স্পোর্টস ডেস্ক
মিড অফে লোপ্পা এক ক্যাচ। কোনো পরিশ্রম ছাড়াই ফিল্ডার অনায়াসে ক্যাচটা মুঠোয় পুরে নিতে পারতেন। কিন্তু না, পারেননি। হাত গলে বলটা উল্টো লেগেছে চোখের নিচে। ব্যথায় কাতর ফিল্ডার। সেটির চেয়ে তাঁর যন্ত্রণা বেশি হয়েছে প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যান ক্রুনাল পান্ডিয়ার ক্যাচটা হাতছাড়া করে। ফিল্ডারের নাম? বিরাট কোহলি!
চমকে উঠলেন? চমকে যাওয়ার আরও পরিসংখ্যানই কাল দেখাল আইপিএল সম্প্রচারে দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠানটি। পরশু মুম্বাইয়ের বিপক্ষে সহজ দুটি ক্যাচ ফেলতেই বেঙ্গালুরু যে আইপিএলে কত বাজে ফিল্ডিং দল, সেটির এক পরিসংখ্যান সামনে এল। আইপিএলে সবচেয়ে কম ক্যাচ ফেলা দল হচ্ছে চেন্নাই সুপার কিংস। ৮৩ শতাংশ ক্যাচই তারা ধরেছে। ৬২ শতাংশ ক্যাচ নিয়ে তালিকায় সবার নিচে বেঙ্গালুরু। দলের বাজে ফিল্ডিংয়ে সবার সামনে আছেন অধিনায়ক কোহলি!
তাঁর ব্যাটিং, অধিনায়কত্ব যেমন আক্রমণাত্মক, ফিল্ডিংয়েও সমান আগ্রাসী কোহলি। অথচ তাঁর হাত এত পিচ্ছিল—একটা অবাক করার মতো পরিসংখ্যান নয় কি? অবাক করার হলেও পরিসংখ্যান কখনো কখনো এমনই বাস্তবতার সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়। ২০১৮ আইপিএল থেকে পরশু ম্যাচ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ক্যাচ পড়েছে দুজন ফিল্ডারের হাত থেকে। তাঁর একজন কোহলি, অন্যজন রশিদ খান। দুজনই ফেলেছেন ১২টি করে ক্যাচ। ৭ ক্যাচ হাতছাড়া করে এই তালিকায় তিনে আছেন রবীন্দ্র জাদেজা।
১২ বছরের আইপিএল ক্যারিয়ারে কোহলি ১৯০ ইনিংসে নিয়েছেন ৭৬টি ক্যাচ। ইনিংসপ্রতি তাঁর ক্যাচ ধরার অনুপাত ০.৪। ৭৬ ক্যাচ নিয়ে সেরা পাঁচে থাকলেও কোহলির চেয়ে ভালো ফিল্ডার হিসেবে প্রমাণ করেছেন সুরেশ রায়না। ১৯২ ইনিংসে নিয়েছেন ১০২টি ক্যাচ। ইনিংসপ্রতি ক্যাচ ধরার হার ০.৫৩১। কাইরন পোলার্ড ১৬৪ ইনিংসে ৯০ ক্যাচ নিয়ে আছেন দুইয়ে। ২০০ ইনিংসে ৮৯ ক্যাচ নিয়ে তিনে আছেন রোহিত শর্মা। লক্ষ করুন, তিনজনই শিরোপাজয়ী দলের সদস্য। তার মানে শিরোপা জয়ের অন্যতম শর্ত ভালো হতে হবে ফিল্ডিংয়েও।
আর ফিল্ডিংটা তখনই ভালো হবে যখন এগিয়ে থাকা যাবে ফিটনেসে। এই ফিটনেসে কিছুতেই পিছিয়ে রাখার উপায় নেই কোহলিকে। অথচ তিনিই কিনা সর্বশেষ চার মৌসুমে ফেলেছেন ডজনখানেক ক্যাচ! আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও ভিন্ন গল্প নয়। ২০১৯ থেকে এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৮টি ক্যাচ ছেড়েছেন, যা টেস্ট খেলুড়ে দেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান–অধিনায়ক পরিচয় কোহলির আড়ালে যেন চাপাই পড়েছে তাঁর পিচ্ছিল হাতের গল্প!
মিড অফে লোপ্পা এক ক্যাচ। কোনো পরিশ্রম ছাড়াই ফিল্ডার অনায়াসে ক্যাচটা মুঠোয় পুরে নিতে পারতেন। কিন্তু না, পারেননি। হাত গলে বলটা উল্টো লেগেছে চোখের নিচে। ব্যথায় কাতর ফিল্ডার। সেটির চেয়ে তাঁর যন্ত্রণা বেশি হয়েছে প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যান ক্রুনাল পান্ডিয়ার ক্যাচটা হাতছাড়া করে। ফিল্ডারের নাম? বিরাট কোহলি!
চমকে উঠলেন? চমকে যাওয়ার আরও পরিসংখ্যানই কাল দেখাল আইপিএল সম্প্রচারে দায়িত্বে থাকা প্রতিষ্ঠানটি। পরশু মুম্বাইয়ের বিপক্ষে সহজ দুটি ক্যাচ ফেলতেই বেঙ্গালুরু যে আইপিএলে কত বাজে ফিল্ডিং দল, সেটির এক পরিসংখ্যান সামনে এল। আইপিএলে সবচেয়ে কম ক্যাচ ফেলা দল হচ্ছে চেন্নাই সুপার কিংস। ৮৩ শতাংশ ক্যাচই তারা ধরেছে। ৬২ শতাংশ ক্যাচ নিয়ে তালিকায় সবার নিচে বেঙ্গালুরু। দলের বাজে ফিল্ডিংয়ে সবার সামনে আছেন অধিনায়ক কোহলি!
তাঁর ব্যাটিং, অধিনায়কত্ব যেমন আক্রমণাত্মক, ফিল্ডিংয়েও সমান আগ্রাসী কোহলি। অথচ তাঁর হাত এত পিচ্ছিল—একটা অবাক করার মতো পরিসংখ্যান নয় কি? অবাক করার হলেও পরিসংখ্যান কখনো কখনো এমনই বাস্তবতার সামনে দাঁড় করিয়ে দেয়। ২০১৮ আইপিএল থেকে পরশু ম্যাচ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি ক্যাচ পড়েছে দুজন ফিল্ডারের হাত থেকে। তাঁর একজন কোহলি, অন্যজন রশিদ খান। দুজনই ফেলেছেন ১২টি করে ক্যাচ। ৭ ক্যাচ হাতছাড়া করে এই তালিকায় তিনে আছেন রবীন্দ্র জাদেজা।
১২ বছরের আইপিএল ক্যারিয়ারে কোহলি ১৯০ ইনিংসে নিয়েছেন ৭৬টি ক্যাচ। ইনিংসপ্রতি তাঁর ক্যাচ ধরার অনুপাত ০.৪। ৭৬ ক্যাচ নিয়ে সেরা পাঁচে থাকলেও কোহলির চেয়ে ভালো ফিল্ডার হিসেবে প্রমাণ করেছেন সুরেশ রায়না। ১৯২ ইনিংসে নিয়েছেন ১০২টি ক্যাচ। ইনিংসপ্রতি ক্যাচ ধরার হার ০.৫৩১। কাইরন পোলার্ড ১৬৪ ইনিংসে ৯০ ক্যাচ নিয়ে আছেন দুইয়ে। ২০০ ইনিংসে ৮৯ ক্যাচ নিয়ে তিনে আছেন রোহিত শর্মা। লক্ষ করুন, তিনজনই শিরোপাজয়ী দলের সদস্য। তার মানে শিরোপা জয়ের অন্যতম শর্ত ভালো হতে হবে ফিল্ডিংয়েও।
আর ফিল্ডিংটা তখনই ভালো হবে যখন এগিয়ে থাকা যাবে ফিটনেসে। এই ফিটনেসে কিছুতেই পিছিয়ে রাখার উপায় নেই কোহলিকে। অথচ তিনিই কিনা সর্বশেষ চার মৌসুমে ফেলেছেন ডজনখানেক ক্যাচ! আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও ভিন্ন গল্প নয়। ২০১৯ থেকে এখন পর্যন্ত আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ৮টি ক্যাচ ছেড়েছেন, যা টেস্ট খেলুড়ে দেশের খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি।
আক্রমণাত্মক ব্যাটসম্যান–অধিনায়ক পরিচয় কোহলির আড়ালে যেন চাপাই পড়েছে তাঁর পিচ্ছিল হাতের গল্প!
মিরপুর শেরেবাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামের উইকেট নিয়ে তুমুল সমালোচিত কিউরেটর গামিনি ডি সিলভার বিদায়ঘণ্টা বেজে গেছে কদিন আগে। বিসিবির হেড অব টার্ফ ম্যানেজমেন্টের প্রধান হয়ে বিসিবিতে এসেছেন টনি হেমিং। পরশু মিরপুরে এসে ঘুরে ঘুরে উইকেটগুলো দেখেন হেমিং। উইকেটের পাশে পুঁইশাকের বাগান দেখে হতভম্ব হয়ে যান তিনি।
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে বছরের পর বছর ধরে। প্রতিদিনই শোনা যাচ্ছে মৃত্যুর খবর। মৃত্যুর মিছিলে শিশুর সংখ্যাই মূলত বেশি। যে যাঁর জায়গা থেকে পারছেন, প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। বাদ যাচ্ছে না ক্রীড়াঙ্গনও।
২ ঘণ্টা আগেটপ এন্ড টি-টোয়েন্টিতে আজ মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ ‘এ’-পাকিস্তান শাহিনস। ম্যাচটি বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে তিনটায় শুরু হবে। টি-স্পোর্টস সরাসরি সম্প্রচার করবে এই ম্যাচ। ইংল্যান্ডের ‘দ্য হান্ড্রেড’ টুর্নামেন্টেরও ম্যাচ রয়েছে আজ। এক নজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা রয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা এখন ব্যস্ত তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে। কেয়ার্নসে পরশু হবে সিরিজ নির্ধারণী তৃতীয় টি-টোয়েন্টি। টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষ হতে না হতেই বড্ড বেকায়দায় পড়েছে অস্ট্রেলিয়া। তিন অজি ক্রিকেটারের প্রোটিয়া সিরিজই শেষ হয়ে গেল।
৩ ঘণ্টা আগে