নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পারভেজ হোসেন ইমনের সেঞ্চুরি আর বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে আরব আমিরাতের বিপক্ষে জয় দিয়েই সিরিজ শুরু করেছে বাংলাদেশ। শারজায় প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ২৭ রানে জিতেছে বাংলাদেশ। প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশ ৭ উইকেটে ১৯১ রান তোলে। জবাবে ২০ ওভারে ১৬৪ রানে অলআউট স্বাগতিকেরা।
তবে লক্ষ্য তাড়ায় সূচনাটা খারাপ ছিল না আমিরাতের। ৩ ওভারে ৩৮,৪ ওভারের আগেই ৪০ ! এক পর্যায়ে তো স্বাগতিকদের রানরেট তো আস্কিং রানরেটকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তবে এরপরই ওপেনার জোহাইব ও তিনে নামা শারাফুকে ফিরিয়ে দিয়ে জোড়া আঘার্ত হাসান মাহমুদ ও তানজিদ সাকিবের। তারপরও বাংলাদেশের অস্বস্তির কাটা হয়ে উইকেটে ছিলেন প্রথমে অধিনায়ক ওয়াসিম, পরে আসিফ খান।
৩৯ বলে ৫৪ করে ওয়াসিম তানজিমের বলে আউট হয়ে গেলেও স্বাগতিকদের আশা টিকিয়ে রেখেছিলেন আসিফ। তার মারকাটারি ব্যাটিংয়ে এক পর্যায়ে ম্যাচ রান বলের সমীকরণেও এসে পড়েছিল। কিন্তু সতীর্থদের ব্যর্থতায় এক বাড়তি চাপে ২১ বলে ৪২ রান করে আউট হয়ে যানন আসিফ। আরব আমিরাত ২০ ওভার খেললেও ১৬৪ রানের বেশি তুলতে পারেনি। আসিফকে বিদায় করা হাসান মাহমুদই বাংলাদেশের সফল বোলার। ৩৩ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে নিয়েছেন তানজিম সাকিব, মোস্তাফিজুর রহমান ও মেহেদী হাসান।
এর আগে বাংলাদেশ দলের ইনিংসটি ছিল পারভেজ হোসেন ইমন ব্যাটিং প্রদর্শনী। ৫৩ বলে দারুণ এক সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি বাংলাদেশের পক্ষে এটি দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। প্রথমটি ছিল তামিম ইকবালের। ২০২৬ সালে ওমানের বিপক্ষে তামিম সেঞ্চুরি করেছিলেন ৬০ বলে। এ হিসেবে ইমনের সেঞ্চুরিটিই বাংলাদেশের পক্ষে দ্রুততম। তাঁর এই সেঞ্চুরির সুবাদেই বাংলাদেশ তোলে ১৯১ রান। টি-টোয়েন্টিতে আমিরাতের বিপক্ষে এটাই সর্বোচ্চ স্কোর বাংলাদেশের। আগের সর্বোচ্চ ছিল ১৬৯ রানের।
ইমনের ব্যাটিং প্রদর্শনীর আগে ইনিংসের শুরুতে এক ওভারে চার ও ছয়ে ১০ রান তুলে সম্ভাবনার আভাস দিয়েছিলেন তানজিদ। তবে অভিষিক্ত মাতিউল্লাহর বলে উইকেটরক্ষকের হাতে ধরা পড়ে ফেরেন দ্রুতই। অধিনায়ক লিটন (১১) দাসও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি—জওয়াদুল্লাহর ইয়র্কারে হয়েছেন এলবিডব্লিউ। তবে এক প্রান্ত আগলে আগ্রাসী ব্যাটিং চালিয়ে যান ইমন। ২৮ বলে পূর্ণ করেন ক্যারিয়ারের প্রথম আন্তর্জাতিক ফিফটি। ১০ ওভার শেষে বাংলাদেশ ছিল ২ উইকেটে ১০৩ রানে। কিন্তু স্ট্র্যাটেজিক টাইম আউটের পরেই ছন্দপতন—১১ তম ওভারে হৃদয় ফিরে যান পরাশরের বলে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ দিয়ে।
