অনলাইন ডেস্ক
পৃথিবীর অন্যতম শুষ্ক ও নির্জন অঞ্চল সাহারা মরুভূমি। এই অঞ্চল উত্তর আফ্রিকার ১১টি দেশের মধ্যে বিস্তৃত এবং এর আয়তন চীন বা যুক্তরাষ্ট্রের সমান। তবে এটি সব সময় বসবাসের জন্য এতটা অনুপযোগী ছিল না। সেখানেও একসময় বসবাস করত এক রহস্যময় মানবগোষ্ঠী।
প্রায় ১৪ হাজার ৫০০ থেকে ১৫ হাজার বছর আগে এই অঞ্চল ছিল এক প্রাণবন্ত তৃণভূমি, যেখানে জলাশয় ও জীবজন্তুর উপস্থিতি ছিল।
গবেষকেরা প্রথমবারের মতো সবুজ সাহারা অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষের ডিএনএ বিশ্লেষণ করেছেন। তাঁরা লিবিয়ার তাকারকোরি নামক একটি প্রাচীন গুহার দুটি নারীর কঙ্কাল থেকে ডিএনএ সংগ্রহ করেছেন, যা প্রাকৃতিকভাবে মমি হয়ে ছিল। এগুলো পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন মমিফাইড মানব কঙ্কাল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। কঙ্কালগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানা গেছে, এই অঞ্চলে এক রহস্যময় মানব প্রজাতি বাস করত, যারা পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চলের মানুষের থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল।
এই গবেষণা নেচার জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর ইভল্যুশনারি অ্যানথ্রোপোলজির আর্কিওজেনেটিসিস্ট ও এই গবেষণার লেখক জোহানেস ক্রাউস বলেন, তৎকালীন আজকের শুষ্ক মরুভূমি অঞ্চলের বিপরীতে তাকারকোরি ছিল একটি সবুজ তৃণভূমি। এই অঞ্চলে একটি লেকও ছিল।
ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর ইভল্যুশনারি অ্যানথ্রোপোলজি থেকে প্রখ্যাত আর্কিওজেনেটিসিস্ট জোহানেস ক্রাউস বলেন, ‘তাকারকোরির এই দুই নারীর জিনোম নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন গবেষকেরা। এই পরীক্ষার মাধ্যমে জানতে পারেন, এই দুই নারী সম্পূর্ণ আলাদা জনগোষ্ঠী এবং অজানা মানব শাখার অন্তর্গত ছিল। তারা হাজার হাজার বছর ধরে সাব-সাহারান (সাহারা মরুভূমির দক্ষিণে বসবাসরত জনগোষ্ঠী অবস্থিত) এবং ইউরেশীয় জনগণের থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। অদ্ভুতভাবে, তাকারকোরি মানুষদের সঙ্গে সাব-সাহারান দক্ষিণাঞ্চলীয় জনগণের বা উত্তর-পূর্ব ইউরোপীয় ও প্রাচীন এশিয়ান জনগণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য জিনগত সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ থেকে জানা যায়, তারা পশুপালক ছিল এবং গৃহপালিত প্রাণী লালন-পালন করত। তাকারকোরিতে প্রাপ্ত বিভিন্ন প্রকারের পাথরের, কাঠের, প্রাণী হাড়ের তৈরি অস্ত্র, মাটির পাত্র, ঝুড়ি এবং খোদাই করা মূর্তির মতো বিভিন্ন ধরনের প্রাচীন বস্তু এই জীবনযাত্রার প্রমাণ দেয়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, তাকারকোরি জনগোষ্ঠীর পূর্বপুরুষদের উৎস ছিল উত্তর আফ্রিকার এমন এক জনগণ, যারা প্রায় ৫০ হাজার বছর আগে সাব-সাহারান জনগোষ্ঠী থেকে আলাদা হয়ে যায়। এই সময়কালে অন্য মানব শাখাগুলো আফ্রিকা ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ ও এশিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল এবং তারা আজকের মানুষের পূর্বপুরুষ হিসেবে পরিচিত।
