ক্রীড়া ডেস্ক
সিলেট টেস্ট জেতার পর জিম্বাবুয়ের সামনে এখন বাংলাদেশকে ধবলধোলাই করার সুযোগ। সেটিও আবার বাংলাদেশের মাঠে। যদিও জিম্বাবুয়ে মাটিতেই পা রাখছে। জিম্বাবুইয়ান ওপেনার বেন কারেন মনে করেন, বাংলাদেশ তাঁদের কঠিন পরীক্ষা নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবে চট্টগ্রামে। কারেন মনে করিয়ে দিয়েছেন, সিরিজ এখনো শেষ হয়নি, সামনে আরও বড় চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে।
সিলেট টেস্টে জয়ের উচ্ছ্বাসে ভেসে না গিয়ে কারেন বরং দ্বিতীয় ম্যাচে আরও সতর্ক থাকার কথা বললেন। আজ চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টেস্টপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘জানি, বাংলাদেশ আরও শক্তভাবে ফিরবে। এটা সহজ হবে না, আমাদের প্রতিটি মুহূর্তে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।’
সিলেটে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের ১ম ইনিংসে কারেন করেছেন ১৮,২য় ইনিংসে করেছেন দলের অতিগুরুত্বপূর্ণ ৪৪ রান। তাঁর আর বেনেটের ৯৫ রানের ওপেনিং জুটি জিম্বাবুয়ের অসাধারণ জয়ে রেখেছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তবে সিলেটের চেয়ে চট্টগ্রামের ম্যাচ কঠিন হবে বলেই মনে করেন কারেন। তবে তাঁরা নতুন এই কন্ডিশনের সঙ্গে দ্রুত মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। চট্টগ্রামের কন্ডিশন ও পিচ নিয়ে কারেন বলেন, ‘এখনো পিচ দেখিনি, তবে যারা আগে এখানে খেলেছে, তাদের সঙ্গে কথা বলেছি–তারা বলেছে যে এটা সিলেটের মতো হবে না। সব তথ্য সংগ্রহ করে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব। প্রতিটা উইকেটই আলাদা।’
টেস্টে নতুন হলেও সিনিয়র ক্রিকেটারদের কাছ থেকেই শিখতে চান কারেন, ‘এখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন, তাই শন (উইলিয়ামস) ও ক্রেইগের (আরভিন) অভিজ্ঞতা থেকে যতটা সম্ভব শিখছি। এটা আমাকে সহায়তা করবে। যদি তাদের অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে না পারি এটা হবে বোকামি।’
জিম্বাবুয়েতে বেড়ে ওঠা কারেন পরে খেলতে যান ইংল্যান্ডে, তবে এখন নিজের দেশেরই প্রতিনিধিত্ব করছেন। এতেই সম্মানিত বোধ করছেন বলে জানান তিনি। কারেন শোনালেন জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট নিয়ে তাঁর স্বপ্নের কথাও, ‘আমাদের দলে তরুণ ও অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের দারুণ এক মিশ্রণ রয়েছে। আমরা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে জায়গা করে নিতে ভালো অবস্থানে আছি। সামনে বিশ্বকাপও আসছে, আমাদের সামনে অনেক কিছু অপেক্ষা করছে।’
সিলেট টেস্ট জেতার পর জিম্বাবুয়ের সামনে এখন বাংলাদেশকে ধবলধোলাই করার সুযোগ। সেটিও আবার বাংলাদেশের মাঠে। যদিও জিম্বাবুয়ে মাটিতেই পা রাখছে। জিম্বাবুইয়ান ওপেনার বেন কারেন মনে করেন, বাংলাদেশ তাঁদের কঠিন পরীক্ষা নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করবে চট্টগ্রামে। কারেন মনে করিয়ে দিয়েছেন, সিরিজ এখনো শেষ হয়নি, সামনে আরও বড় চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে।
সিলেট টেস্টে জয়ের উচ্ছ্বাসে ভেসে না গিয়ে কারেন বরং দ্বিতীয় ম্যাচে আরও সতর্ক থাকার কথা বললেন। আজ চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে টেস্টপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘জানি, বাংলাদেশ আরও শক্তভাবে ফিরবে। এটা সহজ হবে না, আমাদের প্রতিটি মুহূর্তে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।’