শেখ মেহেদিও (২) ব্যর্থ। তাতে ১১৩ রানে ৪ উইকেটে হারায় বাংলাদেশ।
সতীর্থদের আসা–যাওয়ার মাঝে শ্লথ হয়ে আসে ইমনে রান তোলার গতি। নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি জাকের আলীও (১৩)। ১৭ তম ওভারে শামীম হোসেনকে নিয়ে ইমন রান তোলার গতি বাড়ান। দুজনে মিলে মাত্র ১৪ বলে করেন ৩৩ রান। ইমন পান কাঙ্ক্ষিত সেঞ্চুরি। ৫৪ বলে খেলা তাঁর ১০০ রানের ইনিংসটিতে আছে ৫টি চার ও ৯টি ছয়। শুধু বাউন্ডারি থেকেই ইমন তুলেছেন ৭৪ রান। এক ইনিংসে কোনো বাংলাদেশি ব্যাটারের বাউন্ডারি থেকে বেশি রান তোলার এটিও নতুন রেকর্ড। আগের রেকর্ডটি ছিল ৭০, তামিম ইকবালের।
পারভেজ হোসেন ইমনের সেঞ্চুরি আর বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে আরব আমিরাতের বিপক্ষে জয় দিয়েই সিরিজ শুরু করেছে বাংলাদেশ। শারজায় প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ২৭ রানে জিতেছে বাংলাদেশ। প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশ ৭ উইকেটে ১৯১ রান তোলে। জবাবে ২০ ওভারে ১৬৪ রানে অলআউট স্বাগতিকেরা।
তবে লক্ষ্য তাড়ায় সূচনাটা খারাপ ছিল না আমিরাতের। ৩ ওভারে ৩৮,৪ ওভারের আগেই ৪০ ! এক পর্যায়ে তো স্বাগতিকদের রানরেট তো আস্কিং রানরেটকে ছাড়িয়ে গিয়েছিল। তবে এরপরই ওপেনার জোহাইব ও তিনে নামা শারাফুকে ফিরিয়ে দিয়ে জোড়া আঘার্ত হাসান মাহমুদ ও তানজিদ সাকিবের। তারপরও বাংলাদেশের অস্বস্তির কাটা হয়ে উইকেটে ছিলেন প্রথমে অধিনায়ক ওয়াসিম, পরে আসিফ খান।
৩৯ বলে ৫৪ করে ওয়াসিম তানজিমের বলে আউট হয়ে গেলেও স্বাগতিকদের আশা টিকিয়ে রেখেছিলেন আসিফ। তার মারকাটারি ব্যাটিংয়ে এক পর্যায়ে ম্যাচ রান বলের সমীকরণেও এসে পড়েছিল। কিন্তু সতীর্থদের ব্যর্থতায় এক বাড়তি চাপে ২১ বলে ৪২ রান করে আউট হয়ে যানন আসিফ। আরব আমিরাত ২০ ওভার খেললেও ১৬৪ রানের বেশি তুলতে পারেনি। আসিফকে বিদায় করা হাসান মাহমুদই বাংলাদেশের সফল বোলার। ৩৩ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে নিয়েছেন তানজিম সাকিব, মোস্তাফিজুর রহমান ও মেহেদী হাসান।
এর আগে বাংলাদেশ দলের ইনিংসটি ছিল পারভেজ হোসেন ইমন ব্যাটিং প্রদর্শনী। ৫৩ বলে দারুণ এক সেঞ্চুরি করেছেন তিনি। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি বাংলাদেশের পক্ষে এটি দ্বিতীয় সেঞ্চুরি। প্রথমটি ছিল তামিম ইকবালের। ২০২৬ সালে ওমানের বিপক্ষে তামিম সেঞ্চুরি করেছিলেন ৬০ বলে। এ হিসেবে ইমনের সেঞ্চুরিটিই বাংলাদেশের পক্ষে দ্রুততম। তাঁর এই সেঞ্চুরির সুবাদেই বাংলাদেশ তোলে ১৯১ রান। টি-টোয়েন্টিতে আমিরাতের বিপক্ষে এটাই সর্বোচ্চ স্কোর বাংলাদেশের। আগের সর্বোচ্চ ছিল ১৬৯ রানের।
