নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশের পরবর্তী সরকার গঠিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, ‘এ দেশের জনগণ রায় দিয়েছে—পরবর্তী সরকার হবে খালেদা জিয়ার সরকার, তারেক রহমানের সরকার।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর সহধর্মিণী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) বিএনপি এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সরকার তারেক রহমানকে ভয় পায় বলেই তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে—এমন মন্তব্য করে মোশাররফ বলেন, ‘তারেক রহমানকে এত ভয় কেন? একটাই কারণ, তারেক রহমান বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় নাম। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সেই বিদ্বেষেই তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।’
মোশাররফ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জিয়াউর রহমানকে ভয় পায়। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ভয় পায়। কারণ তিনি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে স্বৈরাচার উৎখাত করেছিলেন। বর্তমান সরকার জিয়াউর রহমানের পরিবারকে ভয় পায়। এই সরকার গায়ের জোরে প্রতিষ্ঠিত, জনগণের নয়। এই সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। গায়ের জোরের ক্ষমতায় থাকার জন্য গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষের ভোটাধিকার ধ্বংস করেছে। আজকে যখন মানুষ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়, তখন স্বাভাবিকভাবেই গায়ের জোরের এই সরকার ভীত।’
গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকারকে বিদায় দেওয়ার আহ্বান জানান মোশাররফ। তিনি বলেন, ‘আজকে একটাই দাবি—এই সরকারকে সরে যেতে হবে। এ দেশে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে যে, নির্বাচনে জনগণ তাদের নিজের হাতে ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করবে।’
ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে ভোট চুরির অভিযোগ এনে তিনি বলেন, ‘এই সরকার ভোটকে হত্যা করেছে, তাদের দিয়ে ভোট হবে না। এই সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। তাদের দিয়ে মানবাধিকার রক্ষা হবে না। এই সরকার দেশের অর্থনীতিকে লুটপাট করেছে। তাদের দিয়ে অর্থনীতি মেরামত সম্ভব নয়। খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়া গণতন্ত্র মুক্তি পাবে না। এ জন্য এই সরকারকে বিদায় করতে হবে।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে দেশের পরবর্তী সরকার গঠিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। তিনি বলেন, ‘এ দেশের জনগণ রায় দিয়েছে—পরবর্তী সরকার হবে খালেদা জিয়ার সরকার, তারেক রহমানের সরকার।’
আজ বুধবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন তিনি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তাঁর সহধর্মিণী ডা. জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর (উত্তর ও দক্ষিণ) বিএনপি এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সরকার তারেক রহমানকে ভয় পায় বলেই তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে—এমন মন্তব্য করে মোশাররফ বলেন, ‘তারেক রহমানকে এত ভয় কেন? একটাই কারণ, তারেক রহমান বর্তমানে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে জনপ্রিয় নাম। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছেন। সেই বিদ্বেষেই তারেক রহমান ও জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।’
মোশাররফ বলেন, ‘আওয়ামী লীগ জিয়াউর রহমানকে ভয় পায়। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ভয় পায়। কারণ তিনি স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে স্বৈরাচার উৎখাত করেছিলেন। বর্তমান সরকার জিয়াউর রহমানের পরিবারকে ভয় পায়। এই সরকার গায়ের জোরে প্রতিষ্ঠিত, জনগণের নয়। এই সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। গায়ের জোরের ক্ষমতায় থাকার জন্য গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দিয়েছে। মানুষের ভোটাধিকার ধ্বংস করেছে। আজকে যখন মানুষ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়, তখন স্বাভাবিকভাবেই গায়ের জোরের এই সরকার ভীত।’
গণ-আন্দোলনের মধ্য দিয়ে বর্তমান সরকারকে বিদায় দেওয়ার আহ্বান জানান মোশাররফ। তিনি বলেন, ‘আজকে একটাই দাবি—এই সরকারকে সরে যেতে হবে। এ দেশে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে হবে যে, নির্বাচনে জনগণ তাদের নিজের হাতে ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচিত করবে।’
ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে ভোট চুরির অভিযোগ এনে তিনি বলেন, ‘এই সরকার ভোটকে হত্যা করেছে, তাদের দিয়ে ভোট হবে না। এই সরকার মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। তাদের দিয়ে মানবাধিকার রক্ষা হবে না। এই সরকার দেশের অর্থনীতিকে লুটপাট করেছে। তাদের দিয়ে অর্থনীতি মেরামত সম্ভব নয়। খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়া গণতন্ত্র মুক্তি পাবে না। এ জন্য এই সরকারকে বিদায় করতে হবে।’
মিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
২ ঘণ্টা আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
২ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির সংস্কার প্রয়োজন, মানসিক সংস্কার প্রয়োজন। এটাই আমাদের সামাজিক আন্দোলন হওয়া উচিত। সমাজ, রাষ্ট্র—এমনকি দলকেও প্রতিদিনই সংস্কারের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এই সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা একটি জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র ব্যবস্থা গঠন করতে পারব।’
৪ ঘণ্টা আগে