গবেষক ক্রাউস বলেন, তাকারকোরি জনগণের শাখা সম্ভবত উত্তর আফ্রিকার সেই জেনেটিক বৈচিত্র্যকে প্রতিনিধিত্ব করে, যা ৫০ হাজার থেকে ২০ হাজার বছর আগে ছিল।
তিনি আরও বলেন, জেনেটিক বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, ২০ হাজার বছর আগে থেকে পূর্ব ভূমধ্যসাগর থেকে বিভিন্ন গোষ্ঠীর আগমন হয়। তারপর প্রায় ৮ হাজার বছর আগে আইবেরিয়া এবং সিসিলি থেকে অভিবাসন ঘটে। তবে অজানা কারণে, তাকারকোরি জনগণের শাখা অনেক বেশি সময় ধরে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল। আর যেহেতু সাহারা মাত্র ১৫ হাজার বছর আগে বাসযোগ্য হয়ে ওঠে, তাকারকোরি জনগণের মূল জন্মভূমি সম্পর্কে জানা যায়নি।
তাকারকোরি তাদের অস্তিত্বের বেশির ভাগ সময় বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল। খ্রিষ্টপূর্ব ৩ হাজার অব্দে আফ্রিকান হিউমিড পিরিয়ড নামে পরিচিত একটি উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুর যুগের শেষ হয়। এই সময়ে সাহারা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গরম মরুভূমিতে পরিণত হয়।
এ ছাড়া তাদের ডিএনএ বিশ্লেষণে পাওয়া গেছে, তাকারকোরি জনগণের মাঝে নিউরান্থাল (নিয়ান্ডারথাল) জনসংখ্যার প্রভাব ছিল অল্প। অর্থাৎ, তারা বাইরের জনগণের সঙ্গে খুব কম সংস্পর্শে এসেছিল।
এদিকে আফ্রিকা থেকে বাইরে ছড়িয়ে পড়েছিল আমাদের প্রজাতি হোমো স্যাপিয়েন্স। তারা ইউরেশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে আগে থেকেই বসবাস করা নিয়ান্ডারথালদের সঙ্গে মিলিত হয়েছিল এবং আন্তপ্রজননের মাধ্যমে একটি স্থায়ী জেনেটিক চিহ্ন রেখে গেছে। এই জেনেটিক চিহ্ন আজকের আফ্রিকান জনগোষ্ঠী ছাড়া অন্যান্য জনগোষ্ঠীর মধ্যে পাওয়া যায়। তবে সাহারা অঞ্চলের মানুষের মধ্যে নিয়ান্ডারথাল ডিএনএ খুব সামান্য পরিমাণে ছিল। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, বাইরের কোনো জনগোষ্ঠীর সঙ্গে তাদের খুব কম যোগাযোগ ছিল।
প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে শেষ হয়ে গিয়েছিল, তাকারকোরি জনগণের অস্তিত্ব ছিল। সে সময় সাহারা মরুভূমি হয়ে উঠছিল।
এক বছর পরও উত্তর আফ্রিকার বিভিন্ন জনগণের মধ্যে তাদের জেনেটিক চিহ্ন বিদ্যমান রয়েছে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
পৃথিবীর অন্যতম শুষ্ক ও নির্জন অঞ্চল সাহারা মরুভূমি। এই অঞ্চল উত্তর আফ্রিকার ১১টি দেশের মধ্যে বিস্তৃত এবং এর আয়তন চীন বা যুক্তরাষ্ট্রের সমান। তবে এটি সব সময় বসবাসের জন্য এতটা অনুপযোগী ছিল না। সেখানেও একসময় বসবাস করত এক রহস্যময় মানবগোষ্ঠী।
প্রায় ১৪ হাজার ৫০০ থেকে ১৫ হাজার বছর আগে এই অঞ্চল ছিল এক প্রাণবন্ত তৃণভূমি, যেখানে জলাশয় ও জীবজন্তুর উপস্থিতি ছিল।
গবেষকেরা প্রথমবারের মতো সবুজ সাহারা অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষের ডিএনএ বিশ্লেষণ করেছেন। তাঁরা লিবিয়ার তাকারকোরি নামক একটি প্রাচীন গুহার দুটি নারীর কঙ্কাল থেকে ডিএনএ সংগ্রহ করেছেন, যা প্রাকৃতিকভাবে মমি হয়ে ছিল। এগুলো পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাচীন মমিফাইড মানব কঙ্কাল হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। কঙ্কালগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানা গেছে, এই অঞ্চলে এক রহস্যময় মানব প্রজাতি বাস করত, যারা পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চলের মানুষের থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল।
এই গবেষণা নেচার জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর ইভল্যুশনারি অ্যানথ্রোপোলজির আর্কিওজেনেটিসিস্ট ও এই গবেষণার লেখক জোহানেস ক্রাউস বলেন, তৎকালীন আজকের শুষ্ক মরুভূমি অঞ্চলের বিপরীতে তাকারকোরি ছিল একটি সবুজ তৃণভূমি। এই অঞ্চলে একটি লেকও ছিল।
ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর ইভল্যুশনারি অ্যানথ্রোপোলজি থেকে প্রখ্যাত আর্কিওজেনেটিসিস্ট জোহানেস ক্রাউস বলেন, ‘তাকারকোরির এই দুই নারীর জিনোম নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন গবেষকেরা। এই পরীক্ষার মাধ্যমে জানতে পারেন, এই দুই নারী সম্পূর্ণ আলাদা জনগোষ্ঠী এবং অজানা মানব শাখার অন্তর্গত ছিল। তারা হাজার হাজার বছর ধরে সাব-সাহারান (সাহারা মরুভূমির দক্ষিণে বসবাসরত জনগোষ্ঠী অবস্থিত) এবং ইউরেশীয় জনগণের থেকে বিচ্ছিন্ন ছিল। অদ্ভুতভাবে, তাকারকোরি মানুষদের সঙ্গে সাব-সাহারান দক্ষিণাঞ্চলীয় জনগণের বা উত্তর-পূর্ব ইউরোপীয় ও প্রাচীন এশিয়ান জনগণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য জিনগত সম্পর্ক পাওয়া যায়নি।
প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ থেকে জানা যায়, তারা পশুপালক ছিল এবং গৃহপালিত প্রাণী লালন-পালন করত। তাকারকোরিতে প্রাপ্ত বিভিন্ন প্রকারের পাথরের, কাঠের, প্রাণী হাড়ের তৈরি অস্ত্র, মাটির পাত্র, ঝুড়ি এবং খোদাই করা মূর্তির মতো বিভিন্ন ধরনের প্রাচীন বস্তু এই জীবনযাত্রার প্রমাণ দেয়।
গবেষণায় বলা হয়েছে, তাকারকোরি জনগোষ্ঠীর পূর্বপুরুষদের উৎস ছিল উত্তর আফ্রিকার এমন এক জনগণ, যারা প্রায় ৫০ হাজার বছর আগে সাব-সাহারান জনগোষ্ঠী থেকে আলাদা হয়ে যায়। এই সময়কালে অন্য মানব শাখাগুলো আফ্রিকা ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্য, ইউরোপ ও এশিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল এবং তারা আজকের মানুষের পূর্বপুরুষ হিসেবে পরিচিত।
গবেষক ক্রাউস বলেন, তাকারকোরি জনগণের শাখা সম্ভবত উত্তর আফ্রিকার সেই জেনেটিক বৈচিত্র্যকে প্রতিনিধিত্ব করে, যা ৫০ হাজার থেকে ২০ হাজার বছর আগে ছিল।
তিনি আরও বলেন, জেনেটিক বিশ্লেষণ থেকে জানা যায়, ২০ হাজার বছর আগে থেকে পূর্ব ভূমধ্যসাগর থেকে বিভিন্ন গোষ্ঠীর আগমন হয়। তারপর প্রায় ৮ হাজার বছর আগে আইবেরিয়া এবং সিসিলি থেকে অভিবাসন ঘটে। তবে অজানা কারণে, তাকারকোরি জনগণের শাখা অনেক বেশি সময় ধরে বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল। আর যেহেতু সাহারা মাত্র ১৫ হাজার বছর আগে বাসযোগ্য হয়ে ওঠে, তাকারকোরি জনগণের মূল জন্মভূমি সম্পর্কে জানা যায়নি।
তাকারকোরি তাদের অস্তিত্বের বেশির ভাগ সময় বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল। খ্রিষ্টপূর্ব ৩ হাজার অব্দে আফ্রিকান হিউমিড পিরিয়ড নামে পরিচিত একটি উষ্ণ ও আর্দ্র জলবায়ুর যুগের শেষ হয়। এই সময়ে সাহারা পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গরম মরুভূমিতে পরিণত হয়।
এ ছাড়া তাদের ডিএনএ বিশ্লেষণে পাওয়া গেছে, তাকারকোরি জনগণের মাঝে নিউরান্থাল (নিয়ান্ডারথাল) জনসংখ্যার প্রভাব ছিল অল্প। অর্থাৎ, তারা বাইরের জনগণের সঙ্গে খুব কম সংস্পর্শে এসেছিল।
এদিকে আফ্রিকা থেকে বাইরে ছড়িয়ে পড়েছিল আমাদের প্রজাতি হোমো স্যাপিয়েন্স। তারা ইউরেশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে আগে থেকেই বসবাস করা নিয়ান্ডারথালদের সঙ্গে মিলিত হয়েছিল এবং আন্তপ্রজননের মাধ্যমে একটি স্থায়ী জেনেটিক চিহ্ন রেখে গেছে। এই জেনেটিক চিহ্ন আজকের আফ্রিকান জনগোষ্ঠী ছাড়া অন্যান্য জনগোষ্ঠীর মধ্যে পাওয়া যায়। তবে সাহারা অঞ্চলের মানুষের মধ্যে নিয়ান্ডারথাল ডিএনএ খুব সামান্য পরিমাণে ছিল। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, বাইরের কোনো জনগোষ্ঠীর সঙ্গে তাদের খুব কম যোগাযোগ ছিল।
প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে শেষ হয়ে গিয়েছিল, তাকারকোরি জনগণের অস্তিত্ব ছিল। সে সময় সাহারা মরুভূমি হয়ে উঠছিল।
এক বছর পরও উত্তর আফ্রিকার বিভিন্ন জনগণের মধ্যে তাদের জেনেটিক চিহ্ন বিদ্যমান রয়েছে।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
বিশ্ববিখ্যাত পপ তারকা কেটি পেরি সহ আরও পাঁচজন নারী সফলভাবে মহাকাশ ভ্রমণ শেষে পৃথিবীতে নিরাপদে ফিরে এসেছেন। জেফ বেজোসের ব্লু অরিজিনের নিউ শেফার্ড রকেটের মাধ্যমে এই অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেপয়লা বৈশাখ আজ। গ্রীষ্মের শুরু হলো। গরমের এই মৌসুমে তাপমাত্রার ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস উঠবে অনেকের। গরমে বেহাল অবস্থা হয় সবারই। তবে গবেষণা বলছে, গরমের সময় পুরুষদের তুলনায় নারীরা বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাপ সহ্য করার ক্ষমতা, জৈবিক, শারীরিক, সামাজিক ও হরমোনজনিত নানা কারণে এ পার্থক্য হয়ে থাকে।
২১ ঘণ্টা আগেকোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যায় বড় ধরনের অগ্রগতি অর্জন করেছেন ইসরায়েলের এক দল গবেষক। তাঁরা প্রথমবারের মতো এমন এক নতুন ধরনের কোয়ান্টাম বিজড়নের (এনটেঙ্গলমেন্ট) সন্ধান পেয়েছেন। অত্যন্ত ক্ষুদ্রাকৃতির কাঠামোর মধ্যে আবদ্ধ ফোটনের (আলোক কণা) মোট কৌণিক ভরবেগের সীমার মধ্যেই এই ঘটনা প্রত্যক্ষ করেছেন বিজ্ঞানীরা।
২ দিন আগেপৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে একসঙ্গে শত শত ‘মাইক্রোস্যাটেলাইট’ পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক স্টার্টআপ স্পিনলঞ্চ। এ জন্য তারা এক ধরনের বিশাল কামান ব্যবহার করবে। কামানটি স্যাটলাইটগুলোকে ঘুড়িয়ে ঘুড়িয়ে দ্রুত গতিতে মহাকাশে পাঠাবে। প্যানকেকের মতো মহাকাশযানের প্রথম ব্যাচটি আগামী..
৩ দিন আগে