ক্রীড়া ডেস্ক
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলে এসেছিলেন হান্নান সরকার। ঠিক এক বছর পরই পদত্যাগ করলেন বিসিবির এই নির্বাচক। এই মাসের পর আর নির্বাচক প্যানেলে থাকছেন না তিনি। বাংলাদেশ দলের সাবেক এই ক্রিকেটার আজ মিরপুরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন নির্বাচক হিসেবে নিজের অপূর্ণতা-চ্যালেঞ্জ নিয়েও।
নির্বাচক হিসেবে ‘স্মরণীয়’ ঘটনা বলতে গিয়ে হান্নান জানিয়েছেন আফসোসের কথা। দেশের মাঠে সাকিব আল হাসান অবসর নিলে সেটি হতো নির্বাচক প্যানেলে তাঁর স্মরণীয় ঘটনা। হান্নান বললেন, ‘স্মরণীয় ঘটনা আসলে সাকিবের অবসরটা যদি দেশ থেকে হতো, এটা মনে হয় একটা স্মরণীয় ঘটনা বলা যেত। কারণ সে (সাকিবের বিদায়ী সিরিজের) ঘোষণাটা আমার মুখ থেকেই এসেছিল, যে দলে ছিল। তারপর সাকিবের দেশে আসতে না পারা, সে জায়গাটা শেষ এটা মেলেনি আরকি। আমি ঘোষণা করলাম সাকিব দলে আছে, এসে রিটায়ার্ড করতে পারেনি। সেটা একটা অপরিপূর্ণতা থেকে যায় সিলেকশনের জায়গা থেকে।’
ভারত সফরের পর দেশের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট থেকে বিদায় নেওয়ার কথা ছিল সাকিবের। দলে থাকলেও শেষ মুহূর্তে দুবাই থেকে আবারও তাঁকে ফিরত হয়েছে আমেরিকায়।
বিসিবি নির্বাচকের পদ থেকে গত রাতে পদত্যাগ করেছেন বলে জানিয়েছেন হান্নান। পদত্যাগের কারণ ব্যাখ্যায় আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘কোচিং পেশায় যুক্ত হতেই এই দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছি।’ কোচিং পেশায় যুক্ত হলে বিসিবিতেই কি থাকবেন—এই প্রশ্নের উত্তরে স্পষ্ট কিছু বলেননি হান্নান। বাংলাদেশের সাবেক এই ক্রিকেটার বলেন, ‘মূলত বিসিবিতে থাকার ইচ্ছে আছে। যদি তারা মনে করে আমাকে রাখবে, তাহলে কথা বলব। এটা আমার সিদ্ধান্ত না। বিসিবির ইচ্ছের ব্যাপার আছে।’
যদি বিসিবি না চায়, তাহলে দেশের বিভিন্ন দলে কোচ হিসেবে কাজ করতে পারেন হান্নান। এর আগে বিসিবিতে লেভেল-১ ও লেভেল-২ পর্যায়ে কোচিংয়ের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তিনি। এ বছরের ১ মার্চ থেকে হান্নানের পদত্যাগ কার্যকর হবে। তার মানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও বিসিবির নির্বাচক হিসেবে থাকছেন তিনি। ২০, ২৪ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি ভারত, নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।
জাতীয় দলে কাজ করার আগে বয়সভিত্তিক দলে হান্নান কাজ করেছেন। ২০২০ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী বাংলাদেশ দলের নির্বাচক ছিলেন হান্নান সরকার। দীর্ঘদিন বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নির্বাচকের দায়িত্ব পালন করা হান্নান বিসিবির নির্বাচক প্যানেলে এসেছিলেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু ও হাবিবুল বাশার সুমনের দায়িত্ব শেষে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে। গাজী আশরাফ হোসেন লিপু তখন বিসিবির প্রধান নির্বাচক হিসেবে আসেন। লিপু থাকলেও হান্নান আর এক মাসও নেই বিসিবিতে।
২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) নির্বাচক প্যানেলে এসেছিলেন হান্নান সরকার। ঠিক এক বছর পরই পদত্যাগ করলেন বিসিবির এই নির্বাচক। এই মাসের পর আর নির্বাচক প্যানেলে থাকছেন না তিনি। বাংলাদেশ দলের সাবেক এই ক্রিকেটার আজ মিরপুরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন নির্বাচক হিসেবে নিজের অপূর্ণতা-চ্যালেঞ্জ নিয়েও।
নির্বাচক হিসেবে ‘স্মরণীয়’ ঘটনা বলতে গিয়ে হান্নান জানিয়েছেন আফসোসের কথা। দেশের মাঠে সাকিব আল হাসান অবসর নিলে সেটি হতো নির্বাচক প্যানেলে তাঁর স্মরণীয় ঘটনা। হান্নান বললেন, ‘স্মরণীয় ঘটনা আসলে সাকিবের অবসরটা যদি দেশ থেকে হতো, এটা মনে হয় একটা স্মরণীয় ঘটনা বলা যেত। কারণ সে (সাকিবের বিদায়ী সিরিজের) ঘোষণাটা আমার মুখ থেকেই এসেছিল, যে দলে ছিল। তারপর সাকিবের দেশে আসতে না পারা, সে জায়গাটা শেষ এটা মেলেনি আরকি। আমি ঘোষণা করলাম সাকিব দলে আছে, এসে রিটায়ার্ড করতে পারেনি। সেটা একটা অপরিপূর্ণতা থেকে যায় সিলেকশনের জায়গা থেকে।’
