নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্লগ সুইপ, কাট শট, হুক করে চোখধাঁধানো সব শট। এলোমেলো করে দিলেন পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণ। রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে লিটনের ব্যক্তিগত ইনিংসটিতে ক্রিকেটপ্রেমীদের মনোরঞ্জনের কী ছিল না?
২৬ রানে ৬ উইকেট পতনের পর মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে লিটনের ১৬৪ রানের জুটি। মিরাজ ফিফটি (৭৪) করে আউট হলেও অবিচল লিটন তুলে নেন চতুর্থ টেস্ট সেঞ্চুরি। দলের ২৬২ রানের স্কোর গড়তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁদের দুজনের।
ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ২২৮ বলে ১৩৮ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছেন লিটন। টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে একাধিক সেঞ্চুরি করা একমাত্র বাংলাদেশি ক্রিকেটারই এখন এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাঁর দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।
দলের কঠিন বিপর্যয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের পরও এই সেঞ্চুরিকে সেরা মানছেন না লিটন। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে খেলেছিলেন ১৪১ রানের এক ইনিংস। সবার ওপরে রাখলেন সেটিকে, ‘সত্যি বলতে আমার এই ইনিংস আমার কাছে সেরা না। শ্রীলঙ্কার সঙ্গেও আমি এমন পরিস্থিতিকে শতক (১৪১) করেছি। এই মুহূর্তে আমার কাছে এই সংগ্রহ ভালো মনে হয়েছে। স্লটে বল পেয়েই মেরেছি। স্লট বানিয়ে শট খেলেনি। ভাগ্যবান আমি সে সুযোগ পেয়েছি। আমি খুশি।’
সেঞ্চুরি করে ইসলামাবাদের রাওয়ালপিন্ডির অনার্স বোর্ডে দুই টেস্টে বাংলাদেশের তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে আজ নাম লিখলেন লিটন। এই শতকের জন্য সতীর্থ মিরাজ এবং হাসান মাহমুদ দারুণ সঙ্গে দিয়েছেন তাঁকে। লিটন কৃতিত্ব দিলেন তাঁদেরও, ‘মেহেদির সঙ্গে ব্যাটিং দারুণ উপভোগ করেছি। সে সব সময় ইতিবাচক ছিল। কখনোই লম্বা চিন্তা করিনি। যখন সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে শুরু করলাম তিনিও খুব তাড়াতাড়ি আউট হয়ে গিয়েছেন। মিরাজ আর আমার মধ্যে আলোচনা এটাই হচ্ছিল, আমরা ছন্দটা যেন ফিরে পাই। আমার শুরুতে হাতে বল লাগায় শট খেলতে সমস্যা হচ্ছিল। কিন্তু সে সময় মিরাজ শট খেলে ওদের (পাকিস্তানি বোলারদের) ব্যাকফুটে নিয়ে গেছে। আমার কাছে মনে হয়েছে মিরাজের বেশ কয়েকটি বাউন্ডারি খেলার ছন্দ ফিরে পেতে সাহায্য করেছে।’
লিটন-মিরাজ সপ্তম উইকেটে গড়েন ১৬৫ রানের অসাধারণ এক জুটি। টেস্টে ৩০ রানের মধ্যে ৬ উইকেট হারিয়ে দেড় শ কিংবা বেশি রানের এটাই একমাত্র জুটি। মিরাজ ৭৪ রানে আউট হলে হাসান সঙ্গ দেন লিটনকে। ৫১ বলে ১৩ রানে অপরাজিত থাকেন হাসান। লিটন বললেন, ‘হাসান মাহমুদের সঙ্গে দুই ঘণ্টার ব্যাটিংয়ে খুব রক্ষণাত্মক ভঙ্গিমায় খেলেছিলাম। ওর সময় সব ফিল্ডার ৩০ গজে। আমার সময় বাইরে। আমার সে সময় সুযোগ ছিল না বাউন্ডারি বের করা। এখানে কৃতিত্ব দেব হাসান মাহমুদকে। আমরা চেষ্টা করেছি ১ রান ২ রান করে বের করার। যতই টিকে থাকব, পাকিস্তানের রান তাড়া করা কমবে। আমরা সেভাবেই এগিয়েছি।’
স্লগ সুইপ, কাট শট, হুক করে চোখধাঁধানো সব শট। এলোমেলো করে দিলেন পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণ। রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে লিটনের ব্যক্তিগত ইনিংসটিতে ক্রিকেটপ্রেমীদের মনোরঞ্জনের কী ছিল না?
২৬ রানে ৬ উইকেট পতনের পর মেহেদী হাসান মিরাজের সঙ্গে লিটনের ১৬৪ রানের জুটি। মিরাজ ফিফটি (৭৪) করে আউট হলেও অবিচল লিটন তুলে নেন চতুর্থ টেস্ট সেঞ্চুরি। দলের ২৬২ রানের স্কোর গড়তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তাঁদের দুজনের।
ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে ২২৮ বলে ১৩৮ রানের অসাধারণ এক ইনিংস খেলেছেন লিটন। টেস্টে পাকিস্তানের বিপক্ষে একাধিক সেঞ্চুরি করা একমাত্র বাংলাদেশি ক্রিকেটারই এখন এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। পাকিস্তানের বিপক্ষে এটি তাঁর দ্বিতীয় সেঞ্চুরি।
দলের কঠিন বিপর্যয়ে দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ের পরও এই সেঞ্চুরিকে সেরা মানছেন না লিটন। ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন, ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে খেলেছিলেন ১৪১ রানের এক ইনিংস। সবার ওপরে রাখলেন সেটিকে, ‘সত্যি বলতে আমার এই ইনিংস আমার কাছে সেরা না। শ্রীলঙ্কার সঙ্গেও আমি এমন পরিস্থিতিকে শতক (১৪১) করেছি। এই মুহূর্তে আমার কাছে এই সংগ্রহ ভালো মনে হয়েছে। স্লটে বল পেয়েই মেরেছি। স্লট বানিয়ে শট খেলেনি। ভাগ্যবান আমি সে সুযোগ পেয়েছি। আমি খুশি।’
সেঞ্চুরি করে ইসলামাবাদের রাওয়ালপিন্ডির অনার্স বোর্ডে দুই টেস্টে বাংলাদেশের তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে আজ নাম লিখলেন লিটন। এই শতকের জন্য সতীর্থ মিরাজ এবং হাসান মাহমুদ দারুণ সঙ্গে দিয়েছেন তাঁকে। লিটন কৃতিত্ব দিলেন তাঁদেরও, ‘মেহেদির সঙ্গে ব্যাটিং দারুণ উপভোগ করেছি। সে সব সময় ইতিবাচক ছিল। কখনোই লম্বা চিন্তা করিনি। যখন সাকিব ভাইয়ের সঙ্গে শুরু করলাম তিনিও খুব তাড়াতাড়ি আউট হয়ে গিয়েছেন। মিরাজ আর আমার মধ্যে আলোচনা এটাই হচ্ছিল, আমরা ছন্দটা যেন ফিরে পাই। আমার শুরুতে হাতে বল লাগায় শট খেলতে সমস্যা হচ্ছিল। কিন্তু সে সময় মিরাজ শট খেলে ওদের (পাকিস্তানি বোলারদের) ব্যাকফুটে নিয়ে গেছে। আমার কাছে মনে হয়েছে মিরাজের বেশ কয়েকটি বাউন্ডারি খেলার ছন্দ ফিরে পেতে সাহায্য করেছে।’
লিটন-মিরাজ সপ্তম উইকেটে গড়েন ১৬৫ রানের অসাধারণ এক জুটি। টেস্টে ৩০ রানের মধ্যে ৬ উইকেট হারিয়ে দেড় শ কিংবা বেশি রানের এটাই একমাত্র জুটি। মিরাজ ৭৪ রানে আউট হলে হাসান সঙ্গ দেন লিটনকে। ৫১ বলে ১৩ রানে অপরাজিত থাকেন হাসান। লিটন বললেন, ‘হাসান মাহমুদের সঙ্গে দুই ঘণ্টার ব্যাটিংয়ে খুব রক্ষণাত্মক ভঙ্গিমায় খেলেছিলাম। ওর সময় সব ফিল্ডার ৩০ গজে। আমার সময় বাইরে। আমার সে সময় সুযোগ ছিল না বাউন্ডারি বের করা। এখানে কৃতিত্ব দেব হাসান মাহমুদকে। আমরা চেষ্টা করেছি ১ রান ২ রান করে বের করার। যতই টিকে থাকব, পাকিস্তানের রান তাড়া করা কমবে। আমরা সেভাবেই এগিয়েছি।’
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৯ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে