ক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র।
প্রথম ম্যাচে হারের ব্যবধানটা (৩-০) অবশ্য কম ছিল। ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে আজ সেদিনের মতো প্রথম মিনিটে গোলহজম না করলেও বাংলাদেশের রক্ষণ ছিল ছন্নছাড়া। প্রথম পাঁচ মিনিটে দুবার অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের ভুলের কারণে বিপদের মুখে পড়ার উপক্রম ঘট। থাইল্যান্ডের ফরোয়ার্ডদের সঙ্গে গতিতে পেরে উঠছিলেন না তিনি।
১২ মিনিটে এগিয়ে যায় থাইল্যান্ড। যদিও গোলটি নিয়ে বিতর্ক থাকছে। মাঝমাঠ থেকে জিরাপোর্ন মংকোলদির থ্রু বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠান সাওয়ালাক পেঙ্গনগাম। যদিও খালি চোখে দেখলে মনে হবে গোল করার আগে অফসাইডে ছিলেন থাইর অধিনায়ক।
২৩ মিনিটে হাইলাইন ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাতা অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে থাইল্যান্ডের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মংকোলদি। কাঞ্জনাপোর্ন সায়েনখুনের বাড়ানো লং পাসে আমলে নিতে সহজেই বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডার নবীরণ খাতুন ও আফঈদা খন্দকারকে পেছনে ফেরেন তিনি। তাঁকে ঠেকাতে এগিয়ে আসেন রুপনা চাকমা। মংকোলদিও বুদ্ধিদীপ্ত ফরোয়ার্ডের মতো রুপনার মাথার ওপর দিয়ে জালে পাঠান বল।
২৯ মিনিটে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশ। মারিয়া মান্দার কর্নার থেকে শামসুন্নাহার জুনিয়রের হেড পোস্টে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। সেই স্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে থাইল্যান্ড আবারও বাড়ায় ব্যবধান। মাঝমাঠ থেকে রিয়ানে রুশের থ্রু বলে প্রথম স্পর্শেই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন ম্যাডিসন কাস্তিন। এবারও রুপনার মাথার ওপর দিয়ে যায় বল। অথচ ম্যাডিসনের দু পাশে ছিলেন আফঈদা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র। তারা চার্জ করার আগেই বলে টোকা মেরে নিজের কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করেন ম্যাডিসন।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের রক্ষণে দুর্বলতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ফিটনেসে ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। ৫৪ মিনিটে থাই গোলরক্ষকের পাঠানো সরাসরি বল থেকে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ম্যাডিসন। ৫৭ মিনিটে মংকোলদিকে বক্সের ভেতর ফেলে দিয়ে বিপদ ডেকে আনেন কোহাতি কিসকু। পেনাল্টি পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল করেননি মংকোলদি। শেষ দিকে রুপনা দারুণ কিছু সেভ না দিলে হারের ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
দুটি ম্যাচে হারলেও শেখার অনেক কিছু আছে বলে জানালেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারীদের তিনি বলেন ‘ভালো লাগছে, কারণ আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা চেষ্টা করছি। কিন্তু তারপরও আমরা পেরে উঠতে পারেনি। আমরা যেহেতু এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি সেই প্রস্তুতি নিয়ে এই প্রীতি ম্যাচ দুটো খেলা, এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব কারণ থাইল্যান্ড অনেক শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে আমরা যে ভুলত্রুটিগুলো করেছি, সেখান থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।’

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র।
প্রথম ম্যাচে হারের ব্যবধানটা (৩-০) অবশ্য কম ছিল। ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে আজ সেদিনের মতো প্রথম মিনিটে গোলহজম না করলেও বাংলাদেশের রক্ষণ ছিল ছন্নছাড়া। প্রথম পাঁচ মিনিটে দুবার অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের ভুলের কারণে বিপদের মুখে পড়ার উপক্রম ঘট। থাইল্যান্ডের ফরোয়ার্ডদের সঙ্গে গতিতে পেরে উঠছিলেন না তিনি।
১২ মিনিটে এগিয়ে যায় থাইল্যান্ড। যদিও গোলটি নিয়ে বিতর্ক থাকছে। মাঝমাঠ থেকে জিরাপোর্ন মংকোলদির থ্রু বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠান সাওয়ালাক পেঙ্গনগাম। যদিও খালি চোখে দেখলে মনে হবে গোল করার আগে অফসাইডে ছিলেন থাইর অধিনায়ক।
২৩ মিনিটে হাইলাইন ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাতা অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে থাইল্যান্ডের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মংকোলদি। কাঞ্জনাপোর্ন সায়েনখুনের বাড়ানো লং পাসে আমলে নিতে সহজেই বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডার নবীরণ খাতুন ও আফঈদা খন্দকারকে পেছনে ফেরেন তিনি। তাঁকে ঠেকাতে এগিয়ে আসেন রুপনা চাকমা। মংকোলদিও বুদ্ধিদীপ্ত ফরোয়ার্ডের মতো রুপনার মাথার ওপর দিয়ে জালে পাঠান বল।
২৯ মিনিটে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশ। মারিয়া মান্দার কর্নার থেকে শামসুন্নাহার জুনিয়রের হেড পোস্টে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। সেই স্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে থাইল্যান্ড আবারও বাড়ায় ব্যবধান। মাঝমাঠ থেকে রিয়ানে রুশের থ্রু বলে প্রথম স্পর্শেই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন ম্যাডিসন কাস্তিন। এবারও রুপনার মাথার ওপর দিয়ে যায় বল। অথচ ম্যাডিসনের দু পাশে ছিলেন আফঈদা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র। তারা চার্জ করার আগেই বলে টোকা মেরে নিজের কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করেন ম্যাডিসন।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের রক্ষণে দুর্বলতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ফিটনেসে ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। ৫৪ মিনিটে থাই গোলরক্ষকের পাঠানো সরাসরি বল থেকে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ম্যাডিসন। ৫৭ মিনিটে মংকোলদিকে বক্সের ভেতর ফেলে দিয়ে বিপদ ডেকে আনেন কোহাতি কিসকু। পেনাল্টি পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল করেননি মংকোলদি। শেষ দিকে রুপনা দারুণ কিছু সেভ না দিলে হারের ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
দুটি ম্যাচে হারলেও শেখার অনেক কিছু আছে বলে জানালেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারীদের তিনি বলেন ‘ভালো লাগছে, কারণ আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা চেষ্টা করছি। কিন্তু তারপরও আমরা পেরে উঠতে পারেনি। আমরা যেহেতু এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি সেই প্রস্তুতি নিয়ে এই প্রীতি ম্যাচ দুটো খেলা, এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব কারণ থাইল্যান্ড অনেক শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে আমরা যে ভুলত্রুটিগুলো করেছি, সেখান থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।’
ক্রীড়া ডেস্ক

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র।
প্রথম ম্যাচে হারের ব্যবধানটা (৩-০) অবশ্য কম ছিল। ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে আজ সেদিনের মতো প্রথম মিনিটে গোলহজম না করলেও বাংলাদেশের রক্ষণ ছিল ছন্নছাড়া। প্রথম পাঁচ মিনিটে দুবার অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের ভুলের কারণে বিপদের মুখে পড়ার উপক্রম ঘট। থাইল্যান্ডের ফরোয়ার্ডদের সঙ্গে গতিতে পেরে উঠছিলেন না তিনি।
১২ মিনিটে এগিয়ে যায় থাইল্যান্ড। যদিও গোলটি নিয়ে বিতর্ক থাকছে। মাঝমাঠ থেকে জিরাপোর্ন মংকোলদির থ্রু বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠান সাওয়ালাক পেঙ্গনগাম। যদিও খালি চোখে দেখলে মনে হবে গোল করার আগে অফসাইডে ছিলেন থাইর অধিনায়ক।
২৩ মিনিটে হাইলাইন ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাতা অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে থাইল্যান্ডের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মংকোলদি। কাঞ্জনাপোর্ন সায়েনখুনের বাড়ানো লং পাসে আমলে নিতে সহজেই বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডার নবীরণ খাতুন ও আফঈদা খন্দকারকে পেছনে ফেরেন তিনি। তাঁকে ঠেকাতে এগিয়ে আসেন রুপনা চাকমা। মংকোলদিও বুদ্ধিদীপ্ত ফরোয়ার্ডের মতো রুপনার মাথার ওপর দিয়ে জালে পাঠান বল।
২৯ মিনিটে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশ। মারিয়া মান্দার কর্নার থেকে শামসুন্নাহার জুনিয়রের হেড পোস্টে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। সেই স্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে থাইল্যান্ড আবারও বাড়ায় ব্যবধান। মাঝমাঠ থেকে রিয়ানে রুশের থ্রু বলে প্রথম স্পর্শেই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন ম্যাডিসন কাস্তিন। এবারও রুপনার মাথার ওপর দিয়ে যায় বল। অথচ ম্যাডিসনের দু পাশে ছিলেন আফঈদা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র। তারা চার্জ করার আগেই বলে টোকা মেরে নিজের কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করেন ম্যাডিসন।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের রক্ষণে দুর্বলতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ফিটনেসে ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। ৫৪ মিনিটে থাই গোলরক্ষকের পাঠানো সরাসরি বল থেকে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ম্যাডিসন। ৫৭ মিনিটে মংকোলদিকে বক্সের ভেতর ফেলে দিয়ে বিপদ ডেকে আনেন কোহাতি কিসকু। পেনাল্টি পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল করেননি মংকোলদি। শেষ দিকে রুপনা দারুণ কিছু সেভ না দিলে হারের ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
দুটি ম্যাচে হারলেও শেখার অনেক কিছু আছে বলে জানালেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারীদের তিনি বলেন ‘ভালো লাগছে, কারণ আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা চেষ্টা করছি। কিন্তু তারপরও আমরা পেরে উঠতে পারেনি। আমরা যেহেতু এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি সেই প্রস্তুতি নিয়ে এই প্রীতি ম্যাচ দুটো খেলা, এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব কারণ থাইল্যান্ড অনেক শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে আমরা যে ভুলত্রুটিগুলো করেছি, সেখান থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।’

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি করেন শামসুন্নাহার জুনিয়র।
প্রথম ম্যাচে হারের ব্যবধানটা (৩-০) অবশ্য কম ছিল। ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে আজ সেদিনের মতো প্রথম মিনিটে গোলহজম না করলেও বাংলাদেশের রক্ষণ ছিল ছন্নছাড়া। প্রথম পাঁচ মিনিটে দুবার অধিনায়ক আফঈদা খন্দকারের ভুলের কারণে বিপদের মুখে পড়ার উপক্রম ঘট। থাইল্যান্ডের ফরোয়ার্ডদের সঙ্গে গতিতে পেরে উঠছিলেন না তিনি।
১২ মিনিটে এগিয়ে যায় থাইল্যান্ড। যদিও গোলটি নিয়ে বিতর্ক থাকছে। মাঝমাঠ থেকে জিরাপোর্ন মংকোলদির থ্রু বল নিয়ন্ত্রণে নিয়ে বাংলাদেশ গোলরক্ষক রুপনা চাকমার দুই পায়ের ফাঁক দিয়ে বল জালে পাঠান সাওয়ালাক পেঙ্গনগাম। যদিও খালি চোখে দেখলে মনে হবে গোল করার আগে অফসাইডে ছিলেন থাইর অধিনায়ক।
২৩ মিনিটে হাইলাইন ডিফেন্সে বাংলাদেশের পাতা অফসাইডের ফাঁদ এড়িয়ে থাইল্যান্ডের হয়ে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন মংকোলদি। কাঞ্জনাপোর্ন সায়েনখুনের বাড়ানো লং পাসে আমলে নিতে সহজেই বাংলাদেশের দুই ডিফেন্ডার নবীরণ খাতুন ও আফঈদা খন্দকারকে পেছনে ফেরেন তিনি। তাঁকে ঠেকাতে এগিয়ে আসেন রুপনা চাকমা। মংকোলদিও বুদ্ধিদীপ্ত ফরোয়ার্ডের মতো রুপনার মাথার ওপর দিয়ে জালে পাঠান বল।
২৯ মিনিটে ব্যবধান কমায় বাংলাদেশ। মারিয়া মান্দার কর্নার থেকে শামসুন্নাহার জুনিয়রের হেড পোস্টে লেগে আশ্রয় নেয় জালে। সেই স্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়নি। ৩৪ মিনিটে থাইল্যান্ড আবারও বাড়ায় ব্যবধান। মাঝমাঠ থেকে রিয়ানে রুশের থ্রু বলে প্রথম স্পর্শেই জালের ঠিকানা খুঁজে নেন ম্যাডিসন কাস্তিন। এবারও রুপনার মাথার ওপর দিয়ে যায় বল। অথচ ম্যাডিসনের দু পাশে ছিলেন আফঈদা ও শামসুন্নাহার সিনিয়র। তারা চার্জ করার আগেই বলে টোকা মেরে নিজের কাজ নিখুঁতভাবে সম্পন্ন করেন ম্যাডিসন।
বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠে থাইল্যান্ড। বাংলাদেশের রক্ষণে দুর্বলতার সঙ্গে খেলোয়াড়দের ফিটনেসে ঘাটতি ছিল স্পষ্ট। ৫৪ মিনিটে থাই গোলরক্ষকের পাঠানো সরাসরি বল থেকে দলের চতুর্থ গোলটি করেন ম্যাডিসন। ৫৭ মিনিটে মংকোলদিকে বক্সের ভেতর ফেলে দিয়ে বিপদ ডেকে আনেন কোহাতি কিসকু। পেনাল্টি পেয়ে গোল করতে কোনো ভুল করেননি মংকোলদি। শেষ দিকে রুপনা দারুণ কিছু সেভ না দিলে হারের ব্যবধান আরও বাড়তে পারত।
দুটি ম্যাচে হারলেও শেখার অনেক কিছু আছে বলে জানালেন শামসুন্নাহার জুনিয়র। ম্যাচ শেষে সম্প্রচারকারীদের তিনি বলেন ‘ভালো লাগছে, কারণ আমরা আমাদের সর্বোচ্চটা চেষ্টা করছি। কিন্তু তারপরও আমরা পেরে উঠতে পারেনি। আমরা যেহেতু এশিয়ান কাপে কোয়ালিফাই করেছি সেই প্রস্তুতি নিয়ে এই প্রীতি ম্যাচ দুটো খেলা, এখান থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব কারণ থাইল্যান্ড অনেক শক্তিশালী দল। তাদের বিপক্ষে আমরা যে ভুলত্রুটিগুলো করেছি, সেখান থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে।’

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
৩৮ মিনিট আগে
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবুও সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে। ‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর গতকাল দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪-এর ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে বাংলাদেশ ধবলধোলাই করেছিল লিটনের নেতৃত্বে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অধরা জয়ের খোঁজে নামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টি-টোয়েন্টি উইন্ডিজের প্রিয় সংস্করণ হলেও ঘরের মাঠে ‘ফেবারিট’ তকমা নিয়েই খেলতে নেমে বাংলাদেশ। কিন্তু ব্যাটিং ব্যর্থতার পুরোনো রোগ থেকে যে বাংলাদেশ বের হতে পারছেই না। সাইফ হাসান, লিটন, তাওহীদ হৃদয়, নুরুল হাসান সোহানের মতো স্বীকৃত ব্যাটাররা ব্যর্থ হয়েছেন। তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদরা পেটালেও সেটা জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়নি। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ হেরেছে ১৬ রানে।
এর আগে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ। রয়েসয়ে শুরু করতে থাকা ক্যারিবীয়দের স্কোর এক পর্যায়ে ছিল ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান। যেখানে ১৩তম ওভারের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে ব্র্যান্ডন কিং (৩৩) ও শারফেন রাদারফোর্ডকে (০) ফিরিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। টানা দুই বলে উইকেট হারানোর কোনো রকম চাপ অনুভব করেনি উইন্ডিজ। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে ৮৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন শাই হোপ ও রভম্যান পাওয়েল। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৬৫ রান করেছে উইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন হোপ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন। দুজনেই সমান ২৮ বল খেলেছেন।

শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪-এর ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে বাংলাদেশ ধবলধোলাই করেছিল লিটনের নেতৃত্বে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে অধরা জয়ের খোঁজে নামে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। টি-টোয়েন্টি উইন্ডিজের প্রিয় সংস্করণ হলেও ঘরের মাঠে ‘ফেবারিট’ তকমা নিয়েই খেলতে নেমে বাংলাদেশ। কিন্তু ব্যাটিং ব্যর্থতার পুরোনো রোগ থেকে যে বাংলাদেশ বের হতে পারছেই না। সাইফ হাসান, লিটন, তাওহীদ হৃদয়, নুরুল হাসান সোহানের মতো স্বীকৃত ব্যাটাররা ব্যর্থ হয়েছেন। তানজিম হাসান সাকিব, নাসুম আহমেদরা পেটালেও সেটা জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়নি। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ হেরেছে ১৬ রানে।
এর আগে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ অধিনায়ক শাই হোপ। রয়েসয়ে শুরু করতে থাকা ক্যারিবীয়দের স্কোর এক পর্যায়ে ছিল ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান। যেখানে ১৩তম ওভারের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে ব্র্যান্ডন কিং (৩৩) ও শারফেন রাদারফোর্ডকে (০) ফিরিয়েছেন তাসকিন আহমেদ। টানা দুই বলে উইকেট হারানোর কোনো রকম চাপ অনুভব করেনি উইন্ডিজ। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে ৮৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন শাই হোপ ও রভম্যান পাওয়েল। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ১৬৫ রান করেছে উইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেন হোপ। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৪ রান করেন। দুজনেই সমান ২৮ বল খেলেছেন।

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
৩ ঘণ্টা আগে
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবুও সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে। ‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর গতকাল দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
বাজে টুর্নামেন্ট কাটালেও জ্যোতিরা একেবারে খালি হাতে ফিরছেন না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কাছ থেকে তারা পাচ্ছে ৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। যেখানে অংশগ্রহণ ফি হিসেবেই বাংলাদেশ পেয়ে যাচ্ছে আড়াই লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ কোটি ৩ লাখ টাকা। টুর্নামেন্টে এক ম্যাচ জেতায় পাচ্ছে ৪১ লাখ ৬১ হাজার টাকা। আর সপ্তম স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করায় পাচ্ছে আরও ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার (৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা)। কারণ, লিগ পর্বে সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করা দলের প্রত্যেকেই পাবে ৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা করে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান দুই দলেরই সমান ৩ পয়েন্ট হলেও নেট রানরেটের কারণে এগিয়ে বাংলাদেশ। সাত ও আটে থাকা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের নেট রানরেট -০.৫৭৮ ও -২.৬৫১।
আইসিসি গত ১ সেপ্টেম্বর এক মিডিয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, ২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে থাকছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৮০ হাজার ডলারের অর্থ পুরস্কার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৬৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে এটা সর্বোচ্চ প্রাইজমানির রেকর্ড। এবারের চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ৪৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৫৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। রানার্সআপ দল পাচ্ছে ২২ লাখ ২৪ হাজার ডলার (২৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা)। দুই সেমিফাইনালিস্ট পাচ্ছে ১১ লাখ ২০ হাজার ডলার করে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।
আট দলের টুর্নামেন্টে পঞ্চম, ষষ্ঠ এই দুই দল পাচ্ছে ৭ লাখ ডলার করে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। পাঁচ ও ছয়ে থেকে ২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শেষ করেছে শ্রীলঙ্কা ও নিউজিল্যান্ড। লঙ্কা ও নিউজিল্যান্ডের পয়েন্ট ৫ ও ৪। হাইব্রিড মডেলে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় হচ্ছে এবারের বিশ্বকাপ। পাকিস্তান তাদের সাত ম্যাচের সাতটিই খেলেছে কলম্বোর প্রেমাদাসায়। যে তিন পয়েন্ট পাকিস্তান পেয়েছে, সবই বৃষ্টির কারণে।
১৩ পয়েন্ট নিয়ে অস্ট্রেলিয়া লিগ পর্ব শেষ করেছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে। দুই, তিন ও চারে থাকা ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতের পয়েন্ট ১১, ১০ ও ৭। গুয়াহাটিতে পরশু বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে তিনটায় শুরু হবে প্রথম সেমিফাইনাল। এই ম্যাচে মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় সেমিফাইনাল হবে বৃহস্পতিবার।

২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
বাজে টুর্নামেন্ট কাটালেও জ্যোতিরা একেবারে খালি হাতে ফিরছেন না। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) কাছ থেকে তারা পাচ্ছে ৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। যেখানে অংশগ্রহণ ফি হিসেবেই বাংলাদেশ পেয়ে যাচ্ছে আড়াই লাখ ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ কোটি ৩ লাখ টাকা। টুর্নামেন্টে এক ম্যাচ জেতায় পাচ্ছে ৪১ লাখ ৬১ হাজার টাকা। আর সপ্তম স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করায় পাচ্ছে আরও ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার (৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা)। কারণ, লিগ পর্বে সপ্তম ও অষ্টম স্থানে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করা দলের প্রত্যেকেই পাবে ৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা করে। বাংলাদেশ, পাকিস্তান দুই দলেরই সমান ৩ পয়েন্ট হলেও নেট রানরেটের কারণে এগিয়ে বাংলাদেশ। সাত ও আটে থাকা বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের নেট রানরেট -০.৫৭৮ ও -২.৬৫১।
আইসিসি গত ১ সেপ্টেম্বর এক মিডিয়া বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছিল, ২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে সব মিলিয়ে থাকছে ১ কোটি ৩৮ লাখ ৮০ হাজার ডলারের অর্থ পুরস্কার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৬৮ কোটি ৩৫ লাখ টাকা। মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপে এটা সর্বোচ্চ প্রাইজমানির রেকর্ড। এবারের চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ৪৪ লাখ ৮০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৫৪ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। রানার্সআপ দল পাচ্ছে ২২ লাখ ২৪ হাজার ডলার (২৭ কোটি ১৭ লাখ টাকা)। দুই সেমিফাইনালিস্ট পাচ্ছে ১১ লাখ ২০ হাজার ডলার করে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ১৩ কোটি ৫৮ লাখ টাকা।
আট দলের টুর্নামেন্টে পঞ্চম, ষষ্ঠ এই দুই দল পাচ্ছে ৭ লাখ ডলার করে। বাংলাদেশি মুদ্রায় সেটা ৮ কোটি ৪৯ লাখ টাকা। পাঁচ ও ছয়ে থেকে ২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ শেষ করেছে শ্রীলঙ্কা ও নিউজিল্যান্ড। লঙ্কা ও নিউজিল্যান্ডের পয়েন্ট ৫ ও ৪। হাইব্রিড মডেলে ভারত ও শ্রীলঙ্কায় হচ্ছে এবারের বিশ্বকাপ। পাকিস্তান তাদের সাত ম্যাচের সাতটিই খেলেছে কলম্বোর প্রেমাদাসায়। যে তিন পয়েন্ট পাকিস্তান পেয়েছে, সবই বৃষ্টির কারণে।
১৩ পয়েন্ট নিয়ে অস্ট্রেলিয়া লিগ পর্ব শেষ করেছে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে থেকে। দুই, তিন ও চারে থাকা ইংল্যান্ড, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারতের পয়েন্ট ১১, ১০ ও ৭। গুয়াহাটিতে পরশু বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে তিনটায় শুরু হবে প্রথম সেমিফাইনাল। এই ম্যাচে মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারত-অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় সেমিফাইনাল হবে বৃহস্পতিবার।

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
৩ ঘণ্টা আগে
শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
৩৮ মিনিট আগে
বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবুও সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে। ‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর গতকাল দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবু সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে।
‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর আজ দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। বাটলারের দাবি, ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে ১০ বার খেললে ৯ বারই হারতে হত। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমি কাউকে দোষারোপ করি না, আবার অজুহাতও খুঁজি না। থাইল্যান্ডে এই টার্ফে আমরা দশবার খেললে নয়বারই হারব।’
বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হয়েছেও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আগেও বলছিলাম, শারীরিক দিক থেকেও তারা আমাদের মেয়েদের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী ও ফিট।’
হতাশ না থেকে বাটলার বরং তাকিয়ে রয়েছেন আগামীর দিকে, ‘আমি হতাশ নই। কিছু গোল আমরা যেভাবে হজম করেছি, সেটা নিয়ে আফসোস আছে। কিন্তু আমি সামনে এগিয়ে চলার ব্যাপারে খুবই ইতিবাচক। আমি জানি আমাদের সমস্যাগুলো কী এবং কীভাবে সেগুলোর সমাধান করা যায়। এভাবেই এই ম্যাচের ফলগুলো দেখছি।’

বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবু সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে।
‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর আজ দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ। বাটলারের দাবি, ব্যাংককের ব্যাংমদ স্টেডিয়ামে ১০ বার খেললে ৯ বারই হারতে হত। ম্যাচ শেষে তিনি বলেন, ‘আমি কাউকে দোষারোপ করি না, আবার অজুহাতও খুঁজি না। থাইল্যান্ডে এই টার্ফে আমরা দশবার খেললে নয়বারই হারব।’
বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হয়েছেও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আগেও বলছিলাম, শারীরিক দিক থেকেও তারা আমাদের মেয়েদের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী ও ফিট।’
হতাশ না থেকে বাটলার বরং তাকিয়ে রয়েছেন আগামীর দিকে, ‘আমি হতাশ নই। কিছু গোল আমরা যেভাবে হজম করেছি, সেটা নিয়ে আফসোস আছে। কিন্তু আমি সামনে এগিয়ে চলার ব্যাপারে খুবই ইতিবাচক। আমি জানি আমাদের সমস্যাগুলো কী এবং কীভাবে সেগুলোর সমাধান করা যায়। এভাবেই এই ম্যাচের ফলগুলো দেখছি।’

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
৩ ঘণ্টা আগে
শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
৩৮ মিনিট আগে
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যার
৩ ঘণ্টা আগেক্রীড়া ডেস্ক

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যারিবীয়রা।
মিরপুরে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবার ব্যস্ত সাদা বলের আরেক সিরিজে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ শুরু হয়েছে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ১৬৫ রান করেছে শাই হোপের নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেছেন অধিনায়ক হোপ।
টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে রয়েসয়ে শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যে পাওয়ার প্লেতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের সুযোগ থাকে, সেই ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৫ রান করে সফরকারীরা। যদিও ইনিংসের চতুর্থ ওভারে তাসকিন আহমেদকে পিটিয়ে উইন্ডিজ নেয় ১৭ রান। পাওয়ার প্লে শেষে হাত খুলে খেলতে গিয়ে উইকেট হারিয়ে বসে ক্যারিবীয়রা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে রিশাদ হোসেনকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান আলিক আথানাজ (৩৪)।
৫৯ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর রান তোলার গতি কমতে থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। তাতেই চাপে পড়ে দ্রুত আরও ২ উইকেট হারায় ক্যারিবীয়রা। ১৩তম ওভারের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে তাসকিন নিয়েছেন ব্র্যান্ডন কিং (৩৩) ও শারফেন রাদারফোর্ডের (০) উইকেট। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে ক্যারিবীয়দের স্কোর হয়ে যায় ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান।
দ্রুত এই ২ উইকেট হারানোর পর আর কোনো বিপদ হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে ৮৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন শাই হোপ ও রভম্যান পাওয়েল। তাতে অবদান আছে বাংলাদেশের পিচ্ছিল ফিল্ডিংয়েরও। ১৭তম ওভারের প্রথম বলে মোস্তাফিজকে কাট করতে যান পাওয়েল। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঝাঁপিয়েও বল ধরতে পারেননি তানজিম হাসান সাকিব। ৭ রানে বেঁচে যাওয়া পাওয়েল ইনিংস শেষ করেছেন ৪৪ রানে। ২৮ বলের ইনিংসে ১ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন। যার মধ্যে তানজিম সাকিবকে তিন ছক্কাই পাওয়েল মেরেছেন ইনিংসের শেষ ওভারের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বলে।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সবশেষ তিন টি-টোয়েন্টির তিনটিতে জিতেছে বাংলাদেশ। ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে তাদের মাঠে ৩-০ ব্যবধানে ধবলধোলাই করেছিল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ দল। এবার উইন্ডিজ নেমেছে সেই হারের বদলা নিতে। চট্টগ্রামে আজ প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দিয়েছে ক্যারিবীয়রা।
মিরপুরে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ শেষে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবার ব্যস্ত সাদা বলের আরেক সিরিজে। চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে আজ শুরু হয়েছে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ। প্রথম টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে ১৬৫ রান করেছে শাই হোপের নেতৃত্বাধীন ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪৬ রান করেছেন অধিনায়ক হোপ।
টস জিতে আগে ব্যাটিং নিয়ে রয়েসয়ে শুরু করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। যে পাওয়ার প্লেতে বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের সুযোগ থাকে, সেই ৬ ওভারে কোনো উইকেট না হারিয়ে ৩৫ রান করে সফরকারীরা। যদিও ইনিংসের চতুর্থ ওভারে তাসকিন আহমেদকে পিটিয়ে উইন্ডিজ নেয় ১৭ রান। পাওয়ার প্লে শেষে হাত খুলে খেলতে গিয়ে উইকেট হারিয়ে বসে ক্যারিবীয়রা। নবম ওভারের দ্বিতীয় বলে রিশাদ হোসেনকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হয়ে যান আলিক আথানাজ (৩৪)।
৫৯ রানে উদ্বোধনী জুটি ভাঙার পর রান তোলার গতি কমতে থাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজের। তাতেই চাপে পড়ে দ্রুত আরও ২ উইকেট হারায় ক্যারিবীয়রা। ১৩তম ওভারের প্রথম ও দ্বিতীয় বলে তাসকিন নিয়েছেন ব্র্যান্ডন কিং (৩৩) ও শারফেন রাদারফোর্ডের (০) উইকেট। দ্রুত ২ উইকেট হারিয়ে ক্যারিবীয়দের স্কোর হয়ে যায় ১২.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৮২ রান।
দ্রুত এই ২ উইকেট হারানোর পর আর কোনো বিপদ হয়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজের। চতুর্থ উইকেটে ৪৬ বলে ৮৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন শাই হোপ ও রভম্যান পাওয়েল। তাতে অবদান আছে বাংলাদেশের পিচ্ছিল ফিল্ডিংয়েরও। ১৭তম ওভারের প্রথম বলে মোস্তাফিজকে কাট করতে যান পাওয়েল। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ঝাঁপিয়েও বল ধরতে পারেননি তানজিম হাসান সাকিব। ৭ রানে বেঁচে যাওয়া পাওয়েল ইনিংস শেষ করেছেন ৪৪ রানে। ২৮ বলের ইনিংসে ১ চার ও ৪ ছক্কা মেরেছেন। যার মধ্যে তানজিম সাকিবকে তিন ছক্কাই পাওয়েল মেরেছেন ইনিংসের শেষ ওভারের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বলে।

বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার আগেই অনুমান করেছিলেন বেঞ্চের শক্তি পরখ করে নেবে থাইল্যান্ড। হলোও তা-ই, স্বাগতিকেরা মাঠে নামল ৭ পরিবর্তন নিয়ে। অথচ এই দ্বিতীয় সারির দলটি নাকানিচুবানি খাওয়াল পূর্ণশক্তির বাংলাদেশকে। দ্বিতীয় ও শেষ প্রীতি ম্যাচে তাই মাঠ ছাড়তে হলে ৫-১ গোলের বড় পরাজয় নিয়ে। বাংলাদেশের হয়ে গোলটি
৩ ঘণ্টা আগে
শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, নেদারল্যান্ডস, আফগানিস্তান—টানা চার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ের আত্মবিশ্বাস নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টিতে খেলতে নেমেছে বাংলাদেশ। উইন্ডিজ সিরিজ দিয়েই অধিনায়ক হিসেবে ফিরেছেন লিটন দাস। কিন্তু তাঁর প্রত্যাবর্তনের ম্যাচ জয়ে রাঙাতে পারল না বাংলাদেশ।
৩৮ মিনিট আগে
২০২৫ নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ বাংলাদেশের জন্য কেটেছে ভুলে যাওয়ার মতোই। ৭ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে কেবল এক ম্যাচ। উপরন্তু শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়েও জিততে পারেনি নিগার সুলতানা জ্যোতির নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে
বেড়েছে হারের ব্যবধান। তবুও সন্তুষ্ট বাংলাদেশ কোচ পিটার বাটলার। এমন অসহায় আত্মসমর্পণের ব্যাখা করতে গিয়ে বরং প্রশংসার ফুলঝুড়িই ফুটল তাঁর কণ্ঠে। ‘শিক্ষা সফরের’ প্রথম প্রীতি ম্যাচে ৩-০ গোলে হারের পর গতকাল দ্বিতীয় ম্যাচে থাইল্যান্ডের কাছে ৫-১ গোলে হেরেছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগে