নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানুষ নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে রাষ্ট্রক্ষমতায় দেখতে চায় না উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম বলেছেন, ‘৫ আগস্ট কিছু লোক রক্ত দিয়েছে, অন্যদিকে আমরা দেখেছি কিছু লোক লুটপাট শুরু করেছে। দখল, চাঁদাবাজি শুরু করেছে। এসব করার জন্য ৫ আগস্ট মানুষ রক্ত দেয়নি।’
ফয়জুল করিম বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, মাদার গাছ লাগিয়ে আমের আশা করা যায় না। নীতিহীন, নীতিভ্রষ্ট মানুষের মাধ্যমে দেশকে নীতিওয়ালা করা যায় না।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর কদমতলীতে সংগঠনটির ঢাকা জেলা শাখা আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মানুষের সামাজিক মূল্যবোধ, বৈষম্য দূর এবং ন্যায়বিচার ফিরিয়ে দিতেই ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশ চতুর্থবারের মতো ফ্যাসিবাদ মুক্ত ও স্বাধীন হয়েছে মন্তব্য করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এই নেতা বলেন, ‘ছাত্র-জনতারা গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা চতুর্থবারের মতো স্বাধীন হলাম। প্রথমে ব্রিটিশ, পরে ভারত, ১৯৭১-এ পাকিস্তান, সর্বশেষ ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে পর গত ৫ আগস্ট স্বাধীনতা লাভ করেছি।’
মানুষের সামাজিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার ফিরিয়ে দেওয়া, মানুষে মানুষে বৈষম্য দূর, মানুষের বাক্স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি ঘটানোর লক্ষ্য নিয়েই ছাত্ররা এই আন্দোলন করেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এই সময় তিনি সমাজের সর্বস্তরের গুণী ও পরীক্ষিত সৎ মানুষদের রাজনীতিতে অংশ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘যে ভালো মানুষজন নোংরা, পচা, গান্ধা মানুষের জন্য রাজনীতিতে আসতে চান না, আমি তাঁদের আহ্বান করব রাজনীতিতে আসার জন্য। আপনাদের মতো ভালো মানুষ আসেন না বলেই গুন্ডা, বদমাশ, ডাকাতেরা রাজনীতিতে ভরে গেছে। আপনাদের মতো মানিকগুলো হীরকগুলো কোথায়? আপনারা আসুন ইসলামী আন্দোলনের পতাকা তলে।’
নারী অধিকারের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমার চাই প্রত্যেকটা মা-বোন তাঁর ইজ্জত এবং আবরু নিয়ে নির্বিঘ্নে চলাফেরা করুক। তাঁদের ওপর কেউ ইভ টিজিং করবে না, কেউ অত্যাচার করবে না, অবিচার করবে না, ধর্ষণ করবে না, তাদের ওপর কেউ অ্যাসিড নিক্ষেপ করবে না। আমরা সবার অধিকার ফিরিয়ে দেব।’
ধর্মের নয়—এই দেশের প্রতিটি নাগরিক মানুষের মর্যাদা পাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ইসলামী আন্দোলনের ওই নেতা বলেন, এই দেশে হিন্দু, মুসলিম, খ্রিষ্টান ও বৌদ্ধ সবাই সমান অধিকার পাবেন। নতুন করে পাওয়া এই স্বাধীন দেশে ধর্মে-ধর্মে, জাতে-জাতে কোনো বিভেদ থাকবে না।
এই গণ-অভ্যুত্থানকে সৃষ্টিকর্তার নিয়ামত হিসেবে উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির বলেন, ‘এটা কারও কোনো ক্রেডিট নয়, এটা আল্লাহ পাকের রহমত। আর তাদের ওপর এটা আল্লাহপাকের গজব। গত বছরের জুলাইয়ে যখন আমার ওপর আক্রমণ হয় তখন বলেছিলাম এই জালিম সরকারকে যতক্ষণ উৎখাত করতে না পারব, শরীরের এক ফোঁটা রক্ত থাকতেও মাঠ ছাড়ব না। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের সেই দোয়া আল্লাহ কবুল করেছেন, ফ্যাসিস্টদের অপমান–অপদস্থ করে দেশ ত্যাগে বাধ্য করেছেন।’
মানুষ নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে রাষ্ট্রক্ষমতায় দেখতে চায় না উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম বলেছেন, ‘৫ আগস্ট কিছু লোক রক্ত দিয়েছে, অন্যদিকে আমরা দেখেছি কিছু লোক লুটপাট শুরু করেছে। দখল, চাঁদাবাজি শুরু করেছে। এসব করার জন্য ৫ আগস্ট মানুষ রক্ত দেয়নি।’
ফয়জুল করিম বলেন, ‘আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, মাদার গাছ লাগিয়ে আমের আশা করা যায় না। নীতিহীন, নীতিভ্রষ্ট মানুষের মাধ্যমে দেশকে নীতিওয়ালা করা যায় না।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর কদমতলীতে সংগঠনটির ঢাকা জেলা শাখা আয়োজিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মানুষের সামাজিক মূল্যবোধ, বৈষম্য দূর এবং ন্যায়বিচার ফিরিয়ে দিতেই ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশ চতুর্থবারের মতো ফ্যাসিবাদ মুক্ত ও স্বাধীন হয়েছে মন্তব্য করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এই নেতা বলেন, ‘ছাত্র-জনতারা গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা চতুর্থবারের মতো স্বাধীন হলাম। প্রথমে ব্রিটিশ, পরে ভারত, ১৯৭১-এ পাকিস্তান, সর্বশেষ ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে পর গত ৫ আগস্ট স্বাধীনতা লাভ করেছি।’
মানুষের সামাজিক মর্যাদা, সামাজিক ন্যায়বিচার ফিরিয়ে দেওয়া, মানুষে মানুষে বৈষম্য দূর, মানুষের বাক্স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি ঘটানোর লক্ষ্য নিয়েই ছাত্ররা এই আন্দোলন করেছে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
এই সময় তিনি সমাজের সর্বস্তরের গুণী ও পরীক্ষিত সৎ মানুষদের রাজনীতিতে অংশ গ্রহণের আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘যে ভালো মানুষজন নোংরা, পচা, গান্ধা মানুষের জন্য রাজনীতিতে আসতে চান না, আমি তাঁদের আহ্বান করব রাজনীতিতে আসার জন্য। আপনাদের মতো ভালো মানুষ আসেন না বলেই গুন্ডা, বদমাশ, ডাকাতেরা রাজনীতিতে ভরে গেছে। আপনাদের মতো মানিকগুলো হীরকগুলো কোথায়? আপনারা আসুন ইসলামী আন্দোলনের পতাকা তলে।’
নারী অধিকারের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমার চাই প্রত্যেকটা মা-বোন তাঁর ইজ্জত এবং আবরু নিয়ে নির্বিঘ্নে চলাফেরা করুক। তাঁদের ওপর কেউ ইভ টিজিং করবে না, কেউ অত্যাচার করবে না, অবিচার করবে না, ধর্ষণ করবে না, তাদের ওপর কেউ অ্যাসিড নিক্ষেপ করবে না। আমরা সবার অধিকার ফিরিয়ে দেব।’
ধর্মের নয়—এই দেশের প্রতিটি নাগরিক মানুষের মর্যাদা পাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। ইসলামী আন্দোলনের ওই নেতা বলেন, এই দেশে হিন্দু, মুসলিম, খ্রিষ্টান ও বৌদ্ধ সবাই সমান অধিকার পাবেন। নতুন করে পাওয়া এই স্বাধীন দেশে ধর্মে-ধর্মে, জাতে-জাতে কোনো বিভেদ থাকবে না।
এই গণ-অভ্যুত্থানকে সৃষ্টিকর্তার নিয়ামত হিসেবে উল্লেখ করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির বলেন, ‘এটা কারও কোনো ক্রেডিট নয়, এটা আল্লাহ পাকের রহমত। আর তাদের ওপর এটা আল্লাহপাকের গজব। গত বছরের জুলাইয়ে যখন আমার ওপর আক্রমণ হয় তখন বলেছিলাম এই জালিম সরকারকে যতক্ষণ উৎখাত করতে না পারব, শরীরের এক ফোঁটা রক্ত থাকতেও মাঠ ছাড়ব না। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের সেই দোয়া আল্লাহ কবুল করেছেন, ফ্যাসিস্টদের অপমান–অপদস্থ করে দেশ ত্যাগে বাধ্য করেছেন।’
জনগণের ম্যান্ডেট ছাড়া কোনো পরিবর্তনই ‘টেকসই’ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, কোনো পরিবর্তন টেকসই হবে না, যদি জনগণের ম্যান্ডেট না থাকে। ১০ জন লোক ঢাকায় বসে বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারবে না।’
১৫ ঘণ্টা আগেফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঠেকাতে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ ব্যাপারে দলের নেতা-কর্মীসহ দেশবাসীকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেছেন, নির্বাচনের জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ সৃষ্টি হলেও পরিকল্পিতভাবে তা ব্যর্থ করার চেষ্টা চলছে। ফেব্রুয়ারির
১৬ ঘণ্টা আগেজিয়াউর রহমান কাদের নিয়ে দল গঠন করেছেন জানেন? শাহ আজিজ। তিনি ছিলেন এক নম্বর রাজাকার। জিয়াউর রহমান তাঁকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন। অথচ আজ বিএনপি স্লোগান দেয়, এই দেশে রাজাকার থাকবে না! কী আজিব জাহেল! আওয়ামী লীগের বিএনপির ওপর ক্ষোভটাই ছিল—জিয়াউর রহমান রাজাকারকে প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন।
১৬ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় দলটির কর্মকাণ্ড নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। গোপালগঞ্জে হামলার ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা প্রত্যাশা করি নাই ফ্যাসিবাদী পতিত শক্তি গোপালগঞ্জে হোক আর যেখানে হোক, গণ-অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর
১৭ ঘণ্টা আগে