নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বড়সড় একটা লক্ষ্যই দাঁড় করিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেরা করেছে ১৯৩ রান। জিততে হলে বাংলাদেশকে করতে হবে ১৯৪ রান। শুরুতে দ্রুত উইকেট তুলে নিয়েও মাঝের ওভারে সেটা ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বড় স্কোর এনে দিতে ভূমিকা রাখেন ওপেনার ব্রেন্ডন কিং, রোভম্যান পাওয়েল। দুজনই করেন ফিফটি।
পাওয়ার প্লের প্রথম ৬ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৪৬ রান তুলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সফরে প্রথমবার খেলতে নেমে তাসকিন আহমেদ নিজের প্রথম ওভারে ১৪ রান দেন। ১৩ রানই আসে কাইল মেয়ার্সের ব্যাট থেকে। দ্বিতীয় ওভারে আক্রমণে আসেন অফ স্পিনার মেহেদী হাসান। ফুলার লেংথের বলটা বোলারের মাথার ওপর দিয়ে চার মারেন কাইল মেয়ার্স। পরের তিন বল কিছুটা খাটো লেংথে করেন মেহেদী। ডট বলের চাপে পড়েন মেয়ার্স। একই রকমের পঞ্চম বলটা টেনে মারতে গিয়ে ১৭ রানে বোল্ড হন এ ওপেনার। পাওয়ার প্লের দ্বিতীয় উইকেটটি সাকিব আল হাসানের। চতুর্থ ওভারে আক্রমণে এসে শূন্য রানে ফেরান শামার ব্রুকসকে। স্লটে পেয়ে তুলে মারতে গিয়ে মিড উইকেটে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের তালুবন্দি ব্রুকস। পাওয়ার প্লেতে পাঁচ বোলার ব্যবহার করে বাংলাদেশ।
পরের ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে কোনো উইকেট ফেলতে পারেননি বাংলাদেশ বোলাররা। ২৬ রানে ২ উইকেট হারানো ক্যারিবিয়দের লড়াইয়ে রাখেন ব্রেন্ডন কিং ও নিকোলাস পুরান। দুজনের জুটি থেকে আসে ৫৪ রান। ১৩তম ওভারে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন এই ম্যাচে একাদশে ঢোকা মোসাদ্দেক হোসেন। দলীয় ১০০ রানে পুরানকে আউট করেন তিনি। ৩০ বলে ৩৪ রান করে এই অফ স্পিনারের বলে এলবিডব্লিও হন পুরান। আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের বিপক্ষে রিভিউ নিলেও বাঁচতে পারেননি ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক। সফরে প্রথমবার খেলতে নেমে উইকেট মেডেন করেন মোসাদ্দেক।
তবে একপ্রান্তে ধরে রেখে ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন ওপেনার কিং। ১৪তম ওভারে সাকিবকে ইনসাইড আউট শটে এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে চার মেরে ফিফটি পূর্ণ করেন তিনি। ২৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে কিংয়ের তৃতীয় ফিফটি এটি। তবে ১৬তম ওভারে ইনিংসের মোড় ঘুরিয়ে দেন মূলত রোভম্যান পাওয়েল। সাকিবের ব্যক্তিগত শেষ ওভারের প্রথম তিন বলে চার-ছক্কা-ছক্কা মারেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। প্রথম ৩ ওভারে ১৫ রান দেওয়া এই ওভারে দেন ২৩ রান। তাসকিন-সাকিবদের ওপর ঝড় বইয়ে দিয়ে ২০ বলে ফিফটি তুলে নেন পাওয়েল। এটি তাঁর চতুর্থ ফিফটি।
এর আগে শরীফুলের প্রথম শিকার হন কিং (৫৭)। লং অফে সাকিবের হাতে ধরা পড়েন কিং। প্রথম দুই ওভারে ২০ রান দেওয়া শরীফুল উইকেটের সঙ্গে রানেও ঘুরে দাঁড়ান। ৩ রান দেন এই ওভারে। শেষ দিকে শরীফুলের সঙ্গে মোস্তাফিজের দুর্দান্ত বোলিংয়ে রান আটকে রাখতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ থামে ১৯৩ রানে। পাওয়েল অপরাজিত থাকেন ২৮ বলে ৬১ রানে। তাঁর সঙ্গী ওডেন স্মিথ ১১ রানে অপরাজিত থাকেন।
টস জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে বড়সড় একটা লক্ষ্যই দাঁড় করিয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে স্বাগতিকেরা করেছে ১৯৩ রান। জিততে হলে বাংলাদেশকে করতে হবে ১৯৪ রান। শুরুতে দ্রুত উইকেট তুলে নিয়েও মাঝের ওভারে সেটা ধরে রাখতে পারেনি বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বড় স্কোর এনে দিতে ভূমিকা রাখেন ওপেনার ব্রেন্ডন কিং, রোভম্যান পাওয়েল। দুজনই করেন ফিফটি।
