নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনীতি, ব্যবসা, খেলা, পরিবার—বাংলাদেশে সবই একসঙ্গে সামলাতে হয় সাকিব আল হাসানকে। এত ব্যস্ততায় সামাজিক মাধ্যমে খুব বেশি সময় দেওয়ার সুযোগ হয় না এই অলরাউন্ডারের। সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে নিয়ে চলা আলোচনা-সমালোচনা সেভাবে দেখা হয় না তাঁর। তবে সাকিব জানিয়েছেন, আমেরিকায় থাকলে এসব আলোচনা চোখে পড়ে তাঁর। কারণ, সেখানে থাকলে ফেসবুকেই বেশি সময় কাটানো হয় সাকিবের।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দ্রুতই দেশে ফেরার কথা সাকিবের। দেশে ফিরে ডিপিএলের সুপার লিগ খেলতে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। তবে আগামী মাসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সব ম্যাচে বাংলাদেশ দল পাবে না তাঁকে। এ ব্যাপারে চলছে ব্যাপক আলোচনা। যুক্তরাষ্ট্রে এক অনুষ্ঠানে সাকিব আজ বললেন, ‘আমেরিকায় থাকলে ফেসবুকে বেশি সময় কাটানো হয়, দেশে থাকলে সময় পাই না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব দেখলে আমার একটু হাসিই পায়, মানুষ কত রকম চিন্তা করতে পারে। যা হয়েছে বিসিবি আর আমার আলোচনার মধ্যেই হয়েছে। কারণ, আমাদের অন্যান্য খেলোয়াড়েরও দেখা জরুরি। বিভিন্ন ধরনের কম্বিনেশন তৈরি করতে হলে আমাদের কী অবস্থায় থাকতে হবে, সেই প্রস্তুতিটা নিতে পারি।’
সাকিব জানিয়েছেন, অবশ্যই তিনি জিম্বাবুয়ে সিরিজ খেলবেন। তাঁকে নিয়ে চলা এসব আলোচনাকে বললেন অবান্তর, ‘জিম্বাবুয়ে সিরিজে অবশ্যই খেলব। দেশে হয়তো এ নিয়ে একটা দ্বিধা চলছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটা নিয়ে কথা চলছে যে আমি জিম্বাবুয়ে সিরিজে শুরু থেকে খেলব না, ডিপিএল খেলব...। আসলে কোচ, অধিনায়ক সবার সঙ্গে আগে কথা বলে রেখেছিলাম। কোচ বলেছিলেন দুটো ম্যাচ খেললেই হবে। তারপর অধিনায়ক ও নির্বাচকদের সঙ্গে কথা বলি, তারা বলেছেন—দুটো না, তিনটা ম্যাচ খেলো। তাহলে আমাদের জন্য ভালো হয়। আমি বলেছি, সমস্যা নেই। এটাই সিদ্ধান্ত হয়েছে, যেটা নিয়ে দেশে এত দ্বিধা দেখতে পাচ্ছি। খুবই অবান্তর আলোচনা।’
আরও পড়ুন:
রাজনীতি, ব্যবসা, খেলা, পরিবার—বাংলাদেশে সবই একসঙ্গে সামলাতে হয় সাকিব আল হাসানকে। এত ব্যস্ততায় সামাজিক মাধ্যমে খুব বেশি সময় দেওয়ার সুযোগ হয় না এই অলরাউন্ডারের। সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে নিয়ে চলা আলোচনা-সমালোচনা সেভাবে দেখা হয় না তাঁর। তবে সাকিব জানিয়েছেন, আমেরিকায় থাকলে এসব আলোচনা চোখে পড়ে তাঁর। কারণ, সেখানে থাকলে ফেসবুকেই বেশি সময় কাটানো হয় সাকিবের।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দ্রুতই দেশে ফেরার কথা সাকিবের। দেশে ফিরে ডিপিএলের সুপার লিগ খেলতে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবে যোগ দেওয়ার কথা তাঁর। তবে আগামী মাসে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সব ম্যাচে বাংলাদেশ দল পাবে না তাঁকে। এ ব্যাপারে চলছে ব্যাপক আলোচনা। যুক্তরাষ্ট্রে এক অনুষ্ঠানে সাকিব আজ বললেন, ‘আমেরিকায় থাকলে ফেসবুকে বেশি সময় কাটানো হয়, দেশে থাকলে সময় পাই না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব দেখলে আমার একটু হাসিই পায়, মানুষ কত রকম চিন্তা করতে পারে। যা হয়েছে বিসিবি আর আমার আলোচনার মধ্যেই হয়েছে। কারণ, আমাদের অন্যান্য খেলোয়াড়েরও দেখা জরুরি। বিভিন্ন ধরনের কম্বিনেশন তৈরি করতে হলে আমাদের কী অবস্থায় থাকতে হবে, সেই প্রস্তুতিটা নিতে পারি।’
সাকিব জানিয়েছেন, অবশ্যই তিনি জিম্বাবুয়ে সিরিজ খেলবেন। তাঁকে নিয়ে চলা এসব আলোচনাকে বললেন অবান্তর, ‘জিম্বাবুয়ে সিরিজে অবশ্যই খেলব। দেশে হয়তো এ নিয়ে একটা দ্বিধা চলছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এটা নিয়ে কথা চলছে যে আমি জিম্বাবুয়ে সিরিজে শুরু থেকে খেলব না, ডিপিএল খেলব...। আসলে কোচ, অধিনায়ক সবার সঙ্গে আগে কথা বলে রেখেছিলাম। কোচ বলেছিলেন দুটো ম্যাচ খেললেই হবে। তারপর অধিনায়ক ও নির্বাচকদের সঙ্গে কথা বলি, তারা বলেছেন—দুটো না, তিনটা ম্যাচ খেলো। তাহলে আমাদের জন্য ভালো হয়। আমি বলেছি, সমস্যা নেই। এটাই সিদ্ধান্ত হয়েছে, যেটা নিয়ে দেশে এত দ্বিধা দেখতে পাচ্ছি। খুবই অবান্তর আলোচনা।’
আরও পড়ুন:
প্রতিপক্ষের সামনে গিয়ে বুনো উদ্যাপন করতে লিওনেল মেসিকে তেমন একটা দেখা যায় না বললেই চলে। খেলোয়াড়েরা তাঁদের নিজস্ব ধরনে যেভাবে উদযাপন করেন, মেসিও প্রায়ই করেন এমন কিছু। আর্জেন্টিনার এই বিশ্বজয়ী ফুটবলারকে গতকাল দেখা গেল ভিন্ন রূপে।
১ মিনিট আগেমাত্র ৮ রানের লক্ষ্য। হাতে ১০ উইকেট। তার চেয়েও বড় কথা কখনো ম্যাচের আড়াই দিনের বেশি খেলা বাকি। অতি অস্বাভাবিক কোনো কিছু না ঘটলে কোনো দলের হারার কথা নয়। বুলাওয়ের কুইন্স স্পোর্টস ক্লাবে ঘটেওনি আশ্চর্য হওয়ার মতো কিছু। তিন দিনের মধ্যেই জিম্বাবুয়েকে উড়িয়ে দিল নিউজিল্যান্ড।
১ ঘণ্টা আগেজিম্বাবুয়েতে ত্রিদেশীয় সিরিজে দুর্দান্ত খেলছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে গতকালের হারটা ‘দুর্ঘটনা’ হিসেবে ধরলে আজিজুল হাকিম তামিম-ইকবাল হোসেন ইমনদের টুর্নামেন্টটা কাটছে দুর্দান্ত। দুই ম্যাচ হাতে রেখেই ফাইনালের টিকিট কেটেছেন বাংলাদেশের যুবারা।
৩ ঘণ্টা আগেইনগে সরেনসেনের নামটা এই প্রজন্মের সাঁতারপ্রেমীদের মনে থাকার কথা নয়। ১৯৩৬ সালের বার্লিন অলিম্পিকে ডেনিশ এই সাঁতারু যখন ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন, তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর। অলিম্পিক গেমসের সাঁতারের ২০০ মিটার ব্রেস্ট স্ট্রোকে জেতা সে ব্রোঞ্জটাই খুদে এই সাঁতারুকে অনন্য উচ্চতায় তুলে দিয়েছিল। হয়েছিলেন অলিম্পিকের
৩ ঘণ্টা আগে