প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচেই নায়ক হওয়ার মঞ্চ প্রস্তুত ছিল শামীম হোসেন পাটোয়ারীর সামনে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে দলের বিপদে উইকেটে এসে চেষ্টা করেও পারেননি। ১৩ বলে ২৯ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেও দলের হার ঠেকাতে পারেননি। সেই ম্যাচে জিততে না পারার আক্ষেপটাই যেন সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে মেটালেন শামীম! শেষ দিকে তাঁর ব্যাটেই ৫ উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। শামীমের আগে অবশ্য জয়ের ভিত্তি গড়ে দেন সিরিজসেরা সৌম্য সরকার ও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এই জয়ে টেস্ট, ওয়ানডের পর টি-টোয়েন্টিতেও সিরিজ জিতল বাংলাদেশ।
১৯৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতেই নাঈম শেখের উইকেট হারিয়ে ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। আরেক ওপেনার সৌম্য অবশ্য সেই ধাক্কার খুব বেশি প্রভাব ফেলতে দেননি। দ্বিতীয় উইকেটে সাকিব আল হাসানকে নিয়ে ৫০ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের পথেই রাখেন এই ওপেনার। দলীয় ৭০ রানে সাকিব ফেরার পরও একপাশ ধরে রেখে দলকে জয়ের পথেই রাখেন সৌম্যই। তবে ৪৯ বলে ৯টি চার ও এক ছক্কায় ক্যারিয়ারসেরা ৬৮ রানে সৌম্য আউট হলে কিছুটা শঙ্কা জাগে।
সৌম্যর আউটের পর ম্যাচ জিততে বাংলাদেশের দরকার ছিল ৩৯ বলে ৬১। শঙ্কা আরও বাড়ে চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে নামা আফিফ (১৪) ফিরে গেলে। ২১ বলে ৩৬ রানের সমীকরণ মাথায় নিয়ে উইকেটে আসেন শামীম। উইকেটে থাকা মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে ভয়ডরহীন ব্যাটিং শুরু করেন তরুণ এই ব্যাটিং সেনসেশন।
১৮তম ওভারে ডিয়ন মায়ার্সকে টানা তিন চার মেরে ম্যাচের ছবিই বদলে দেন চাঁদপুরের তরুণ অলরাউন্ডার শামীম। তাঁর ব্যাটেই শেষ পর্যন্ত ৪ বল আর ৫ উইকেট হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। ১৫ বলে ৩১ করে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন শামীম। তবে বল হাতে ২ উইকেট ও ব্যাট হাতে ৪৯ বলে ৬৮ রান করে ম্যাচসেরা হয়েছেন সৌম্য।
শুরুতে টস জিতে আগে ব্যাটিং করতে নেমে দুই ওপেনার তাদিওয়ানাসে মারুমানি ও ওয়েসলি মাধেভেরে ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল জিম্বাবুয়ে। এই দুজনের ৬৩ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন তাসকিন আহমেদ। ২০ বলে ১৭ রান করা মারুমানি আউট হলেও দ্বিতীয় উইকেটে রেজিস চাকাভাকে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন মাধেভেরে। ৩৬ বলে ৫৪ রান করা মাধেভেরে সাকিবের বলে শরিফুল ইসলামের হাতে ধরা পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৫ উইকেটে ১৯৩ রান তোলে জিম্বাবুয়ে।
প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচেই নায়ক হওয়ার মঞ্চ প্রস্তুত ছিল শামীম হোসেন পাটোয়ারীর সামনে। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে দলের বিপদে উইকেটে এসে চেষ্টা করেও পারেননি। ১৩ বলে ২৯ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেও দলের হার ঠেকাতে পারেননি। সেই ম্যাচে জিততে না পারার আক্ষেপটাই যেন সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে মেটালেন শামীম! শেষ দিকে তাঁর ব্যাটেই ৫ উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। শামীমের আগে অবশ্য জয়ের ভিত্তি গড়ে দেন সিরিজসেরা সৌম্য সরকার ও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এই জয়ে টেস্ট, ওয়ানডের পর টি-টোয়েন্টিতেও সিরিজ জিতল বাংলাদেশ।
১৯৪ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে শুরুতেই নাঈম শেখের উইকেট হারিয়ে ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। আরেক ওপেনার সৌম্য অবশ্য সেই ধাক্কার খুব বেশি প্রভাব ফেলতে দেননি। দ্বিতীয় উইকেটে সাকিব আল হাসানকে নিয়ে ৫০ রানের জুটি গড়ে দলকে জয়ের পথেই রাখেন এই ওপেনার। দলীয় ৭০ রানে সাকিব ফেরার পরও একপাশ ধরে রেখে দলকে জয়ের পথেই রাখেন সৌম্যই। তবে ৪৯ বলে ৯টি চার ও এক ছক্কায় ক্যারিয়ারসেরা ৬৮ রানে সৌম্য আউট হলে কিছুটা শঙ্কা জাগে।
সৌম্যর আউটের পর ম্যাচ জিততে বাংলাদেশের দরকার ছিল ৩৯ বলে ৬১। শঙ্কা আরও বাড়ে চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে নামা আফিফ (১৪) ফিরে গেলে। ২১ বলে ৩৬ রানের সমীকরণ মাথায় নিয়ে উইকেটে আসেন শামীম। উইকেটে থাকা মাহমুদউল্লাহকে নিয়ে ভয়ডরহীন ব্যাটিং শুরু করেন তরুণ এই ব্যাটিং সেনসেশন।
১৮তম ওভারে ডিয়ন মায়ার্সকে টানা তিন চার মেরে ম্যাচের ছবিই বদলে দেন চাঁদপুরের তরুণ অলরাউন্ডার শামীম। তাঁর ব্যাটেই শেষ পর্যন্ত ৪ বল আর ৫ উইকেট হাতে রেখে জয় নিশ্চিত করে বাংলাদেশ। ১৫ বলে ৩১ করে দলকে জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন শামীম। তবে বল হাতে ২ উইকেট ও ব্যাট হাতে ৪৯ বলে ৬৮ রান করে ম্যাচসেরা হয়েছেন সৌম্য।
শুরুতে টস জিতে আগে ব্যাটিং করতে নেমে দুই ওপেনার তাদিওয়ানাসে মারুমানি ও ওয়েসলি মাধেভেরে ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা পেয়েছিল জিম্বাবুয়ে। এই দুজনের ৬৩ রানের উদ্বোধনী জুটি ভাঙেন তাসকিন আহমেদ। ২০ বলে ১৭ রান করা মারুমানি আউট হলেও দ্বিতীয় উইকেটে রেজিস চাকাভাকে নিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন মাধেভেরে। ৩৬ বলে ৫৪ রান করা মাধেভেরে সাকিবের বলে শরিফুল ইসলামের হাতে ধরা পড়েন। শেষ পর্যন্ত ৫ উইকেটে ১৯৩ রান তোলে জিম্বাবুয়ে।
খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে এখন বিভিন্ন রকম প্রতারণার সংবাদ শোনা যায় অহরহ। বিয়ের নাম করে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের অভিযোগ তো রয়েছেই। অনেক সময় মোটা অঙ্কের টাকা পরিশোধ না করার অভিযোগও ওঠে খেলোয়াড়দের বিরুদ্ধে। ভারতের তরুণ এক ক্রিকেটার ফেঁসে গেছেন এক মামলায়।
৬ মিনিট আগেঘরের মাঠে দ্বিপক্ষীয় সিরিজে ভালো করলেও বাংলাদেশের বড় টুর্নামেন্টে হোঁচট খাওয়ার গল্পটা খুবই পরিচিত। নাজমুল হোসেন শান্ত, লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিমদের গত কয়েক বছর ধরে আইসিসি ইভেন্ট ও এশিয়া কাপে ভরাডুবি হচ্ছে নিয়মিত। মিনহাজুল আবেদীন নান্নু এখন ঘরের মাঠে ভালো উইকেটের দিকে জোর দিচ্ছেন।
২৬ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাকিব আল হাসানের পথচলাটা স্থবির গত ৮ মাস ধরে। তবে বাংলাদেশের জার্সিতে যিনি অসংখ্য রেকর্ড গড়েছেন, সেরাদের তালিকায় নাম লিখিয়েছেন, তাঁকে কি এত সহজে ভুলে থাকা যায়! ২০২৫ এশিয়া কাপে সাকিব যেন না থেকেও আছেন।
৩ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান রাজনৈতিক অস্থিরতা চলছে বছরের পর বছর ধরে। রাষ্ট্রীয় উত্তেজনার পরিস্থিতির মধ্যে ভক্ত-সমর্থকেরা যা একটু আনন্দ খুঁজে পান ক্রিকেটে। তবে ভারতের সাবেক ক্রিকেটার শ্রীশান্ত চান না এসব কিছুই। এমনকি কোনো মেজর টুর্নামেন্ট থেকেও পাকিস্তানকে বাদ দেওয়ার দাবি তুলেছেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে