ক্রীড়া ডেস্ক
টেস্ট ক্রিকেট থেকে বিদায়ের ঘোষণা দিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। আগামী জুনে নিজেদের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলেই লাল বলের ক্রিকেট থেকে অবসরে যাবেন তিনি। আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে নিজেই ব্যাপারটি নিশ্চিত করেছেন ম্যাথুস।
এক্সে এক পোস্টে ম্যাথুস লিখেছেন, ‘আমার প্রিয় বন্ধুবান্ধব ও পরিবার, কৃতজ্ঞ হৃদয়ে এবং অম্লান স্মৃতির আলোকে—সময় এসেছে বিদায় জানানোর, আমার সবচেয়ে প্রিয় সংস্করণ, আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেটকে!’
২০০৯ সালে গলে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টে অভিষেক হয়েছিল ম্যাথুসের। নিজের দীর্ঘ ক্যারিয়ার নিয়ে গর্বিত এই অলরাউন্ডার লিখেছেন, ‘গত ১৭ বছর ধরে শ্রীলঙ্কার হয়ে ক্রিকেট খেলা ছিল আমার জীবনের সর্বোচ্চ গর্ব ও সম্মান। জাতীয় জার্সি পরে মাঠে নামার সেই দেশপ্রেম ও কর্তব্যবোধের অনুভূতির সঙ্গে কিছুই তুলনা হতে পারে না। আমি আমার সর্বস্ব দিয়েছি ক্রিকেটকে, আর ক্রিকেট আমায় ফিরিয়ে দিয়েছে সবকিছু, আমাকে গড়ে তুলেছে আজকের মানুষ হিসেবে।’
ভক্ত-সমর্থকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ম্যাথুস জানালেন বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে খেলেই বিদায় নেবেন তিনি। ১৭ জুন গলে শুরু হবে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার প্রথম টেস্ট। সাবেক শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক বলেন, ‘আমি এই খেলাটির প্রতি চিরকৃতজ্ঞ এবং শ্রীলঙ্কার হাজার হাজার ক্রিকেটপ্রেমীদের ধন্যবাদ জানাই, যারা আমার পাশে থেকেছেন জীবনের উচ্চতম সাফল্যের মুহূর্তে এবং কঠিন সময়ে। জুন মাসে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট ম্যাচটি হবে আমার দেশের হয়ে শেষ টেস্ট ম্যাচ।’
নির্বাচকদের সঙ্গে আলোচনা করেই বিদায়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ম্যাথুস, ‘যদিও আমি টেস্ট সংস্করণকে বিদায় জানাচ্ছি, নির্বাচকদের সঙ্গে আলোচনার পর আমি দেশের প্রয়োজনে সাদা বলের ফরম্যাটে খেলার জন্য উপলব্ধ থাকব। আমি বিশ্বাস করি, এই টেস্ট দলটি একটি প্রতিভাবান দল—বর্তমান এবং ভবিষ্যতের অনেক তারকা এই দলে খেলছে। এখনই সময়, একটি নতুন খেলোয়াড়ের জন্য জায়গা করে দেওয়ার, যে দেশের হয়ে জ্বলে উঠবে।’
পরিবার ও টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে কৃতজ্ঞ ম্যাথুস, ‘আমি সৃষ্টিকর্তার প্রতি, আমার প্রিয় মা-বাবা, সুন্দরী স্ত্রী, অসাধারণ সন্তানদের, এবং আমার পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি—তাঁরা সব সময় আমার ওপর বিশ্বাস রেখেছেন, সমর্থন করেছেন এবং পাশে থেকেছেন। তা ছাড়া, শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড এবং আমার ক্যারিয়ার জুড়ে পাশে থাকা সকল কোচকে জানাই বিশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। আমার ম্যানেজমেন্ট টিমকেও ধন্যবাদ জানাই তাঁদের দীর্ঘদিনের নিষ্ঠা ও পরিশ্রমের জন্য। একটি অধ্যায় শেষ হচ্ছে, কিন্তু খেলাটির প্রতি ভালোবাসা চিরকাল অটুট থাকবে।’
১১৮ টেস্টে ২১০ ইনিংসে ৮১৬৭ রান ম্যাথুসের। ব্যাটিং গড় ৪৪.৬৬। ১৬ সেঞ্চুরির পাশাপাশি রয়েছে ৪৫ ফিফটি। বল হাতে শিকার ৩৩ উইকেট।
টেস্ট ক্রিকেট থেকে বিদায়ের ঘোষণা দিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অলরাউন্ডার অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুস। আগামী জুনে নিজেদের মাঠে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলেই লাল বলের ক্রিকেট থেকে অবসরে যাবেন তিনি। আজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে নিজেই ব্যাপারটি নিশ্চিত করেছেন ম্যাথুস।
এক্সে এক পোস্টে ম্যাথুস লিখেছেন, ‘আমার প্রিয় বন্ধুবান্ধব ও পরিবার, কৃতজ্ঞ হৃদয়ে এবং অম্লান স্মৃতির আলোকে—সময় এসেছে বিদায় জানানোর, আমার সবচেয়ে প্রিয় সংস্করণ, আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেটকে!’
২০০৯ সালে গলে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্টে অভিষেক হয়েছিল ম্যাথুসের। নিজের দীর্ঘ ক্যারিয়ার নিয়ে গর্বিত এই অলরাউন্ডার লিখেছেন, ‘গত ১৭ বছর ধরে শ্রীলঙ্কার হয়ে ক্রিকেট খেলা ছিল আমার জীবনের সর্বোচ্চ গর্ব ও সম্মান। জাতীয় জার্সি পরে মাঠে নামার সেই দেশপ্রেম ও কর্তব্যবোধের অনুভূতির সঙ্গে কিছুই তুলনা হতে পারে না। আমি আমার সর্বস্ব দিয়েছি ক্রিকেটকে, আর ক্রিকেট আমায় ফিরিয়ে দিয়েছে সবকিছু, আমাকে গড়ে তুলেছে আজকের মানুষ হিসেবে।’
ভক্ত-সমর্থকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ম্যাথুস জানালেন বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে খেলেই বিদায় নেবেন তিনি। ১৭ জুন গলে শুরু হবে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার প্রথম টেস্ট। সাবেক শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক বলেন, ‘আমি এই খেলাটির প্রতি চিরকৃতজ্ঞ এবং শ্রীলঙ্কার হাজার হাজার ক্রিকেটপ্রেমীদের ধন্যবাদ জানাই, যারা আমার পাশে থেকেছেন জীবনের উচ্চতম সাফল্যের মুহূর্তে এবং কঠিন সময়ে। জুন মাসে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্ট ম্যাচটি হবে আমার দেশের হয়ে শেষ টেস্ট ম্যাচ।’
নির্বাচকদের সঙ্গে আলোচনা করেই বিদায়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ম্যাথুস, ‘যদিও আমি টেস্ট সংস্করণকে বিদায় জানাচ্ছি, নির্বাচকদের সঙ্গে আলোচনার পর আমি দেশের প্রয়োজনে সাদা বলের ফরম্যাটে খেলার জন্য উপলব্ধ থাকব। আমি বিশ্বাস করি, এই টেস্ট দলটি একটি প্রতিভাবান দল—বর্তমান এবং ভবিষ্যতের অনেক তারকা এই দলে খেলছে। এখনই সময়, একটি নতুন খেলোয়াড়ের জন্য জায়গা করে দেওয়ার, যে দেশের হয়ে জ্বলে উঠবে।’
পরিবার ও টিম ম্যানেজমেন্টের কাছে কৃতজ্ঞ ম্যাথুস, ‘আমি সৃষ্টিকর্তার প্রতি, আমার প্রিয় মা-বাবা, সুন্দরী স্ত্রী, অসাধারণ সন্তানদের, এবং আমার পরিবার ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি—তাঁরা সব সময় আমার ওপর বিশ্বাস রেখেছেন, সমর্থন করেছেন এবং পাশে থেকেছেন। তা ছাড়া, শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড এবং আমার ক্যারিয়ার জুড়ে পাশে থাকা সকল কোচকে জানাই বিশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। আমার ম্যানেজমেন্ট টিমকেও ধন্যবাদ জানাই তাঁদের দীর্ঘদিনের নিষ্ঠা ও পরিশ্রমের জন্য। একটি অধ্যায় শেষ হচ্ছে, কিন্তু খেলাটির প্রতি ভালোবাসা চিরকাল অটুট থাকবে।’
১১৮ টেস্টে ২১০ ইনিংসে ৮১৬৭ রান ম্যাথুসের। ব্যাটিং গড় ৪৪.৬৬। ১৬ সেঞ্চুরির পাশাপাশি রয়েছে ৪৫ ফিফটি। বল হাতে শিকার ৩৩ উইকেট।
মিরপুরের শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু হচ্ছে কাল সন্ধ্যায়। প্রতি সিরিজ-টুর্নামেন্টে দর্শকদের জন্য বিশেষ নির্দেশাবলি থাকে আয়োজকদের। তবে এবার যেন দর্শকদের নিয়মকানুন নিয়ে একটু বেশিই গুরুত্ব দিচ্ছে বিসিবি। দর্শকদের জন্য নিয়ম যথেষ্ট কড়া করেছে। স্টেডিয়ামে দর্শক
১১ মিনিট আগেরানে ছিলেন না। শ্রীলঙ্কা সফরে টি-টোয়েন্টি সিরিজে রানে ফিরেছেন লিটন দাস। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে সিরিজ জিতিয়েছেন বাংলাদেশকে, হয়েছেন সিরিজের সেরা খেলোয়াড়। এখন অধিনায়কের উচিত ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চোখ রেখে দল গড়া। আগামীকাল থেকে শুরু হতে যাওয়া সিরিজকে ঘিরে তেমন কিছু ভাবছেন..
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় ব্যাডমিন্টনে পুরুষ এককে শ্রেষ্ঠত্ব ধরে রাখলেন খন্দকার আবদুস সোয়াদ। এনিয়ে হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন হলেন বাংলাদেশ আনসারের এই শাটলার। নারী এককে দেখা মিলেছে নতুন রানির। ঊর্মি আক্তারকে হারিয়ে প্রথমবার মুকুট পেয়েছেন নাছিমা খাতুন।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি সিরিজে মিরপুরের উইকেট কেমন হবে, এ নিয়ে ধোঁয়াশা। তবে এই মাঠের উইকেট কখনো বোলারদের ঠকায় না, এটাই তো চেনা-জানা পরিচয়। আজ তো সিরিজপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে কিছুটা রসিকতার সঙ্গে বাংলাদেশ অধিনায়ক লিটন দাস বলেই ফেলেছেন, বোলার হিসেবে মিরপুরে খেললে তাঁর ক্যারিয়ার বড় হতো।
২ ঘণ্টা আগে