অনলাইন ডেস্ক
নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, মৃত্যুর সময় মস্তিষ্কে আশ্চর্যজনক শক্তি বৃদ্ধি ঘটে। বিজ্ঞানীরা মত দিয়েছেন, এই শক্তি বৃদ্ধি আত্মার দেহ ত্যাগ করার ইঙ্গিত হতে পারে।
গবেষকেরা বলছেন, মৃত্যুর পরও মস্তিষ্ক কিছু সময় সক্রিয় থাকতে পারে। ইলেকট্রোএনসেফালোগ্রাম (ইইজি) পরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেছে, মৃত্যুপথযাত্রী রোগীদের মস্তিষ্কে গামা তরঙ্গ সক্রিয় থাকে। এটি সাধারণত চেতনা ও মানসিক কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত। এই আবিষ্কার মৃত্যু-পরবর্তী চেতনা ও পরলোক বিষয়ে নতুন প্রশ্ন উত্থাপন করেছে।
অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানেসথেসিওলজি ও মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. স্টুয়ার্ট হ্যামেরফ দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘ক্লিনিক্যালি মৃত রোগীর মস্তিষ্কে যে শক্তির বিস্ফোরণ দেখা যায়, তা আত্মার দেহত্যাগের লক্ষণ হতে পারে।’
প্রজেক্ট ইউনিটি-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্টুয়ার্ট ব্যাখ্যা করেন, ‘রোগীর রক্তচাপ ও হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও ইউজি-তে মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। এটি হয়তো মৃত্যুর কাছাকাছি অভিজ্ঞতার একটি দৃষ্টান্ত হতে পারে, অথবা এটি আত্মার দেহত্যাগের মুহূর্তও নির্দেশ করতে পারে।’
একটি গবেষণায় মৃত্যুপথযাত্রী চারজন রোগীর মস্তিষ্ক পর্যবেক্ষণ করেছিলেন গবেষকেরা। তাঁরা বলেন, ‘আমরা মৃত্যুপথযাত্রী চারজন রোগীর ইইজি বিশ্লেষণ করেছি, যেখানে দেখা গেছে—ভেন্টিলেটর সরানোর পর অক্সিজেনের অভাব (হাইপোক্সিয়া) মস্তিষ্কের গামা তরঙ্গকে উল্লেখযোগ্যভাবে সক্রিয় করেছে।’
এই গবেষণাটি মৃত্যু ও পরলোকের রহস্য উন্মোচনে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করতে পারে বলেও মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, মৃত্যুর সময় মস্তিষ্কে আশ্চর্যজনক শক্তি বৃদ্ধি ঘটে। বিজ্ঞানীরা মত দিয়েছেন, এই শক্তি বৃদ্ধি আত্মার দেহ ত্যাগ করার ইঙ্গিত হতে পারে।
গবেষকেরা বলছেন, মৃত্যুর পরও মস্তিষ্ক কিছু সময় সক্রিয় থাকতে পারে। ইলেকট্রোএনসেফালোগ্রাম (ইইজি) পরীক্ষার মাধ্যমে দেখা গেছে, মৃত্যুপথযাত্রী রোগীদের মস্তিষ্কে গামা তরঙ্গ সক্রিয় থাকে। এটি সাধারণত চেতনা ও মানসিক কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত। এই আবিষ্কার মৃত্যু-পরবর্তী চেতনা ও পরলোক বিষয়ে নতুন প্রশ্ন উত্থাপন করেছে।
অ্যারিজোনা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানেসথেসিওলজি ও মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. স্টুয়ার্ট হ্যামেরফ দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘ক্লিনিক্যালি মৃত রোগীর মস্তিষ্কে যে শক্তির বিস্ফোরণ দেখা যায়, তা আত্মার দেহত্যাগের লক্ষণ হতে পারে।’
প্রজেক্ট ইউনিটি-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে স্টুয়ার্ট ব্যাখ্যা করেন, ‘রোগীর রক্তচাপ ও হৃৎস্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পরও ইউজি-তে মস্তিষ্কের শক্তি বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। এটি হয়তো মৃত্যুর কাছাকাছি অভিজ্ঞতার একটি দৃষ্টান্ত হতে পারে, অথবা এটি আত্মার দেহত্যাগের মুহূর্তও নির্দেশ করতে পারে।’
একটি গবেষণায় মৃত্যুপথযাত্রী চারজন রোগীর মস্তিষ্ক পর্যবেক্ষণ করেছিলেন গবেষকেরা। তাঁরা বলেন, ‘আমরা মৃত্যুপথযাত্রী চারজন রোগীর ইইজি বিশ্লেষণ করেছি, যেখানে দেখা গেছে—ভেন্টিলেটর সরানোর পর অক্সিজেনের অভাব (হাইপোক্সিয়া) মস্তিষ্কের গামা তরঙ্গকে উল্লেখযোগ্যভাবে সক্রিয় করেছে।’
এই গবেষণাটি মৃত্যু ও পরলোকের রহস্য উন্মোচনে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি প্রদান করতে পারে বলেও মনে করছেন বিজ্ঞানীরা।
চাঁদে যৌথভাবে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়তে চুক্তি করেছে রাশিয়া ও চীন। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ব্যবহার করা হবে তাদের পরিকল্পিত ‘ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন’ বা আইএলআরএস চালাতে। দুই দেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে—বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ২০৩৬ সালের মধ্যে
১ দিন আগেজীবন বা প্রাণ সত্যিই ‘জ্যোতির্ময়’ বা আলোক বিচ্ছুরণ করে। এমনটাই বলছেন কানাডার ক্যালগারি বিশ্ববিদ্যালয় ও ন্যাশনাল রিসার্চ কাউন্সিল অব কানাডার গবেষকেরা। ইঁদুর ও দুটি ভিন্ন প্রজাতির গাছের পাতা নিয়ে করা এক অসাধারণ পরীক্ষায় ‘বায়োফোটন’ নামক এক রহস্যময় ঘটনার সরাসরি প্রমাণ মিলেছে। দেখা গেছে, মৃত্যুর পর এই আল
২ দিন আগেপূর্বের ধারণার চেয়ে অনেক অনেক আগেই হয়তো মহাবিশ্ব ধ্বংস হবে। এমনটাই জানিয়েছেন নেদারল্যান্ডসের র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটির একদল বিজ্ঞানী। সম্প্রতি প্রকাশের অপেক্ষায় থাকা জার্নাল অব কসমোলজি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোপারটিকাল ফিজিক্স–নামের গবেষণাপত্রে এই চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে।
২ দিন আগেবিজ্ঞানের ভিত্তি বলা হয়ে থাকে গণিতকে। তবে মানুষ ঠিক কবে থেকে গণিত করতে শুরু করে, সেই প্রশ্নের উত্তর জটিল। কারণ, গাণিতিক চিন্তাধারা এবং আবিষ্কারগুলো দীর্ঘ সময়ে ধাপে ধাপে বিকশিত হয়েছে। কাউন্টিং বা গণনা ছিল গণিতের ভিত্তি। কারণ, মানুষ যদি প্রথমে গণনা করতে না শিখত, তবে তারা কখনোই জটিল ও বিমূর্ত গণিতে...
৩ দিন আগে