আমিনুল ইসলাম বুলবুল, সাবেক অধিনায়ক, বাংলাদেশ
শুধু এশিয়া কাপের এই দুটো ম্যাচই নয়, বাংলাদেশের খেলা সর্বশেষ ২০টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখেন, প্রতিটি ম্যাচে একটি করে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এবার দেখা গেল সমস্যাটা মনস্তাত্ত্বিক আর ব্যাটিংয়ে। এমন সমস্যা সব দলেই আছে।
আমাদের সমস্যাগুলোর সমাধান নয়, উল্টো আরেকটা নতুন সমস্যা বের হয়। এর মূল কারণ, আমরা একটা সমস্যাকে টার্গেট করি। আমাদের হাইপারফরম্যান্স (এইচপি), ‘এ’ দল, বাংলাদেশ টাইগার্স দল আছে। তিন সংস্করণের দল জাতীয় দলে। সব মিলিয়ে আমাদের ২৫জন ক্রিকেটার খেলে। খেলোয়াড়ের সংকট আছে। সেখানে নির্বাচনে ভুল। সবচেয়ে বড় সমস্যা, আমরা ক্রিকেটের বাইরের কথা অনেক বলি। হয় আমরা কোনো ব্যক্তিকেন্দ্রিক বিষয় নিয়ে ১০-১২ দিন কাটিয়ে দিই। কিছু বাজ ওয়ার্ড যেমন পাওয়ার হিটিং, মেন্টাল ইস্যু দিয়ে কাটিয়ে দিই।
বর্তমান সময়ে এশিয়ার সেরা ব্যাটার হচ্ছে বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, বাবর আজম। এরা কিন্তু সব ক্রিকেটিং শট খেলে। এমনকি সুইপ শটও খেলে না। খেললেও কাউ কর্নারে খেলে। আমাদের মৌলিক বিষয়ে উন্নতি হয়নি। কারণ আমাদের কোচদের উন্নয়নে তেমন কার্যক্রম নেই। নিচের দিকে কোচদের উন্নতি হলে নিচের স্তরে ক্রিকেটারদের তৈরি করে তাদের প্রস্তুত করতে পারবেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য তৈরি হতে ঘরোয়া ক্রিকেটে যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা লাগে, সেটা আমাদের নেই।
শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর সাকিব বলেছে, জিততে জিততে হেরে যাই মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি বলে। এটা সত্য কথা। এই যে চাপ নেওয়ার ক্ষমতা, এটা তো তৈরি করতে হয় ঘরোয়া ক্রিকেটে। সেটা আজকাল নেই। বড় আসরে এসে তো শিখতে পারবে না। বড় আসরে পরীক্ষা দিতে হবে। একজন বাচ্চা কীভাবে ক্রিকেট শুরু করবে এবং কীভাবে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাবে, একটা পথ লাগে। সেই পথ কি তৈরি করতে পারি আমরা? প্রতিভা অন্বেষণ করতে পারি, কিন্তু প্রতিভার উন্নতি, পরিচর্যায় যে কাজ, সেটা করি না।
এই ইভেন্টে যদি দেখেন, আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশ শীর্ষ দুইয়ে থাকবে। অথচ বিদায় নিল সবার আগে। নিশ্চয়ই কোথাও গলদ আছে। তবু এই দল নিয়ে আশা করি। বিশ্বমানের ক্রিকেটার আছে এই দলে। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেটে সবারই জবাবদিহি থাকা উচিত। ব্যাটার, বোলার, অধিনায়ক, কোচ—সবারই জবাবদিহি থাকে। একইভাবে টিম ডিরেক্টর থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্যায়ে যুক্ত থাকা সবারই জবাবদিহি থাকা উচিত।
শুধু এশিয়া কাপের এই দুটো ম্যাচই নয়, বাংলাদেশের খেলা সর্বশেষ ২০টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ দেখেন, প্রতিটি ম্যাচে একটি করে সমস্যা দেখা দিয়েছে। এবার দেখা গেল সমস্যাটা মনস্তাত্ত্বিক আর ব্যাটিংয়ে। এমন সমস্যা সব দলেই আছে।
আমাদের সমস্যাগুলোর সমাধান নয়, উল্টো আরেকটা নতুন সমস্যা বের হয়। এর মূল কারণ, আমরা একটা সমস্যাকে টার্গেট করি। আমাদের হাইপারফরম্যান্স (এইচপি), ‘এ’ দল, বাংলাদেশ টাইগার্স দল আছে। তিন সংস্করণের দল জাতীয় দলে। সব মিলিয়ে আমাদের ২৫জন ক্রিকেটার খেলে। খেলোয়াড়ের সংকট আছে। সেখানে নির্বাচনে ভুল। সবচেয়ে বড় সমস্যা, আমরা ক্রিকেটের বাইরের কথা অনেক বলি। হয় আমরা কোনো ব্যক্তিকেন্দ্রিক বিষয় নিয়ে ১০-১২ দিন কাটিয়ে দিই। কিছু বাজ ওয়ার্ড যেমন পাওয়ার হিটিং, মেন্টাল ইস্যু দিয়ে কাটিয়ে দিই।
বর্তমান সময়ে এশিয়ার সেরা ব্যাটার হচ্ছে বিরাট কোহলি, লোকেশ রাহুল, বাবর আজম। এরা কিন্তু সব ক্রিকেটিং শট খেলে। এমনকি সুইপ শটও খেলে না। খেললেও কাউ কর্নারে খেলে। আমাদের মৌলিক বিষয়ে উন্নতি হয়নি। কারণ আমাদের কোচদের উন্নয়নে তেমন কার্যক্রম নেই। নিচের দিকে কোচদের উন্নতি হলে নিচের স্তরে ক্রিকেটারদের তৈরি করে তাদের প্রস্তুত করতে পারবেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের জন্য তৈরি হতে ঘরোয়া ক্রিকেটে যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা লাগে, সেটা আমাদের নেই।
শ্রীলঙ্কার কাছে হারের পর সাকিব বলেছে, জিততে জিততে হেরে যাই মানসিকভাবে ভেঙে পড়ি বলে। এটা সত্য কথা। এই যে চাপ নেওয়ার ক্ষমতা, এটা তো তৈরি করতে হয় ঘরোয়া ক্রিকেটে। সেটা আজকাল নেই। বড় আসরে এসে তো শিখতে পারবে না। বড় আসরে পরীক্ষা দিতে হবে। একজন বাচ্চা কীভাবে ক্রিকেট শুরু করবে এবং কীভাবে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাবে, একটা পথ লাগে। সেই পথ কি তৈরি করতে পারি আমরা? প্রতিভা অন্বেষণ করতে পারি, কিন্তু প্রতিভার উন্নতি, পরিচর্যায় যে কাজ, সেটা করি না।
এই ইভেন্টে যদি দেখেন, আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতায় বাংলাদেশ শীর্ষ দুইয়ে থাকবে। অথচ বিদায় নিল সবার আগে। নিশ্চয়ই কোথাও গলদ আছে। তবু এই দল নিয়ে আশা করি। বিশ্বমানের ক্রিকেটার আছে এই দলে। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেটে সবারই জবাবদিহি থাকা উচিত। ব্যাটার, বোলার, অধিনায়ক, কোচ—সবারই জবাবদিহি থাকে। একইভাবে টিম ডিরেক্টর থেকে শুরু করে বিভিন্ন পর্যায়ে যুক্ত থাকা সবারই জবাবদিহি থাকা উচিত।
ব্যালন ডি’অরের সোনালি ট্রফি উঠবে কার হাতে? তা জানা যাবে সেপ্টেম্বরে। মৌসুম যেহেতু শেষ, তাই এ নিয়ে আলোচনা বেড়ে গেছে। তবে দুটি নামই শোনা যাচ্ছে বেশি—পিএসজির ওসমান দেম্বেলে ও বার্সেলোনার লামিনে ইয়ামাল। দেম্বেলেকে বেশ ভালোভাবেই চেনা কিলিয়ান এমবাপ্পের। গত মৌসুমেও একসঙ্গে পিএসজিতে খেলেছেন তারা।
২৩ মিনিট আগেএশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে আজ ঢাকায় আসছে সিঙ্গাপুর ফুটবল দল। রাত পৌনে ১১টার দিকে ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছে তাদের। তবে এর আগে দলে যোগ ফারহান জুলকিফলি। গতি, ড্রিবলিং ও প্লেমেকিং সক্ষমতা দিয়ে খেলার মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার সামর্থ্য আছে ২২ বছর বয়সী প্রতিভাবান এই উইঙ্গারের। জাতীয় দলের হয়ে
২ ঘণ্টা আগেদুজন একে অপরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। খেলা বাদে একসঙ্গে খুব একটা দেখাও যায় না। তবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলেও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধা দেখিয়ে এসেছেন বরাবর। লিওনেল মেসিকে ভালো লাগার এটাই কারণ বলে জানিয়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের কাছে গত মাসে প্রথম ম্যাচ হেরেও টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতে সংযুক্ত আরব আমিরাত। ঐতিহাসিক এই জয়ে মুহাম্মদ ওয়াসিম ছিলেন। ‘ক্যাপ্টেন লিডিং ফ্রম দ্য ফ্রন্ট’। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) পুরস্কার পেলেন আমিরাত অধিনায়ক।
৫ ঘণ্টা আগে