আশাবাদী হতে অনেকেই মানুষকে উৎসাহিত করেন। আশাবাদী ব্যক্তিকে হয়তো তাঁর আশপাশের মানুষজন বেশ পছন্দও করে, কিন্তু খুব বেশি আশাবাদী হওয়া বোধ হয় সব সময়ই ইতিবাচক নয়। সম্প্রতি এক গবেষণা থেকে দেখা গেছে, টাকার ব্যাপারে বেশি আশাবাদী মানুষের সঙ্গে কম বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতার একটি সম্পর্ক রয়েছে।
গবেষণাটি চালিয়েছেন যুক্তরাজ্যের বাথ ইউনিভার্সিটির বিহ্যাভিওরাল ইকোনমিস্ট ক্রিস ডওসন। গবেষণাটির নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে সেজ জার্নালের পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি বুলেটিনে। ডওসন যুক্তরাজ্যের ৩৬ হাজার ৩১২ ব্যক্তির ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এই নিবন্ধটি লিখেছেন। মূলত ১২ মাসে তাদের আর্থিক পরিস্থিতি কীভাবে পরিবর্তিত হবে এবং বাস্তবে তাদের আর্থিক পরিস্থিতি কেমন হয়েছে, তার তুলনা করে এই গবেষণা করা হয়েছে।
একই সঙ্গে এই সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতার পাঁচটি দিক—কোনো নির্দিষ্ট শব্দ মনে করা, সাবলীলভাবে কথা বলা, কাজের ক্ষেত্রে স্মৃতির ব্যবহারের দক্ষতা, বিমূর্ত চিন্তার সক্ষমতা এবং গাণিতিক দক্ষতাও বিবেচনা করা হয়েছে। প্রাপ্ত ফলাফলকে সামাজিক-জনমিতিক ও আর্থসামাজিক বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক ব্যবহার করে বিবেচনা করা হয়। পাশাপাশি অংশগ্রহণকারীদের বয়স, লিঙ্গ, বৈবাহিক অবস্থা, গৃহস্থের আকার ও অন্যান্য প্রভাবকও আমলে নেওয়া হয়েছে এই গবেষণায়।
গবেষণা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের আলোকে মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতা ও একজন মানুষ কতটা আশাবাদী বা কতটা নৈরাশ্যবাদী তার সঙ্গে একটি সম্পর্ক নির্ণয় করা গেছে। গবেষণা থেকে দেখা গেছে, যাদের বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতা বেশি তারা যাদের বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতা কম তাদের তুলনায় ৩৮ দশমিক ৪ শতাংশ কম আশাবাদী এবং ৫৩ দশমিক ২ শতাংশ বেশি হাতশাবাদী।
পাশাপাশি যাদের বৃদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতা বেশি তাদের বাস্তববাদী হওয়ার সম্ভাবনা ২২ শতাংশ বেশি। তারা যেকোনো পরিস্থিতির বিষয়ে ইতিবাচক বা নেতিবাচক মনোভাব পোষণ না করে অনেক বেশি নৈর্ব্যক্তিক অবস্থান গ্রহণ করেন। বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে ডওসন তাঁর নিবন্ধে লিখেন, ‘অতিরিক্ত আশাবাদী মনোভাব আংশিকভাবে ব্যক্তির বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতা কম হওয়ার অন্যতম কারণ।’
আশাবাদী হতে অনেকেই মানুষকে উৎসাহিত করেন। আশাবাদী ব্যক্তিকে হয়তো তাঁর আশপাশের মানুষজন বেশ পছন্দও করে, কিন্তু খুব বেশি আশাবাদী হওয়া বোধ হয় সব সময়ই ইতিবাচক নয়। সম্প্রতি এক গবেষণা থেকে দেখা গেছে, টাকার ব্যাপারে বেশি আশাবাদী মানুষের সঙ্গে কম বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতার একটি সম্পর্ক রয়েছে।
গবেষণাটি চালিয়েছেন যুক্তরাজ্যের বাথ ইউনিভার্সিটির বিহ্যাভিওরাল ইকোনমিস্ট ক্রিস ডওসন। গবেষণাটির নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে সেজ জার্নালের পার্সোনালিটি অ্যান্ড সোশ্যাল সাইকোলজি বুলেটিনে। ডওসন যুক্তরাজ্যের ৩৬ হাজার ৩১২ ব্যক্তির ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এই নিবন্ধটি লিখেছেন। মূলত ১২ মাসে তাদের আর্থিক পরিস্থিতি কীভাবে পরিবর্তিত হবে এবং বাস্তবে তাদের আর্থিক পরিস্থিতি কেমন হয়েছে, তার তুলনা করে এই গবেষণা করা হয়েছে।
একই সঙ্গে এই সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতার পাঁচটি দিক—কোনো নির্দিষ্ট শব্দ মনে করা, সাবলীলভাবে কথা বলা, কাজের ক্ষেত্রে স্মৃতির ব্যবহারের দক্ষতা, বিমূর্ত চিন্তার সক্ষমতা এবং গাণিতিক দক্ষতাও বিবেচনা করা হয়েছে। প্রাপ্ত ফলাফলকে সামাজিক-জনমিতিক ও আর্থসামাজিক বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক ব্যবহার করে বিবেচনা করা হয়। পাশাপাশি অংশগ্রহণকারীদের বয়স, লিঙ্গ, বৈবাহিক অবস্থা, গৃহস্থের আকার ও অন্যান্য প্রভাবকও আমলে নেওয়া হয়েছে এই গবেষণায়।
গবেষণা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের আলোকে মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতা ও একজন মানুষ কতটা আশাবাদী বা কতটা নৈরাশ্যবাদী তার সঙ্গে একটি সম্পর্ক নির্ণয় করা গেছে। গবেষণা থেকে দেখা গেছে, যাদের বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতা বেশি তারা যাদের বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতা কম তাদের তুলনায় ৩৮ দশমিক ৪ শতাংশ কম আশাবাদী এবং ৫৩ দশমিক ২ শতাংশ বেশি হাতশাবাদী।
পাশাপাশি যাদের বৃদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতা বেশি তাদের বাস্তববাদী হওয়ার সম্ভাবনা ২২ শতাংশ বেশি। তারা যেকোনো পরিস্থিতির বিষয়ে ইতিবাচক বা নেতিবাচক মনোভাব পোষণ না করে অনেক বেশি নৈর্ব্যক্তিক অবস্থান গ্রহণ করেন। বিষয়টি নিয়ে মন্তব্য করতে গিয়ে ডওসন তাঁর নিবন্ধে লিখেন, ‘অতিরিক্ত আশাবাদী মনোভাব আংশিকভাবে ব্যক্তির বুদ্ধিবৃত্তিক সক্ষমতা কম হওয়ার অন্যতম কারণ।’
এখন মোবাইল ফোনেই জটিল হিসাব-নিকাশ ঝটপট কষে ফেলা যায়। কিন্তু সময়টা যখন সতেরো শতক, যখন কাগজ-কলমই ভরসা, আর জটিল গাণিতিক হিসাব করতে গিয়ে মানুষ হারিয়ে যেত সংখ্যার গোলকধাঁধায়। তখনই জার্মানির এক বিরল প্রতিভা উইলহেম শিকার্ড উদ্ভাবন করেন এমন এক যন্ত্র, যা গাণিতিক অনেক হিসাব-নিকাশ সহজ করে দেয়।
২ ঘণ্টা আগেহাজার হাজার বছর ধরে মানুষ একত্রিত হয়ে খাবার ও পানীয় ভাগাভাগি করেছে, আনন্দ করেছে, আর গড়েছে সামাজিক বন্ধন। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা ইঙ্গিত দিচ্ছে, মানুষই নয়—আমাদের নিকট আত্মীয় শিম্পাঞ্জি রাও হয়তো একত্রে মিলে অ্যালকোহলযুক্ত ফল উপভোগ করে এবং সেই অভিজ্ঞতা ভাগাভাগির মাধ্যমে গড়ে তোলে পারস্পরিক সম্পর্ক।
৬ ঘণ্টা আগেঅনেক সময় দেখা যায়, আপনার আদরের বিড়ালটি হঠাৎ করে মুখে করে মৃত পাখি বা ইঁদুর নিয়ে ঘরে ফিরে এসেছে। অনেকেই এই আচরণে অবাক হন। খাবারের অভাব নেই, তবুও কেন এই শিকার! আশ্চর্যজনকভাবে, সেই শিকারটি আবার মনিবের সামনে এনে ফেলে, যেন একটি ‘উপহার’!
৯ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে প্রথমবারের মতো অন্যের দান করা গর্ভ ব্যবহার করে সন্তানের জন্ম দিয়েছেন একজন মা। ৩৬ বছর বয়সী গ্রেস ডেভিডসন জন্মসূত্রে গর্ভহীন ছিলেন। ২০২৩ সালে বড় বোন অ্যামি পার্ডির দান করা গর্ভ গ্রেসের শরীরে প্রতিস্থাপন করা হয়। এটি ছিল যুক্তরাজ্যের ইতিহাসে প্রথম সফল গর্ভ প্রতিস্থাপন। দুই বছর পর চলতি বছরের
২০ ঘণ্টা আগে