ক্রীড়া ডেস্ক
টি-টোয়েন্টিতে ৫ উইকেট নেওয়া তো চাট্টিখানি কথা নয়। রাজকোটে গতকাল সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে বরুণ চক্রবর্তীর ঘূর্ণিতে চোখে রীতিমতো সর্ষেফুল দেখে ইংল্যান্ড। ৫ উইকেট নিয়ে ম্যান অব ম্যাচও হয়েছেন তিনি। তবু ভারতের এই রহস্যময় স্পিনার বেশ হতাশ।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া ইংল্যান্ডের একটা পর্যায়ে স্কোর ছিল ৮.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৮৩ রান। নবম ওভারের শেষ বলে জস বাটলারকে ফিরিয়েই ইংলিশদের ব্যাটিং লাইনআপে ধসের সূচনা করেন বরুণ। সেখান থেকে মুহূর্তেই ৮ উইকেটে ১২৭ রানে পরিণত হয় সফরকারীরা। ৪ ওভারে ২৪ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ম্যাচ শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ড ২৬ রানে জিতলেও ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন বরুণ। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কথা বলার সময় বরুণের কণ্ঠে ঝরেছে হতাশা। ভারতীয় এই রহস্যময় স্পিনার বলেন, ‘ম্যাচটা আমরা জিততে পারলাম না। সে কারণে মন খারাপ। তবে এই খেলার বৈশিষ্ট্যই এটা। এখান থেকে এগিয়ে যেতে হবে ও পরের ম্যাচের জন্য তৈরি হতে হবে। যখন আপনি দেশের জন্য খেলবেন, তখন দায় নিতে হবে।’
বোলিংয়ে অনেক রকম বৈচিত্র্য আছে বরুণের। সেই সঙ্গে গতি তো আছেই। ব্যাটাররা তাঁকে (বরুণ) সেভাবে স্বচ্ছন্দে খেলতে পারেন না। রাজকোটে গতকাল তাঁর ৫ উইকেটের চারটি নিয়েছেন জোড়ায় জোড়ায়। ৩৩ বছর বয়সী ভারতীয় এই স্পিনার বলেন, ‘সব কিছুর জন্য আমি তৈরি। ফ্লিপার নিয়ে কাজ করছি। ভালোমতো হচ্ছে সেটা। গত ম্যাচে আপনাকে বলেছিলাম, আমার বোলিং হয়তো ভালো হয়েছে। তবে আমি আরও ভালো করতে পারি।’
৫ উইকেট নিয়ে গতকাল এক রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন বরুণ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে তৃতীয় ভারতীয় বোলার হিসেবে দুই বার ইনিংসে ৫ বা তার বেশি উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েছেন তিনি। এই তালিকায় থাকা বাকি দুই ভারতীয় হলেন ভুবনেশ্বর কুমার ও কুলদীপ যাদব। বরুণের ক্ষেত্রে দুই বারই অবশ্য ভারত হেরেছে। এর আগে গত বছরের ১০ নভেম্বর পোর্ট এলিজাবেথে ভারত ৩ উইকেটে হেরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে।
পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভারত ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে। পুনেতে পরশু চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে দল দুটি। সিরিজের পঞ্চম টি-টোয়েন্টি মুম্বাইয়ে হবে ২ ফেব্রুয়ারি। ইংল্যান্ড সবশেষ ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে ২০১৪ সালে। ১১ বছর আগে সেটা অবশ্য এক ম্যাচের সিরিজ ছিল। বার্মিংহামে সেবার ৩ রানে জিতেছিল ইংল্যান্ড।
টি-টোয়েন্টিতে ৫ উইকেট নেওয়া তো চাট্টিখানি কথা নয়। রাজকোটে গতকাল সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে বরুণ চক্রবর্তীর ঘূর্ণিতে চোখে রীতিমতো সর্ষেফুল দেখে ইংল্যান্ড। ৫ উইকেট নিয়ে ম্যান অব ম্যাচও হয়েছেন তিনি। তবু ভারতের এই রহস্যময় স্পিনার বেশ হতাশ।
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া ইংল্যান্ডের একটা পর্যায়ে স্কোর ছিল ৮.৫ ওভারে ১ উইকেটে ৮৩ রান। নবম ওভারের শেষ বলে জস বাটলারকে ফিরিয়েই ইংলিশদের ব্যাটিং লাইনআপে ধসের সূচনা করেন বরুণ। সেখান থেকে মুহূর্তেই ৮ উইকেটে ১২৭ রানে পরিণত হয় সফরকারীরা। ৪ ওভারে ২৪ রানে নিয়েছেন ৫ উইকেট। ম্যাচ শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ড ২৬ রানে জিতলেও ম্যাচসেরার পুরস্কার পেয়েছেন বরুণ। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কথা বলার সময় বরুণের কণ্ঠে ঝরেছে হতাশা। ভারতীয় এই রহস্যময় স্পিনার বলেন, ‘ম্যাচটা আমরা জিততে পারলাম না। সে কারণে মন খারাপ। তবে এই খেলার বৈশিষ্ট্যই এটা। এখান থেকে এগিয়ে যেতে হবে ও পরের ম্যাচের জন্য তৈরি হতে হবে। যখন আপনি দেশের জন্য খেলবেন, তখন দায় নিতে হবে।’
বোলিংয়ে অনেক রকম বৈচিত্র্য আছে বরুণের। সেই সঙ্গে গতি তো আছেই। ব্যাটাররা তাঁকে (বরুণ) সেভাবে স্বচ্ছন্দে খেলতে পারেন না। রাজকোটে গতকাল তাঁর ৫ উইকেটের চারটি নিয়েছেন জোড়ায় জোড়ায়। ৩৩ বছর বয়সী ভারতীয় এই স্পিনার বলেন, ‘সব কিছুর জন্য আমি তৈরি। ফ্লিপার নিয়ে কাজ করছি। ভালোমতো হচ্ছে সেটা। গত ম্যাচে আপনাকে বলেছিলাম, আমার বোলিং হয়তো ভালো হয়েছে। তবে আমি আরও ভালো করতে পারি।’
৫ উইকেট নিয়ে গতকাল এক রেকর্ডে নাম লিখিয়েছেন বরুণ। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে তৃতীয় ভারতীয় বোলার হিসেবে দুই বার ইনিংসে ৫ বা তার বেশি উইকেট নেওয়ার কীর্তি গড়েছেন তিনি। এই তালিকায় থাকা বাকি দুই ভারতীয় হলেন ভুবনেশ্বর কুমার ও কুলদীপ যাদব। বরুণের ক্ষেত্রে দুই বারই অবশ্য ভারত হেরেছে। এর আগে গত বছরের ১০ নভেম্বর পোর্ট এলিজাবেথে ভারত ৩ উইকেটে হেরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে।
পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ভারত ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে। পুনেতে পরশু চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মুখোমুখি হবে দল দুটি। সিরিজের পঞ্চম টি-টোয়েন্টি মুম্বাইয়ে হবে ২ ফেব্রুয়ারি। ইংল্যান্ড সবশেষ ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতেছে ২০১৪ সালে। ১১ বছর আগে সেটা অবশ্য এক ম্যাচের সিরিজ ছিল। বার্মিংহামে সেবার ৩ রানে জিতেছিল ইংল্যান্ড।
ক্রিকেটে জিম্বাবুয়ে পার করছে দুঃসময়। কিন্তু প্রতিপক্ষ বাংলাদেশ হলে তারাও যেন হালে পানি পায়। সিলেট টেস্টে প্রথম দুই দিনই দাপট দেখিয়েছে জিম্বাবুয়ে। প্রথম ইনিংসে লিড নেয় তারা ৮২ রানের। দ্বিতীয় দিন শেষে ৫৭ রানে ১ উইকেট বাংলাদেশের।
৯ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল।
১০ ঘণ্টা আগেটেস্টে প্রথম দিনটা বেশ গুরুত্বপূর্ণ। সিলেট টেস্টে প্রথম দিনটাই ভালো যায়নি বাংলাদেশের। ফলে আজ দ্বিতীয় দিনও তারা শেষ করেছে পিছিয়ে থেকে। তবে মেহেদী হাসান মিরাজের দুর্দান্ত ঘূর্ণি জাদু ও শেষ বিকেলে মাহমুদুল হাসান জয়-মুমিনুল হকের ব্যাটিংয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর আশা দেখছে স্বাগতিকেরা।
১১ ঘণ্টা আগেসিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষ বিকেলে ব্যাটিংয়ে নেমে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান তুলেছে বাংলাদেশ। ২৫ রানে পিছিয়ে থেকে কাল আবারও ব্যাটিংয়ে নামবে স্বাগতিকেরা। মুমিনুল হক ১৫ ও মাহমুদুল হাসান জয় ২৮ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও ওপেনিং জুটি বড় হয়নি বাংলাদেশের। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে দলীয় ১৩ রানে ফেরেন সাদমান
১২ ঘণ্টা আগে