ঢাবি সংবাদদাতা
বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন এখন আর কোনো ভূমিকা রাখবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেছেন, ইলেকটোরাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারীদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার পথ খুঁজতে হবে। আজ শনিবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবসে জাতীয় জাদুঘরের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নারীর নিরাপত্তা ও সাইবার সুরক্ষার দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে দেশজুড়ে নারীদের প্রতি সংঘটিত ধারাবাহিক সহিংসতা, নিপীড়ন ও সাইবার হয়রানির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংগঠনটির নেতারা।
সমাবেশে নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্র পুনর্গঠনের যে স্বপ্ন দেখতে চাচ্ছি, সেই সাথে যে রাজনৈতিক জায়গাগুলো আছে নারীদের এখানে নেতৃত্ব হিসেবে উঠে আসার জন্য, ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য যে জায়গাগুলো করে দেওয়া প্রয়োজন, সেটার পুরো উল্টো দিকে রাজনৈতিক কাঠামো চলছে। পুরো রাজনৈতিক সিস্টেম এর উল্টো দিকে চলছে। আমাদের নারী নেতৃত্ব তৈরির জন্য সংরক্ষিত আসন কোনো ভূমিকা রাখবে না আর। তবে সংরক্ষিত আসনের যে ভূমিকাগুলো আছে, সেটাকে কীভাবে ইলেকটোরাল জায়গা থেকে আমরা ধারণ করতে পারি বা সেই জায়গায় যেতে পারি, আমাদের সেভাবে চিন্তা করতে হবে।’
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীর নিরাপত্তার সাথে নাগরিক নিরাপত্তা জড়িত। গত ৫৩ বছরে নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে কোনো কাজ করা হয়নি। একটি আধুনিক রাষ্ট্রে নাগরিকের যে মর্যাদা নিশ্চিত করার কথা, তা কখনো নিশ্চিত হয়নি। অভ্যুত্থানের পরেও ফ্যাসিবাদী কাঠামো বিলোপ হয়নি।’
সামান্তা শারমিন আরও বলেন, ‘মাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের শিকার হতে দেখি, সেটার বিচার পাওয়ার জন্য আমাদের এখনো রাস্তায় খেদিয়ে মরতে হয়, সেটাই বলে দেয় যে আমাদের অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট কাঠামোর বিলুপ্তর কথা আমরা বলেছিলাম, সেই ফ্যাসিস্ট কাঠামো এখনো বিলোপ হয় নাই। আমাদের এই কাঠামো বিলোপের জন্য ধারাবাহিক লড়াইয়ের প্রয়োজন আছে এবং এই ধারাবাহিক লড়াইয়ের জন্য নারীর সংযত আছেন এবং আমাদের অসংযত হতে বাধ্য করবেন না।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আইনের মাধ্যমে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। কোনো ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ আইন দিয়ে এটি করা যাবে না। নতুন করে আইনগুলোকে ঢালাও ভাবে সাজাতে হবে যাতে করে বাংলাদেশের মানুষের জন্য, বাংলাদেশের নারীদের জন্য, বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য আমরা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারি। এ কারণে আমাদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে, নারীদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। অভ্যুত্থানের প্রত্যকটি ধাপে ধাপে নারীরা যে তাদের ভূমিকা দেখিয়েছে, তারপরও অভ্যুত্থানের পরও এটাকে অস্বীকার করার পাঁয়তারা চলছে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীদের ভূমিকা যে আমাদের নারীদের বলতে হবে, আমাদের এই জায়গা থেকে সরে আসতে হবে। আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে আমাদের পুরুষ সহযোদ্ধারা আছেন, তাঁদের জায়গা থেকে দেখতে হবে তাঁরা কী ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর জায়গা থেকে আমাদের সজাগ ও সচেষ্ট থাকতে হবে, যাতে এই কাঠামো আমাদের সঙ্গে আর প্রতারণামূলক আচরণ করতে না পারে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘সর্বোপরি সমাজে এবং রাষ্ট্রের নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। নারী কমিশনের প্রস্তাবনাগুলো শিগগিরই প্রস্তুত করতে হবে, নারীর ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান এবং প্রস্তাবনাও দেখাতে হবে।’
সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমরা বেশ কিছু বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের মা-বোনেরা যতটুকু নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে যাওয়ার কথা, রাষ্ট্র তা নিশ্চিত করতে পারেনি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীরা সামনের সারিতে ছিল। তাদের উপস্থিতি আমাদের সাহস জোগাত। রাজপথে থাকা অবস্থায় নারীদের প্রতি সবার সমর্থন ছিল। যখনই তারা রাজনীতিতে আসতে চেয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু হয়েছে। অপপ্রচার চালিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলছে।’
সারজিস বলেন, ‘আজ ঢাকা মেডিকেলে মাগুরার শিশু সহিংসতার শিকার হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়েছে। শিশু হয়েও শকুনের থাবা থেকে সে নিস্তার পায়নি।’
নারীদের ওপর অনেকে নিজের বিশ্বাস এবং সংস্কৃতি চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে উল্লেখ করে সারজিস বলেন, ‘রাষ্ট্র এক জিনিস, ধর্ম আরেক জিনিস। রাষ্ট্র সকল ধর্মকে ধারণ করতে হয়। কেউ চাইলেই অন্যের ওপর নিজের মতামতকে চাপিয়ে দিতে পারে না। রাষ্ট্রকে একটি ছোট গণ্ডি মনে করলে হবে না। কেউ যেন তার ব্যক্তি বিশ্বাস নারীদের ওপর চাপাতে না পারে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট না বুঝে কেউ বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করলে সুস্পষ্ট ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুস্পষ্ট অবস্থান না থাকলে দেশের জনগণ তাদের ব্যর্থ মনে করবে। আমরা আর কোনো কথা চাই না, কাজ চাই। নারীরা তাদের প্রাপ্য বুঝে পাক, এটিই হোক নারী দিবসের প্রতিজ্ঞা।’
যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘আমরা কখনো নারী দিবস ভালো মনে পালন করতে পারি না। দেশে ধর্ষণ দৈনন্দিন ঘটনায় রূপ নিয়েছে। ধর্ষণ যেন রাস্তাঘাটে বাচ্চাদের মারামারি। এনসিপি নারীর সকল নাগরিক এবং মানবিক মর্যাদা শিকার করে। পাশাপাশি সমান অধিকার নিশ্চিতে কাজ করবে। সামনের দিনেও এনসিপি গুরুত্বের সাথে এ বিষয়ে কাজ করে যাবে।’
নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘যারা সহিংসতার শিকার হয়েছে, এনসিপি তাদের বিচার দাবি করবে। এ সরকারের উচিত ধর্ষকদের প্রকাশ্যে বিচার নিশ্চিত করা। আগামীর বাংলাদেশে নারী নিরাপত্তা নিশ্চিতই হবে আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।’
বাংলাদেশে নারী নেতৃত্ব তৈরিতে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসন এখন আর কোনো ভূমিকা রাখবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন। তিনি বলেছেন, ইলেকটোরাল প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নারীদের রাজনৈতিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার পথ খুঁজতে হবে। আজ শনিবার (৮ মার্চ) আন্তর্জাতিক নারী দিবসে জাতীয় জাদুঘরের সামনে আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নারীর নিরাপত্তা ও সাইবার সুরক্ষার দাবিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির এই বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে দেশজুড়ে নারীদের প্রতি সংঘটিত ধারাবাহিক সহিংসতা, নিপীড়ন ও সাইবার হয়রানির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সংগঠনটির নেতারা।
সমাবেশে নাগরিক পার্টির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্র পুনর্গঠনের যে স্বপ্ন দেখতে চাচ্ছি, সেই সাথে যে রাজনৈতিক জায়গাগুলো আছে নারীদের এখানে নেতৃত্ব হিসেবে উঠে আসার জন্য, ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য যে জায়গাগুলো করে দেওয়া প্রয়োজন, সেটার পুরো উল্টো দিকে রাজনৈতিক কাঠামো চলছে। পুরো রাজনৈতিক সিস্টেম এর উল্টো দিকে চলছে। আমাদের নারী নেতৃত্ব তৈরির জন্য সংরক্ষিত আসন কোনো ভূমিকা রাখবে না আর। তবে সংরক্ষিত আসনের যে ভূমিকাগুলো আছে, সেটাকে কীভাবে ইলেকটোরাল জায়গা থেকে আমরা ধারণ করতে পারি বা সেই জায়গায় যেতে পারি, আমাদের সেভাবে চিন্তা করতে হবে।’
এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীর নিরাপত্তার সাথে নাগরিক নিরাপত্তা জড়িত। গত ৫৩ বছরে নাগরিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে কোনো কাজ করা হয়নি। একটি আধুনিক রাষ্ট্রে নাগরিকের যে মর্যাদা নিশ্চিত করার কথা, তা কখনো নিশ্চিত হয়নি। অভ্যুত্থানের পরেও ফ্যাসিবাদী কাঠামো বিলোপ হয়নি।’
সামান্তা শারমিন আরও বলেন, ‘মাগুরায় আট বছরের শিশুকে ধর্ষণের শিকার হতে দেখি, সেটার বিচার পাওয়ার জন্য আমাদের এখনো রাস্তায় খেদিয়ে মরতে হয়, সেটাই বলে দেয় যে আমাদের অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট কাঠামোর বিলুপ্তর কথা আমরা বলেছিলাম, সেই ফ্যাসিস্ট কাঠামো এখনো বিলোপ হয় নাই। আমাদের এই কাঠামো বিলোপের জন্য ধারাবাহিক লড়াইয়ের প্রয়োজন আছে এবং এই ধারাবাহিক লড়াইয়ের জন্য নারীর সংযত আছেন এবং আমাদের অসংযত হতে বাধ্য করবেন না।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘আইনের মাধ্যমে নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক। কোনো ধরনের প্রশ্নবিদ্ধ আইন দিয়ে এটি করা যাবে না। নতুন করে আইনগুলোকে ঢালাও ভাবে সাজাতে হবে যাতে করে বাংলাদেশের মানুষের জন্য, বাংলাদেশের নারীদের জন্য, বাংলাদেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য আমরা সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে পারি। এ কারণে আমাদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে, নারীদের যে ধারাবাহিক সংগ্রাম আছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। অভ্যুত্থানের প্রত্যকটি ধাপে ধাপে নারীরা যে তাদের ভূমিকা দেখিয়েছে, তারপরও অভ্যুত্থানের পরও এটাকে অস্বীকার করার পাঁয়তারা চলছে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘নারীদের ভূমিকা যে আমাদের নারীদের বলতে হবে, আমাদের এই জায়গা থেকে সরে আসতে হবে। আমাদের অবশ্যই দেখতে হবে আমাদের পুরুষ সহযোদ্ধারা আছেন, তাঁদের জায়গা থেকে দেখতে হবে তাঁরা কী ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। সেই সঙ্গে রাষ্ট্রীয় কাঠামোর জায়গা থেকে আমাদের সজাগ ও সচেষ্ট থাকতে হবে, যাতে এই কাঠামো আমাদের সঙ্গে আর প্রতারণামূলক আচরণ করতে না পারে।’
সামান্তা শারমিন বলেন, ‘সর্বোপরি সমাজে এবং রাষ্ট্রের নারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। নারী কমিশনের প্রস্তাবনাগুলো শিগগিরই প্রস্তুত করতে হবে, নারীর ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান এবং প্রস্তাবনাও দেখাতে হবে।’
সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেন, ‘জাতি হিসেবে আমরা বেশ কিছু বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের মা-বোনেরা যতটুকু নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে যাওয়ার কথা, রাষ্ট্র তা নিশ্চিত করতে পারেনি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নারীরা সামনের সারিতে ছিল। তাদের উপস্থিতি আমাদের সাহস জোগাত। রাজপথে থাকা অবস্থায় নারীদের প্রতি সবার সমর্থন ছিল। যখনই তারা রাজনীতিতে আসতে চেয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শুরু হয়েছে। অপপ্রচার চালিয়ে তাদের থামানোর চেষ্টা চলছে।’
সারজিস বলেন, ‘আজ ঢাকা মেডিকেলে মাগুরার শিশু সহিংসতার শিকার হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়েছে। শিশু হয়েও শকুনের থাবা থেকে সে নিস্তার পায়নি।’
নারীদের ওপর অনেকে নিজের বিশ্বাস এবং সংস্কৃতি চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে উল্লেখ করে সারজিস বলেন, ‘রাষ্ট্র এক জিনিস, ধর্ম আরেক জিনিস। রাষ্ট্র সকল ধর্মকে ধারণ করতে হয়। কেউ চাইলেই অন্যের ওপর নিজের মতামতকে চাপিয়ে দিতে পারে না। রাষ্ট্রকে একটি ছোট গণ্ডি মনে করলে হবে না। কেউ যেন তার ব্যক্তি বিশ্বাস নারীদের ওপর চাপাতে না পারে, সে ব্যবস্থা নিতে হবে। আর্থসামাজিক প্রেক্ষাপট না বুঝে কেউ বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করলে সুস্পষ্ট ব্যবস্থা নিতে হবে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুস্পষ্ট অবস্থান না থাকলে দেশের জনগণ তাদের ব্যর্থ মনে করবে। আমরা আর কোনো কথা চাই না, কাজ চাই। নারীরা তাদের প্রাপ্য বুঝে পাক, এটিই হোক নারী দিবসের প্রতিজ্ঞা।’
যুগ্ম আহ্বায়ক নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘আমরা কখনো নারী দিবস ভালো মনে পালন করতে পারি না। দেশে ধর্ষণ দৈনন্দিন ঘটনায় রূপ নিয়েছে। ধর্ষণ যেন রাস্তাঘাটে বাচ্চাদের মারামারি। এনসিপি নারীর সকল নাগরিক এবং মানবিক মর্যাদা শিকার করে। পাশাপাশি সমান অধিকার নিশ্চিতে কাজ করবে। সামনের দিনেও এনসিপি গুরুত্বের সাথে এ বিষয়ে কাজ করে যাবে।’
নুসরাত তাবাসসুম বলেন, ‘যারা সহিংসতার শিকার হয়েছে, এনসিপি তাদের বিচার দাবি করবে। এ সরকারের উচিত ধর্ষকদের প্রকাশ্যে বিচার নিশ্চিত করা। আগামীর বাংলাদেশে নারী নিরাপত্তা নিশ্চিতই হবে আমাদের অন্যতম লক্ষ্য।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ক্ষমতায় গেলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ইসলামি চেতনার ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত হবে বলে মন্তব্য করেছেন নায়েবে আমীর ও সাবেক সংসদ সদস্য অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ রোববার (৯ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে বাংলাদেশ আদর্শ শিক্ষক ফেডারেশন আয়োজিত শিক্ষক প্রতিনিধি সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
১০ মিনিট আগেনিষিদ্ধঘোষিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সারা দেশের নেতা-কর্মীদের খোঁজখবর রাখতে বিশেষ তৎপরতা শুরু করেছে পুলিশ। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে প্রতিটি থানায় ছাত্রলীগ নেতাদের তালিকা করা হচ্ছে। সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ, রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা, সামাজিক কার্যক্রম এবং সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বুঝতে...
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী তাঁতী দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, ‘অচিরেই একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ব্যবস্থা না করলে আবারও দেশবাসী গর্জে উঠবে। আর এর ভয়ংকর পরিণতি থেকে আপনারা কেউ রেহাই পাবেন না। মানুষের এই জাগরণ কোনো শক্তি আটকিয়ে রাখতে পারবে না।’
১৮ ঘণ্টা আগে১৪ জুলাইয়ের আন্দোলন বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলে দিয়েছিল, যেখানে নারীদের ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতা সামান্তা শারমীন বলেন, এই আন্দোলন আওয়ামী লীগের ‘রাজাকার ন্যারেটিভ’ ভেঙে দিয়েছে এবং নারীদের নেতৃত্বকে সামনে এনেছে। গণ-অভ্যুত্থানের অভিজ্ঞতা জাতির মধ্যে একতার প্রয়োজনীয়তা তৈরি
১ দিন আগে