ভারত সফরের পর দেশের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট থেকে বিদায় নেওয়ার কথা ছিল সাকিবের। দলে থাকলেও শেষ মুহূর্তে দুবাই থেকে আবারও তাঁকে ফিরত হয়েছে আমেরিকায়।
বিসিবি নির্বাচকের পদ থেকে গত রাতে পদত্যাগ করেছেন বলে জানিয়েছেন হান্নান। পদত্যাগের কারণ ব্যাখ্যায় আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেছেন, ‘কোচিং পেশায় যুক্ত হতেই এই দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছি।’ কোচিং পেশায় যুক্ত হলে বিসিবিতেই কি থাকবেন—এই প্রশ্নের উত্তরে স্পষ্ট কিছু বলেননি হান্নান। বাংলাদেশের সাবেক এই ক্রিকেটার বলেন, ‘মূলত বিসিবিতে থাকার ইচ্ছে আছে। যদি তারা মনে করে আমাকে রাখবে, তাহলে কথা বলব। এটা আমার সিদ্ধান্ত না। বিসিবির ইচ্ছের ব্যাপার আছে।’
যদি বিসিবি না চায়, তাহলে দেশের বিভিন্ন দলে কোচ হিসেবে কাজ করতে পারেন হান্নান। এর আগে বিসিবিতে লেভেল-১ ও লেভেল-২ পর্যায়ে কোচিংয়ের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তিনি। এ বছরের ১ মার্চ থেকে হান্নানের পদত্যাগ কার্যকর হবে। তার মানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও বিসিবির নির্বাচক হিসেবে থাকছেন তিনি। ২০, ২৪ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি ভারত, নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।
জাতীয় দলে কাজ করার আগে বয়সভিত্তিক দলে হান্নান কাজ করেছেন। ২০২০ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী বাংলাদেশ দলের নির্বাচক ছিলেন হান্নান সরকার। দীর্ঘদিন বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নির্বাচকের দায়িত্ব পালন করা হান্নান বিসিবির নির্বাচক প্যানেলে এসেছিলেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু ও হাবিবুল বাশার সুমনের দায়িত্ব শেষে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে। গাজী আশরাফ হোসেন লিপু তখন বিসিবির প্রধান নির্বাচক হিসেবে আসেন। লিপু থাকলেও হান্নান আর এক মাসও নেই বিসিবিতে।
আগের রাতে হেরেছিল রিয়াল মাদ্রিদ। সেটাই ব্যবধান কমানোর সুযোগ এনে দেয় বার্সেলোনার জন্য। হান্সি ফ্লিকের দল অবশ্য সেটা হাতছাড়া করেনি। লা লিগায় দেপোর্তিভো আলাভেসকে আজ ১-০ গোলে হারিয়েছে তারা। দলের হয়ে একমাত্র জয়সূচক গোলটি করেন রবার্ট লেভানডফস্কি।
১ ঘণ্টা আগেবিপিএলে ফিক্সিংয়ের অভিযোগে সন্দেহভাজন হিসেবে এনামুল হক বিজয়কে নিয়ে একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেল সংবাদ প্রচার করে। বিজয় সেটিকে ভুল সংবাদ দাবি করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী যুবায়ের মোহাম্মদ আওরঙ্গজেবের মাধ্যমে ওই চ্যানেল এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদকের বিরুদ্ধে উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন। আজ বিজয় নিজেই সামাজিক যোগাযো
১ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের বিপক্ষে চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মাথায় আঘাত পেয়েছিলেন শিভাম দুবে। তাঁর কনকাশন-সাব হিসেবে খেলানো হয় হারশিত রানাকে। পরে বিতর্কের বিষয় হয়ে ওঠে দুবের জায়গায় হারশিতকে খেলানো নিয়ে। বিতর্ক হওয়াটাও স্বাভাবিক—দুবে একজন ব্যাটিং অলরাউন্ডার, বিপরীতে হারশিত পাকা পেসার।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়লেও, আইপিএলে এখনো পরিচিত মুখ মহেন্দ্র সিং ধোনি। আসন্ন মৌসুমেও চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে মাঠ মাতাবেন তিনি। তবে তার ক্রিকেট পরবর্তী ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা চলছে অনেক দিন ধরেই। এবার ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিসিআই) সহসভাপতি রাজীব শুক্লা জানালেন, অবসরের পর ধোনিকে রাজনীতিতে দেখার প্রত্
২ ঘণ্টা আগে