পাওয়ার প্লের প্রথম ৬ ওভারে ২ উইকেট হারিয়ে ৪৬ রান তুলে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। সফরে প্রথমবার খেলতে নেমে তাসকিন আহমেদ নিজের প্রথম ওভারে ১৪ রান দেন। ১৩ রানই আসে কাইল মেয়ার্সের ব্যাট থেকে। দ্বিতীয় ওভারে আক্রমণে আসেন অফ স্পিনার মেহেদী হাসান। ফুলার লেংথের বলটা বোলারের মাথার ওপর দিয়ে চার মারেন কাইল মেয়ার্স। পরের তিন বল কিছুটা খাটো লেংথে করেন মেহেদী। ডট বলের চাপে পড়েন মেয়ার্স। একই রকমের পঞ্চম বলটা টেনে মারতে গিয়ে ১৭ রানে বোল্ড হন এ ওপেনার। পাওয়ার প্লের দ্বিতীয় উইকেটটি সাকিব আল হাসানের। চতুর্থ ওভারে আক্রমণে এসে শূন্য রানে ফেরান শামার ব্রুকসকে। স্লটে পেয়ে তুলে মারতে গিয়ে মিড উইকেটে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের তালুবন্দি ব্রুকস। পাওয়ার প্লেতে পাঁচ বোলার ব্যবহার করে বাংলাদেশ।
পরের ৪ ওভারে ২৯ রান দিয়ে কোনো উইকেট ফেলতে পারেননি বাংলাদেশ বোলাররা। ২৬ রানে ২ উইকেট হারানো ক্যারিবিয়দের লড়াইয়ে রাখেন ব্রেন্ডন কিং ও নিকোলাস পুরান। দুজনের জুটি থেকে আসে ৫৪ রান। ১৩তম ওভারে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন এই ম্যাচে একাদশে ঢোকা মোসাদ্দেক হোসেন। দলীয় ১০০ রানে পুরানকে আউট করেন তিনি। ৩০ বলে ৩৪ রান করে এই অফ স্পিনারের বলে এলবিডব্লিও হন পুরান। আম্পায়ারের সিদ্ধান্তের বিপক্ষে রিভিউ নিলেও বাঁচতে পারেননি ক্যারিবিয়ান অধিনায়ক। সফরে প্রথমবার খেলতে নেমে উইকেট মেডেন করেন মোসাদ্দেক।
তবে একপ্রান্তে ধরে রেখে ৩৬ বলে ফিফটি তুলে নেন ওপেনার কিং। ১৪তম ওভারে সাকিবকে ইনসাইড আউট শটে এক্সট্রা কাভারের ওপর দিয়ে চার মেরে ফিফটি পূর্ণ করেন তিনি। ২৩ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে কিংয়ের তৃতীয় ফিফটি এটি। তবে ১৬তম ওভারে ইনিংসের মোড় ঘুরিয়ে দেন মূলত রোভম্যান পাওয়েল। সাকিবের ব্যক্তিগত শেষ ওভারের প্রথম তিন বলে চার-ছক্কা-ছক্কা মারেন এই মিডল অর্ডার ব্যাটার। প্রথম ৩ ওভারে ১৫ রান দেওয়া এই ওভারে দেন ২৩ রান। তাসকিন-সাকিবদের ওপর ঝড় বইয়ে দিয়ে ২০ বলে ফিফটি তুলে নেন পাওয়েল। এটি তাঁর চতুর্থ ফিফটি।
এর আগে শরীফুলের প্রথম শিকার হন কিং (৫৭)। লং অফে সাকিবের হাতে ধরা পড়েন কিং। প্রথম দুই ওভারে ২০ রান দেওয়া শরীফুল উইকেটের সঙ্গে রানেও ঘুরে দাঁড়ান। ৩ রান দেন এই ওভারে। শেষ দিকে শরীফুলের সঙ্গে মোস্তাফিজের দুর্দান্ত বোলিংয়ে রান আটকে রাখতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ। ওয়েস্ট ইন্ডিজ থামে ১৯৩ রানে। পাওয়েল অপরাজিত থাকেন ২৮ বলে ৬১ রানে। তাঁর সঙ্গী ওডেন স্মিথ ১১ রানে অপরাজিত থাকেন।
রিশাদ হোসেনের সাফল্যে বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বেশি খুশি কে হবেন, বলুন তো? মুশতাক আহমেদ। স্পিন পরামর্শক হিসেবে বাংলাদেশ দলের সব স্পিনারের সাফল্যই তাঁকে আনন্দিত করে। তবে খেলোয়াড়ি জীবনে নিজেই ছিলেন দুর্দান্ত এক লেগ স্পিনার। লেগিদের প্রতি তাঁর দুর্বলতা, ভালো লাগা থাকবেই। মিরপুরে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে
১ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা নতুন কিছু নয়। মিরপুরের উইকেটের চরিত্র নিয়ে এত দিন কাঠগড়ায় তোলা হতো কিউরেটর গামিনি ডি সিলভাকে। গামিনি এখন মিরপুরে না থাকলেও উইকেটের চরিত্র আছে আগের মতোই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান ওয়ানডে সিরিজে কালো মাটির ঘূর্ণি উইকেটে বিষাক্ত টার্ন পাচ্ছেন
১ ঘণ্টা আগেব্যাট হাতে ১৩ বলের ২৬ রানের ঝোড়ো ক্যামিও, আর বল হাতে ক্যারিয়ারসেরা বোলিং—৬/৩৫; রিশাদ হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে ৭৪ রানে জিতল বাংলাদেশ। গতকাল মিরপুরে প্রথমে ব্যাট করে ২০৭ রানে তোলে বাংলাদেশ। লক্ষ্য তাড়ায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৩৩ রানে অলআউট। এই জয়ে তিন ম্যাচের সিরিজে
৩ ঘণ্টা আগেপ্রতিপক্ষের রক্ষণভাগের জন্য বরাবরই আতঙ্কের আরেক নাম আর্লিং হাল্যান্ড। চলতি মৌসুমেও নিজের আধিপত্য দেখাচ্ছেন এই স্ট্রাইকার। তাঁকে আটকানোর সব চেষ্টাতেই ব্যর্থ হয় প্রতিপক্ষের রক্ষণভাগ। এবার হাল্যান্ডকে আটকানোর উপায় বলে দিলেন খোদ ম্যানচেস্টার সিটির কোচ পেপ গার্দিওলা।
৫ ঘণ্টা আগে