নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লিটন দাসের মুগ্ধতা ছড়ানো সেঞ্চুরি ও মুশফিকুর রহিমের ডালি মেলা ইনিংসে ৩০৬ রানের পুঁজি পেয়েছিল বাংলাদেশ। সেই পুঁজিতে চড়ে বাকি কাজটুকু সহজ করে দেন সাকিব-তাসকিনরা। আর তাতেই ৮৮ রানের জয়ে এক ম্যাচ রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করলেন তামিম ইকবালরা। এই জয়ে ১০০ পয়েন্ট নিয়ে ওয়ানডে সুপার লিগের চূড়ায় উঠল বাংলাদেশ। দুইয়ে থাকা ইংল্যান্ডের পয়েন্ট ৯৫।
ওয়ানডে সংস্করণে বাংলাদেশ এ নিয়ে ৭৭টি সিরিজের ২৯ টিতেই জয় পেয়েছে। প্রথম ম্যাচে জয় পাওয়া সিরিজগুলোর মধ্যে ২৭টির ২৪টিই নিজেদের করে নিয়েছেন সাকিব-মুশফিকরা। আফগানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের এটি দ্বিতীয় সিরিজ জয়।
আজ শুক্রবার চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে আগে ব্যাট করে ৪ উইকেটে ৩০৬ রান তোলে বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ২০২ রানের জুটিতে ১৩৬ করেন লিটন। আর মুশফিক করেন ৮৬ রান। জবাবে ২৯ বল বাকি থাকতে ২১৮ রানে থামে আফগানরা। দুটি করে উইকেট নেন সাকিব আল হাসান ও তাসকিন আহমেদ।
আগের ম্যাচে শুরুতে উইকেট বিলিয়ে দেওয়ায় এবার বেশ সতর্ক ছিল বাংলাদেশ। উদ্বোধনী জুটিতে তারই আভাস মিলেছে তামিম ও লিটনের ব্যাটে। আফগান পেসার ফজল হক ফারুকির শুরুর ওভারগুলোতে দেখে ব্যাট চালান তাঁরা। তবে থিতু হওয়ার আগেই তামিমকে ফেরান ফারুকি। আগের ম্যাচের মতো এবারও সামনের পায়ে খেলতে গিয়ে এলবিডব্লিউ হন তামিম (১২), বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২০বার এলবিডব্লিউ হন তামিম।
তিনে আসা সাকিবের সঙ্গে জুটি জমে ওঠে লিটনের। স্ট্রাইক রোটেট করে ব্যাট করেছিলেন তাঁরা। তাঁদের ৪৫ রানের জুটি ভাঙলে ফেরেন সাকিব (২০)। পরের গল্পটা লিটন-মুশফিকের। লিটন খেলেছেন নিজের চেনা ছন্দে। চার ম্যাচ আগে জিম্বাবুয়ের মাটিতে যে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি, তারই ছাপ যেন রেখে গেলেন আজও।
১০৭ বলের সেঞ্চুরিতে ছিল না কোনো ছয়ের মার। তবে সেঞ্চুরির পর হাত খুলে ব্যাট করেছেন তিনি। ফারুকিকে দুটি ছক্কা হাঁকিয়ে ১৩৬ রানে থামেন লিটন। অপর প্রান্তে সেঞ্চুরির কাছ থেকে ফেরেন মুশফিক (৮৬)। দুজনকে একই ওভারে ফেরান ফরিদ আহমেদ। তাতে খানিকটা রানের গতি ধীর হলেও ৩০৬ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ, যা আফগানদের বিপক্ষে ১০ ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ।
লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতে হোঁচট খায় আফগানরা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে রানআউটে ফেরেন ওপেনার রিয়াজ হাসান। খানিক পরই কট বিহাইন্ডে অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শহিদিকে ফেরান শরিফুল। টপ অর্ডারের ব্যর্থতা ঘোচাতে পারেননি আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ১৬ বলে ৯ রান করে সাকিবের শিকার হন তিনি।
ধাক্কা কাটিয়ে প্রতিরোধ গড়েন ওপেনার রহমত শাহ ও পাঁচে আসা নাজিবউল্লাহ জাদরান। তাঁদের ৮৯ রানের জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে বড় ব্রেক থ্রু এনে দেন তাসকিন। যদিও ৪২ রানেই এই জুটি ভাঙার সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করেছিলেন শরিফুল। দলীয় ১২৩ রানে ফেরেন রহমত (৫২) এবং ১৪০ রানে ফেরেন জাদরান (৫৪)।
শেষ দিকে আফগানদের মূল ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে দেন সাকিব। সাতে আসা রহমতউল্লাহ গুরবাজকে (৭) বোল্ড করেন বাঁহাতি এই স্পিনার। শেষ দিকে ব্যবধান কমাতে যাওয়া মোহাম্মদ নবী ও রশিদ খানের ৩৪ রানে জুটি ভাঙেন মিরাজ। ৩২ রানে ফেরেন নবী আর মোস্তাফিজের শিকারে রশিদ ফেরেন ২৯ রানে।
লিটন দাসের মুগ্ধতা ছড়ানো সেঞ্চুরি ও মুশফিকুর রহিমের ডালি মেলা ইনিংসে ৩০৬ রানের পুঁজি পেয়েছিল বাংলাদেশ। সেই পুঁজিতে চড়ে বাকি কাজটুকু সহজ করে দেন সাকিব-তাসকিনরা। আর তাতেই ৮৮ রানের জয়ে এক ম্যাচ রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করলেন তামিম ইকবালরা। এই জয়ে ১০০ পয়েন্ট নিয়ে ওয়ানডে সুপার লিগের চূড়ায় উঠল বাংলাদেশ। দুইয়ে থাকা ইংল্যান্ডের পয়েন্ট ৯৫।
ওয়ানডে সংস্করণে বাংলাদেশ এ নিয়ে ৭৭টি সিরিজের ২৯ টিতেই জয় পেয়েছে। প্রথম ম্যাচে জয় পাওয়া সিরিজগুলোর মধ্যে ২৭টির ২৪টিই নিজেদের করে নিয়েছেন সাকিব-মুশফিকরা। আফগানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের এটি দ্বিতীয় সিরিজ জয়।
আজ শুক্রবার চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে আগে ব্যাট করে ৪ উইকেটে ৩০৬ রান তোলে বাংলাদেশ। মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে ২০২ রানের জুটিতে ১৩৬ করেন লিটন। আর মুশফিক করেন ৮৬ রান। জবাবে ২৯ বল বাকি থাকতে ২১৮ রানে থামে আফগানরা। দুটি করে উইকেট নেন সাকিব আল হাসান ও তাসকিন আহমেদ।
আগের ম্যাচে শুরুতে উইকেট বিলিয়ে দেওয়ায় এবার বেশ সতর্ক ছিল বাংলাদেশ। উদ্বোধনী জুটিতে তারই আভাস মিলেছে তামিম ও লিটনের ব্যাটে। আফগান পেসার ফজল হক ফারুকির শুরুর ওভারগুলোতে দেখে ব্যাট চালান তাঁরা। তবে থিতু হওয়ার আগেই তামিমকে ফেরান ফারুকি। আগের ম্যাচের মতো এবারও সামনের পায়ে খেলতে গিয়ে এলবিডব্লিউ হন তামিম (১২), বাংলাদেশি ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ২০বার এলবিডব্লিউ হন তামিম।
তিনে আসা সাকিবের সঙ্গে জুটি জমে ওঠে লিটনের। স্ট্রাইক রোটেট করে ব্যাট করেছিলেন তাঁরা। তাঁদের ৪৫ রানের জুটি ভাঙলে ফেরেন সাকিব (২০)। পরের গল্পটা লিটন-মুশফিকের। লিটন খেলেছেন নিজের চেনা ছন্দে। চার ম্যাচ আগে জিম্বাবুয়ের মাটিতে যে সেঞ্চুরি করেছিলেন তিনি, তারই ছাপ যেন রেখে গেলেন আজও।
১০৭ বলের সেঞ্চুরিতে ছিল না কোনো ছয়ের মার। তবে সেঞ্চুরির পর হাত খুলে ব্যাট করেছেন তিনি। ফারুকিকে দুটি ছক্কা হাঁকিয়ে ১৩৬ রানে থামেন লিটন। অপর প্রান্তে সেঞ্চুরির কাছ থেকে ফেরেন মুশফিক (৮৬)। দুজনকে একই ওভারে ফেরান ফরিদ আহমেদ। তাতে খানিকটা রানের গতি ধীর হলেও ৩০৬ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ, যা আফগানদের বিপক্ষে ১০ ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ।
লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতে হোঁচট খায় আফগানরা। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে রানআউটে ফেরেন ওপেনার রিয়াজ হাসান। খানিক পরই কট বিহাইন্ডে অধিনায়ক হাসমতউল্লাহ শহিদিকে ফেরান শরিফুল। টপ অর্ডারের ব্যর্থতা ঘোচাতে পারেননি আজমতউল্লাহ ওমরজাই। ১৬ বলে ৯ রান করে সাকিবের শিকার হন তিনি।
ধাক্কা কাটিয়ে প্রতিরোধ গড়েন ওপেনার রহমত শাহ ও পাঁচে আসা নাজিবউল্লাহ জাদরান। তাঁদের ৮৯ রানের জুটি ভেঙে বাংলাদেশকে বড় ব্রেক থ্রু এনে দেন তাসকিন। যদিও ৪২ রানেই এই জুটি ভাঙার সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করেছিলেন শরিফুল। দলীয় ১২৩ রানে ফেরেন রহমত (৫২) এবং ১৪০ রানে ফেরেন জাদরান (৫৪)।
শেষ দিকে আফগানদের মূল ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে দেন সাকিব। সাতে আসা রহমতউল্লাহ গুরবাজকে (৭) বোল্ড করেন বাঁহাতি এই স্পিনার। শেষ দিকে ব্যবধান কমাতে যাওয়া মোহাম্মদ নবী ও রশিদ খানের ৩৪ রানে জুটি ভাঙেন মিরাজ। ৩২ রানে ফেরেন নবী আর মোস্তাফিজের শিকারে রশিদ ফেরেন ২৯ রানে।
প্রতিপক্ষের সামনে গিয়ে বুনো উদ্যাপন করতে লিওনেল মেসিকে তেমন একটা দেখা যায় না বললেই চলে। খেলোয়াড়েরা তাঁদের নিজস্ব ধরনে যেভাবে উদযাপন করেন, মেসিও প্রায়ই করেন এমন কিছু। আর্জেন্টিনার এই বিশ্বজয়ী ফুটবলারকে গতকাল দেখা গেল ভিন্ন রূপে।
৪ মিনিট আগেমাত্র ৮ রানের লক্ষ্য। হাতে ১০ উইকেট। তার চেয়েও বড় কথা কখনো ম্যাচের আড়াই দিনের বেশি খেলা বাকি। অতি অস্বাভাবিক কোনো কিছু না ঘটলে কোনো দলের হারার কথা নয়। বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাবে ঘটেওনি আশ্চর্য হওয়ার মতো কিছু। তিন দিনের মধ্যেই জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়েতে ত্রিদেশীয় সিরিজে দুর্দান্ত খেলছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গতকালের হারটা ‘দুর্ঘটনা’ হিসেবে ধরলে আজিজুল হাকিম তামিম-ইকবাল হোসেন ইমনদের টুর্নামেন্টটা কাটছে দুর্দান্ত। দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালের টিকিট কেটেছেন বাংলাদেশের যুবারা।
৩ ঘণ্টা আগেইনগে সরেনসেনের নামটা এই প্রজন্মের সাঁতারপ্রেমীদের মনে থাকার কথা নয়। ১৯৩৬ সালের বার্লিন অলিম্পিকে ডেনিশ এই সাঁতারু যখন ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন, তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর। অলিম্পিক গেমসের সাঁতারের ২০০ মিটার ব্রেস্ট স্ট্রোকে জেতা সে ব্রোঞ্জটাই খুদে এই সাঁতারুকে অনন্য উচ্চতায় তুলে দিয়েছিল। হয়েছিলেন অলিম্পিকের
৩ ঘণ্টা আগে