যুগ যুগ ধরে মানব সম্প্রদায়কে একই সঙ্গে বিমোহিত ও সন্ত্রস্ত করেছে সূর্যগ্রহণ। এটি একটি অসাধারণ মহাজাগতিক ঘটনা। প্রাচীনকালে এ ঘটনাকে দেবতাদের ক্রোধের নিদর্শন বলে মনে করা হতো। তবে আধুনিক যুগে এই মহাজাগতিক ঘটনা দেখার জন্য উদ্গ্রীব থাকেন জ্যোতির্বিদ ও সাধারণ মানুষ।
চলতি বছরের ৮ এপ্রিল একটি বিরল সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। এটি ৭ দশমিক ৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হবে। এত দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ ৫০ বছরের মধ্যে একবার ঘটে। সর্বশেষ ১৯৭৩-এ রকম দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ দেখা গিয়েছিল। আগামী ৮ এপ্রিলের পর আবার ২১৫০ সালে এই বিরল সূর্যগ্রহণের দেখা মিলবে।
কক্ষপথে চাঁদ ও সূর্য একই সারিতে এসে পড়লে ঘটে সূর্যগ্রহণ। এমন পরিস্থিতিতে সূর্যের আলো সরাসরি চাঁদের গায়ে পড়ে, ফলে পৃথিবীতে চাঁদের ছায়া পড়ে। এ সময় চাঁদ স্বাভাবিকের চেয়ে পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে এবং এটিকে কিছুটা বড় দেখায়। সে সময় পৃথিবীর একাংশের দর্শকদের চোখে সূর্য সম্পূর্ণরূপে চাঁদের আড়ালে থাকে। ফলে এ সময় পৃথিবীর ওই অংশ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।
সূর্যগ্রহণের স্থায়িত্ব ও দৃশ্যমানতা পর্যবেক্ষকের ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। আগামী ৮ এপ্রিল মেক্সিকো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় সম্পূর্ণ সূর্যগ্রহণ হবে। অর্থাৎ এসব অঞ্চল সম্পূর্ণ অন্ধকারে ঢেকে যাবে। ফলে লাখ লাখ মানুষ এই বিরল ঘটনা উপভোগ করতে পারবে। এশিয়ার জ্যোতির্বিদেরা এ ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করতে পারবেন না। তবে লাইভ স্ট্রিমের মাধ্যমে ঘটনাটি কিছুটা হলেও উপভোগ করার ব্যবস্থা থাকবে।
এবারের সূর্যগ্রহণের আরেকটি আকর্ষণীয় দিক হলো, ঘটনার সময়। সূর্যের ১১ বছরের ঘটনাচক্রের চূড়ান্ত পর্যায়ের সঙ্গে সূর্যগ্রহণটি মিলে যাবে। অর্থাৎ এ সময় সৌর ঘটনা বেড়ে যাওয়ার কারণে আরও বেশি সৌর কলঙ্ক এবং করোনা (সূর্যের বাইরের শ্বেত অংশ) দেখা যাবে। সূর্যগ্রহণের সময় সৌর কিরণের গোলাপি আভার বৈশিষ্ট্যগুলো প্রত্যক্ষ করার সুযোগ পাওয়া যেতে পারে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
যুগ যুগ ধরে মানব সম্প্রদায়কে একই সঙ্গে বিমোহিত ও সন্ত্রস্ত করেছে সূর্যগ্রহণ। এটি একটি অসাধারণ মহাজাগতিক ঘটনা। প্রাচীনকালে এ ঘটনাকে দেবতাদের ক্রোধের নিদর্শন বলে মনে করা হতো। তবে আধুনিক যুগে এই মহাজাগতিক ঘটনা দেখার জন্য উদ্গ্রীব থাকেন জ্যোতির্বিদ ও সাধারণ মানুষ।
চলতি বছরের ৮ এপ্রিল একটি বিরল সূর্যগ্রহণ দেখা যাবে। এটি ৭ দশমিক ৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হবে। এত দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ ৫০ বছরের মধ্যে একবার ঘটে। সর্বশেষ ১৯৭৩-এ রকম দীর্ঘ সূর্যগ্রহণ দেখা গিয়েছিল। আগামী ৮ এপ্রিলের পর আবার ২১৫০ সালে এই বিরল সূর্যগ্রহণের দেখা মিলবে।
