নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাকিব আল হাসান আর রেকর্ড যেন সমার্থক। বাঁহাতি অলরাউন্ডার মাঠে নামলেই যেন নতুন রেকর্ড কিংবা মাইলফলকের হাতছানি। ক্রিকেট মাঠে অজস্র রেকর্ড গড়া আর ভাঙা সাকিবের আইপিএলেও আছে দারুণ এক নজির। এখন পর্যন্ত বিশ্বের শীর্ষ এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে একটা নো বলও করেননি বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার।
আইপিএলে এখন পর্যন্ত ৬৬ ম্যাচে সাকিব করেছেন ১৩৮৮ বল। এর মধ্যে একটাও নো বল করেননি তিনি। আইপিএলে কোনো নো বল না করে সবচেয়ে বেশি বল করার ক্ষেত্রে সাকিবের অবস্থান অবশ্য তিনে। বাংলাদেশি বাঁহাতি স্পিনারের আগে আছেন অক্ষর প্যাটেল ও রশিদ খান। অক্ষর ১০১ ম্যাচে ২১১৫ বল করেছেন কোনো নো বল না দিয়ে। অন্যদিকে রশিদ ৬৯ ম্যাচে নো বল ছাড়াই করে ফেলেছেন ১৬৪৪ বল।
সাকিবদের রেকর্ডের উল্টোপিঠেও আছে বেশ কিছু নাম। আইপিএলে বেশি নো বল করার তালিকায় সবার শীর্ষে আছেন জশপ্রীত বুমরা। বর্তমানে ভারত তো বটেই বিশ্বের অন্যতম সেরা এই পেসার ৯৯ ম্যাচে এখন পর্যন্ত করেছেন ২২৫৪ বল। এর মধ্যে ২৬টি নো বল করেছেন বুমরা। তালিকার পরের চারটি নামও ভারতের। শ্রীশান্ত ৮৮০ বলের মধ্যে ২৩টি, ইশান্ত শর্মা ১৯৯৭ বলের মধ্যে ২১টি, অমিত মিশ্র ৩২৪৫ বলের মধ্যে ২১টি এবং উমেশ যাদব ২৫২২ বলের মধ্যে ১৯টি নো বল করেছেন। তালিকায় পাঁচ নম্বরে আছেন সদ্যই ক্রিকেটকে বিদায় বলা লাসিথ মালিঙ্গা। লঙ্কান কিংবদন্তি ২৮২৭ বলের মধ্যে ১৮টি নো বল করেছেন।
২০১১ সাল থেকে আইপিএলে নিয়মিত সুযোগ পাচ্ছেন সাকিব। মাঝখানে ২০১৩ সালে জাতীয় দলের হয়ে ব্যস্ততা থাকায় ও ২০২০ সালে নিষেধাজ্ঞায় পড়ায় আইপিএলে মাঠে নামা হয়নি সাকিবের। ২০১১ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত টানা কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলেছেন এই বাঁহাতি অলরাউন্ডার। ২০১৮ ও ২০১৯ মৌসুমে সানরাইজার্স হায়দরাবাদে খেলে এই মৌসুমে আবার ‘ঘরে’ ফিরে এসেছেন। এখন পর্যন্ত ৬৬ ম্যাচ খেলে ৬১ উইকেট পেয়েছেন সাকিব।
আইপিএলের এবারের মৌসুমে শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি সাকিবের। তিনটি টি–টোয়েন্টিতে সাকল্য ৩৮ রান করেছেন তিনি। উইকেটের ঝুলিটাও খুবই হালকা–২ উইকেট। এরপর তো একাদশ থেকেই বাদ পড়েন। সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্থগিত আইপিএলের বাকি অংশ শুরু হয়েছে কাল। সাকিবের দল কলকাতা নাইট রাইডার্স মাঠে নামবে আজ। একাদশে নিয়মিত সুযোগ পেলে দারুণ কিছু করার লক্ষ্যে তো থাকবেই, সঙ্গে হয়তো থাকবে নো বল না করার রেকর্ডটা আরও সমৃদ্ধ করতে চাইবেন!
সাকিব আল হাসান আর রেকর্ড যেন সমার্থক। বাঁহাতি অলরাউন্ডার মাঠে নামলেই যেন নতুন রেকর্ড কিংবা মাইলফলকের হাতছানি। ক্রিকেট মাঠে অজস্র রেকর্ড গড়া আর ভাঙা সাকিবের আইপিএলেও আছে দারুণ এক নজির। এখন পর্যন্ত বিশ্বের শীর্ষ এই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে একটা নো বলও করেননি বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার।
আইপিএলে এখন পর্যন্ত ৬৬ ম্যাচে সাকিব করেছেন ১৩৮৮ বল। এর মধ্যে একটাও নো বল করেননি তিনি। আইপিএলে কোনো নো বল না করে সবচেয়ে বেশি বল করার ক্ষেত্রে সাকিবের অবস্থান অবশ্য তিনে। বাংলাদেশি বাঁহাতি স্পিনারের আগে আছেন অক্ষর প্যাটেল ও রশিদ খান। অক্ষর ১০১ ম্যাচে ২১১৫ বল করেছেন কোনো নো বল না দিয়ে। অন্যদিকে রশিদ ৬৯ ম্যাচে নো বল ছাড়াই করে ফেলেছেন ১৬৪৪ বল।
সাকিবদের রেকর্ডের উল্টোপিঠেও আছে বেশ কিছু নাম। আইপিএলে বেশি নো বল করার তালিকায় সবার শীর্ষে আছেন জশপ্রীত বুমরা। বর্তমানে ভারত তো বটেই বিশ্বের অন্যতম সেরা এই পেসার ৯৯ ম্যাচে এখন পর্যন্ত করেছেন ২২৫৪ বল। এর মধ্যে ২৬টি নো বল করেছেন বুমরা। তালিকার পরের চারটি নামও ভারতের। শ্রীশান্ত ৮৮০ বলের মধ্যে ২৩টি, ইশান্ত শর্মা ১৯৯৭ বলের মধ্যে ২১টি, অমিত মিশ্র ৩২৪৫ বলের মধ্যে ২১টি এবং উমেশ যাদব ২৫২২ বলের মধ্যে ১৯টি নো বল করেছেন। তালিকায় পাঁচ নম্বরে আছেন সদ্যই ক্রিকেটকে বিদায় বলা লাসিথ মালিঙ্গা। লঙ্কান কিংবদন্তি ২৮২৭ বলের মধ্যে ১৮টি নো বল করেছেন।
২০১১ সাল থেকে আইপিএলে নিয়মিত সুযোগ পাচ্ছেন সাকিব। মাঝখানে ২০১৩ সালে জাতীয় দলের হয়ে ব্যস্ততা থাকায় ও ২০২০ সালে নিষেধাজ্ঞায় পড়ায় আইপিএলে মাঠে নামা হয়নি সাকিবের। ২০১১ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত টানা কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলেছেন এই বাঁহাতি অলরাউন্ডার। ২০১৮ ও ২০১৯ মৌসুমে সানরাইজার্স হায়দরাবাদে খেলে এই মৌসুমে আবার ‘ঘরে’ ফিরে এসেছেন। এখন পর্যন্ত ৬৬ ম্যাচ খেলে ৬১ উইকেট পেয়েছেন সাকিব।
আইপিএলের এবারের মৌসুমে শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি সাকিবের। তিনটি টি–টোয়েন্টিতে সাকল্য ৩৮ রান করেছেন তিনি। উইকেটের ঝুলিটাও খুবই হালকা–২ উইকেট। এরপর তো একাদশ থেকেই বাদ পড়েন। সংযুক্ত আরব আমিরাতে স্থগিত আইপিএলের বাকি অংশ শুরু হয়েছে কাল। সাকিবের দল কলকাতা নাইট রাইডার্স মাঠে নামবে আজ। একাদশে নিয়মিত সুযোগ পেলে দারুণ কিছু করার লক্ষ্যে তো থাকবেই, সঙ্গে হয়তো থাকবে নো বল না করার রেকর্ডটা আরও সমৃদ্ধ করতে চাইবেন!
দক্ষিণ আফ্রিকার যুবাদের হারিয়ে ত্রিদেশীয় অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে সিরিজের শিরোপা জিতেছে বাংলাদেশে অনূর্ধ্ব-১৯ দল। গতকাল জিম্বাবুয়ের হারারের ফাইনালে রিজান হোসেনের অলরাউন্ড নৈপুণ্যে বাংলাদেশ যুবারা জিতেছেন ৩৩ রানে।
৩ ঘণ্টা আগে১৭ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফিরেছে ডারউইন শহরে। অস্ট্রেলিয়া সেই ফেরাটা রাঙাল ১৭ রানের জয় দিয়ে। দক্ষিণ আফ্রিকাকে প্রথম টি-টোয়েন্টিতে হারিয়ে একই সঙ্গে টানা জয়ে নিজেদের নতুন রেকর্ড গড়েছে তারা। এটি তাদের টানা নবম জয়।
৪ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার বিপক্ষে দরকার ছিল ড্র। ম্যাচটি আজ বাংলাদেশ হেরে গেছে ৬-১ গোলের বড় ব্যবধানে। গ্রুপ রানার্সআপ হয়ে পিটার বাটলার তাকিয়ে ছিল চীনের দিকে। তারা লেবানন ৮-০ গোলে হারিয়ে বাংলাদেশকে প্রথমবারের মতো নিয়ে গেল অনূর্ধ্ব-২০ নারী এশিয়ান কাপের মূলপর্বে।
৫ ঘণ্টা আগেত্রিদেশীয় অনূর্ধ্ব-১৯ সিরিজের ফাইনালে বাংলাদেশের শুরুটা ভালো হয়নি। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারানোর পাশাপাশি রানও উঠছিল ধীর গতিতে। তবে আজিজুল হাকিম তামিম-কালাম সিদ্দিকীদের বাংলাদেশের এই অনূর্ধ্ব-১৯ দল যে অন্য ধাতুতে গড়া। শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচে আজ প্রোটিয়াদের সামনে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগে