রানা আব্বাস, দুবাই থেকে
মাসকাট থেকে দুবাই আসার পথে এক সাংবাদিক আফসোস করে বলছিলেন, ‘এই প্রথম একটা ট্যুর হচ্ছে, টিম হোটেলে যেতে পারছি না।’ মহামারির এই সময়ে জৈব সুরক্ষাবলয় অক্ষুণ্ন রাখতে টিম হোটেলের আশপাশে যেন ১৪৪ ধারা জারি থাকে! সেখানে প্রবেশাধিকার একেবারেই সীমাবদ্ধ। টিম হোটেলে গিয়ে তাই বাংলাদেশ দলের খোঁজখবর নেওয়া বা ভেতরের ছবি দেখা ভীষণ কঠিন।
এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছে স্কটল্যান্ডের কাছে হার দিয়ে। সেই হারের পর চারদিক থেকে আসা নানা সমালোচনার ঢেউ মিলিয়ে না যেতেই সুপার টুয়েলভের শুরুতেই শ্রীলঙ্কার কাছে হার। আর হারলেই জ্বলে উঠছে বিতর্কের সলতে। ক্রিকেটারদের তাই সংবাদমাধ্যম থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে লিটন দাসকে। যে ম্যাচ ছিল বাংলাদেশের দিকে হেলে, লিটন দুটি ক্যাচ ফসকানোয় মুহূর্তেই ম্যাচ চলে গেছে শ্রীলঙ্কার মুঠোয়। কথা হচ্ছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের অধিনায়কত্ব নিয়েও। ডেথ ওভারের শুরুতেই (১৬তম ওভারে) কেন দুর্দান্ত ছন্দে থাকা সাকিব আল হাসানকে আক্রমণে না এনে সাইফউদ্দিনকে আনা? ওই ওভারে ২২ রান না উঠলে ম্যাচের গল্পটা অন্য রকমও হতে পারত।
সাকিবকে বোলিং আক্রমণে না আনার পেছনে উইকেটে দুই বাঁহাতি শ্রীলঙ্কান ব্যাটার থাকার ভাবনাটা কাজ করতে পারে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট কিংবা অধিনায়কের মনে। এটি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে, বাঁহাতি ব্যাটার থাকলে কেন বাঁহাতি স্পিনার আক্রমণে আনা যাবে না? গত পরশু সংবাদ সম্মেলনে মুশফিকুর রহিম প্রশ্নটার উত্তর দিয়েছেন এভাবে, ‘বাঁহাতির বিপক্ষে বাঁহাতি বোলিং করতে পারবে না এমন নয়। ওর (সাকিব) জায়গায় যে বোলিং করেছে, সে কিন্তু সুযোগ তৈরি করেছে। সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে সে (সাকিব) আরও কার্যকর হতো। আর মাঠের সীমানা একদিকে ছোট ছিল। ওই সময় বাঁহাতি স্পিনার আনাটা ঝুঁকিপূর্ণ হতো। অধিনায়ক বা টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত ঠিকই ছিল। আমরা যদি সুযোগ (দুটি ক্যাচ) কাজে লাগাতে পারতাম, তাহলে চিত্রটা অন্য রকম হতো।’
অবশ্য যা হয়ে গেছে, তা নিয়ে আর ভেবে লাভ কী! এখন ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে পরের ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ। দুর্দান্ত ছন্দে থাকা তরুণ ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম গতকাল তাই বললেন, ‘আমরা অনেক দিন এখানে আছি। এই কন্ডিশনে আমরা এখন ভালোই অভ্যস্ত। গতকালের (পরশু) ম্যাচটা কোনো একটা কারণে আমাদের ভুলের জন্যই হাতছাড়া হয়েছে। আমাদের এখন লক্ষ্য থাকবে সামনে ম্যাচ ধরে ধরে এগোনো। আর তিন বিভাগেই ভালো করার লক্ষ্য থাকবে পরের ম্যাচগুলোয়।’
সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশের পরের প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড। আগামীকাল আবুধাবিতে ইংলিশদের বিপক্ষে ভালো করতে হলে নাঈম যেটা বললেন, ভুল করা যাবে না কোনো বিভাগেই। পেছনের ভুলগুলো ফুল হয়ে ফুটলেই তবে লেখা যাবে নতুন গল্প।
মাসকাট থেকে দুবাই আসার পথে এক সাংবাদিক আফসোস করে বলছিলেন, ‘এই প্রথম একটা ট্যুর হচ্ছে, টিম হোটেলে যেতে পারছি না।’ মহামারির এই সময়ে জৈব সুরক্ষাবলয় অক্ষুণ্ন রাখতে টিম হোটেলের আশপাশে যেন ১৪৪ ধারা জারি থাকে! সেখানে প্রবেশাধিকার একেবারেই সীমাবদ্ধ। টিম হোটেলে গিয়ে তাই বাংলাদেশ দলের খোঁজখবর নেওয়া বা ভেতরের ছবি দেখা ভীষণ কঠিন।
এবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের শুরুটা হয়েছে স্কটল্যান্ডের কাছে হার দিয়ে। সেই হারের পর চারদিক থেকে আসা নানা সমালোচনার ঢেউ মিলিয়ে না যেতেই সুপার টুয়েলভের শুরুতেই শ্রীলঙ্কার কাছে হার। আর হারলেই জ্বলে উঠছে বিতর্কের সলতে। ক্রিকেটারদের তাই সংবাদমাধ্যম থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা অস্বাভাবিক কিছু নয়।
শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর কাঠগড়ায় তোলা হচ্ছে লিটন দাসকে। যে ম্যাচ ছিল বাংলাদেশের দিকে হেলে, লিটন দুটি ক্যাচ ফসকানোয় মুহূর্তেই ম্যাচ চলে গেছে শ্রীলঙ্কার মুঠোয়। কথা হচ্ছে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের অধিনায়কত্ব নিয়েও। ডেথ ওভারের শুরুতেই (১৬তম ওভারে) কেন দুর্দান্ত ছন্দে থাকা সাকিব আল হাসানকে আক্রমণে না এনে সাইফউদ্দিনকে আনা? ওই ওভারে ২২ রান না উঠলে ম্যাচের গল্পটা অন্য রকমও হতে পারত।
সাকিবকে বোলিং আক্রমণে না আনার পেছনে উইকেটে দুই বাঁহাতি শ্রীলঙ্কান ব্যাটার থাকার ভাবনাটা কাজ করতে পারে বাংলাদেশ টিম ম্যানেজমেন্ট কিংবা অধিনায়কের মনে। এটি নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে, বাঁহাতি ব্যাটার থাকলে কেন বাঁহাতি স্পিনার আক্রমণে আনা যাবে না? গত পরশু সংবাদ সম্মেলনে মুশফিকুর রহিম প্রশ্নটার উত্তর দিয়েছেন এভাবে, ‘বাঁহাতির বিপক্ষে বাঁহাতি বোলিং করতে পারবে না এমন নয়। ওর (সাকিব) জায়গায় যে বোলিং করেছে, সে কিন্তু সুযোগ তৈরি করেছে। সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে সে (সাকিব) আরও কার্যকর হতো। আর মাঠের সীমানা একদিকে ছোট ছিল। ওই সময় বাঁহাতি স্পিনার আনাটা ঝুঁকিপূর্ণ হতো। অধিনায়ক বা টিম ম্যানেজমেন্টের সিদ্ধান্ত ঠিকই ছিল। আমরা যদি সুযোগ (দুটি ক্যাচ) কাজে লাগাতে পারতাম, তাহলে চিত্রটা অন্য রকম হতো।’
অবশ্য যা হয়ে গেছে, তা নিয়ে আর ভেবে লাভ কী! এখন ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে পরের ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ। দুর্দান্ত ছন্দে থাকা তরুণ ওপেনার মোহাম্মদ নাঈম গতকাল তাই বললেন, ‘আমরা অনেক দিন এখানে আছি। এই কন্ডিশনে আমরা এখন ভালোই অভ্যস্ত। গতকালের (পরশু) ম্যাচটা কোনো একটা কারণে আমাদের ভুলের জন্যই হাতছাড়া হয়েছে। আমাদের এখন লক্ষ্য থাকবে সামনে ম্যাচ ধরে ধরে এগোনো। আর তিন বিভাগেই ভালো করার লক্ষ্য থাকবে পরের ম্যাচগুলোয়।’
সুপার টুয়েলভে বাংলাদেশের পরের প্রতিপক্ষ ইংল্যান্ড। আগামীকাল আবুধাবিতে ইংলিশদের বিপক্ষে ভালো করতে হলে নাঈম যেটা বললেন, ভুল করা যাবে না কোনো বিভাগেই। পেছনের ভুলগুলো ফুল হয়ে ফুটলেই তবে লেখা যাবে নতুন গল্প।
আজ বাংলাদেশ জিতলেই টি-টোয়েন্টি সিরিজে ধবলধোলাই হবে পাকিস্তান। বাংলাদেশের কাছে প্রথমবারের মতো ধবলধোলাই। অবশ্য এরই মধ্যে একটা বিব্রতকর ‘প্রথম’ হয়ে গেছে তাদের; প্রথমবারের মতো এই সংস্করণে সিরিজ হেরেছে পাকিস্তান।
৩৭ মিনিট আগেঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের (এসিসি) সভা বর্জন করতে চেয়েও পারেনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। আজ চলমান সভায় বিসিসিআইয়ের কর্মকর্তারা যোগ দিয়েছেন অনলাইনে। এই সভায় এশিয়া কাপ নিয়ে আসতে পারে বড় সিদ্ধান্ত।
১ ঘণ্টা আগেটি-টোয়েন্টি তো বটেই, কদিন আগেও আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বাংলাদেশের বলার মতো পারফরম্যান্স ছিল না। এমনকি লিটন দাস আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক হওয়ার পরও সেই চিত্র বদলাতে সময় লেগেছে। এখন ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত সংস্করণে বাংলাদেশ নিজেদের সবশেষ চার ম্যাচের চারটিতে জিতেছে।
২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ আগেই জিতেছে বাংলাদেশ। আজ জিতলেই ওয়ানডে, টেস্টের মতো টি-টোয়েন্টিতেও পাকিস্তানকে ধবলধোলাইয়ের লজ্জা উপহার দেবে বাংলাদেশ। মিরপুরে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টি। ম্যাচটি সরাসরি সম্প্রচার করবে টি স্পোর্টস। ওল্ড ট্রাফোর
৩ ঘণ্টা আগে