অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীতে আজ শনিবার নিজেদের কার্যালয়ের সামনে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েও শেষ পর্যন্ত পুলিশের নিষেধাজ্ঞায় তা স্থগিত করে জাতীয় পার্টি। তারপরও সকাল থেকেই বিজয়নগরে দলটির কার্যালয় ঘিরে কড়া নিরাপত্তা ছিল পুলিশের। কার্যালয়ে কোনো নেতা-কর্মীরও দেখা মেলেনি।
ওই এলাকায় অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে বাড়তি সতর্কতার অংশ হিসেবে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার মাসুদ আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাই সেখানে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি যেন না ঘটে, সে জন্য বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়। এটা আমাদের নিয়মিত কাজ।’
বিকেল ৫টার দিকে জাপা কার্যালয়ের সামনে গিয়ে দেখা যায়, আগুন দেওয়া ভবনটি খালি পড়ে আছে। কোনো নেতা-কর্মী সেখানে নেই। উৎসুক পথচারী পোড়া ভবনটির সামনে দাঁড়িয়ে দেখছেন। আর নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছেন। কেউ কেউ আবার ছবিও তুলছেন।
কাকরাইল, নাইটিঙ্গেল মোড় এলাকায়ও স্বাভাবিক পরিস্থিতি ছিল। এ সময় কার্যালয়ের আশপাশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি। রমনা থানার বিপরীতে পুলিশের একটি গাড়িতে চার-পাঁচজন পুলিশ সদস্যকে বসে থাকতে দেখা যায়।
তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল থেকে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঘিরে বাড়তি পুলিশ সদস্য মোতায়েন ছিল। সেনাবাহিনীর টিমকেও ওই এলাকায় টহল দিতে দেখা গেছে। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ও প্রবেশপথে পুলিশ সদস্যদের তৎপরতা ছিল। এ সময় উৎসুক জনতা ভিড় জমালেই সরিয়ে দেন পুলিশ সদস্যরা।
বিগত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করা এবং সেই সরকারের অংশীদার হওয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবির মুখে চলমান রাষ্ট্র সংস্কার সংলাপে জাতীয় পার্টিকে ডাকছে না অন্তর্বর্তী সরকার। এ নিয়ে রংপুরে সমন্বয়কদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে জাতীয় পার্টি। ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতা রংপুর সফরে গেলে তারা লাঠিমিছিলও বের করেন।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের আওয়ামী লীগ সরকারের সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন হামলা-মামলার শিকার হতে হচ্ছে। এই অভিযোগ করে এর প্রতিবাদে শনিবার মহাসমাবেশের ডাক দেয় দলটি। কিন্তু সমাবেশ ডাকার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির দলীয় কার্যালয় অভিমুখে মিছিল করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতৃত্বে কিছু ছাত্র-জনতা। সেখানে তাদের ওপর হামলা হলে ফিরে এসে পাল্টা হামলা করা হয়।
এ সময় কার্যালয়টিতে আগুন দেওয়া হয়, ভাঙচুর করা হয়। শুক্রবার সংবাদ সম্মেলন করে জীবন দিয়ে হলেও সমাবেশ সফল করার ঘোষণা দেন জাপার চেয়ারম্যান জি এম কাদের। পরে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ব্যানারে তাদের প্রতিহত করার ঘোষণা এবং ডিএমপি সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করার পর পিছু হটে সমাবেশ স্থগিত করে জাপা।
রাজধানীতে আজ শনিবার নিজেদের কার্যালয়ের সামনে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েও শেষ পর্যন্ত পুলিশের নিষেধাজ্ঞায় তা স্থগিত করে জাতীয় পার্টি। তারপরও সকাল থেকেই বিজয়নগরে দলটির কার্যালয় ঘিরে কড়া নিরাপত্তা ছিল পুলিশের। কার্যালয়ে কোনো নেতা-কর্মীরও দেখা মেলেনি।
ওই এলাকায় অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে বাড়তি সতর্কতার অংশ হিসেবে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) রমনা বিভাগের উপকমিশনার মাসুদ আলম। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওই এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তাই সেখানে কোনো ধরনের অপ্রীতিকর পরিস্থিতি যেন না ঘটে, সে জন্য বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়। এটা আমাদের নিয়মিত কাজ।’
বিকেল ৫টার দিকে জাপা কার্যালয়ের সামনে গিয়ে দেখা যায়, আগুন দেওয়া ভবনটি খালি পড়ে আছে। কোনো নেতা-কর্মী সেখানে নেই। উৎসুক পথচারী পোড়া ভবনটির সামনে দাঁড়িয়ে দেখছেন। আর নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছেন। কেউ কেউ আবার ছবিও তুলছেন।
কাকরাইল, নাইটিঙ্গেল মোড় এলাকায়ও স্বাভাবিক পরিস্থিতি ছিল। এ সময় কার্যালয়ের আশপাশে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি। রমনা থানার বিপরীতে পুলিশের একটি গাড়িতে চার-পাঁচজন পুলিশ সদস্যকে বসে থাকতে দেখা যায়।
তবে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল থেকে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয় ঘিরে বাড়তি পুলিশ সদস্য মোতায়েন ছিল। সেনাবাহিনীর টিমকেও ওই এলাকায় টহল দিতে দেখা গেছে। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ও প্রবেশপথে পুলিশ সদস্যদের তৎপরতা ছিল। এ সময় উৎসুক জনতা ভিড় জমালেই সরিয়ে দেন পুলিশ সদস্যরা।
বিগত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোট করা এবং সেই সরকারের অংশীদার হওয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দাবির মুখে চলমান রাষ্ট্র সংস্কার সংলাপে জাতীয় পার্টিকে ডাকছে না অন্তর্বর্তী সরকার। এ নিয়ে রংপুরে সমন্বয়কদের অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে জাতীয় পার্টি। ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতা রংপুর সফরে গেলে তারা লাঠিমিছিলও বের করেন।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর থেকে জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের আওয়ামী লীগ সরকারের সহযোগী হিসেবে বিভিন্ন হামলা-মামলার শিকার হতে হচ্ছে। এই অভিযোগ করে এর প্রতিবাদে শনিবার মহাসমাবেশের ডাক দেয় দলটি। কিন্তু সমাবেশ ডাকার প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির দলীয় কার্যালয় অভিমুখে মিছিল করেন ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতৃত্বে কিছু ছাত্র-জনতা। সেখানে তাদের ওপর হামলা হলে ফিরে এসে পাল্টা হামলা করা হয়।
এ সময় কার্যালয়টিতে আগুন দেওয়া হয়, ভাঙচুর করা হয়। শুক্রবার সংবাদ সম্মেলন করে জীবন দিয়ে হলেও সমাবেশ সফল করার ঘোষণা দেন জাপার চেয়ারম্যান জি এম কাদের। পরে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার ব্যানারে তাদের প্রতিহত করার ঘোষণা এবং ডিএমপি সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করার পর পিছু হটে সমাবেশ স্থগিত করে জাপা।
২০২৪ সালের (১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর) অডিট রিপোর্ট নির্বাচন কমিশনে (ইসি) জমা দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদের কাছে বিএনপির আর্থিক আয়-ব্যয় হিসাব
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক উপনিবেশে পরিণত করতে সরকার নতজানু ভূমিকা পালন করছে— এমন অভিযোগ তুলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন।
২০ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে হত্যাকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রয়োজনীয় ক্ষতিপূরণ এবং এই ঘটনায় যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়।
২০ ঘণ্টা আগেচার-পাঁচ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার।
১ দিন আগে