ক্রীড়া ডেস্ক
টেস্ট অধিনায়ক হওয়ার পর রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন শুবমান গিল। সেঞ্চুরি করা যেন এখন তাঁর কাছে ডালভাত। দিল্লিতে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি। তাতে বিরাট কোহলির সেঞ্চুরির রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন গিল। গিলের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে রানের পাহাড় গড়েছে ভারত।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করে অধিনায়ক হিসেবে এক বছরে টেস্টে পাঁচ সেঞ্চুরির কীর্তি গড়লেন গিল। ভারতীয় এই ব্যাটার ১২ ইনিংসে করেছেন ৫ সেঞ্চুরি। যার মধ্যে জুলাইয়ে এজবাস্টনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করেছিলেন জোড়া সেঞ্চুরি। টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে গিলের সমান এক বছরে পাঁচ সেঞ্চুরির কীর্তি রয়েছে কোহলি। এমন কীর্তি কোহলি গড়েছেন দুইবার। ২০১৭ সালে ১৬ ইনিংস ব্যাটিং করে পাঁচবার তিন অঙ্ক স্পর্শ করেছিলেন। ঠিক তার পরের বছর (২০১৮) ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে পাঁচ সেঞ্চুরি। এবার তিনি খেলেছিলেন ২৪ ইনিংস।
প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটে ৩১৮ রানে আজ দিল্লিতে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে ভারত। দিনের খেলা শুরুর অষ্টম বলেই ভারত উইকেট হারায়। ৯২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে জেইডেন সিলসকে ঠেলে সিঙ্গেল নিতে যান যশস্বী জয়সওয়াল। ননস্ট্রাইক প্রান্ত থেকে গিলের থেকে কোনো রকম ডাক তিনি (জয়সওয়াল) পাননি। ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউটের শিকার হয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরার সময় কপাল চাপড়েছেন জয়সওয়াল। ২৫৮ বলে ২২ চারে ১৭৫ রান করেছেন ভারতের এই বাঁহাতি ব্যাটার। তৃতীয় উইকেটে গিল ও জয়সওয়াল গড়েন ৭৪ রানের জুটি।
জয়সওয়ালের বিদায়ে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৯১.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৩২৫ রান। একপ্রান্ত থেকে গিল তাঁর রানের চাকা সচল রেখেছেন। ১৭৭ বলে তুলে নিয়েছেন দশম টেস্ট সেঞ্চুরি। অধিনায়ক হিসেবে যেটা তাঁর পঞ্চম। ১৯৬ বলে ১৬ চার ও ২ ছক্কায় ১২৯ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ১৩৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ধ্রুব জুরেল (৪৪) আউট হতেই ভারত ইনিংস ঘোষণা করেছে। স্বাগতিকেরা ১৩৪.২ ওভারে ৫ উইকেটে করেছে ৫১৮ রান। জয়সওয়ালের ১৭৫ রানই তাদের ইনিংসে সর্বোচ্চ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের জোমেল ওয়ারিকান নিয়েছেন ৩ উইকেট।
ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ২১ রানেই প্রথম উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অষ্টম ওভারের দ্বিতীয় বলে উইন্ডিজ ওপেনার জন ক্যাম্পবেলকে (১০) ফেরান রবীন্দ্র জাদেজা। দ্বিতীয় উইকেটে তেজনারায়ণ চন্দরপাল ও অ্যালিক আথানাজ গড়েন ৬৬ রানের জুটি গড়েছেন। এই জুটি খেলেছেন ১২২ বল। ২৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে চন্দরপলকে (৩৪) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন জাদেজা। এই জুটি ভাঙতেই সাময়িক চাপে পড়ে উইন্ডিজ। ১ উইকেটে ৮৭ রান থেকে মুহূর্তেই ৩৩.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ১০৭ রানে পরিণত হয় সফরকারীরা।
দ্বিতীয় দিনের শেষ অংশটুকু নিরাপদে কাটিয়ে দিয়েছেন টেভিন ইমলাচ (১৪*) ও শাই হোপ (৩১*)। পঞ্চম উইকেটে তাঁরা ৫৭ বলে ৩৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েছেন। উইন্ডিজ দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে ৪৩ ওভারে ৪ উইকেটে ১৪০ রানে। জাদেজা নিয়েছেন ৩ উইকেট। অপর উইকেট নিয়েছেন কুলদীপ যাদব।
টেস্ট অধিনায়ক হওয়ার পর রানের বন্যা বইয়ে দিচ্ছেন শুবমান গিল। সেঞ্চুরি করা যেন এখন তাঁর কাছে ডালভাত। দিল্লিতে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তুলে নিয়েছেন সেঞ্চুরি। তাতে বিরাট কোহলির সেঞ্চুরির রেকর্ডে ভাগ বসিয়েছেন গিল। গিলের রেকর্ড সেঞ্চুরিতে রানের পাহাড় গড়েছে ভারত।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করে অধিনায়ক হিসেবে এক বছরে টেস্টে পাঁচ সেঞ্চুরির কীর্তি গড়লেন গিল। ভারতীয় এই ব্যাটার ১২ ইনিংসে করেছেন ৫ সেঞ্চুরি। যার মধ্যে জুলাইয়ে এজবাস্টনে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করেছিলেন জোড়া সেঞ্চুরি। টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে গিলের সমান এক বছরে পাঁচ সেঞ্চুরির কীর্তি রয়েছে কোহলি। এমন কীর্তি কোহলি গড়েছেন দুইবার। ২০১৭ সালে ১৬ ইনিংস ব্যাটিং করে পাঁচবার তিন অঙ্ক স্পর্শ করেছিলেন। ঠিক তার পরের বছর (২০১৮) ক্রিকেটের রাজকীয় সংস্করণে পাঁচ সেঞ্চুরি। এবার তিনি খেলেছিলেন ২৪ ইনিংস।
প্রথম ইনিংসে ২ উইকেটে ৩১৮ রানে আজ দিল্লিতে দ্বিতীয় টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা শুরু করে ভারত। দিনের খেলা শুরুর অষ্টম বলেই ভারত উইকেট হারায়। ৯২তম ওভারের দ্বিতীয় বলে জেইডেন সিলসকে ঠেলে সিঙ্গেল নিতে যান যশস্বী জয়সওয়াল। ননস্ট্রাইক প্রান্ত থেকে গিলের থেকে কোনো রকম ডাক তিনি (জয়সওয়াল) পাননি। ভুল বোঝাবুঝিতে রান আউটের শিকার হয়ে ড্রেসিংরুমে ফেরার সময় কপাল চাপড়েছেন জয়সওয়াল। ২৫৮ বলে ২২ চারে ১৭৫ রান করেছেন ভারতের এই বাঁহাতি ব্যাটার। তৃতীয় উইকেটে গিল ও জয়সওয়াল গড়েন ৭৪ রানের জুটি।
জয়সওয়ালের বিদায়ে ভারতের স্কোর হয়ে যায় ৯১.২ ওভারে ৩ উইকেটে ৩২৫ রান। একপ্রান্ত থেকে গিল তাঁর রানের চাকা সচল রেখেছেন। ১৭৭ বলে তুলে নিয়েছেন দশম টেস্ট সেঞ্চুরি। অধিনায়ক হিসেবে যেটা তাঁর পঞ্চম। ১৯৬ বলে ১৬ চার ও ২ ছক্কায় ১২৯ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। ১৩৫তম ওভারের দ্বিতীয় বলে ধ্রুব জুরেল (৪৪) আউট হতেই ভারত ইনিংস ঘোষণা করেছে। স্বাগতিকেরা ১৩৪.২ ওভারে ৫ উইকেটে করেছে ৫১৮ রান। জয়সওয়ালের ১৭৫ রানই তাদের ইনিংসে সর্বোচ্চ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের জোমেল ওয়ারিকান নিয়েছেন ৩ উইকেট।
ব্যাটিংয়ে নেমে দলীয় ২১ রানেই প্রথম উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। অষ্টম ওভারের দ্বিতীয় বলে উইন্ডিজ ওপেনার জন ক্যাম্পবেলকে (১০) ফেরান রবীন্দ্র জাদেজা। দ্বিতীয় উইকেটে তেজনারায়ণ চন্দরপাল ও অ্যালিক আথানাজ গড়েন ৬৬ রানের জুটি গড়েছেন। এই জুটি খেলেছেন ১২২ বল। ২৮তম ওভারের দ্বিতীয় বলে চন্দরপলকে (৩৪) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন জাদেজা। এই জুটি ভাঙতেই সাময়িক চাপে পড়ে উইন্ডিজ। ১ উইকেটে ৮৭ রান থেকে মুহূর্তেই ৩৩.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ১০৭ রানে পরিণত হয় সফরকারীরা।
দ্বিতীয় দিনের শেষ অংশটুকু নিরাপদে কাটিয়ে দিয়েছেন টেভিন ইমলাচ (১৪*) ও শাই হোপ (৩১*)। পঞ্চম উইকেটে তাঁরা ৫৭ বলে ৩৩ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি গড়েছেন। উইন্ডিজ দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষ করেছে ৪৩ ওভারে ৪ উইকেটে ১৪০ রানে। জাদেজা নিয়েছেন ৩ উইকেট। অপর উইকেট নিয়েছেন কুলদীপ যাদব।
প্রথম দুই ম্যাচ হেরে ধবলধোলাই হওয়ার খুব কাছাকাছি এসে পড়েছিল বাংলাদেশ। এই অবস্থায় করণীয় ছিল একটাই—নিজেদের নিংড়ে দিয়ে খেলা। কিন্তু বাংলাদেশ দলের বাজে এই সিরিজের শেষটাও হলো বাজেভাবে। কাল ২৯৪ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ২০০ রানে হেরেছে বাংলাদেশ।
৭ ঘণ্টা আগেহংকংয়ের বিপক্ষে আজ একমাত্র গোলটি এসেছে রাকিব হোসেনের পা থেকে। গত জুনে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষেও গোল করেছিলেন তিনি। দুটো ম্যাচই রাকিবকে শেষ করতে হয়েছে আক্ষেপ নিয়ে। কারণ বাংলাদেশ যে জয়ের স্বাদ পায়নি।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৬ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে বাজে সময় পার করছে সুইডেন। সেই বাজে সময়কে আরও দীর্ঘ করে সবশেষ ম্যাচে কসোভোর কাছে ১–০ গোলে হেরেছে সুইডিশরা। এই হারে কপাল পুড়ল দলটির প্রধান কোচ ইয়ন ডাল টমাসনের।
৯ ঘণ্টা আগেরাকিব হোসেন গোল পেয়েই যাবেন, এমন আভাস মিলছিল। হংকং তখন ১০ জন নিয়ে খেলছে। বাংলাদেশের আক্রমণের সামনে কোনোভাবে দাঁড়াতে পারছিল না হংকং। একের পর এক চাপে শেষ পর্যন্ত ভেঙে যায় তাদের রক্ষণ। ৮৫ মিনিটে ফাহামিদুল ইসলামের অ্যাসিস্ট থেকে বল জালে ফেলতে আর কোনো ভুল করেননি রাকিব। বিজ্ঞাপন বোর্ডের ওপর বসে ফাহামিদুলক
৯ ঘণ্টা আগে