সিলেটে বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের ১ম ইনিংসে কারেন করেছেন ১৮,২য় ইনিংসে করেছেন দলের অতিগুরুত্বপূর্ণ ৪৪ রান। তাঁর আর বেনেটের ৯৫ রানের ওপেনিং জুটি জিম্বাবুয়ের অসাধারণ জয়ে রেখেছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। তবে সিলেটের চেয়ে চট্টগ্রামের ম্যাচ কঠিন হবে বলেই মনে করেন কারেন। তবে তাঁরা নতুন এই কন্ডিশনের সঙ্গে দ্রুত মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। চট্টগ্রামের কন্ডিশন ও পিচ নিয়ে কারেন বলেন, ‘এখনো পিচ দেখিনি, তবে যারা আগে এখানে খেলেছে, তাদের সঙ্গে কথা বলেছি–তারা বলেছে যে এটা সিলেটের মতো হবে না। সব তথ্য সংগ্রহ করে নিজেকে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করব। প্রতিটা উইকেটই আলাদা।’
টেস্টে নতুন হলেও সিনিয়র ক্রিকেটারদের কাছ থেকেই শিখতে চান কারেন, ‘এখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নতুন, তাই শন (উইলিয়ামস) ও ক্রেইগের (আরভিন) অভিজ্ঞতা থেকে যতটা সম্ভব শিখছি। এটা আমাকে সহায়তা করবে। যদি তাদের অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে না পারি এটা হবে বোকামি।’
জিম্বাবুয়েতে বেড়ে ওঠা কারেন পরে খেলতে যান ইংল্যান্ডে, তবে এখন নিজের দেশেরই প্রতিনিধিত্ব করছেন। এতেই সম্মানিত বোধ করছেন বলে জানান তিনি। কারেন শোনালেন জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট নিয়ে তাঁর স্বপ্নের কথাও, ‘আমাদের দলে তরুণ ও অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের দারুণ এক মিশ্রণ রয়েছে। আমরা টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে জায়গা করে নিতে ভালো অবস্থানে আছি। সামনে বিশ্বকাপও আসছে, আমাদের সামনে অনেক কিছু অপেক্ষা করছে।’
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জয় এখন যেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে ‘সোনার হরিণ’। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তো উইন্ডিজকে নাজেহাল করেছে অস্ট্রেলিয়া। এবার পছন্দের ফরম্যাট টি-টোয়েন্টিতেও ওয়েস্ট ইন্ডিজ পেরে উঠছে না অজিদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত চলতি সিরিজে ঘরের মাঠে ক্যারিবীয়রা সাত ম্যাচের সাতটিতেই হেরেছে
২৫ মিনিট আগেবয়স ৩৮ বছর পেরোলেও লিওনেল মেসিকে দেখে সেটা যে বোঝার উপায় নেই। গোলের পর গোল করে চলেছেন। সতীর্থদের দিয়েও করাচ্ছেন গোল। ছন্দে থাকা এই মেসিকে আজ পেল না ইন্টার মায়ামি। আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি না থাকার অভাব হাড়ে হাড়ে টের পেল মায়ামি।
১ ঘণ্টা আগেঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের এজিএমেই ঠিক হয়েছিল সেপ্টেম্বরে আরব আমিরাতে হবে ২০২৫ এশিয়া কাপ। আজ আনুষ্ঠানিকভাবেও এসিসি জানিয়ে দিয়েছে টুর্নামেন্ট শুরুর দিনক্ষণ, প্রকাশ করেছে সূচিও। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে এশিয়ার সবচেয়ে বড় এই ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
১৩ ঘণ্টা আগেকয়েক দিন আগে ঢাকায় এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের বার্ষিক সভা (এজিএম) শেষে সভাপতি মহসিন নাকভি জানিয়েছিলেন, দ্রুতই এশিয়া কাপ নিয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা আসবে। আজই এল সে ঘোষণা। ৯ সেপ্টেম্বর শুরু হবে এশিয়া কাপ। বাংলাদেশ পড়েছে ‘বি’ গ্রুপে। যেখানে প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং।
১৫ ঘণ্টা আগে