নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শুরু হয়েছে বিএনপি ও এর সমমনা দলগুলোর গণমিছিল। বেলা ৩টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সাড়ে ৩টার দিকে বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ের সামনে থেকে গণমিছিলটি শুরু হয়। এতে নয়াপল্টনের দুই দিকের রাস্তায় গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে।
মিছিলটি কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ হয়ে মগবাজার চৌরাস্তা ঘুরে আবারও নয়াপল্টনে এসে শেষ হবে।
গণমিছিলের মূল ট্রাকে যাঁরা রয়েছেন—স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত। গণমিছিলের সমন্বয় করবেন ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
এ ছাড়া বিভিন্ন সংগঠনকে মিছিলে অংশ নিতে স্থান নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি সংগঠন তাদের নির্ধারিত স্থানে পূর্বেই অবস্থান নিয়েছে।
গত ১০ ডিসেম্বর ঢাকার গোলাপবাগ মাঠে বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে ১০ দফা ঘোষণা করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, ২৪ ডিসেম্বর একযোগে সারা দেশে মহানগর ও জেলা পর্যায়ে গণমিছিল কর্মসূচি পালনের কথা ছিল। কিন্তু সেদিন ঢাকায় আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন থাকায় ঢাকায় এবং সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কারণে রংপুর মহানগরের কর্মসূচি পিছিয়ে ৩০ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়।
দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে মিছিল কোথা থেকে শুরু হয়ে কোথায় শেষ হবে তা জানিয়েছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিভাগীয় গণমিছিলের প্রধান সমন্বয়ক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। এ সময় গণমিছিল সফল করতে ঢাকাবাসীকে আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপির পাশাপাশি এদিন ঢাকায় গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এলডিপি ও জামায়াতে ইসলামীও গণমিছিলের কর্মসূচি পালন করছে।
এরই মধ্যে রাজধানীর মালিবাগে জামায়াতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সেখান থেকে পুলিশ কয়েকজনকে আটকও করেছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার এডিসি শাহেন শাহ মাহমুদ।
এদিকে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায়ও জামায়াতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সেখান থেকে পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে।
যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুরানা পল্টন মোড়, দৈনিক বাংলা মোড় ও জিরো পয়েন্টে পুলিশ সদস্যদের তৎপরতা দেখা গেছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে জলকামান, প্রিজন ভ্যান, সাঁজোয়া যান।
পূর্বঘোষণা অনুযায়ী শুরু হয়েছে বিএনপি ও এর সমমনা দলগুলোর গণমিছিল। বেলা ৩টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সাড়ে ৩টার দিকে বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ের সামনে থেকে গণমিছিলটি শুরু হয়। এতে নয়াপল্টনের দুই দিকের রাস্তায় গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে।
মিছিলটি কাকরাইল, শান্তিনগর, মালিবাগ হয়ে মগবাজার চৌরাস্তা ঘুরে আবারও নয়াপল্টনে এসে শেষ হবে।
গণমিছিলের মূল ট্রাকে যাঁরা রয়েছেন—স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর বীর উত্তম, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম, মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত। গণমিছিলের সমন্বয় করবেন ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।
এ ছাড়া বিভিন্ন সংগঠনকে মিছিলে অংশ নিতে স্থান নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি সংগঠন তাদের নির্ধারিত স্থানে পূর্বেই অবস্থান নিয়েছে।
গত ১০ ডিসেম্বর ঢাকার গোলাপবাগ মাঠে বিভাগীয় গণসমাবেশ থেকে ১০ দফা ঘোষণা করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, ২৪ ডিসেম্বর একযোগে সারা দেশে মহানগর ও জেলা পর্যায়ে গণমিছিল কর্মসূচি পালনের কথা ছিল। কিন্তু সেদিন ঢাকায় আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন থাকায় ঢাকায় এবং সিটি করপোরেশন নির্বাচনের কারণে রংপুর মহানগরের কর্মসূচি পিছিয়ে ৩০ ডিসেম্বর নির্ধারণ করা হয়।
দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গতকাল বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে মিছিল কোথা থেকে শুরু হয়ে কোথায় শেষ হবে তা জানিয়েছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকা বিভাগীয় গণমিছিলের প্রধান সমন্বয়ক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। এ সময় গণমিছিল সফল করতে ঢাকাবাসীকে আহ্বান জানান তিনি।
বিএনপির পাশাপাশি এদিন ঢাকায় গণতন্ত্র মঞ্চ, ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, এলডিপি ও জামায়াতে ইসলামীও গণমিছিলের কর্মসূচি পালন করছে।
এরই মধ্যে রাজধানীর মালিবাগে জামায়াতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সেখান থেকে পুলিশ কয়েকজনকে আটকও করেছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের রমনা বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার এডিসি শাহেন শাহ মাহমুদ।
এদিকে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদ এলাকায়ও জামায়াতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের খবর পাওয়া গেছে। সেখান থেকে পুলিশ তিনজনকে আটক করেছে।
যেকোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে পুরানা পল্টন মোড়, দৈনিক বাংলা মোড় ও জিরো পয়েন্টে পুলিশ সদস্যদের তৎপরতা দেখা গেছে। প্রস্তুত রাখা হয়েছে জলকামান, প্রিজন ভ্যান, সাঁজোয়া যান।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, কোনো দলের প্রতি অনুরাগ নয়, বরং ২০২৬ সালের রোজার আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হতে পারে বলে জামায়াতের আমির যে পরামর্শ দিয়েছিলেন, সেটার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের নতুন সময়সীমা সামঞ্জস্যপূর্ণ।
৫ ঘণ্টা আগেজামায়াত ইসলামী মনে করে, একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিদেশে যৌথ সংবাদ সম্মেলন ও বৈঠকের বিষয় সম্পর্কে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়; যৌথ বিবৃতি দেওয়া দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয়। এর মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তাঁর নিরপেক্ষতা
৫ ঘণ্টা আগেসরকার প্রধান হিসেবে কোনো একটি দলের সঙ্গে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়। প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ প্রেস ব্রিফিং করায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে মনে করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের হামলায় ইরানের আরজিএসপ্রধান, সেনাপ্রধান ও কয়েকজন পরমাণুবিজ্ঞানী নিহত হওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ও নিহত ব্যক্তিদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
১ দিন আগে