নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) লিস্ট ‘এ’ স্বীকৃতি পাওয়ার পর এবার নিয়ে দ্বিতীয়বার সুপার লিগে উঠতে ব্যর্থ মোহামেডান। ২০১৭-১৮ মৌসুমেও ডিপিএলের সেরা ছয়ের লড়াইয়ে থাকতে পারেনি দলটি। শিরোপার লড়াইয়ে ফেরার জন্য এবার বড় বাজেটের দলই গড়েছিল মোহামেডান। বড় তারকা, বড় বাজেট—কোনো কিছুই কাজে লাগাতে পারেনি দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি।
মূলত ব্যাটিং বিভাগই লিগ পর্বে মোহামেডানকে ভুগিয়েছে। বড় তারকাদের অনুপস্থিতি তো ছিলই, ছন্দে ছিলেন না পারভেজ হোসেন ইমন-সৌম্য সরকাররা। সেরা রান সংগ্রাহকের তালিকায় চোখ ফেললে ব্যাপারটা আরও স্পষ্ট হবে। লিগে এখন পর্যন্ত সেরা রান সংগ্রাহকের তালিকায় সেরা ২০-এ মোহামেডানের কোনো ব্যাটার নেই। ১০ ম্যাচে ৩২৯ রান নিয়ে মোহামেডানের সেরা ব্যাটার রনি তালুকদার আছেন ২১তম স্থানে। ছন্দে না থাকায় একাদশে আসা-যাওয়ার মধ্যে ছিলেন সৌম্য।
ওয়ানডে সিরিজের পর দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসে মোহামেডানকে পথ দেখাতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৭ ম্যাচে ২৩০ রান করেন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক। এ ছাড়া একসময় জাতীয় দলে খেলা রনি তালুকদার, শুভাগত হোম চৌধুরীরা তো ছিলেনই। ক্লাবের এই ব্যর্থতায় কী ভাবছে মোহামেডান কর্তৃপক্ষ? মোহামেডানের ক্রিকেট কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এ জি এম সাব্বিরের চোখেও ব্যাটারদের ব্যর্থতা বেশি।
আজকের পত্রিকাকে সাব্বির বললেন, ‘ইমন ছিল, গতবার সে ধারাবাহিক রান করেছে। জাতীয় দলে খেলা ক্রিকেটার রনি তালুকদার, সোহরাওয়ার্দী শুভ, শুভাগত হোম চৌধুরী, মাহমুদউল্লাহ, সৌম্য, হাসান মাহমুদ ছিল। আমরা খেলোয়াড়দের দোষ দিচ্ছি না। এখানে ভাগ্য একটা ব্যাপার। সব চেষ্টাই করেছি, কাজ হয়নি।’
সাকিব আল হাসান-মুশফিকুর রহিম-মেহেদী হাসান মিরাজের মতো জাতীয় দলের তারকাদের নিয়েও খেলাতে পারেনি মোহামেডান। দক্ষিণ আফ্রিকায় জাতীয় দলের ব্যস্ততা থাকায় মুশফিকরা খেলার সুযোগ পাননি। তাঁরা এসে দলে যোগ দেওয়ার আগেই লিগ পর্ব থেকে ছিটকে গেছে মোহামেডান। ওয়ানডে সিরিজ শেষে দেশে ফিরেও ব্যক্তিগত কারণে সাকিবেরও খেলা হয়ে ওঠেনি। খেলতে না পারলেও দূর থেকেই দলের খোঁজখবর রেখেছিলেন তাঁরা। এমনকি দিকনির্দেশনাও দিয়েছেন।
ক্লাবের ব্যর্থতায় তাই খেলোয়াড়দের আন্তরিকতার অভাব দেখছেন না সাব্বির। তিনি বলেছেন, ‘সাকিব-মুশফিকরা ওখান থেকে খেলা দেখেছে এবং দলকে দিকনির্দেশনাও দিয়েছে। আমি এমনও শুনেছি, ওরা প্র্যাকটিস বা ম্যাচ (দক্ষিণ আফ্রিকা) খেলতে নামার আগে ঢাকায় মোহামেডানের খবর নিয়েছে। খেলোয়াড়দের আন্তরিকতা ছিল না, এটা বলতে পারব না। ওদের মধ্যে একটা উত্তেজনা ছিল এবার লিগটা জমবে। তারা হতাশ, কর্মকর্তা হিসেবে আমরাও হতাশ।’
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) লিস্ট ‘এ’ স্বীকৃতি পাওয়ার পর এবার নিয়ে দ্বিতীয়বার সুপার লিগে উঠতে ব্যর্থ মোহামেডান। ২০১৭-১৮ মৌসুমেও ডিপিএলের সেরা ছয়ের লড়াইয়ে থাকতে পারেনি দলটি। শিরোপার লড়াইয়ে ফেরার জন্য এবার বড় বাজেটের দলই গড়েছিল মোহামেডান। বড় তারকা, বড় বাজেট—কোনো কিছুই কাজে লাগাতে পারেনি দেশের ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি।
মূলত ব্যাটিং বিভাগই লিগ পর্বে মোহামেডানকে ভুগিয়েছে। বড় তারকাদের অনুপস্থিতি তো ছিলই, ছন্দে ছিলেন না পারভেজ হোসেন ইমন-সৌম্য সরকাররা। সেরা রান সংগ্রাহকের তালিকায় চোখ ফেললে ব্যাপারটা আরও স্পষ্ট হবে। লিগে এখন পর্যন্ত সেরা রান সংগ্রাহকের তালিকায় সেরা ২০-এ মোহামেডানের কোনো ব্যাটার নেই। ১০ ম্যাচে ৩২৯ রান নিয়ে মোহামেডানের সেরা ব্যাটার রনি তালুকদার আছেন ২১তম স্থানে। ছন্দে না থাকায় একাদশে আসা-যাওয়ার মধ্যে ছিলেন সৌম্য।
ওয়ানডে সিরিজের পর দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে এসে মোহামেডানকে পথ দেখাতে পারেননি মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৭ ম্যাচে ২৩০ রান করেন বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক। এ ছাড়া একসময় জাতীয় দলে খেলা রনি তালুকদার, শুভাগত হোম চৌধুরীরা তো ছিলেনই। ক্লাবের এই ব্যর্থতায় কী ভাবছে মোহামেডান কর্তৃপক্ষ? মোহামেডানের ক্রিকেট কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এ জি এম সাব্বিরের চোখেও ব্যাটারদের ব্যর্থতা বেশি।
আজকের পত্রিকাকে সাব্বির বললেন, ‘ইমন ছিল, গতবার সে ধারাবাহিক রান করেছে। জাতীয় দলে খেলা ক্রিকেটার রনি তালুকদার, সোহরাওয়ার্দী শুভ, শুভাগত হোম চৌধুরী, মাহমুদউল্লাহ, সৌম্য, হাসান মাহমুদ ছিল। আমরা খেলোয়াড়দের দোষ দিচ্ছি না। এখানে ভাগ্য একটা ব্যাপার। সব চেষ্টাই করেছি, কাজ হয়নি।’
সাকিব আল হাসান-মুশফিকুর রহিম-মেহেদী হাসান মিরাজের মতো জাতীয় দলের তারকাদের নিয়েও খেলাতে পারেনি মোহামেডান। দক্ষিণ আফ্রিকায় জাতীয় দলের ব্যস্ততা থাকায় মুশফিকরা খেলার সুযোগ পাননি। তাঁরা এসে দলে যোগ দেওয়ার আগেই লিগ পর্ব থেকে ছিটকে গেছে মোহামেডান। ওয়ানডে সিরিজ শেষে দেশে ফিরেও ব্যক্তিগত কারণে সাকিবেরও খেলা হয়ে ওঠেনি। খেলতে না পারলেও দূর থেকেই দলের খোঁজখবর রেখেছিলেন তাঁরা। এমনকি দিকনির্দেশনাও দিয়েছেন।
ক্লাবের ব্যর্থতায় তাই খেলোয়াড়দের আন্তরিকতার অভাব দেখছেন না সাব্বির। তিনি বলেছেন, ‘সাকিব-মুশফিকরা ওখান থেকে খেলা দেখেছে এবং দলকে দিকনির্দেশনাও দিয়েছে। আমি এমনও শুনেছি, ওরা প্র্যাকটিস বা ম্যাচ (দক্ষিণ আফ্রিকা) খেলতে নামার আগে ঢাকায় মোহামেডানের খবর নিয়েছে। খেলোয়াড়দের আন্তরিকতা ছিল না, এটা বলতে পারব না। ওদের মধ্যে একটা উত্তেজনা ছিল এবার লিগটা জমবে। তারা হতাশ, কর্মকর্তা হিসেবে আমরাও হতাশ।’
পাসপোর্ট হাতে পাওয়ার মাত্র একদিনের ভেতরই ফিফা প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির অনুমোদন পেয়ে গেলেন সমিত সোম। তাই বাংলাদেশের জার্সিতে খেলতে আর বাধা নেই তাঁর। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষার। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী জুনে এএফসি এশিয়া কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে অভিষেক হওয়ার
১৯ মিনিট আগেকানাডা সকার অ্যাসোসিয়েশনের ছাড়পত্র পাওয়ার পর বাংলাদেশের পাসপোর্টও হাতে পেয়েছেন সোমিত সোম। বাকি রইল শুধু ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটির ছাড়পত্র। সেটি পেলে বাংলাদেশের হয়ে খেলতে আর কোনো বাধা থাকবে না তাঁর। এর মধ্যেই সোমিত পেয়েছেন আরেকটি সুখবর। কানাডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের সপ্তাহের সেরা দলে জায়গা করে নিয়
১ ঘণ্টা আগেগোড়ালির ওপরের অংশ—চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় অ্যাকিলিস টেনডনের সমস্যায় ভুগছিলেন তাসকিন আহমেদ। এ জন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ নিতে লন্ডনে গিয়েছেন বাংলাদেশের পেসার তাসকিন আহমেদ। চিকিৎসকদের সঙ্গে পরামর্শ শেষে জানা গেছে, আপাতত কোনো অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন নেই তাঁর। এক বিজ্ঞপ্তিতে ব্যাপারটি নিশ্চিত
৩ ঘণ্টা আগেবাবা ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পথে হাঁটা আরও আগেই শুরু করেছেন ক্রিস্টিয়ানো ডস সান্তোস, বেছে নিয়েছেন ফুটবলকে। এবার গায়ে জড়াতে যাচ্ছেন পর্তুগালের জার্সি। কোচ হোয়াও সান্তোসের ২২ সদস্যের পর্তুগাল অনূর্ধ্ব-১৫ দলে ডাক পেলেন রোনালদোর বড় ছেলে সান্তোস।
৩ ঘণ্টা আগে