কক্ষপথে চাঁদ ও সূর্য একই সারিতে এসে পড়লে ঘটে সূর্যগ্রহণ। এমন পরিস্থিতিতে সূর্যের আলো সরাসরি চাঁদের গায়ে পড়ে, ফলে পৃথিবীতে চাঁদের ছায়া পড়ে। এ সময় চাঁদ স্বাভাবিকের চেয়ে পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে এবং এটিকে কিছুটা বড় দেখায়। সে সময় পৃথিবীর একাংশের দর্শকদের চোখে সূর্য সম্পূর্ণরূপে চাঁদের আড়ালে থাকে। ফলে এ সময় পৃথিবীর ওই অংশ অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়।
সূর্যগ্রহণের স্থায়িত্ব ও দৃশ্যমানতা পর্যবেক্ষকের ভৌগোলিক অবস্থানের ওপর নির্ভর করে। আগামী ৮ এপ্রিল মেক্সিকো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় সম্পূর্ণ সূর্যগ্রহণ হবে। অর্থাৎ এসব অঞ্চল সম্পূর্ণ অন্ধকারে ঢেকে যাবে। ফলে লাখ লাখ মানুষ এই বিরল ঘটনা উপভোগ করতে পারবে। এশিয়ার জ্যোতির্বিদেরা এ ঘটনাটি প্রত্যক্ষ করতে পারবেন না। তবে লাইভ স্ট্রিমের মাধ্যমে ঘটনাটি কিছুটা হলেও উপভোগ করার ব্যবস্থা থাকবে।
এবারের সূর্যগ্রহণের আরেকটি আকর্ষণীয় দিক হলো, ঘটনার সময়। সূর্যের ১১ বছরের ঘটনাচক্রের চূড়ান্ত পর্যায়ের সঙ্গে সূর্যগ্রহণটি মিলে যাবে। অর্থাৎ এ সময় সৌর ঘটনা বেড়ে যাওয়ার কারণে আরও বেশি সৌর কলঙ্ক এবং করোনা (সূর্যের বাইরের শ্বেত অংশ) দেখা যাবে। সূর্যগ্রহণের সময় সৌর কিরণের গোলাপি আভার বৈশিষ্ট্যগুলো প্রত্যক্ষ করার সুযোগ পাওয়া যেতে পারে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
আইনস্টাইনের কথা উঠলেই চলে আসে আরও একজনের নাম। তিনি হলের এমি নোয়েথার। আইনস্টাইনের আপেক্ষিকতা তত্ত্ব সহজভাবে ব্যাখ্যা করেছিলেন এই নারী। তিনি ছিলেন জার্মান গণিতবিদ। মাত্র ৫৩ বছর বয়সে মারা যান এই নারী। কিন্তু এই অল্প কিছুদিনেই গণিতে তাঁর অবদান অসামান্য।
১৫ ঘণ্টা আগেজলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধি ও বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই–অক্সাইডের মাত্রা বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশসহ বিশ্বের কৃষিপ্রধান দেশগুলোর ধানে আর্সেনিকের উপস্থিতির আশঙ্কা বেড়ে গেছে। সম্প্রতি দ্য ল্যানসেট প্ল্যানেটারি হেলথ জার্নালে প্রকাশিত এক গবেষণায় এই তথ্য জানানো হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেডলফিনেরা পৃথিবীর অন্যতম বুদ্ধিমান প্রাণী, যাদের জটিল সামাজিক আচরণ ও শিসের মাধ্যমে নিজস্ব সাংকেতিক নাম রয়েছে। তারা ঘনঘন শব্দ, ক্লিক ও স্কোয়াক ব্যবহার করে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে। রহস্যময় এই যোগাযোগব্যবস্থা ভেদ করার পথেই এগোচ্ছে বিজ্ঞান।
২ দিন আগেপৃথিবী ছাড়া মহাবিশ্বের অন্য কোনো গ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে কিনা—এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে বিগত কয়েক দশক ধরে গবেষণা পরিচালনা করেছেন বিজ্ঞানীরা। এবার সেই উত্তরের খোঁজে আরেক ধাপ এগোল মানবজাতি। নাসার জ্যোতির্বিদরা দাবি করেছেন, পৃথিবী থেকে ১২৪ আলোকবর্ষ দূরে ‘কে২–১৮ বি’ নামের একটি গ্রহের বায়ুমণ্ডলে...
২ দিন আগে