ভারতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ তো আগেই খুইয়েছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। সিলেটে আজ পঞ্চম টি-টোয়েন্টিটা ছিল বাংলাদেশের জন্য ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচ। শেষ ম্যাচেও পারল না বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের ২১ রানে হারিয়ে ৫-০ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল ভারত।
১৫৭ রানের লক্ষ্যে ধীরস্থির শুরু করে নিগার সুলতানা জ্যোতির বাংলাদেশ। প্রথম ওভারে ২ রান নিলেও দ্বিতীয় ওভারে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে স্বাগতিকেরা। পূজা ভাস্ত্রকরের ওভার থেকে এসেছে ১৪ রান। বাংলাদেশের ওপেনার সোবহানা মোস্তারি মেরেছেন ৩ চার। আরেক ওপেনার দিলারা আকতার ওভারটিতে কোনো বলই মোকাবিলা করতে পারেননি। যদিও ওভারের পঞ্চম বলে মোস্তারির সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট প্রায় হয়েই গিয়েছিলেন দিলারা। তবে উদ্বোধনী জুটিটা ছিল ১৬ বলে ১৯ রানের। তৃতীয় ওভারের পঞ্চম বলে তিতাস সাধুকে স্কয়ার কাট করতে যান মোস্তারি। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ ধরেন রাধা যাদব। ৯ বলে ৩ চারে ১৩ রান করেন মোস্তারি।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার ধাক্কা সামলাতে না সামলাতেই আবারও উইকেট হারায় বাংলাদেশ। চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে রাধাকে পুল করতে যান দিলারা। এজ হওয়া বল মিড অফে ধরেছেন ভাস্ত্রকরের। ৮ বলে ৪ রান করেন দিলারা। দুই ওপেনারকে হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩.১ ওভারে ২ উইকেটে ২৬ রান। তারপর চার নম্বরে নেমেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক জ্যোতি। রানের চাকাও ধীর গতির হতে থাকে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। তৃতীয় উইকেটে ৩০ বলে ২১ রানের জুটি গড়েন জ্যোতি ও রুবিয়া হায়দার। নবম ওভারের প্রথম বলে রাধাকে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন জ্যোতি। ১৪ বলে ৭ রানের ইনিংস খেলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। যা টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মোটেও মানানসই নয়।
নবম ওভারে আরও এক উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। ওভারের পঞ্চম বলে রুবিয়াকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন রাধা। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ২১ বলে ৩ চারে ২০ রান করেন রুবিয়া। পরের ওভারে বাংলাদেশ হারায় আরও এক উইকেট। দশম ওভারের চতুর্থ বলে আশা সোবহানাকে পুল করতে যান স্বর্ণা আকতার। মিড উইকেটে ডাইভ দিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর। ২ উইকেটে ৪৭ থেকে মুহূর্তেই সেটা হয়ে যায় ৫ উইকেটে ৫২ রান।
বিপদে পড়া বাংলাদেশের হাল ধরেন রিতু মনি ও শরীফা খাতুন। ভারতও বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে গুবলেট পাকায়। কখনো মিসফিল্ডিং, কখনোবা ক্যাচ উঠলেও সেগুলো ধরতে পারেননি স্বাগতিক ফিল্ডাররা। ষষ্ঠ উইকেটে ৪১ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়েন শরীফা ও রিতু। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের মেয়েদের ষষ্ঠ উইকেটে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। ১৭ তম ওভারের তৃতীয় বলে রিতুকে বোল্ড করেন সোবহানা। বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১৬.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ১০৯ রান। ৩৩ বলে ৩ চারে ৩৭ রান করেন রিতু। বাংলাদেশের এটাই সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৩৫ রানে থেমে যায় স্বাগতিকদের ইনিংস। ভারতের সেরা বোলার রাধা। বাহাতি স্পিনার ৪ ওভারে ২৪ রানে নেন ৩ উইকেট।
শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর। ৮ ওভারে সফরকারীদের স্কোর হয়ে যায় ২ উইকেটে ৬২ রান। তৃতীয় উইকেটে ৪২ বলে ৬০ রানের জুটি গড়েন হারমানপ্রীত ও হেমলতা। দুই সেট ব্যাটার আউটের পর আউট হয়ে যান সাজানা সঞ্জীবনও। ২ উইকেটে ১২২ রান থেকে মুহূর্তেই সেটা ৫ উইকেটে ১২৪ হয়ে যায়। শেষের দিকে পঞ্চম উইকেটে ২৫ বলে ৩২ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন দীপ্তি শর্মা ও রিচা ঘোষ। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৬ রান করে ভারত। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন হেমলতা। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন রাবেয়া খান ও নাহিদা আকতার।
ভারতের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ তো আগেই খুইয়েছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। সিলেটে আজ পঞ্চম টি-টোয়েন্টিটা ছিল বাংলাদেশের জন্য ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচ। শেষ ম্যাচেও পারল না বাংলাদেশ। স্বাগতিকদের ২১ রানে হারিয়ে ৫-০ ব্যবধানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিতল ভারত।
১৫৭ রানের লক্ষ্যে ধীরস্থির শুরু করে নিগার সুলতানা জ্যোতির বাংলাদেশ। প্রথম ওভারে ২ রান নিলেও দ্বিতীয় ওভারে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করে স্বাগতিকেরা। পূজা ভাস্ত্রকরের ওভার থেকে এসেছে ১৪ রান। বাংলাদেশের ওপেনার সোবহানা মোস্তারি মেরেছেন ৩ চার। আরেক ওপেনার দিলারা আকতার ওভারটিতে কোনো বলই মোকাবিলা করতে পারেননি। যদিও ওভারের পঞ্চম বলে মোস্তারির সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউট প্রায় হয়েই গিয়েছিলেন দিলারা। তবে উদ্বোধনী জুটিটা ছিল ১৬ বলে ১৯ রানের। তৃতীয় ওভারের পঞ্চম বলে তিতাস সাধুকে স্কয়ার কাট করতে যান মোস্তারি। ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে ক্যাচ ধরেন রাধা যাদব। ৯ বলে ৩ চারে ১৩ রান করেন মোস্তারি।
উদ্বোধনী জুটি ভাঙার ধাক্কা সামলাতে না সামলাতেই আবারও উইকেট হারায় বাংলাদেশ। চতুর্থ ওভারের প্রথম বলে রাধাকে পুল করতে যান দিলারা। এজ হওয়া বল মিড অফে ধরেছেন ভাস্ত্রকরের। ৮ বলে ৪ রান করেন দিলারা। দুই ওপেনারকে হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ৩.১ ওভারে ২ উইকেটে ২৬ রান। তারপর চার নম্বরে নেমেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক জ্যোতি। রানের চাকাও ধীর গতির হতে থাকে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে। তৃতীয় উইকেটে ৩০ বলে ২১ রানের জুটি গড়েন জ্যোতি ও রুবিয়া হায়দার। নবম ওভারের প্রথম বলে রাধাকে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে বোল্ড হয়েছেন জ্যোতি। ১৪ বলে ৭ রানের ইনিংস খেলেছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। যা টি-টোয়েন্টির সঙ্গে মোটেও মানানসই নয়।
নবম ওভারে আরও এক উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। ওভারের পঞ্চম বলে রুবিয়াকে এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলেন রাধা। তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ২১ বলে ৩ চারে ২০ রান করেন রুবিয়া। পরের ওভারে বাংলাদেশ হারায় আরও এক উইকেট। দশম ওভারের চতুর্থ বলে আশা সোবহানাকে পুল করতে যান স্বর্ণা আকতার। মিড উইকেটে ডাইভ দিয়ে দুর্দান্ত ক্যাচ ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর। ২ উইকেটে ৪৭ থেকে মুহূর্তেই সেটা হয়ে যায় ৫ উইকেটে ৫২ রান।
বিপদে পড়া বাংলাদেশের হাল ধরেন রিতু মনি ও শরীফা খাতুন। ভারতও বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে গুবলেট পাকায়। কখনো মিসফিল্ডিং, কখনোবা ক্যাচ উঠলেও সেগুলো ধরতে পারেননি স্বাগতিক ফিল্ডাররা। ষষ্ঠ উইকেটে ৪১ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়েন শরীফা ও রিতু। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের মেয়েদের ষষ্ঠ উইকেটে এটাই সর্বোচ্চ রানের জুটি। ১৭ তম ওভারের তৃতীয় বলে রিতুকে বোল্ড করেন সোবহানা। বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১৬.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ১০৯ রান। ৩৩ বলে ৩ চারে ৩৭ রান করেন রিতু। বাংলাদেশের এটাই সর্বোচ্চ রানের ইনিংস। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৩৫ রানে থেমে যায় স্বাগতিকদের ইনিংস। ভারতের সেরা বোলার রাধা। বাহাতি স্পিনার ৪ ওভারে ২৪ রানে নেন ৩ উইকেট।
শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর। ৮ ওভারে সফরকারীদের স্কোর হয়ে যায় ২ উইকেটে ৬২ রান। তৃতীয় উইকেটে ৪২ বলে ৬০ রানের জুটি গড়েন হারমানপ্রীত ও হেমলতা। দুই সেট ব্যাটার আউটের পর আউট হয়ে যান সাজানা সঞ্জীবনও। ২ উইকেটে ১২২ রান থেকে মুহূর্তেই সেটা ৫ উইকেটে ১২৪ হয়ে যায়। শেষের দিকে পঞ্চম উইকেটে ২৫ বলে ৩২ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েন দীপ্তি শর্মা ও রিচা ঘোষ। নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৬ রান করে ভারত। ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৭ রান করেন হেমলতা। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন রাবেয়া খান ও নাহিদা আকতার।
৯০ মিনিটের একটি ম্যাচ, সেটা ঘিরে কতই না উন্মাদনা। দেশের ফুটবলও দানা বাঁধতে শুরু করেছে নতুন করে। ১০ জুন সিঙ্গাপুরকে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে হারালে স্বপ্নের পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবেন হামজা চৌধুরী-শমিত শোমরা। এনিয়ে চতুর্থবার সিঙ্গাপুরের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ।
১ ঘণ্টা আগেনেইমার থাকবেন, অথচ তাঁকে নিয়ে আলোচনা হবে না—সেটা কি কখনো সম্ভব! মাঠের পারফরম্যান্স যেমনই হোক, তাঁর অন্যান্য কর্মকাণ্ড নিয়ে কথাবার্তা হয় প্রায় সময়ই। ব্রাজিলের এই ফরোয়ার্ডকে নিয়ে এবার তাঁর আলোচিত প্রেমিকা যা বললেন, সেটা রীতিমতো চমকে দেওয়ার মতো।
৩ ঘণ্টা আগেব্যাট সামনে দেখলেই নিশপিশ করত হাত। তাই নিজের ঘরেই একটি আলাদা ব্যাট রাখতেন তিনি। মন চাইলে করে নিতেন শ্যাডো ব্যাটিং। সেই স্টিভেন স্মিথ কি না ব্যাট ধরেননি তিন মাস। ব্যাটিং পাগল হিসেবে তিনি নিজেকে যেভাবে পরিচিত করেছেন, তারপর এমনটা শুনলে অবাকই হতে হয়। কিস্তু কথাটি যখন স্মিথ নিজেই বলেছেন, তখন বিশ্বাস না
৪ ঘণ্টা আগেখেলোয়াড় হিসেবে রিকি পন্টিং কতটা সফল, সেটা বলবে তাঁর পরিসংখ্যান। রানের পর রান করে রেকর্ড গড়েছেন। তাঁর ক্যাবিনেটেও আছে একগাদা শিরোপা। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে খেলে অসংখ্য হারা ম্যাচ জিতেছেন অস্ট্রেলিয়ার এই কিংবদন্তি।
৫ ঘণ্টা আগে