নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হার দিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ শুরু করা অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়াল দুর্দান্ত জয়ে। পার্থ স্টেডিয়ামে অজিরা শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছে ৭ উইকেটে। লঙ্কানদের দেওয়া ১৫৮ রানের লক্ষ্য ২১ বল হাতে রেখেই পেরিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের পর মার্কাস স্টয়নিসের ঝড়ে ৩ উইকেটে ১৫৮ রান করে গত আসরের চ্যাম্পিয়নরা।
অজিদের জিতিয়েছেন পার্থের ঘরের ছেলে স্টয়নিস। ম্যাচ সেরাও তিনি। ১৮ বলে অপরাজিত ৫৯ রানের ইনিংস খেলার পথে ৪ চারের পাশাপাশি ৩৩ বছর বয়সী অলরাউন্ডার ছয় হাঁকিয়েছেন ৬ টি। গড়েছেন এক রেকর্ডও। টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ানদের মধ্যে সবচেয়ে কম বলে ফিফটিটি এখন তাঁর। ইনিংসের ১৬ তম ওভারে মহীশ তিকশানাকে উড়িয়ে ১৭ বলে অর্ধ-শতক উদযাপন করেন স্টয়নিস। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তৃতীয় দ্রুততম ফিফটিও করেছেন তিনি।
স্টয়নিসের আগে লঙ্কান বোলারদের ওপর চওড়া হয় ম্যাক্সওয়েলের ব্যাট। ১২ বলে ২ চার ও ২ ছয়ে ২৩ রানে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর শুরু হয় স্টয়নিস ঝড়। দুজনকে সঙ্গ দিয়ে গেছেন ওপেনার অ্যারন ফিঞ্চ। ৩১ রান তুলতেই ৪২ বল খেলতে হয়েছে তাঁকে। বাউন্ডারি বলতে মাত্র একটি চার। কচ্ছপ গতির এই ইনিংস খেলার পথে স্টয়নিসের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটিও গড়েন তিনি। প্রথম ম্যাচে হারায় নেট রান রেট বাড়াতেই যেন দ্রুত ম্যাচ শেষ করতে চেয়েছে অজিরা। তাতে সফলও তারা।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমেই বিপদে পড়ে শ্রীলঙ্কা। ওপেনার কুশল মেন্ডিস (৫) জ্বলে ওঠার আগে বিদায় দেন প্যাট কামিন্স। তবে লঙ্কানদের লড়াকু পুঁজি এনে দেন আরেক ওপেনার পাতুম নিশানকা (৪০), ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা (২৬) ও চারিত আসালাঙ্কার অপরাজিত ৩৮ রানের ইনিংস। শেষদিকে চামিকা করুনাত্নের ১৪ রানের ক্যামিওতে দেড়শ’ পেরোনো সংগ্রহ পায় লঙ্কানরা।
নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে হার দিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভ শুরু করা অস্ট্রেলিয়া দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়াল দুর্দান্ত জয়ে। পার্থ স্টেডিয়ামে অজিরা শ্রীলঙ্কাকে হারিয়েছে ৭ উইকেটে। লঙ্কানদের দেওয়া ১৫৮ রানের লক্ষ্য ২১ বল হাতে রেখেই পেরিয়ে যায় অস্ট্রেলিয়া। গ্লেন ম্যাক্সওয়েলের পর মার্কাস স্টয়নিসের ঝড়ে ৩ উইকেটে ১৫৮ রান করে গত আসরের চ্যাম্পিয়নরা।
অজিদের জিতিয়েছেন পার্থের ঘরের ছেলে স্টয়নিস। ম্যাচ সেরাও তিনি। ১৮ বলে অপরাজিত ৫৯ রানের ইনিংস খেলার পথে ৪ চারের পাশাপাশি ৩৩ বছর বয়সী অলরাউন্ডার ছয় হাঁকিয়েছেন ৬ টি। গড়েছেন এক রেকর্ডও। টি-টোয়েন্টিতে অস্ট্রেলিয়ানদের মধ্যে সবচেয়ে কম বলে ফিফটিটি এখন তাঁর। ইনিংসের ১৬ তম ওভারে মহীশ তিকশানাকে উড়িয়ে ১৭ বলে অর্ধ-শতক উদযাপন করেন স্টয়নিস। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তৃতীয় দ্রুততম ফিফটিও করেছেন তিনি।
স্টয়নিসের আগে লঙ্কান বোলারদের ওপর চওড়া হয় ম্যাক্সওয়েলের ব্যাট। ১২ বলে ২ চার ও ২ ছয়ে ২৩ রানে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর শুরু হয় স্টয়নিস ঝড়। দুজনকে সঙ্গ দিয়ে গেছেন ওপেনার অ্যারন ফিঞ্চ। ৩১ রান তুলতেই ৪২ বল খেলতে হয়েছে তাঁকে। বাউন্ডারি বলতে মাত্র একটি চার। কচ্ছপ গতির এই ইনিংস খেলার পথে স্টয়নিসের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটিও গড়েন তিনি। প্রথম ম্যাচে হারায় নেট রান রেট বাড়াতেই যেন দ্রুত ম্যাচ শেষ করতে চেয়েছে অজিরা। তাতে সফলও তারা।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমেই বিপদে পড়ে শ্রীলঙ্কা। ওপেনার কুশল মেন্ডিস (৫) জ্বলে ওঠার আগে বিদায় দেন প্যাট কামিন্স। তবে লঙ্কানদের লড়াকু পুঁজি এনে দেন আরেক ওপেনার পাতুম নিশানকা (৪০), ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা (২৬) ও চারিত আসালাঙ্কার অপরাজিত ৩৮ রানের ইনিংস। শেষদিকে চামিকা করুনাত্নের ১৪ রানের ক্যামিওতে দেড়শ’ পেরোনো সংগ্রহ পায় লঙ্কানরা।
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
২৫ মিনিট আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে ফিফটি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
১ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৩ ঘণ্টা আগে