অনলাইন ডেস্ক
জিততে না পারলেও প্রথম ওয়ানডেতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছিল বাংলাদেশ। ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষে অন্তত একবার হলেও মনে হয়েছিল ক্যারিবীয়রা ২৯৫ রান তাড়া করে জিততে পারবে কি! কিন্তু গতকাল বাংলাদেশ অলআউট হলো ২২৭ রানে। প্রথম ম্যাচ সফরকারীদের সফল রান তাড়া বিবেচনায় নিয়ে এই স্কোরের পর সে প্রশ্নটা কারও মনে উঁকিঝুঁকি মেরেছি কি?
প্রথম ম্যাচের ভেন্যু সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কেই হয়েছে ম্যাচ। বোলার তাসকিনের জায়গায় শরীফুল খেললেও একাদশে ব্যাটিং লাইনআপ ছিল অপরিবর্তিত। তারপরও ব্যাটিংয়ে ভালো করতে ব্যর্থ ব্যাটাররা! ১১৫ রানে ৭ উইকেট খুইয়ে ফেলার পর তো একবার মনেই হয়েছিল বাংলাদেশ ২০০ রান করতে পারবে কিনা সন্দেহ। তারপরও যে বাংলাদেশের রান দু শ ছাড়িয়েছে তাতে বড় অবদান ছয়ে নামা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও নয়ে নামা তানজিম হাসান সাকিবের। অষ্টম উইকেট জুটিতে তাঁরা ১০৬ বলে ৯২ রান যোগ করলে ২০০ পেরোয় বাংলাদেশ।
এই জুটির প্রতিরোধের আগে সফরকারী ব্যাটিং লাইনআপকে ব্যর্থই বলা যায়! যদিও ওপেনিংয়ে এসে তানজিদ হাসান তামিম ওয়ানডে স্টাইলে খেলেই ৩৩ বলে ৪৬ রান করেছেন। ৪টি চার ও ২টি ছয়ে সাজানো ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ১৩৯.৩৯! কিন্তু লিটন দাস, সৌম্য সরকার, মেহেদী হাসান মিরাজরা ব্যর্থ। ছন্দে নেই, ব্যাটিংয়ে লিটনের জড়তা দেখে বোঝাই যাচ্ছিল। একের পর এক বল নষ্ট করে যাচ্ছিলেন; ফুটব্যাটে খেলতে পারছিলেন না। ১৮ বলে করেছিলেন মাত্র ৪ রান। মুখোমুখি হওয়া ১৯ তম বলে জেইডেন সিলসকে পুল করতে গেলেন। অফ স্টাম্পের বাইরের বলটির লেন্থ পড়তে না পারায় ব্যাটের কানায় লেগে শূন্যে ভেসে বল চলে যায় ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে। সেখানে তাঁকে তালুবন্দী করেন এভিন লুইস। আগের ম্যাচেও ২ রান করে আউট হয়েছিলেন তিনি।
গ্লোবাল সুপার লিগে রংপুর রাইডার্সের হয়ে রানের ফোয়ারা ছোটানো সৌম্য সরকারও (২) এদিন ব্যর্থ। লিটনের আগে তিনিই ক্যারিবীয় শিকারিদের খাতায় প্রথম নাম লিখিয়েছেন। বোলার সেই সিলস। অফ-মিডল স্টাম্পে ফুল লেন্থের ডেলিভারি তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন মিডঅনে।
প্রথম ওয়ানডেতে পাওয়ারপ্লেতে ৫৮ রানে ২ উইকেট খুইয়েছিল বাংলাদেশ। এদিন ৫৫ রানে হারায় ৩ উইকেট। সৌম্য-লিটনের সঙ্গে যোগ দেন মেহেদী হাসান মিরাজও (১)। তিনি অবশ্য খেলতে না গিয়েই আউট! বোলার সেই সিলস। অফ স্টাম্পের বাইরের বল ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন অধিনায়ক। কিন্তু তাঁর উঠিয়ে নিতে যাওয়া ব্যাটের নিচের কানায় লেগে বল আঘাত হানে স্টাম্পে। ৫৪ রানে ৩ উইকেট গায়েব বাংলাদেশের।
মিরাজের এক ওভার পরই আউট হয়ে যান দলকে আশা দেখানো তানজিদ। পঞ্চম উইকেটে মাহমুদউল্লাহ-আফিফ একটা জুটি গড়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু আফিফকে (২৪) ফিরিয়ে তাঁদের ৩৬ রানের জুটি ভেঙে দেন গুডাকেশ মোটি। তবে ইনিংসের বড় জুটিটির জন্ম দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ-তানজিম। তানজিমকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন রোস্টন চেজ। আউট হওয়ার আগে ৪টি চার ও ২টি ছয়ে ৬২ বলে ৪৫ রান করেন তানজিম। তিনি ফিফটি করতে না পারলেও পেরেছেন মাহমুদউল্লাহ। সিলসের চতুর্থ শিকার হওয়ার আগে ২টি চার ও ৪টি ছয়ে ৯২ বলে করেছেন ৬২ রান। ৮ বলে ১৫ রান করেছেন শরীফুল ইসলাম। বল হাতে সবচেয়ে সফল জেইডেন সিলস; ২২ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট।
জিততে না পারলেও প্রথম ওয়ানডেতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তুলেছিল বাংলাদেশ। ম্যাচের প্রথমার্ধ শেষে অন্তত একবার হলেও মনে হয়েছিল ক্যারিবীয়রা ২৯৫ রান তাড়া করে জিততে পারবে কি! কিন্তু গতকাল বাংলাদেশ অলআউট হলো ২২৭ রানে। প্রথম ম্যাচ সফরকারীদের সফল রান তাড়া বিবেচনায় নিয়ে এই স্কোরের পর সে প্রশ্নটা কারও মনে উঁকিঝুঁকি মেরেছি কি?
প্রথম ম্যাচের ভেন্যু সেন্ট কিটসের ওয়ার্নার পার্কেই হয়েছে ম্যাচ। বোলার তাসকিনের জায়গায় শরীফুল খেললেও একাদশে ব্যাটিং লাইনআপ ছিল অপরিবর্তিত। তারপরও ব্যাটিংয়ে ভালো করতে ব্যর্থ ব্যাটাররা! ১১৫ রানে ৭ উইকেট খুইয়ে ফেলার পর তো একবার মনেই হয়েছিল বাংলাদেশ ২০০ রান করতে পারবে কিনা সন্দেহ। তারপরও যে বাংলাদেশের রান দু শ ছাড়িয়েছে তাতে বড় অবদান ছয়ে নামা মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ও নয়ে নামা তানজিম হাসান সাকিবের। অষ্টম উইকেট জুটিতে তাঁরা ১০৬ বলে ৯২ রান যোগ করলে ২০০ পেরোয় বাংলাদেশ।
এই জুটির প্রতিরোধের আগে সফরকারী ব্যাটিং লাইনআপকে ব্যর্থই বলা যায়! যদিও ওপেনিংয়ে এসে তানজিদ হাসান তামিম ওয়ানডে স্টাইলে খেলেই ৩৩ বলে ৪৬ রান করেছেন। ৪টি চার ও ২টি ছয়ে সাজানো ইনিংসটির স্ট্রাইকরেট ১৩৯.৩৯! কিন্তু লিটন দাস, সৌম্য সরকার, মেহেদী হাসান মিরাজরা ব্যর্থ। ছন্দে নেই, ব্যাটিংয়ে লিটনের জড়তা দেখে বোঝাই যাচ্ছিল। একের পর এক বল নষ্ট করে যাচ্ছিলেন; ফুটব্যাটে খেলতে পারছিলেন না। ১৮ বলে করেছিলেন মাত্র ৪ রান। মুখোমুখি হওয়া ১৯ তম বলে জেইডেন সিলসকে পুল করতে গেলেন। অফ স্টাম্পের বাইরের বলটির লেন্থ পড়তে না পারায় ব্যাটের কানায় লেগে শূন্যে ভেসে বল চলে যায় ব্যাকওয়ার্ড পয়েন্টে। সেখানে তাঁকে তালুবন্দী করেন এভিন লুইস। আগের ম্যাচেও ২ রান করে আউট হয়েছিলেন তিনি।
গ্লোবাল সুপার লিগে রংপুর রাইডার্সের হয়ে রানের ফোয়ারা ছোটানো সৌম্য সরকারও (২) এদিন ব্যর্থ। লিটনের আগে তিনিই ক্যারিবীয় শিকারিদের খাতায় প্রথম নাম লিখিয়েছেন। বোলার সেই সিলস। অফ-মিডল স্টাম্পে ফুল লেন্থের ডেলিভারি তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন মিডঅনে।
প্রথম ওয়ানডেতে পাওয়ারপ্লেতে ৫৮ রানে ২ উইকেট খুইয়েছিল বাংলাদেশ। এদিন ৫৫ রানে হারায় ৩ উইকেট। সৌম্য-লিটনের সঙ্গে যোগ দেন মেহেদী হাসান মিরাজও (১)। তিনি অবশ্য খেলতে না গিয়েই আউট! বোলার সেই সিলস। অফ স্টাম্পের বাইরের বল ছেড়ে দিতে চেয়েছিলেন অধিনায়ক। কিন্তু তাঁর উঠিয়ে নিতে যাওয়া ব্যাটের নিচের কানায় লেগে বল আঘাত হানে স্টাম্পে। ৫৪ রানে ৩ উইকেট গায়েব বাংলাদেশের।
মিরাজের এক ওভার পরই আউট হয়ে যান দলকে আশা দেখানো তানজিদ। পঞ্চম উইকেটে মাহমুদউল্লাহ-আফিফ একটা জুটি গড়ার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু আফিফকে (২৪) ফিরিয়ে তাঁদের ৩৬ রানের জুটি ভেঙে দেন গুডাকেশ মোটি। তবে ইনিংসের বড় জুটিটির জন্ম দিয়েছেন মাহমুদউল্লাহ-তানজিম। তানজিমকে ফিরিয়ে এই জুটি ভাঙেন রোস্টন চেজ। আউট হওয়ার আগে ৪টি চার ও ২টি ছয়ে ৬২ বলে ৪৫ রান করেন তানজিম। তিনি ফিফটি করতে না পারলেও পেরেছেন মাহমুদউল্লাহ। সিলসের চতুর্থ শিকার হওয়ার আগে ২টি চার ও ৪টি ছয়ে ৯২ বলে করেছেন ৬২ রান। ৮ বলে ১৫ রান করেছেন শরীফুল ইসলাম। বল হাতে সবচেয়ে সফল জেইডেন সিলস; ২২ রানে নিয়েছেন ৪ উইকেট।
প্রবাসী ফুটবলারদের নিয়ে উন্মাদনার মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ছেই। বিশেষ করে হামজা চৌধুরীর অভিষেকের পর অনেক প্রবাসী ফুটবলার এখন আলোচনায়। কানাডা প্রবাসী সমিত সোমের পাশাপাশি এবার কিউবা মিচেলকে খেলানোর চেষ্টায় রয়েছে বাফুফে।
৯ ঘণ্টা আগেআগামীকাল (২০ এপ্রিল) সিলেটে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের টেস্ট সিরিজের প্রথম টেস্ট। সিরিজের সম্প্রচার স্বত্ব নিয়ে বেশ ভোগান্তির মধ্যে ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে এ ভোগান্তির অবসান ঘটিয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি)। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ের ম্যাচ সরাসরি দেখানোর
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য ১৫ সদস্যের বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছে। আগামীকাল ঢাকা থেকে কলম্বোর উদ্দেশে রওনা দেবেন যুবারা। সফরে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে ছয় ম্যাচের যুব ওয়ানডে সিরিজ খেলবে আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন দল।
১০ ঘণ্টা আগেহামজা চৌধুরীর বাংলাদেশের জার্সিতে খেলার পর থেকে আগ্রহ বেড়েছে ফুটবল নিয়ে। প্রবাসী ফুটবলারদের ঘিরে অন্যরকম উন্মাদনা কাজ করছে সমর্থকদের। হামজার প্রভাব শুধু ফুটবলেই নয় পড়েছে অন্যান্য খেলাতেও। দেশের বাইরে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রবাসী ক্রীড়াবিদদের বাংলাদেশের হয়ে খেলানোর উদ্যোগ নিতে সকল ফেডারেশনকে চিঠি দিয়েছে
১১ ঘণ্টা আগে