ইমনের ব্যাটিং প্রদর্শনীর আগে ইনিংসের শুরুতে এক ওভারে চার ও ছয়ে ১০ রান তুলে সম্ভাবনার আভাস দিয়েছিলেন তানজিদ। তবে অভিষিক্ত মাতিউল্লাহর বলে উইকেটরক্ষকের হাতে ধরা পড়ে ফেরেন দ্রুতই। অধিনায়ক লিটন (১১) দাসও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি—জওয়াদুল্লাহর ইয়র্কারে হয়েছেন এলবিডব্লিউ। তবে এক প্রান্ত আগলে আগ্রাসী ব্যাটিং চালিয়ে যান ইমন। ২৮ বলে পূর্ণ করেন ক্যারিয়ারের প্রথম আন্তর্জাতিক ফিফটি। ১০ ওভার শেষে বাংলাদেশ ছিল ২ উইকেটে ১০৩ রানে। কিন্তু স্ট্র্যাটেজিক টাইম আউটের পরেই ছন্দপতন—১১ তম ওভারে হৃদয় ফিরে যান পরাশরের বলে ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ দিয়ে।
শেখ মেহেদিও (২) ব্যর্থ। তাতে ১১৩ রানে ৪ উইকেটে হারায় বাংলাদেশ।
সতীর্থদের আসা–যাওয়ার মাঝে শ্লথ হয়ে আসে ইমনে রান তোলার গতি। নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি জাকের আলীও (১৩)। ১৭ তম ওভারে শামীম হোসেনকে নিয়ে ইমন রান তোলার গতি বাড়ান। দুজনে মিলে মাত্র ১৪ বলে করেন ৩৩ রান। ইমন পান কাঙ্ক্ষিত সেঞ্চুরি। ৫৪ বলে খেলা তাঁর ১০০ রানের ইনিংসটিতে আছে ৫টি চার ও ৯টি ছয়। শুধু বাউন্ডারি থেকেই ইমন তুলেছেন ৭৪ রান। এক ইনিংসে কোনো বাংলাদেশি ব্যাটারের বাউন্ডারি থেকে বেশি রান তোলার এটিও নতুন রেকর্ড। আগের রেকর্ডটি ছিল ৭০, তামিম ইকবালের।
ভারত সেমিফাইনালে না খেলায় পাকিস্তান সরাসরি উঠে যায় ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসের (ডব্লিউসিএল) ফাইনালে। কিন্তু শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে পাকিস্তান বিন্দুমাত্র পাত্তা পায়নি। এবি ডি ভিলিয়ার্সের ঝোড়ো সেঞ্চুরিতেই পাকিস্তান চ্যাম্পিয়নস হয়ে যায় স্তব্ধ। একতরফা ফাইনালের পর রহস্যময় পোস্ট দিয়েছেন সুরেশ রা
৬ মিনিট আগেসভাপতির দায়িত্ব নিয়ে আমিনুল ইসলাম বুলবুল ঘোষণা দিয়েছিলেন, তাঁর প্রথম লক্ষ্য হলো, দেশব্যাপী ক্রিকেট ছড়িয়ে দেওয়া। আর ক্রিকেট বিকেন্দ্রীকরণের প্রথম শর্ত, দেশব্যাপী ভালো মানের কোচিং ছড়িয়ে দেওয়া। সেই লক্ষ্যে বিসিবি এখন জোর দিয়েছে গেম এডুকেশনে।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাটলাসের বিপক্ষে গত বৃহস্পতিবার লিগস কাপের ম্যাচে জোড়া অ্যাসিস্টে প্রত্যাবর্তনের দারুণ গল্প লিখেছিলেন লিওনেল মেসি। আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ী ফুটবলারের ওপর তাতে ভক্ত-সমর্থকদের আশা অনেক বেড়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেসমানে সমানে যুদ্ধ বলতে যা বোঝায়, ইকুয়েডরের কুইটো শহরের রদ্রিগো পাজ এলগাদো স্টেডিয়ামে ব্রাজিল-কলম্বিয়া ম্যাচে তা-ই হয়েছে। নারী কোপা আমেরিকার ফাইনালের পরতে পরতে ছিল রোমাঞ্চ। টাইব্রেকারেও কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলেনি। সব রোমাঞ্চ ছাপিয়ে অবশেষে ২০২৫ কোপা আমেরিকায় চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলের নারী ফুটবল দল।
২ ঘণ্টা আগে