। আর জাতীয় দলে সতীর্থ হিসেবে দেখেছেন মোহাম্মদ রফিক ও সাকিব আল হাসানকে। তো এই তিন স্পিনারের মধ্যে কে সেরা কিংবা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা আশরাফুল এমন এক প্রশ্নের জবাবে বললেন, ‘আমি বলব যার যার সময়ে তারাই সেরা। এখন তাইজুল খেলছে, এই মুহূর্তে সে-ই সেরা। রফিক ভাইয়ের সময় তিনি সেরা ছিলেন। আর সাকিব তো বিশ্বমানের।’ এরপর তাইজুলের সঙ্গে রফিকের একটা মিলের কথাও বললেন আশরাফুল। আর সেই মিলটা হলো ব্যাটিং কোচের ভাষায়, ‘তাইজুল এবং রফিক ভাইয়ের মিলটা আমার কাছে এক রকম লাগে যে, তারা সকালবেলা এসে শুরু (প্র্যাকটিস) করবে শেষ পর্যন্ত তা করে যাওয়ার চেষ্টা করবে।’ এখানেই সাকিব ছিলেন আলাদা, ‘সাকিব ছিল পুরোপুরি ভিন্ন। সে চার ওভার বল করলেই তার মনে হতো, যথেষ্ট। সে হয়তো অনেকটা মস্তিষ্ক দিয়ে অনুশীলন করত।’
সাকিব যে সবার চেয়ে আলাদা ছিল সেটি পরিস্কার আশরাফুলের আরও একটা কথায়। সাকিব তাঁর ইমোশনকে ধরতে রাখতে পারতেন। আশরাফুলের ভাষায়, ‘সাকিব কেন র্যাঙ্কিংয়ে লম্বা একটা সময় এক নম্বর অলরাউন্ডার ছিল। সে তার ইমোশনটা ধরে রাখতে পারত। আর সে কারণেই ভালো করলেও নরমাল (স্বাভাবিক), খারাপ করলেও নরমাল থাকতে পারত।’
সব পরিস্থিতিতেই সাকিবের ‘নরমাল’ থাকার গুণটা দলীয় ব্যাটাররা রপ্ত করতে পারলেই আখেরে ক্রিকেটার এবং দলের লাভ হবে বলেই মনে করেন আশরাফুল। টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ এই যে এক ম্যাচ ভালো খেলেই পরের ম্যাচে আবার খারাপ করেন—এর কারণটাও দলীয় ব্যাটারদের সব পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক থাকতে না পারার ব্যর্থতা বলে মনে করেন আশরাফুল।

বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
আর রফিক ছাড়া সাকিব আল হাসান ও তাইজুল ইসলাম—দুজনই আড়াই শ টেস্ট উইকেটে মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে। লম্বা একটা সময় ধরে সাকিব আল হাসান জাতীয় দলের বাইরে থাকায় গতকাল সাকিবকে (২৪৬) ছাড়িয়ে বাংলাদেশের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৪৯ টেস্ট উইকেটের রেকর্ড গড়লেন তাইজুল ইসলাম।
এই তাইজুলকে খুব কাছ থেকে দেখেছেন বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ আশরাফুল। আর জাতীয় দলে সতীর্থ হিসেবে দেখেছেন মোহাম্মদ রফিক ও সাকিব আল হাসানকে। তো এই তিন স্পিনারের মধ্যে কে সেরা কিংবা কীভাবে মূল্যায়ন করবেন? আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে আসা আশরাফুল এমন এক প্রশ্নের জবাবে বললেন, ‘আমি বলব যার যার সময়ে তারাই সেরা। এখন তাইজুল খেলছে, এই মুহূর্তে সে-ই সেরা। রফিক ভাইয়ের সময় তিনি সেরা ছিলেন। আর সাকিব তো বিশ্বমানের।’ এরপর তাইজুলের সঙ্গে রফিকের একটা মিলের কথাও বললেন আশরাফুল। আর সেই মিলটা হলো ব্যাটিং কোচের ভাষায়, ‘তাইজুল এবং রফিক ভাইয়ের মিলটা আমার কাছে এক রকম লাগে যে, তারা সকালবেলা এসে শুরু (প্র্যাকটিস) করবে শেষ পর্যন্ত তা করে যাওয়ার চেষ্টা করবে।’ এখানেই সাকিব ছিলেন আলাদা, ‘সাকিব ছিল পুরোপুরি ভিন্ন। সে চার ওভার বল করলেই তার মনে হতো, যথেষ্ট। সে হয়তো অনেকটা মস্তিষ্ক দিয়ে অনুশীলন করত।’
সাকিব যে সবার চেয়ে আলাদা ছিল সেটি পরিস্কার আশরাফুলের আরও একটা কথায়। সাকিব তাঁর ইমোশনকে ধরতে রাখতে পারতেন। আশরাফুলের ভাষায়, ‘সাকিব কেন র্যাঙ্কিংয়ে লম্বা একটা সময় এক নম্বর অলরাউন্ডার ছিল। সে তার ইমোশনটা ধরে রাখতে পারত। আর সে কারণেই ভালো করলেও নরমাল (স্বাভাবিক), খারাপ করলেও নরমাল থাকতে পারত।’
সব পরিস্থিতিতেই সাকিবের ‘নরমাল’ থাকার গুণটা দলীয় ব্যাটাররা রপ্ত করতে পারলেই আখেরে ক্রিকেটার এবং দলের লাভ হবে বলেই মনে করেন আশরাফুল। টেস্ট ক্রিকেটে বাংলাদেশ এই যে এক ম্যাচ ভালো খেলেই পরের ম্যাচে আবার খারাপ করেন—এর কারণটাও দলীয় ব্যাটারদের সব পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক থাকতে না পারার ব্যর্থতা বলে মনে করেন আশরাফুল।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হলো না তো তাতে কী! কাতারের রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ‘এ’-ভারত ‘এ’ দলের ম্যাচে কোনো অংশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চেয়ে কম রোমাঞ্চকর ছিল না। নানা নাটকীয়তার পর ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ কেটেছে ফাইনালের টিকিট।
১৬ ঘণ্টা আগে
ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
১০ ঘণ্টা আগে
ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
১২ ঘণ্টা আগে
ছেলেদের পর এবার মেয়েদের খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকার পালা। ২৬ নভেম্বর থেকে জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু হচ্ছে ত্রিদেশীয় সিরিজ। বাংলাদেশ অবশ্য দুটি ম্যাচ খেলবে। সেই ম্যাচ দুটো দেখা যাবে ১০০ টাকায়।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ছেলেদের পর এবার মেয়েদের খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকার পালা। ২৬ নভেম্বর থেকে জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু হচ্ছে ত্রিদেশীয় সিরিজ। বাংলাদেশ অবশ্য দুটি ম্যাচ খেলবে। সেই ম্যাচ দুটো দেখা যাবে ১০০ টাকায়।
সাধারণ গ্যালারি বাদে ক্লাব হাউস-১ (মহিলা জোন) ৩০০ টাকা এবং ক্লাব হাউস-২ ২০০ টাকা। ভিআইপি ও প্রেসিডেন্ট বক্স ঢাকা ব্যাংকের বিশেষ ভিআইপি কার্ডের মাধ্যমে বরাদ্দ থাকবে। কাল দুপুর ২টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
বাফুফে কম্পিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস আজ বলেন, ‘বাংলাদেশ নারী দল নিয়ে আলাদা উন্মাদনা আছে। আশা করি, ১০-১২ হাজার দর্শক আসবে।’
সিরিজের আগে মাঠ নিয়ে দেখা গেছে জটিলতা। কাল ও পরশু নেপালের বিপক্ষে জাতীয় স্টেডিয়ামেই সিরিজ আয়োজন করবে বাংলাদেশ রাগবি ফেডারেশেন। সেই খেলা সরানোর জন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে চিঠি দিয়েছে বাফুফে। তাদের দাবি রাগবি খেলা হলে মাঠের অবস্থা নষ্ট হবে।
ত্রিদেশীয় সিরিজ শেষ হলেই জাতীয় স্টেডিয়ামের মাঠ নিয়ে কাজ করবে বাফুফে। গাউস বলেন, ‘এই ম্যাচের পরে আমরা মাঠে পুরোপুরি নতুন ঘাস ডেভেলপ করব।’
২৬ নভেম্বর প্রথম ম্যাচে মালয়েশিয়ার মুখোমুখি হবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা। দ্বিতীয় ম্যাচে ২ ডিসেম্বর প্রতিপক্ষ আজারবাইজান। মাঝে ২৯ নভেম্বর খেলবে আজারবাইজান-মালয়েশিয়া

ছেলেদের পর এবার মেয়েদের খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকার পালা। ২৬ নভেম্বর থেকে জাতীয় স্টেডিয়ামে শুরু হচ্ছে ত্রিদেশীয় সিরিজ। বাংলাদেশ অবশ্য দুটি ম্যাচ খেলবে। সেই ম্যাচ দুটো দেখা যাবে ১০০ টাকায়।
সাধারণ গ্যালারি বাদে ক্লাব হাউস-১ (মহিলা জোন) ৩০০ টাকা এবং ক্লাব হাউস-২ ২০০ টাকা। ভিআইপি ও প্রেসিডেন্ট বক্স ঢাকা ব্যাংকের বিশেষ ভিআইপি কার্ডের মাধ্যমে বরাদ্দ থাকবে। কাল দুপুর ২টা থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
বাফুফে কম্পিটিশন কমিটির চেয়ারম্যান গোলাম গাউস আজ বলেন, ‘বাংলাদেশ নারী দল নিয়ে আলাদা উন্মাদনা আছে। আশা করি, ১০-১২ হাজার দর্শক আসবে।’
সিরিজের আগে মাঠ নিয়ে দেখা গেছে জটিলতা। কাল ও পরশু নেপালের বিপক্ষে জাতীয় স্টেডিয়ামেই সিরিজ আয়োজন করবে বাংলাদেশ রাগবি ফেডারেশেন। সেই খেলা সরানোর জন্য জাতীয় ক্রীড়া পরিষদকে চিঠি দিয়েছে বাফুফে। তাদের দাবি রাগবি খেলা হলে মাঠের অবস্থা নষ্ট হবে।
ত্রিদেশীয় সিরিজ শেষ হলেই জাতীয় স্টেডিয়ামের মাঠ নিয়ে কাজ করবে বাফুফে। গাউস বলেন, ‘এই ম্যাচের পরে আমরা মাঠে পুরোপুরি নতুন ঘাস ডেভেলপ করব।’
২৬ নভেম্বর প্রথম ম্যাচে মালয়েশিয়ার মুখোমুখি হবেন ঋতুপর্ণা-আফঈদারা। দ্বিতীয় ম্যাচে ২ ডিসেম্বর প্রতিপক্ষ আজারবাইজান। মাঝে ২৯ নভেম্বর খেলবে আজারবাইজান-মালয়েশিয়া

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হলো না তো তাতে কী! কাতারের রাইজিং স্টার্স এশিয়া কাপ টুর্নামেন্টে বাংলাদেশ ‘এ’-ভারত ‘এ’ দলের ম্যাচে কোনো অংশে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চেয়ে কম রোমাঞ্চকর ছিল না। নানা নাটকীয়তার পর ম্যাচটি জিতে বাংলাদেশ কেটেছে ফাইনালের টিকিট।
১৬ ঘণ্টা আগে
ইঙ্গিত দিয়েও বড় হতে পারেনি দুটি জুটি। তবু শক্ত অবস্থানে ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। কিন্তু শুরুর দিকে দিশেহারা ভারত শেষ সেশনে এসে দেখাল দাপট। সেটাই গুয়াহাটি টেস্টের প্রথম দিনে আজ এগিয়ে রাখল স্বাগতিকদের।
১০ ঘণ্টা আগে
ফিফটি করলেন সৌম্য সরকার, সেটিকে রূপ দিলেন সেঞ্চুরিতে। এরপর দেড় শ ছাড়িয়ে গেলেন এবং একসময় আশাও দেখালেন ডাবল সেঞ্চুরির। কিন্তু ডাবল সেঞ্চুরি পাননি। তাতে কী! আজ জাতীয় লিগে ময়মনসিংহের বিপক্ষে খুলনার হয়ে খেললেন ক্যারিয়ারসেরা ১৮৬ রানের ইনিংস।
১২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের যে চার জন বোলার টেস্ট ক্রিকেটে ১০০ কিংবা ততোধিক উইকেট নিয়েছেন, তাদের চারজনই স্পিনার। তারা হলেন সাকিব আল হাসান, তাইজুল ইসলাম, মেহেদী হাসান মিরাজ ও মোহাম্মদ রফিক। মিরাজকে বাদ দিলে বাকি তিনজনের মধ্যে রয়েছে মিল—তিনজনই বাঁহাতি।
১২ ঘণ্টা আগে