তাঁর জবাব যে বিতর্ক ছড়িয়েছে সেটা ভালোই বুঝতে পারছেন বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। ইডেন গার্ডেনসে বিরাট কোহলির ৪৯তম সেঞ্চুরি নিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়ে তোপের মুখে পড়েছিলেন মেন্ডিস। পরে অবশ্য ভুলটা বুঝতে পেরে ক্ষমাও চেয়েছেন তিনি।
ঘটনাটি হয়েছিল ৫ নভেম্বর বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে মেন্ডিস যখন সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছিলেন, তখন ইডেন গার্ডেনসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৯তম সেঞ্চুরির দেখা পান কোহলি। ছুঁয়ে ফেলেন এক যুগের বেশি সময় ধরে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ড দখলে রাখা শচীন টেন্ডুলকারকে।
আগের ম্যাচে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮৮ রানে আউট হয়েছিলেন কোহলি, নইলে সেই ম্যাচেই শচীনকে ছুঁয়ে ফেলতে পারতেন। সংবাদ সম্মেলনে থাকায় কোহলির রেকর্ডের কথাটা জানতেন না মেন্ডিস। কোহলি ৪৯তম সেঞ্চুরি পেয়েছেন- একজন সাংবাদিক লঙ্কান অধিনায়ককে বিষয়টি জানিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘ কোহলি ৪৯তম সেঞ্চুরি করেছেন। আপনি কি তাঁকে শুভেচ্ছা জানাবেন?’ দোভাষীর মুখে প্রশ্নটা শুনে শুকনো মুখে মেন্ডিস বলেছিলেন,‘আমি কেন শুভেচ্ছা জানাতে যাব?’
এই মন্তব্যের পর সমালোচনার মুখে পড়েন মেন্ডিস। নিজ দেশেও তাঁকে এই নিয়ে কথা শুনতে হয়েছে। ক্ষমা চেয়ে মেন্ডিস বলেছেন, ‘আমি বুঝতে পারিনি যে বিরাট কোহলি ৪৯তম সেঞ্চুরি করেছে। এক সাংবাদিক আমাকে প্রশ্ন করেছিল। কিন্তু আমি প্রশ্নটাই বুঝতে পারিনি। কারণ সংবাদ সম্মেলনটা ছিল বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ নিয়ে।’
মেন্ডিস আরও বলেন, ‘৪৯ সেঞ্চুরি করা সহজ নয়। আমি ভুল ছিলাম। নিজের ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইছি। একজন ব্যাটার হিসেবে আমি জানি ৪৯তম সেঞ্চুরি করা মোটেও সহজ কাজ নয়।’
তাঁর জবাব যে বিতর্ক ছড়িয়েছে সেটা ভালোই বুঝতে পারছেন বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক কুশল মেন্ডিস। ইডেন গার্ডেনসে বিরাট কোহলির ৪৯তম সেঞ্চুরি নিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়ে তোপের মুখে পড়েছিলেন মেন্ডিস। পরে অবশ্য ভুলটা বুঝতে পেরে ক্ষমাও চেয়েছেন তিনি।
ঘটনাটি হয়েছিল ৫ নভেম্বর বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে। দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে মেন্ডিস যখন সংবাদ সম্মেলনে কথা বলছিলেন, তখন ইডেন গার্ডেনসে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৪৯তম সেঞ্চুরির দেখা পান কোহলি। ছুঁয়ে ফেলেন এক যুগের বেশি সময় ধরে ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির রেকর্ড দখলে রাখা শচীন টেন্ডুলকারকে।
আগের ম্যাচে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮৮ রানে আউট হয়েছিলেন কোহলি, নইলে সেই ম্যাচেই শচীনকে ছুঁয়ে ফেলতে পারতেন। সংবাদ সম্মেলনে থাকায় কোহলির রেকর্ডের কথাটা জানতেন না মেন্ডিস। কোহলি ৪৯তম সেঞ্চুরি পেয়েছেন- একজন সাংবাদিক লঙ্কান অধিনায়ককে বিষয়টি জানিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘ কোহলি ৪৯তম সেঞ্চুরি করেছেন। আপনি কি তাঁকে শুভেচ্ছা জানাবেন?’ দোভাষীর মুখে প্রশ্নটা শুনে শুকনো মুখে মেন্ডিস বলেছিলেন,‘আমি কেন শুভেচ্ছা জানাতে যাব?’
এই মন্তব্যের পর সমালোচনার মুখে পড়েন মেন্ডিস। নিজ দেশেও তাঁকে এই নিয়ে কথা শুনতে হয়েছে। ক্ষমা চেয়ে মেন্ডিস বলেছেন, ‘আমি বুঝতে পারিনি যে বিরাট কোহলি ৪৯তম সেঞ্চুরি করেছে। এক সাংবাদিক আমাকে প্রশ্ন করেছিল। কিন্তু আমি প্রশ্নটাই বুঝতে পারিনি। কারণ সংবাদ সম্মেলনটা ছিল বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ নিয়ে।’
মেন্ডিস আরও বলেন, ‘৪৯ সেঞ্চুরি করা সহজ নয়। আমি ভুল ছিলাম। নিজের ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইছি। একজন ব্যাটার হিসেবে আমি জানি ৪৯তম সেঞ্চুরি করা মোটেও সহজ কাজ নয়।’
তৃতীয় দিন শেষে সিলেট টেস্ট বেশ জমেই উঠেছে। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশকে ১৯১ রানে গুটিয়ে ২৭৩ রান করে ৮২ রানের লিড নিয়ে নিয়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে দ্বিতীয় ইনিংসে ঘুরে দাঁড়িয়ে ৪ উইকেটে ১৯৪ তুলে এরই মধ্যে ১১২ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। হাতে এখনো ৬ উইকেট। একটা চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দেওয়ার সম্ভাবনা জাগিয়ে রেখেছে
৫ ঘণ্টা আগেঅতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার বাঁশি বাজালেন রেফারি। ১০ জনের দলে পরিণত হওয়া বসুন্ধরা কিংসের কোচ ভালেরিউ তিতাকে তখন বেশ উত্তপ্ত দেখা যায়। সে জন্য হলুদ কার্ডও হজম করতে হয় তাঁকে। তারপর রেফারি বাকি অংশের খেলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেবেন বলেই মনে হচ্ছিল। কিন্তু দুই দলের সঙ্গে আলোচনা করে আলোকস্বল্পতার কার
৬ ঘণ্টা আগেটেস্টে টানা ১২ ইনিংসে ফিফটিতে পৌঁছাতে পারেননি মুশফিকুর রহিম। বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ এ ব্যাটারের শেষ ৪ টেস্ট ইনিংস এক অঙ্কের ঘরে। ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি সংস্করণকে বিদায় বলা মুশফিকের ফোকাস শুধু এখন টেস্টে। তাঁর সিরিয়াসনেস ও প্রস্তুতি নিয়ে কোনো প্রশ্ন থাকে না। কিন্তু বেশ লম্বা সময় ছন্দহীন
৭ ঘণ্টা আগেকালবৈশাখীর পর শঙ্কা নিয়েই শুরু হয় দ্বিতীয়ার্ধের খেলা। ম্যাচ অতিরিক্ত সময়ে গেলে খেলা চালাতে পারবেন তো রেফারি। সেই শঙ্কাই সত্যি হলো শেষ পর্যন্ত। অতিরিক্ত সময়ের ১০৫ মিনিটের পর আলোকস্বল্পতার কারণে আর খেলা মাঠে গড়াতে পারেনি। স্থগিত ঘোষণা করা হয় ফেডারেশন কাপের ফাইনালে বসুন্ধরা কিংস ও আবাহনী লিমিটেডের
৮ ঘণ্টা আগে