নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: শ্রীলঙ্কায় যাওয়ার আগে তেমন প্রস্তুতি নিতে পারেনি বাংলাদেশ দল। শ্রীলঙ্কায় পৌঁছেও সুযোগ হয়নি পর্যাপ্ত অনুশীলনের। লঙ্কায় আবার অতীত অভিজ্ঞতা খুব একটা আনন্দদায়ী নয় তামিম-মুশফিকদের। অধিনায়ক মুমিনুল হক ফিরতে চান না ‘পুরোনো সেই দিনে।’ কাল সিরিজপূর্ব ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে আত্মবিশ্বাসী কণ্ঠে তিনি বলেছেন, ‘চাপে নেই বাংলাদেশ।’
আসলেই কি চাপে নেই মুমিনুলের দল? বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে এখনো পয়েন্ট পায়নি বাংলাদেশ। গত তিন মাসে ‘ব্যর্থতা’ শব্দটি দলের দলের সঙ্গে সেঁটে গেছে! মাঠের বাইরেও কি কম বিতর্ক? সব চাপ সরাতে লঙ্কানদের বিপক্ষে ভালো কিছু করতে হলে উতরাতে হবে কিছু চ্যালেঞ্জও।
টপ অর্ডারে রান
তিন সংস্করণেই দলের ‘অটোমেটিক চয়েস’ তামিম ইকবাল। গত এক যুগে তাঁর যোগ্য সঙ্গী খুঁজে পায়নি বাংলাদেশ। গত তিন বছরে তাই ওপেনিংয়ে ১১টি ভিন্ন ওপেনিং জুটি দেখেছে বাংলাদেশ। শুধু ওপেনিংয়ে নয়, বাংলাদেশকে ভাবতে হবে টপ অর্ডারেরর অন্য জায়গাগুলো নিয়েও। সাকিব আল হাসান না থাকায় মুমিনুলদের পরীক্ষাটা আরও কঠিন। মুমিনুল বলেছেন, ‘সাকিব ভাই যেকোনো সংস্করণে কার্যকরী ক্রিকেটার। তিনি দলে না থাকলে সমন্বয় নিয়েও কিছুটা কষ্ট হয়।’
নখদন্তহীন পেস আক্রমণ
বাংলাদেশ দলের বোলিং আক্রমণ সব সময়ই স্পিননির্ভর। এটি বুঝেই কি না এবার তামিমদের সবুজ উইকেটে অভ্যর্থনা জানাচ্ছে শ্রীলঙ্কা। সাত পেসার নিয়ে লঙ্কায় উড়ে যাওয়ার পরও উইকেট পেসসহায়ক হলে পিছিয়েই থাকবে বাংলাদেশ। আবু জায়েদ ছাড়া প্রথম টেস্টের দলে থাকা তাসকিন, ইবাদত ও শরিফুলের অভিজ্ঞতা কম। শরিফুলের তো টেস্টই খেলা হয়নি। বাকি দুজন অধারাবাহিক।
বিপরীতে লঙ্কানদের আছে লাকমাল, দুশমান্ত চামেরা, বিশ্ব ফার্নান্দোর মতো ছন্দে থাকা পেসআক্রমণ। যাঁরা সবাই সর্বশেষ সিরিজে (ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে) দারুণ বোলিং করেছেন। তবে দলের পেসারদের নিয়ে সন্তুষ্টই দেখাল মুমিনুলকে, ‘রাহী (আবু জায়েদ), ইবাদত, তাসকিন আছে। শরিফুল, খালেদ, শহিদুল, যারা আছে আমার কাছে সবাই নির্ভরযোগ্য।’
ফিল্ডারদের পিচ্ছিল হাত নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে পিচ্ছিল হাতের সেরা প্রদর্শনী করেছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা! শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভালো কিছু করতে হলে ‘পিচ্ছিল হাতে’ যে নামা যাবে না, ভালোই জানেন মুমিনুল, ‘শ্রীলঙ্কার কন্ডিশন অনেকটা আমাদের মতোই। আশা করছি এই সিরিজে ভালো বোলিং-ফিল্ডিং করতে পারব।’
অধিনায়কের বাড়তি চ্যালেঞ্জ
বড় কঠিন সময়ে টেস্ট দলের দায়িত্ব পেয়েছিলেন মুমিনুল। গত দেড় বছরে তিনি পারেননি কঠিন সময়ে দলকে পথ দেখাতে। তাঁর অধীনে খেলা ছয় টেস্টের পাঁচটিতেই হেরেছে বাংলাদেশ। দলের টানা ব্যর্থতা আর বিদেশে নিজের রানে ফেরা--এবার অধিনায়ককে নেতৃত্ব দিতে হবে সামনে থেকেই। মুমিনুল আত্মবিশ্বাসী তিনি পারবেন, ‘আমার ব্যাটিং নিয়ে চিন্তিত নই। সব সময় চেষ্টা করি দেশে বা বিদেশে শতভাগ দলে অবদান রাখতে।’
আঁতশি কাচের নিচে ডমিঙ্গো
২০১৯ সালে রাসেল ডমিঙ্গোকে প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিল বিসিবি। টানা ব্যর্থতায় তাঁর রণকৌশল নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই উঠেছে প্রশ্ন। বাতাসে গুঞ্জন, ‘ডমিঙ্গোর সময় আর বেশি নেই!’ লঙ্কানদের বিপক্ষে ভালো করতে কোচকে এবার ক্রিকেটমস্তিষ্ক খাটাতে হবে একটু বেশিই।
ঢাকা: শ্রীলঙ্কায় যাওয়ার আগে তেমন প্রস্তুতি নিতে পারেনি বাংলাদেশ দল। শ্রীলঙ্কায় পৌঁছেও সুযোগ হয়নি পর্যাপ্ত অনুশীলনের। লঙ্কায় আবার অতীত অভিজ্ঞতা খুব একটা আনন্দদায়ী নয় তামিম-মুশফিকদের। অধিনায়ক মুমিনুল হক ফিরতে চান না ‘পুরোনো সেই দিনে।’ কাল সিরিজপূর্ব ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে আত্মবিশ্বাসী কণ্ঠে তিনি বলেছেন, ‘চাপে নেই বাংলাদেশ।’
আসলেই কি চাপে নেই মুমিনুলের দল? বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে এখনো পয়েন্ট পায়নি বাংলাদেশ। গত তিন মাসে ‘ব্যর্থতা’ শব্দটি দলের দলের সঙ্গে সেঁটে গেছে! মাঠের বাইরেও কি কম বিতর্ক? সব চাপ সরাতে লঙ্কানদের বিপক্ষে ভালো কিছু করতে হলে উতরাতে হবে কিছু চ্যালেঞ্জও।
টপ অর্ডারে রান
তিন সংস্করণেই দলের ‘অটোমেটিক চয়েস’ তামিম ইকবাল। গত এক যুগে তাঁর যোগ্য সঙ্গী খুঁজে পায়নি বাংলাদেশ। গত তিন বছরে তাই ওপেনিংয়ে ১১টি ভিন্ন ওপেনিং জুটি দেখেছে বাংলাদেশ। শুধু ওপেনিংয়ে নয়, বাংলাদেশকে ভাবতে হবে টপ অর্ডারেরর অন্য জায়গাগুলো নিয়েও। সাকিব আল হাসান না থাকায় মুমিনুলদের পরীক্ষাটা আরও কঠিন। মুমিনুল বলেছেন, ‘সাকিব ভাই যেকোনো সংস্করণে কার্যকরী ক্রিকেটার। তিনি দলে না থাকলে সমন্বয় নিয়েও কিছুটা কষ্ট হয়।’
নখদন্তহীন পেস আক্রমণ
বাংলাদেশ দলের বোলিং আক্রমণ সব সময়ই স্পিননির্ভর। এটি বুঝেই কি না এবার তামিমদের সবুজ উইকেটে অভ্যর্থনা জানাচ্ছে শ্রীলঙ্কা। সাত পেসার নিয়ে লঙ্কায় উড়ে যাওয়ার পরও উইকেট পেসসহায়ক হলে পিছিয়েই থাকবে বাংলাদেশ। আবু জায়েদ ছাড়া প্রথম টেস্টের দলে থাকা তাসকিন, ইবাদত ও শরিফুলের অভিজ্ঞতা কম। শরিফুলের তো টেস্টই খেলা হয়নি। বাকি দুজন অধারাবাহিক।
বিপরীতে লঙ্কানদের আছে লাকমাল, দুশমান্ত চামেরা, বিশ্ব ফার্নান্দোর মতো ছন্দে থাকা পেসআক্রমণ। যাঁরা সবাই সর্বশেষ সিরিজে (ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে) দারুণ বোলিং করেছেন। তবে দলের পেসারদের নিয়ে সন্তুষ্টই দেখাল মুমিনুলকে, ‘রাহী (আবু জায়েদ), ইবাদত, তাসকিন আছে। শরিফুল, খালেদ, শহিদুল, যারা আছে আমার কাছে সবাই নির্ভরযোগ্য।’
ফিল্ডারদের পিচ্ছিল হাত নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজে পিচ্ছিল হাতের সেরা প্রদর্শনী করেছেন বাংলাদেশের ফিল্ডাররা! শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভালো কিছু করতে হলে ‘পিচ্ছিল হাতে’ যে নামা যাবে না, ভালোই জানেন মুমিনুল, ‘শ্রীলঙ্কার কন্ডিশন অনেকটা আমাদের মতোই। আশা করছি এই সিরিজে ভালো বোলিং-ফিল্ডিং করতে পারব।’
অধিনায়কের বাড়তি চ্যালেঞ্জ
বড় কঠিন সময়ে টেস্ট দলের দায়িত্ব পেয়েছিলেন মুমিনুল। গত দেড় বছরে তিনি পারেননি কঠিন সময়ে দলকে পথ দেখাতে। তাঁর অধীনে খেলা ছয় টেস্টের পাঁচটিতেই হেরেছে বাংলাদেশ। দলের টানা ব্যর্থতা আর বিদেশে নিজের রানে ফেরা--এবার অধিনায়ককে নেতৃত্ব দিতে হবে সামনে থেকেই। মুমিনুল আত্মবিশ্বাসী তিনি পারবেন, ‘আমার ব্যাটিং নিয়ে চিন্তিত নই। সব সময় চেষ্টা করি দেশে বা বিদেশে শতভাগ দলে অবদান রাখতে।’
আঁতশি কাচের নিচে ডমিঙ্গো
২০১৯ সালে রাসেল ডমিঙ্গোকে প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিল বিসিবি। টানা ব্যর্থতায় তাঁর রণকৌশল নিয়ে স্বাভাবিকভাবেই উঠেছে প্রশ্ন। বাতাসে গুঞ্জন, ‘ডমিঙ্গোর সময় আর বেশি নেই!’ লঙ্কানদের বিপক্ষে ভালো করতে কোচকে এবার ক্রিকেটমস্তিষ্ক খাটাতে হবে একটু বেশিই।
এবারের আইপিএলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এবার ধারাভাষ্যকার হার্শা ভোগলে এবং সায়মন ডুল। পিচ নিয়ে সমালোচনার কারণে এবার তাঁরা কলকাতার ঘরের মাঠের ম্যাচগুলোতে নিষিদ্ধ হতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেবেশির ভাগ সময় বিদেশিরা আইপিএলে ছড়ি ঘোরালেও এবারেরটা একটু ব্যতিক্রম। ১৮তম আইপিএলে ভারতীয় ক্রিকেটাররা খেলছেন দাপট দেখিয়েছেন। ব্যাটিং, বোলিং দুই বিভাগেই ভারতীয়দের জয়জয়কার। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পুরস্কার হাতেনাতে পেয়েছেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেসিলেটে সিরিজের প্রথম টেস্টে প্রথম দিন থেকেই ছড়ি ঘোরাচ্ছে জিম্বাবুয়ে। সফরকারীদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ গুটিয়ে যায় ২০০-এর আগেই। দ্বিতীয় দিনে আজ বাংলাদেশের বোলিং তুলনামূলক ভালো হলেও জিম্বাবুয়ের লিড আটকানো যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর অভিষেক হয়েছে, সমিত সোমও দুয়ারে কড়া নাড়ছেন। এবার আলোচনায় আরেক প্রবাসী ফুটবলার কিউবা মিচেল। জুনে বাংলাদেশের জার্সিতে তাঁকে খেলানোর চেষ্টা করছে বাফুফে। কিউবাও খেলার জন্য সম্মতি দিয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে