তিন সংস্করণে সাফল্যে
উপল বড়ুয়া, ঢাকা
তবে কি পেছনের দিকে হাঁটছে বাংলাদেশের ক্রিকেট! ভারতে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের পর ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যেভাবে দুই টেস্ট হেরেছে—এমন প্রশ্ন আসা অমূলক নয়। অথচ রাওয়ালপিন্ডিতে কী ঐতিহাসিক জয়ই না পেয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্তরা। কিন্তু মাস দেড়েক যেতেই পাকিস্তানবধের গৌরব যেন ভুলতে বসেছে বাংলাদেশ।
শারজায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে বাজে হারের পর দেশের ক্রিকেটের উল্টোরথের যাত্রাটা আরেকবার সুস্পষ্ট। এক ম্যাচ জয়ের পর মাসকে মাস জয়হীন বৃত্তে বন্দী থাকা নতুন নয় শান্তদের। এ যেন ‘এক পা এগিয়ে দুই পা পেছানোর’ মতো অবস্থা। অথচ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন নয় বাংলাদেশ। তার পরও সাফল্যের হারে বাংলাদেশ পেছনের সারির দল।
তিন সংস্করণ মিলিয়ে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত খেলেছে ৭৬৬ ম্যাচ। এর মধ্যে জয় ২৪৮, হার ৪৮৬, ড্র ১৮ এবং ফল হয়নি ১৪ ম্যাচে। সাফল্যের হার ৩২.৩৭ এবং ব্যর্থতার হার ৬৩.৪৪ শতাংশ। টেস্ট খেলুড়ে ১২ দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাফল্যের হারে বাংলাদেশের নিচে আছে শুধু জিম্বাবুয়ে। ক্রিকেটে একসময়ের বেশ পরাক্রমশালী জিম্বাবুইয়ানরা রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দুঃসময়ের মধ্য দিয়ে না গেলে হয়তো তাদের একেবারে তলানিতে থাকতে হতো না।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন হলেও আফগানিস্তানের সাফল্য বেশ নজরকাড়া। তিন সংস্করণের ক্রিকেটে ৫৩.৩১ শতাংশ সাফল্য নিয়ে তাদের অবস্থান দুইয়ে। আফগানদের উন্নতির গ্রাফও লক্ষণীয়। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেটির প্রতিফলন দেখা গেছে। এ বছরের পরিসংখ্যানের দিকে তাকান, গতকাল পর্যন্ত তিন সংস্করণ মিলিয়ে ২৯ ম্যাচে আফগানিস্তানের জয়-পরাজয় সমান—১৪। বাংলাদেশ ৩৩ ম্যাচ খেলে জিতেছে ১৩ ম্যাচে, হার ২০টি। এ বছর সর্বোচ্চ সাফল্যে ১৫ নম্বরে বাংলাদেশ আর আফগানিস্তানের অবস্থান ১২তম।
আফগানদের এই সাফল্যের কারণ, ম্যাচের হিসাবে এখনো তারা খেলেছে ৩১৭ ম্যাচ। বেশি ম্যাচ খেললে হয়তো ভারত-ইংল্যান্ডের মতো তাদের সাফল্যের হারও কমে আসবে। তবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলেও অস্ট্রেলিয়া জয়ের হারে সবার চেয়ে এগিয়ে। টেস্টে জয়ের হারেও (৪৭.৮০) শীর্ষে অজিরা। ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার (৬০.৮৭) ওপরে আছে শুধু দক্ষিণ আফ্রিকা (৬০.৯১)। তিন সংস্করণে খেলা দলের মধ্যে টি-টোয়েন্টিতে জয়ের হারে এগিয়ে অবশ্য ভারত (৬৫.৯৬) ; সেখানে বাংলাদেশের হার ৩৭.৯৮। আর টেস্টে ১৪.১৮ এবং ওয়ানডেতে ৩৬.২১।
তবে কি পেছনের দিকে হাঁটছে বাংলাদেশের ক্রিকেট! ভারতে টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি সিরিজের পর ঘরের মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে যেভাবে দুই টেস্ট হেরেছে—এমন প্রশ্ন আসা অমূলক নয়। অথচ রাওয়ালপিন্ডিতে কী ঐতিহাসিক জয়ই না পেয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্তরা। কিন্তু মাস দেড়েক যেতেই পাকিস্তানবধের গৌরব যেন ভুলতে বসেছে বাংলাদেশ।
শারজায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে বাজে হারের পর দেশের ক্রিকেটের উল্টোরথের যাত্রাটা আরেকবার সুস্পষ্ট। এক ম্যাচ জয়ের পর মাসকে মাস জয়হীন বৃত্তে বন্দী থাকা নতুন নয় শান্তদের। এ যেন ‘এক পা এগিয়ে দুই পা পেছানোর’ মতো অবস্থা। অথচ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন নয় বাংলাদেশ। তার পরও সাফল্যের হারে বাংলাদেশ পেছনের সারির দল।
তিন সংস্করণ মিলিয়ে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত খেলেছে ৭৬৬ ম্যাচ। এর মধ্যে জয় ২৪৮, হার ৪৮৬, ড্র ১৮ এবং ফল হয়নি ১৪ ম্যাচে। সাফল্যের হার ৩২.৩৭ এবং ব্যর্থতার হার ৬৩.৪৪ শতাংশ। টেস্ট খেলুড়ে ১২ দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাফল্যের হারে বাংলাদেশের নিচে আছে শুধু জিম্বাবুয়ে। ক্রিকেটে একসময়ের বেশ পরাক্রমশালী জিম্বাবুইয়ানরা রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দুঃসময়ের মধ্য দিয়ে না গেলে হয়তো তাদের একেবারে তলানিতে থাকতে হতো না।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন হলেও আফগানিস্তানের সাফল্য বেশ নজরকাড়া। তিন সংস্করণের ক্রিকেটে ৫৩.৩১ শতাংশ সাফল্য নিয়ে তাদের অবস্থান দুইয়ে। আফগানদের উন্নতির গ্রাফও লক্ষণীয়। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সেটির প্রতিফলন দেখা গেছে। এ বছরের পরিসংখ্যানের দিকে তাকান, গতকাল পর্যন্ত তিন সংস্করণ মিলিয়ে ২৯ ম্যাচে আফগানিস্তানের জয়-পরাজয় সমান—১৪। বাংলাদেশ ৩৩ ম্যাচ খেলে জিতেছে ১৩ ম্যাচে, হার ২০টি। এ বছর সর্বোচ্চ সাফল্যে ১৫ নম্বরে বাংলাদেশ আর আফগানিস্তানের অবস্থান ১২তম।
আফগানদের এই সাফল্যের কারণ, ম্যাচের হিসাবে এখনো তারা খেলেছে ৩১৭ ম্যাচ। বেশি ম্যাচ খেললে হয়তো ভারত-ইংল্যান্ডের মতো তাদের সাফল্যের হারও কমে আসবে। তবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ম্যাচ খেলেও অস্ট্রেলিয়া জয়ের হারে সবার চেয়ে এগিয়ে। টেস্টে জয়ের হারেও (৪৭.৮০) শীর্ষে অজিরা। ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার (৬০.৮৭) ওপরে আছে শুধু দক্ষিণ আফ্রিকা (৬০.৯১)। তিন সংস্করণে খেলা দলের মধ্যে টি-টোয়েন্টিতে জয়ের হারে এগিয়ে অবশ্য ভারত (৬৫.৯৬) ; সেখানে বাংলাদেশের হার ৩৭.৯৮। আর টেস্টে ১৪.১৮ এবং ওয়ানডেতে ৩৬.২১।
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় এখন যেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণ’। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তো উইন্ডিজকে নাজেহাল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার পছন্দের ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেরে উঠছে না অজিদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত চলতি সিরিজে ঘরের মাঠে ক্যারিবীয়রা সাত ম্যাচের সাতটিতেই হেরেছে
২৯ মিনিট আগেবয়স ৩৮ বছর পেরোলেও লিওনেল মেসিকে দেখে সেটা যে বোঝার উপায় নেই। গোলের পর গোল করে চলেছেন। সতীর্থদের দিয়েও করাচ্ছেন গোল। ছন্দে থাকা এই মেসিকে আজ পেল না ইন্টার মায়ামি। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি না থাকার অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেল মায়ামি।
১ ঘণ্টা আগেঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
১৩ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
১৫ ঘণ্টা আগে