মুখে মাস্ক, হাতে স্যানিটাইজার, তিন মিটার দূরত্ব বজায়সহ আরও অনেক করোনাবিধির বেড়াজালে বন্দী বিশ্ব। আর ক্রীড়া আসরগুলো বন্দী জৈব সুরক্ষাবলয় নামের এক খাঁচায়।
করোনার ধকল কাটিয়ে ২২ গজে ক্রিকেট ফিরলেও সেভাবে ফেরানো হয়নি ‘মাঠের প্রাণ’ দর্শকদের। কোথাও কোথাও ফিরলেও সেটা ধারণক্ষমতার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশেই সীমাবদ্ধ।। কানায় কানায় পূর্ণ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের গ্যালারির দৃশ্য এখনো যেন স্বপ্নের মতো!
এই ‘নিউ নরমালেই’ আগামী মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সপ্তম আসর। মরুর দুই দেশ আয়োজক হলেও আসরের সবকিছু দেখভাল করবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)।
জমজমাট আসরে দর্শক প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হলেও প্রতি ম্যাচে ৫০ শতাংশের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবে না। তবে ফাইনালের ভেন্যু যাতে পরিপূর্ণ থাকে, সে জন্য আমিরাত সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে তত্ত্বাবধায়ক বিসিসিআই।
‘হাউসফুল গ্যালারি’র বিষয়ে সৌরভ গাঙ্গুলীর নেতৃত্বাধীন ভারতীয় বোর্ডকে সমর্থন জানাচ্ছে আমিরাত ক্রিকেট বোর্ডও। তবে সমস্যা হলো, আমিরাতের একেকটি স্টেডিয়ামের নিয়ম একেক রকম। যেমন—দুবাইয়ে খেলা দেখতে হলে করোনা টিকার দুটি ডোজ নেওয়ার সার্টিফিকেট দেখালেই চলবে। কিন্তু আবুধাবি ও শারজার মাঠে বসে খেলা দেখতে চাইলে দুটি ডোজ নেওয়ার সার্টিফিকেটের পাশাপাশি ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগের কোভিড পরীক্ষার রিপোর্টও দেখাতে হবে।
নিয়মের বেড়াজাল এখানেই শেষ নয়। শারজায় ১৬ বছরের নিচে কারও প্রবেশের অনুমতি নেই। অন্যদিকে, আবুধাবিতে ১২-১৫ বছর বয়সী সমর্থকেরা দুটি ডোজের সার্টিফিকেট ছাড়াই ঢুকতে পারবে। তবে কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট লাগবেই। তার মানে, তিন জায়গায় আমিরাত প্রশাসনের নিয়মও তিন রকম।
তবে সৌরভের জন্য আশার কথা হচ্ছে, আসরের একটি সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল হবে দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম। সেখানকার করোনাবিধি কিছুটা শিথিল (শুধু টিকার সার্টিফিকেট হলেই চলবে) হওয়ায় ফাইনালে স্টেডিয়াম ভর্তি দর্শক থাকার সম্ভাবনাই বেশি। বর্তমানে দুবাইয়েই মাঠটির দর্শক ধারণক্ষমতা ২৫ হাজার।
মুখে মাস্ক, হাতে স্যানিটাইজার, তিন মিটার দূরত্ব বজায়সহ আরও অনেক করোনাবিধির বেড়াজালে বন্দী বিশ্ব। আর ক্রীড়া আসরগুলো বন্দী জৈব সুরক্ষাবলয় নামের এক খাঁচায়।
করোনার ধকল কাটিয়ে ২২ গজে ক্রিকেট ফিরলেও সেভাবে ফেরানো হয়নি ‘মাঠের প্রাণ’ দর্শকদের। কোথাও কোথাও ফিরলেও সেটা ধারণক্ষমতার ২৫ থেকে ৩০ শতাংশেই সীমাবদ্ধ।। কানায় কানায় পূর্ণ ক্রিকেট স্টেডিয়ামের গ্যালারির দৃশ্য এখনো যেন স্বপ্নের মতো!
এই ‘নিউ নরমালেই’ আগামী মাসে সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানে শুরু হচ্ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সপ্তম আসর। মরুর দুই দেশ আয়োজক হলেও আসরের সবকিছু দেখভাল করবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)।
জমজমাট আসরে দর্শক প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হলেও প্রতি ম্যাচে ৫০ শতাংশের বেশি উপস্থিত থাকতে পারবে না। তবে ফাইনালের ভেন্যু যাতে পরিপূর্ণ থাকে, সে জন্য আমিরাত সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছে তত্ত্বাবধায়ক বিসিসিআই।
‘হাউসফুল গ্যালারি’র বিষয়ে সৌরভ গাঙ্গুলীর নেতৃত্বাধীন ভারতীয় বোর্ডকে সমর্থন জানাচ্ছে আমিরাত ক্রিকেট বোর্ডও। তবে সমস্যা হলো, আমিরাতের একেকটি স্টেডিয়ামের নিয়ম একেক রকম। যেমন—দুবাইয়ে খেলা দেখতে হলে করোনা টিকার দুটি ডোজ নেওয়ার সার্টিফিকেট দেখালেই চলবে। কিন্তু আবুধাবি ও শারজার মাঠে বসে খেলা দেখতে চাইলে দুটি ডোজ নেওয়ার সার্টিফিকেটের পাশাপাশি ম্যাচের ৪৮ ঘণ্টা আগের কোভিড পরীক্ষার রিপোর্টও দেখাতে হবে।
নিয়মের বেড়াজাল এখানেই শেষ নয়। শারজায় ১৬ বছরের নিচে কারও প্রবেশের অনুমতি নেই। অন্যদিকে, আবুধাবিতে ১২-১৫ বছর বয়সী সমর্থকেরা দুটি ডোজের সার্টিফিকেট ছাড়াই ঢুকতে পারবে। তবে কোভিড পরীক্ষার রিপোর্ট লাগবেই। তার মানে, তিন জায়গায় আমিরাত প্রশাসনের নিয়মও তিন রকম।
তবে সৌরভের জন্য আশার কথা হচ্ছে, আসরের একটি সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল হবে দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম। সেখানকার করোনাবিধি কিছুটা শিথিল (শুধু টিকার সার্টিফিকেট হলেই চলবে) হওয়ায় ফাইনালে স্টেডিয়াম ভর্তি দর্শক থাকার সম্ভাবনাই বেশি। বর্তমানে দুবাইয়েই মাঠটির দর্শক ধারণক্ষমতা ২৫ হাজার।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
১০ ঘণ্টা আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
১১ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
১৫ ঘণ্টা আগে