আর্শদীপ সিংয়ের করা ইনিংসের শেষ ওভারের শেষ তিন বলে শেষ উইকেট পল ফন মিকারেনের টানা তিন চার, এই ১২ রান অবশ্য হারের ব্যবধানটুকু কমাতে পেরেছে নেদারল্যান্ডসের। ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিং-বোলিংয়ে পাত্তা না পাওয়া ডাচরা হেরেছে ৫৬ রানে। আর দাপুটে জয়ে সুপার টুয়েলভের গ্রুপ-২’তে ৪ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষস্থানেও উঠে গেলেন রোহিত শর্মারা। পাকিস্তানের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর জয়ের পর নেদারল্যান্ডসে উড়িয়েই দিল ভারত।
ভারতের মুখোমুখি হওয়ার আগেরদিন ডাচ অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডসের মনে যে আতঙ্ক ভর করেছিল সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে তাই সত্যি হলো। পাকিস্তানের বিপক্ষে বিরাট কোহলির ইনিংস দেখে ভয় পাওয়ায় স্বাভাবিক। ডাচরাও পেয়েছিল। আর সেই কোহলির হাতেই নাস্তানাবুদ এডওয়ার্ডসরা।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ভারত যে ২ উইকেটে ১৭৯ রানের সংগ্রহ পায় তাতে কোহলির অবদান ৪৪ বলে ৩ চার ও ২ ছয়ে অপরাজিত ৬২ রান। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এটি তাঁর দ্বিতীয় অর্ধ-শতক। ভারতকে লড়াকু পুঁজি পায় তিন ফিফটিতে। শুরুতে ওপেনার লোকেশ রাহুল আরেকবার ব্যর্থ হলেও রানের গতি সচল রাখে টিম ইন্ডিয়া।
তৃতীয় উইকেটে কোহলিকে সঙ্গে নিয়ে ৭৩ রানের জুটি গড়েন রোহিত। ভারত অধিনায়ক ৩৯ বলে ৫৩ রান করে ফেরেন ফ্রেড ক্লাসেনের বলে। এরপর সুর্যকুমার যাদবকে নিয়ে ঝড় বইয়ে দেন কোহলি। দুজনে ৪৮ বলে গড়েন ৯৫ রানের জুটি। ২৫ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন সুর্যকুমার। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন তিনি।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতে বিপদে পড়ে নেদারল্যান্ডস। ওপেনার বিক্রমজিৎ সিংকে বোল্ড করেন ভুবনেশ্বর কুমার। আরেক ওপেনার ম্যাক্স ও’দাউদকে বোল্ড করেন অক্ষর প্যাটেল। ডাচদের স্কোরবোর্ডে তখন জমা পড়েছে ২০ রান। এরপর আর কেউ দাঁড়াতে পারেনি ভারতীয় বোলিংয়ের সামনে। সর্বোচ্চ ইনিংস বলতে টিম প্রিঙ্গলের ২০ রান। ডাচরা ৯ উইকেট হারিয়ে থামে ১২৩ রানে। ভারতের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন ভুবনেশ্বর, আর্শদীপ, অক্ষর ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
আর্শদীপ সিংয়ের করা ইনিংসের শেষ ওভারের শেষ তিন বলে শেষ উইকেট পল ফন মিকারেনের টানা তিন চার, এই ১২ রান অবশ্য হারের ব্যবধানটুকু কমাতে পেরেছে নেদারল্যান্ডসের। ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিং-বোলিংয়ে পাত্তা না পাওয়া ডাচরা হেরেছে ৫৬ রানে। আর দাপুটে জয়ে সুপার টুয়েলভের গ্রুপ-২’তে ৪ পয়েন্ট নিয়ে তালিকার শীর্ষস্থানেও উঠে গেলেন রোহিত শর্মারা। পাকিস্তানের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর জয়ের পর নেদারল্যান্ডসে উড়িয়েই দিল ভারত।
ভারতের মুখোমুখি হওয়ার আগেরদিন ডাচ অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডসের মনে যে আতঙ্ক ভর করেছিল সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে তাই সত্যি হলো। পাকিস্তানের বিপক্ষে বিরাট কোহলির ইনিংস দেখে ভয় পাওয়ায় স্বাভাবিক। ডাচরাও পেয়েছিল। আর সেই কোহলির হাতেই নাস্তানাবুদ এডওয়ার্ডসরা।
টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নেমে ভারত যে ২ উইকেটে ১৭৯ রানের সংগ্রহ পায় তাতে কোহলির অবদান ৪৪ বলে ৩ চার ও ২ ছয়ে অপরাজিত ৬২ রান। এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এটি তাঁর দ্বিতীয় অর্ধ-শতক। ভারতকে লড়াকু পুঁজি পায় তিন ফিফটিতে। শুরুতে ওপেনার লোকেশ রাহুল আরেকবার ব্যর্থ হলেও রানের গতি সচল রাখে টিম ইন্ডিয়া।
তৃতীয় উইকেটে কোহলিকে সঙ্গে নিয়ে ৭৩ রানের জুটি গড়েন রোহিত। ভারত অধিনায়ক ৩৯ বলে ৫৩ রান করে ফেরেন ফ্রেড ক্লাসেনের বলে। এরপর সুর্যকুমার যাদবকে নিয়ে ঝড় বইয়ে দেন কোহলি। দুজনে ৪৮ বলে গড়েন ৯৫ রানের জুটি। ২৫ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে ৫১ রানে অপরাজিত থাকেন সুর্যকুমার। ম্যাচ সেরাও হয়েছেন তিনি।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতে বিপদে পড়ে নেদারল্যান্ডস। ওপেনার বিক্রমজিৎ সিংকে বোল্ড করেন ভুবনেশ্বর কুমার। আরেক ওপেনার ম্যাক্স ও’দাউদকে বোল্ড করেন অক্ষর প্যাটেল। ডাচদের স্কোরবোর্ডে তখন জমা পড়েছে ২০ রান। এরপর আর কেউ দাঁড়াতে পারেনি ভারতীয় বোলিংয়ের সামনে। সর্বোচ্চ ইনিংস বলতে টিম প্রিঙ্গলের ২০ রান। ডাচরা ৯ উইকেট হারিয়ে থামে ১২৩ রানে। ভারতের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন ভুবনেশ্বর, আর্শদীপ, অক্ষর ও রবিচন্দ্রন অশ্বিন।
ভুটানের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে ছিল বিশৃঙ্খলার ছাপ। তাই হামজা চৌধুরী-শমিত শোমদের নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মোতায়েন থাকবে পুলিশের বিশেষ ইউনিট সোয়াট (স্পেশাল ওয়েপনস অ্যান্ড ট্যাকটিকস)।
১১ ঘণ্টা আগে৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১২ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
১৪ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
১৫ ঘণ্টা আগে