সম্প্রতি সূর্যের একটি অতি ছোট্ট অংশ বিপুল পরিমাণ শক্তি নিয়ে অবমুক্ত হয়েছে মহাবিশ্বে। আর এতেই বড় ধরনের সৌরঝড়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যার ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে পৃথিবীতেও এবং এর ফলে পৃথিবীর ভূ-চুম্বকে বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে। আর এতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে পৃথিবীর টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক এবং বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯ জুলাই (মঙ্গলবার) এই সৌর ঝড় পৃথিবীতে আঘাত হানবে। ফলে পৃথিবীর গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএস এবং রেডিও সিগন্যাল কার্যক্রম ব্যবহৃত হবে।
পদার্থবিদ ড. তামিথা স্কভের মতে, নাসার ভাষ্যমতে এই সৌর ঝড়টি পৃথিবীতে ‘সাপের মতো গঠন’ নিয়ে সরাসরি আগামী ১৯ জুলাই আঘাত হানবে। তিনি আরও বলেন, ওই দিন ঝড়টি পৃথিবীতে আঘাত হানার সময় পৃথিবীর যে অংশে রাত থাকবে সেই অংশের টেলিযোগাযোগ, জিপিএস ব্যবস্থায় বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। এমনও হতে পারে, এর ফলে পৃথিবীর বেশ কিছু অঞ্চলে অরোরা বা মেরুজ্যোতির মতো ঘটনাও দেখা যেতে পারে।
আবার এমনও হতে পারে, এই সৌর ঝড়টি চলতি সপ্তাহের শেষ দিকেও আসতে পারে। ১৯ জুলাইয়ের পরিবর্তে ২০ বা ২১ জুলাইও আসতে পারে। জি–১ ক্লাসের এই ঝড়ের ফলে পৃথিবীর স্যাটেলাইটগুলোর কার্যক্রমও ব্যাহত হতে পারে।
ইন্ডিপেনডেন্টের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১৫ জুলাই সূর্য পৃষ্ঠ থেকে করোনাল মাস ইজেকশনের (সিএমই) ফলে বিপুল পরিমাণ প্লাজমা এবং চৌম্বক শক্তি হিসেবে নির্গত হয়। এমন একেকটি সিএমই একবারে যে পরিমাণ শক্তি নির্গত করে তার পরিমাণ পৃথিবীর সকল পাওয়ার প্ল্যান্ট এক বছরে যে পরিমাণ শক্তি উৎপাদন করে তার চেয়েও ১ লাখ গুণ বেশি।
সম্প্রতি সূর্যের একটি অতি ছোট্ট অংশ বিপুল পরিমাণ শক্তি নিয়ে অবমুক্ত হয়েছে মহাবিশ্বে। আর এতেই বড় ধরনের সৌরঝড়ের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। যার ঢেউ আছড়ে পড়তে পারে পৃথিবীতেও এবং এর ফলে পৃথিবীর ভূ-চুম্বকে বড় ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে। আর এতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে পৃথিবীর টেলিযোগাযোগ নেটওয়ার্ক এবং বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ইন্ডিপেনডেন্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৯ জুলাই (মঙ্গলবার) এই সৌর ঝড় পৃথিবীতে আঘাত হানবে। ফলে পৃথিবীর গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএস এবং রেডিও সিগন্যাল কার্যক্রম ব্যবহৃত হবে।
পদার্থবিদ ড. তামিথা স্কভের মতে, নাসার ভাষ্যমতে এই সৌর ঝড়টি পৃথিবীতে ‘সাপের মতো গঠন’ নিয়ে সরাসরি আগামী ১৯ জুলাই আঘাত হানবে। তিনি আরও বলেন, ওই দিন ঝড়টি পৃথিবীতে আঘাত হানার সময় পৃথিবীর যে অংশে রাত থাকবে সেই অংশের টেলিযোগাযোগ, জিপিএস ব্যবস্থায় বিপর্যয় নেমে আসতে পারে। এমনও হতে পারে, এর ফলে পৃথিবীর বেশ কিছু অঞ্চলে অরোরা বা মেরুজ্যোতির মতো ঘটনাও দেখা যেতে পারে।
আবার এমনও হতে পারে, এই সৌর ঝড়টি চলতি সপ্তাহের শেষ দিকেও আসতে পারে। ১৯ জুলাইয়ের পরিবর্তে ২০ বা ২১ জুলাইও আসতে পারে। জি–১ ক্লাসের এই ঝড়ের ফলে পৃথিবীর স্যাটেলাইটগুলোর কার্যক্রমও ব্যাহত হতে পারে।
ইন্ডিপেনডেন্টের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ১৫ জুলাই সূর্য পৃষ্ঠ থেকে করোনাল মাস ইজেকশনের (সিএমই) ফলে বিপুল পরিমাণ প্লাজমা এবং চৌম্বক শক্তি হিসেবে নির্গত হয়। এমন একেকটি সিএমই একবারে যে পরিমাণ শক্তি নির্গত করে তার পরিমাণ পৃথিবীর সকল পাওয়ার প্ল্যান্ট এক বছরে যে পরিমাণ শক্তি উৎপাদন করে তার চেয়েও ১ লাখ গুণ বেশি।
চাঁদে যৌথভাবে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়তে চুক্তি করেছে রাশিয়া ও চীন। এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ব্যবহার করা হবে তাদের পরিকল্পিত ‘ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন’ বা আইএলআরএস চালাতে। দুই দেশের মধ্যে সম্প্রতি একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে, যেখানে বলা হয়েছে—বিদ্যুৎকেন্দ্রটি ২০৩৬ সালের মধ্যে
১১ ঘণ্টা আগেজীবন বা প্রাণ সত্যিই ‘জ্যোতির্ময়’ বা আলোক বিচ্ছুরণ করে। এমনটাই বলছেন কানাডার ক্যালগারি বিশ্ববিদ্যালয় ও ন্যাশনাল রিসার্চ কাউন্সিল অব কানাডার গবেষকেরা। ইঁদুর ও দুটি ভিন্ন প্রজাতির গাছের পাতা নিয়ে করা এক অসাধারণ পরীক্ষায় ‘বায়োফোটন’ নামক এক রহস্যময় ঘটনার সরাসরি প্রমাণ মিলেছে। দেখা গেছে, মৃত্যুর পর এই আল
১ দিন আগেপূর্বের ধারণার চেয়ে অনেক অনেক আগেই হয়তো মহাবিশ্ব ধ্বংস হবে। এমনটাই জানিয়েছেন নেদারল্যান্ডসের র্যাডবাউড ইউনিভার্সিটির একদল বিজ্ঞানী। সম্প্রতি প্রকাশের অপেক্ষায় থাকা জার্নাল অব কসমোলজি অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোপারটিকাল ফিজিক্স–নামের গবেষণাপত্রে এই চমকপ্রদ তথ্য উঠে এসেছে।
১ দিন আগেবিজ্ঞানের ভিত্তি বলা হয়ে থাকে গণিতকে। তবে মানুষ ঠিক কবে থেকে গণিত করতে শুরু করে, সেই প্রশ্নের উত্তর জটিল। কারণ, গাণিতিক চিন্তাধারা এবং আবিষ্কারগুলো দীর্ঘ সময়ে ধাপে ধাপে বিকশিত হয়েছে। কাউন্টিং বা গণনা ছিল গণিতের ভিত্তি। কারণ, মানুষ যদি প্রথমে গণনা করতে না শিখত, তবে তারা কখনোই জটিল ও বিমূর্ত গণিতে...
২ দিন আগে