নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘সাড়ে সাত মাসে আওয়ামী লীগ সাড়ে সাত সেন্টিমিটারও অগ্রগতি করতে পারেনি। নতুন রাজনীতির বয়ান দিতে পারে নাই, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারেনি, জনগণ আবার তাদের প্রতি সিমপ্যাথি দিতে পারে এ রকম কোনো বক্তব্য দিতে পারেনি। আওয়ামী লীগ আবার ফিরে এসে রাজনীতি নিয়ে জনগণের সামনে দাঁড়াতে পারবে, সহসা এই সম্ভাবনাই দেখি না।’
মান্না বলেন, ‘আমার দুঃখটা হচ্ছে, এই আওয়ামী লীগ নিজেই আবার রাজনীতিতে ফিরে আসবার জন্য কোনো পদক্ষেপই নেয়নি। আমরা কেউ কেউ, যাঁরা খুব গুরুত্বপূর্ণ লোকজন, ঝগড়া করে ফোকাস করে তাদের সবার সামনে নিয়ে আসছি।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন মান্না।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে মান্না বলেন, ‘আমি সরাসরি কোনো বক্তব্য দিইনি। বলেছি যে, একটা দলকে যে নিষিদ্ধ করা যাবে না, এ রকম দলের এ পৃথিবীতে ভালো উদাহরণ আছে। আওয়ামী লীগ এত বড় কী অপরাধ করেছে? আমি মনে করি করেছে। কিন্তু আমি তাদের নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করছি না। কারণ ওটা একটা পলিটিক্যাল প্রস্তাব। ওটার ইমপ্লিমেন্টেশন বৈধ সব দিক থেকে। তবে আমি যা দেখছি তা হচ্ছে সরকার, বিশেষ করে সরকার প্রধান যেরকম করে বলছেন, তিনি জনগণকে আহ্বান জানাবেন, বোঝাবেন। সিদ্ধান্তটা জনগণই নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি তাদের (আওয়ামী লীগের) নামে যত অপরাধ আছে তার বিচার দ্রুত করা উচিত। সাড়ে সাত মাসে বিচারকাজ এখনো শুরুই হয়নি। ঠিক হতে পারছে না। এটা বেদনার। যদি রেগুলার বিচারগুলোও শুরু হতো তাহলেও আমি মনে করি, অনেক প্রশ্নের জবাব আপনা-আপনিই আসত।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উত্থাপন করেন নাগরিক ঐক্যের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর কাদের। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশে প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের লক্ষ্যে বিভিন্ন সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যারা প্রায় ৭৫০টি সুপারিশ উত্থাপন করেছে। পরবর্তীতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এসব সুপারিশ পর্যালোচনা করে ১৬৬টি সংস্কার প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের জন্য উত্থাপন করে।
তিনি উল্লেখ করেন, নাগরিক ঐক্য প্রস্তাবগুলোর প্রতি গভীর মনোযোগ দিয়ে মতামত দিয়েছে। ১০৪টি সুপারিশের প্রতি একমত, ৫১টি সুপারিশের প্রতি অসম্মতি এবং ১১টি সুপারিশের প্রতি আংশিক সম্মতি জানানো হয়েছে। আমাদের মতে, ৯৩টি সংস্কার নির্বাচনের আগেই অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন সম্ভব এবং ২২টি সংস্কার নির্বাচনের পর সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে কার্যকর করা উচিত।
সভায় বলা হয়, সংস্কারের নামে কিছু অপ্রাসঙ্গিক বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেমন—দেশকে চারটি প্রদেশে বিভক্ত করা, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন, প্রতিনিধিত্বশীল সংসদ বিধান ও পদ্ধতি ইত্যাদি।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোমিনুল ইসলাম, জিন্নুর চৌধুরী দীপু, মোফাখখারুল ইসলাম নবাব প্রমুখ।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘সাড়ে সাত মাসে আওয়ামী লীগ সাড়ে সাত সেন্টিমিটারও অগ্রগতি করতে পারেনি। নতুন রাজনীতির বয়ান দিতে পারে নাই, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারেনি, জনগণ আবার তাদের প্রতি সিমপ্যাথি দিতে পারে এ রকম কোনো বক্তব্য দিতে পারেনি। আওয়ামী লীগ আবার ফিরে এসে রাজনীতি নিয়ে জনগণের সামনে দাঁড়াতে পারবে, সহসা এই সম্ভাবনাই দেখি না।’
মান্না বলেন, ‘আমার দুঃখটা হচ্ছে, এই আওয়ামী লীগ নিজেই আবার রাজনীতিতে ফিরে আসবার জন্য কোনো পদক্ষেপই নেয়নি। আমরা কেউ কেউ, যাঁরা খুব গুরুত্বপূর্ণ লোকজন, ঝগড়া করে ফোকাস করে তাদের সবার সামনে নিয়ে আসছি।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন মান্না।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে মান্না বলেন, ‘আমি সরাসরি কোনো বক্তব্য দিইনি। বলেছি যে, একটা দলকে যে নিষিদ্ধ করা যাবে না, এ রকম দলের এ পৃথিবীতে ভালো উদাহরণ আছে। আওয়ামী লীগ এত বড় কী অপরাধ করেছে? আমি মনে করি করেছে। কিন্তু আমি তাদের নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করছি না। কারণ ওটা একটা পলিটিক্যাল প্রস্তাব। ওটার ইমপ্লিমেন্টেশন বৈধ সব দিক থেকে। তবে আমি যা দেখছি তা হচ্ছে সরকার, বিশেষ করে সরকার প্রধান যেরকম করে বলছেন, তিনি জনগণকে আহ্বান জানাবেন, বোঝাবেন। সিদ্ধান্তটা জনগণই নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি তাদের (আওয়ামী লীগের) নামে যত অপরাধ আছে তার বিচার দ্রুত করা উচিত। সাড়ে সাত মাসে বিচারকাজ এখনো শুরুই হয়নি। ঠিক হতে পারছে না। এটা বেদনার। যদি রেগুলার বিচারগুলোও শুরু হতো তাহলেও আমি মনে করি, অনেক প্রশ্নের জবাব আপনা-আপনিই আসত।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উত্থাপন করেন নাগরিক ঐক্যের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর কাদের। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশে প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের লক্ষ্যে বিভিন্ন সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যারা প্রায় ৭৫০টি সুপারিশ উত্থাপন করেছে। পরবর্তীতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এসব সুপারিশ পর্যালোচনা করে ১৬৬টি সংস্কার প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের জন্য উত্থাপন করে।
তিনি উল্লেখ করেন, নাগরিক ঐক্য প্রস্তাবগুলোর প্রতি গভীর মনোযোগ দিয়ে মতামত দিয়েছে। ১০৪টি সুপারিশের প্রতি একমত, ৫১টি সুপারিশের প্রতি অসম্মতি এবং ১১টি সুপারিশের প্রতি আংশিক সম্মতি জানানো হয়েছে। আমাদের মতে, ৯৩টি সংস্কার নির্বাচনের আগেই অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন সম্ভব এবং ২২টি সংস্কার নির্বাচনের পর সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে কার্যকর করা উচিত।
সভায় বলা হয়, সংস্কারের নামে কিছু অপ্রাসঙ্গিক বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেমন—দেশকে চারটি প্রদেশে বিভক্ত করা, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন, প্রতিনিধিত্বশীল সংসদ বিধান ও পদ্ধতি ইত্যাদি।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোমিনুল ইসলাম, জিন্নুর চৌধুরী দীপু, মোফাখখারুল ইসলাম নবাব প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘সাড়ে সাত মাসে আওয়ামী লীগ সাড়ে সাত সেন্টিমিটারও অগ্রগতি করতে পারেনি। নতুন রাজনীতির বয়ান দিতে পারে নাই, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারেনি, জনগণ আবার তাদের প্রতি সিমপ্যাথি দিতে পারে এ রকম কোনো বক্তব্য দিতে পারেনি। আওয়ামী লীগ আবার ফিরে এসে রাজনীতি নিয়ে জনগণের সামনে দাঁড়াতে পারবে, সহসা এই সম্ভাবনাই দেখি না।’
মান্না বলেন, ‘আমার দুঃখটা হচ্ছে, এই আওয়ামী লীগ নিজেই আবার রাজনীতিতে ফিরে আসবার জন্য কোনো পদক্ষেপই নেয়নি। আমরা কেউ কেউ, যাঁরা খুব গুরুত্বপূর্ণ লোকজন, ঝগড়া করে ফোকাস করে তাদের সবার সামনে নিয়ে আসছি।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন মান্না।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে মান্না বলেন, ‘আমি সরাসরি কোনো বক্তব্য দিইনি। বলেছি যে, একটা দলকে যে নিষিদ্ধ করা যাবে না, এ রকম দলের এ পৃথিবীতে ভালো উদাহরণ আছে। আওয়ামী লীগ এত বড় কী অপরাধ করেছে? আমি মনে করি করেছে। কিন্তু আমি তাদের নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করছি না। কারণ ওটা একটা পলিটিক্যাল প্রস্তাব। ওটার ইমপ্লিমেন্টেশন বৈধ সব দিক থেকে। তবে আমি যা দেখছি তা হচ্ছে সরকার, বিশেষ করে সরকার প্রধান যেরকম করে বলছেন, তিনি জনগণকে আহ্বান জানাবেন, বোঝাবেন। সিদ্ধান্তটা জনগণই নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি তাদের (আওয়ামী লীগের) নামে যত অপরাধ আছে তার বিচার দ্রুত করা উচিত। সাড়ে সাত মাসে বিচারকাজ এখনো শুরুই হয়নি। ঠিক হতে পারছে না। এটা বেদনার। যদি রেগুলার বিচারগুলোও শুরু হতো তাহলেও আমি মনে করি, অনেক প্রশ্নের জবাব আপনা-আপনিই আসত।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উত্থাপন করেন নাগরিক ঐক্যের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর কাদের। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশে প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের লক্ষ্যে বিভিন্ন সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যারা প্রায় ৭৫০টি সুপারিশ উত্থাপন করেছে। পরবর্তীতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এসব সুপারিশ পর্যালোচনা করে ১৬৬টি সংস্কার প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের জন্য উত্থাপন করে।
তিনি উল্লেখ করেন, নাগরিক ঐক্য প্রস্তাবগুলোর প্রতি গভীর মনোযোগ দিয়ে মতামত দিয়েছে। ১০৪টি সুপারিশের প্রতি একমত, ৫১টি সুপারিশের প্রতি অসম্মতি এবং ১১টি সুপারিশের প্রতি আংশিক সম্মতি জানানো হয়েছে। আমাদের মতে, ৯৩টি সংস্কার নির্বাচনের আগেই অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন সম্ভব এবং ২২টি সংস্কার নির্বাচনের পর সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে কার্যকর করা উচিত।
সভায় বলা হয়, সংস্কারের নামে কিছু অপ্রাসঙ্গিক বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেমন—দেশকে চারটি প্রদেশে বিভক্ত করা, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন, প্রতিনিধিত্বশীল সংসদ বিধান ও পদ্ধতি ইত্যাদি।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোমিনুল ইসলাম, জিন্নুর চৌধুরী দীপু, মোফাখখারুল ইসলাম নবাব প্রমুখ।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘সাড়ে সাত মাসে আওয়ামী লীগ সাড়ে সাত সেন্টিমিটারও অগ্রগতি করতে পারেনি। নতুন রাজনীতির বয়ান দিতে পারে নাই, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারেনি, জনগণ আবার তাদের প্রতি সিমপ্যাথি দিতে পারে এ রকম কোনো বক্তব্য দিতে পারেনি। আওয়ামী লীগ আবার ফিরে এসে রাজনীতি নিয়ে জনগণের সামনে দাঁড়াতে পারবে, সহসা এই সম্ভাবনাই দেখি না।’
মান্না বলেন, ‘আমার দুঃখটা হচ্ছে, এই আওয়ামী লীগ নিজেই আবার রাজনীতিতে ফিরে আসবার জন্য কোনো পদক্ষেপই নেয়নি। আমরা কেউ কেউ, যাঁরা খুব গুরুত্বপূর্ণ লোকজন, ঝগড়া করে ফোকাস করে তাদের সবার সামনে নিয়ে আসছি।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে নাগরিক ঐক্য আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন মান্না।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে মান্না বলেন, ‘আমি সরাসরি কোনো বক্তব্য দিইনি। বলেছি যে, একটা দলকে যে নিষিদ্ধ করা যাবে না, এ রকম দলের এ পৃথিবীতে ভালো উদাহরণ আছে। আওয়ামী লীগ এত বড় কী অপরাধ করেছে? আমি মনে করি করেছে। কিন্তু আমি তাদের নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করছি না। কারণ ওটা একটা পলিটিক্যাল প্রস্তাব। ওটার ইমপ্লিমেন্টেশন বৈধ সব দিক থেকে। তবে আমি যা দেখছি তা হচ্ছে সরকার, বিশেষ করে সরকার প্রধান যেরকম করে বলছেন, তিনি জনগণকে আহ্বান জানাবেন, বোঝাবেন। সিদ্ধান্তটা জনগণই নেবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি মনে করি তাদের (আওয়ামী লীগের) নামে যত অপরাধ আছে তার বিচার দ্রুত করা উচিত। সাড়ে সাত মাসে বিচারকাজ এখনো শুরুই হয়নি। ঠিক হতে পারছে না। এটা বেদনার। যদি রেগুলার বিচারগুলোও শুরু হতো তাহলেও আমি মনে করি, অনেক প্রশ্নের জবাব আপনা-আপনিই আসত।’
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উত্থাপন করেন নাগরিক ঐক্যের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর কাদের। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশে প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সংস্কারের লক্ষ্যে বিভিন্ন সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যারা প্রায় ৭৫০টি সুপারিশ উত্থাপন করেছে। পরবর্তীতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এসব সুপারিশ পর্যালোচনা করে ১৬৬টি সংস্কার প্রস্তাব রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের জন্য উত্থাপন করে।
তিনি উল্লেখ করেন, নাগরিক ঐক্য প্রস্তাবগুলোর প্রতি গভীর মনোযোগ দিয়ে মতামত দিয়েছে। ১০৪টি সুপারিশের প্রতি একমত, ৫১টি সুপারিশের প্রতি অসম্মতি এবং ১১টি সুপারিশের প্রতি আংশিক সম্মতি জানানো হয়েছে। আমাদের মতে, ৯৩টি সংস্কার নির্বাচনের আগেই অধ্যাদেশের মাধ্যমে বাস্তবায়ন সম্ভব এবং ২২টি সংস্কার নির্বাচনের পর সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে কার্যকর করা উচিত।
সভায় বলা হয়, সংস্কারের নামে কিছু অপ্রাসঙ্গিক বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যেমন—দেশকে চারটি প্রদেশে বিভক্ত করা, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ গঠন, প্রতিনিধিত্বশীল সংসদ বিধান ও পদ্ধতি ইত্যাদি।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোমিনুল ইসলাম, জিন্নুর চৌধুরী দীপু, মোফাখখারুল ইসলাম নবাব প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
৩১ মিনিট আগে
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি রচিত হলে নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিনে গণভোট হলেও সমস্যা নেই বলে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, ‘গণভোট নির্বাচনের দিন, না আগে হবে, সেটা প্রধান সংকট নয়। তবে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ অবশ্যই ড. ইউনূসকে জারি করতে হবে। প্রেসিডেন্ট চুপ্পু এতে স্বাক্ষর করলে সংস্কারের কফিনে পেরেক মারা...
২ ঘণ্টা আগে
দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কণ্ঠ নকলের মাধ্যমে অসত্য ভিডিও প্রচারের অভিযোগ করেছে বিএনপি। এ ধরনের প্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
আজ রোববার জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
জামায়াতে ইসলামী বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গত ৯ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশের সদস্যদের (রুকনদের) নিকট থেকে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হয়। ভোট গ্রহণের কার্যক্রম শেষে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত টিম ভোট গণনা শেষ করে। গতকাল ১ নভেম্বর (শনিবার) রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার সংগঠনের আমির নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী ২০২৬-২০২৮ কার্যকালের জন্য সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে জামায়াতে ইসলামীর আমির নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান।
উল্লেখ্য, ডা. শফিকুর রহমান প্রথমবার জামায়াতের আমির নির্বাচিত হন ২০১৯ সালে এবং পুনর্নির্বাচিত হন ২০২২ সালে। গোলাম আযম ও মতিউর রহমান নিজামীর পর তিনি টানা তৃতীয়বারের জন্য আমির নির্বাচিত হলেন।

জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
আজ রোববার জামায়াতের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
জামায়াতে ইসলামী বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গত ৯ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশের সদস্যদের (রুকনদের) নিকট থেকে গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ করা হয়। ভোট গ্রহণের কার্যক্রম শেষে সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত টিম ভোট গণনা শেষ করে। গতকাল ১ নভেম্বর (শনিবার) রাতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার সংগঠনের আমির নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রাপ্ত ফলাফল অনুযায়ী ২০২৬-২০২৮ কার্যকালের জন্য সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে জামায়াতে ইসলামীর আমির নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান।
উল্লেখ্য, ডা. শফিকুর রহমান প্রথমবার জামায়াতের আমির নির্বাচিত হন ২০১৯ সালে এবং পুনর্নির্বাচিত হন ২০২২ সালে। গোলাম আযম ও মতিউর রহমান নিজামীর পর তিনি টানা তৃতীয়বারের জন্য আমির নির্বাচিত হলেন।

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘সাড়ে সাত মাসে আওয়ামী লীগ সাড়ে সাত সেন্টিমিটারও অগ্রগতি করতে পারেনি। নতুন রাজনীতির বয়ান দিতে পারে নাই, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারেনি, জনগণ আবার তাদের প্রতি সিমপ্যাথি দিতে পারে এ রকম কোনো বক্তব্য দিতে পারেনি।
২২ মার্চ ২০২৫
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি রচিত হলে নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিনে গণভোট হলেও সমস্যা নেই বলে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, ‘গণভোট নির্বাচনের দিন, না আগে হবে, সেটা প্রধান সংকট নয়। তবে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ অবশ্যই ড. ইউনূসকে জারি করতে হবে। প্রেসিডেন্ট চুপ্পু এতে স্বাক্ষর করলে সংস্কারের কফিনে পেরেক মারা...
২ ঘণ্টা আগে
দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কণ্ঠ নকলের মাধ্যমে অসত্য ভিডিও প্রচারের অভিযোগ করেছে বিএনপি। এ ধরনের প্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এক দল সংস্কারপ্রক্রিয়া ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছাতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এমন কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এক দল সংস্কারকে ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে। আমরা এর কোনোটাই চাই না। আমরা চাই, যথাসময়ে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে এবং জুলাই সনদও আইনি ভিত্তি পাবে ও বাস্তবায়ন হবে।’
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি রচিত হলে নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিনে গণভোট হলেও সমস্যা নেই বলে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, ‘গণভোট নির্বাচনের দিন, না আগে হবে, সেটা প্রধান সংকট নয়। তবে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ অবশ্যই ড. ইউনূসকে জারি করতে হবে। প্রেসিডেন্ট চুপ্পু এতে স্বাক্ষর করলে সংস্কারের কফিনে পেরেক মারা হবে।’
জুলাই সনদে স্বাক্ষরের বিষয়ে নাহিদ বলেন, ‘যেদিন জুলাই সনদ স্বাক্ষর হয়েছে, সেদিনই জাতীয় অনৈক্যের সূচনা হয়েছে। কোনো ধরনের বাছবিচার ছাড়াই সনদে স্বাক্ষর করে তারা জাতির সঙ্গে প্রতারণা করেছে। তবে এখনো সুযোগ আছে ঐক্যের।’
নির্বাচনে জোট প্রসঙ্গে এনসিপির নেতা বলেন, ‘সংস্কারের পক্ষে যদি কেউ না থাকে, তাদের সঙ্গে জোটে যাওয়া সম্ভব নয়। কোনো একটি দলের চাপে সরকার বারবার টেক্সট পরিবর্তন করেছে। বাস্তবায়ন আদেশের প্রথম খসড়ায় যেভাবে ২৭০ দিন পর সংস্কার প্রস্তাব স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হওয়ার বিধান ছিল, আমরা সেটিকে সমর্থন করি। এর ব্যত্যয় হলে আমরা সেই আদেশ সমর্থন করব কি না, তা পুনর্বিবেচনা করতে হবে।’
শেখ মুজিবুর রহমান প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবকে আমরা জাতির পিতা বলে মনে করি না। তবে মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদান রয়েছে।’
দলীয় প্রতীক ইস্যুতে সৃষ্ট জটিলতা প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নতুন দল হিসেবে সহযোগিতার পরিবর্তে আমাদের কাজে বাধা তৈরি করছে নির্বাচন কমিশন। অথচ শাপলা কলির যে সিদ্ধান্ত, সেটি তারা এক মাস আগেও দিতে পারত। আমরা শাপলাই চাই।’
ভারত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার মাধ্যমে জুলাই গণহত্যাকে সমর্থন দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন নাহিদ। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থান প্রশ্নে যত দিন ভারত তার অবস্থান পরিবর্তন না করবে, তত দিন বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক শীতলই থাকবে।’

এক দল সংস্কারপ্রক্রিয়া ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছাতে চাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এমন কথা বলেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এক দল সংস্কারকে ভেস্তে দিচ্ছে, আরেক দল নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে। আমরা এর কোনোটাই চাই না। আমরা চাই, যথাসময়ে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে এবং জুলাই সনদও আইনি ভিত্তি পাবে ও বাস্তবায়ন হবে।’
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি রচিত হলে নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিনে গণভোট হলেও সমস্যা নেই বলে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, ‘গণভোট নির্বাচনের দিন, না আগে হবে, সেটা প্রধান সংকট নয়। তবে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ অবশ্যই ড. ইউনূসকে জারি করতে হবে। প্রেসিডেন্ট চুপ্পু এতে স্বাক্ষর করলে সংস্কারের কফিনে পেরেক মারা হবে।’
জুলাই সনদে স্বাক্ষরের বিষয়ে নাহিদ বলেন, ‘যেদিন জুলাই সনদ স্বাক্ষর হয়েছে, সেদিনই জাতীয় অনৈক্যের সূচনা হয়েছে। কোনো ধরনের বাছবিচার ছাড়াই সনদে স্বাক্ষর করে তারা জাতির সঙ্গে প্রতারণা করেছে। তবে এখনো সুযোগ আছে ঐক্যের।’
নির্বাচনে জোট প্রসঙ্গে এনসিপির নেতা বলেন, ‘সংস্কারের পক্ষে যদি কেউ না থাকে, তাদের সঙ্গে জোটে যাওয়া সম্ভব নয়। কোনো একটি দলের চাপে সরকার বারবার টেক্সট পরিবর্তন করেছে। বাস্তবায়ন আদেশের প্রথম খসড়ায় যেভাবে ২৭০ দিন পর সংস্কার প্রস্তাব স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হওয়ার বিধান ছিল, আমরা সেটিকে সমর্থন করি। এর ব্যত্যয় হলে আমরা সেই আদেশ সমর্থন করব কি না, তা পুনর্বিবেচনা করতে হবে।’
শেখ মুজিবুর রহমান প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবকে আমরা জাতির পিতা বলে মনে করি না। তবে মুক্তিযুদ্ধে তাঁর অবদান রয়েছে।’
দলীয় প্রতীক ইস্যুতে সৃষ্ট জটিলতা প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নতুন দল হিসেবে সহযোগিতার পরিবর্তে আমাদের কাজে বাধা তৈরি করছে নির্বাচন কমিশন। অথচ শাপলা কলির যে সিদ্ধান্ত, সেটি তারা এক মাস আগেও দিতে পারত। আমরা শাপলাই চাই।’
ভারত শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ার মাধ্যমে জুলাই গণহত্যাকে সমর্থন দিচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন নাহিদ। তিনি বলেন, ‘গণ-অভ্যুত্থান প্রশ্নে যত দিন ভারত তার অবস্থান পরিবর্তন না করবে, তত দিন বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক শীতলই থাকবে।’

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘সাড়ে সাত মাসে আওয়ামী লীগ সাড়ে সাত সেন্টিমিটারও অগ্রগতি করতে পারেনি। নতুন রাজনীতির বয়ান দিতে পারে নাই, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারেনি, জনগণ আবার তাদের প্রতি সিমপ্যাথি দিতে পারে এ রকম কোনো বক্তব্য দিতে পারেনি।
২২ মার্চ ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
৩১ মিনিট আগে
দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কণ্ঠ নকলের মাধ্যমে অসত্য ভিডিও প্রচারের অভিযোগ করেছে বিএনপি। এ ধরনের প্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।
৭ ঘণ্টা আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কণ্ঠ নকলের মাধ্যমে অসত্য ভিডিও প্রচারের অভিযোগ করেছে বিএনপি। এ ধরনের প্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।
শনিবার দিবাগত রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানানো হয়।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘পুরোনো সংবাদ সম্মেলনের ছবি ও বক্তব্য এডিট করে কিংবা কেউ কেউ এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিএনপি মহাসচিবের কণ্ঠ নকলের মাধ্যমে একটি অসত্য ভিডিও গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে—যেখানে বিএনপি মহাসচিব আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের এমপি পদের প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা ঘোষণা করছেন। এ ধরনের ভিডিও শুধু অসত্যই নয়, এটি সম্পূর্ণরূপে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
জনমনে বিভ্রান্ত তৈরি করার জন্যই কিছু কুচক্রী মহল গণমাধ্যমে বিএনপি মহাসচিবের নাম ও ছবি ব্যবহার করে বানোয়াট ও কাল্পনিক ভিডিও প্রচার করেছে। দেশের জনগণসহ দলের নেতা-কর্মী ও এমপি মনোনয়নপ্রত্যাশীদের এ ধরনের এডিটকৃত ভিডিওতে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আহ্বান জানাচ্ছে।’

দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কণ্ঠ নকলের মাধ্যমে অসত্য ভিডিও প্রচারের অভিযোগ করেছে বিএনপি। এ ধরনের প্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।
শনিবার দিবাগত রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই আহ্বান জানানো হয়।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘পুরোনো সংবাদ সম্মেলনের ছবি ও বক্তব্য এডিট করে কিংবা কেউ কেউ এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করে বিএনপি মহাসচিবের কণ্ঠ নকলের মাধ্যমে একটি অসত্য ভিডিও গণমাধ্যমে প্রচার করা হয়েছে—যেখানে বিএনপি মহাসচিব আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের এমপি পদের প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা ঘোষণা করছেন। এ ধরনের ভিডিও শুধু অসত্যই নয়, এটি সম্পূর্ণরূপে বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
জনমনে বিভ্রান্ত তৈরি করার জন্যই কিছু কুচক্রী মহল গণমাধ্যমে বিএনপি মহাসচিবের নাম ও ছবি ব্যবহার করে বানোয়াট ও কাল্পনিক ভিডিও প্রচার করেছে। দেশের জনগণসহ দলের নেতা-কর্মী ও এমপি মনোনয়নপ্রত্যাশীদের এ ধরনের এডিটকৃত ভিডিওতে বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আহ্বান জানাচ্ছে।’

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘সাড়ে সাত মাসে আওয়ামী লীগ সাড়ে সাত সেন্টিমিটারও অগ্রগতি করতে পারেনি। নতুন রাজনীতির বয়ান দিতে পারে নাই, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারেনি, জনগণ আবার তাদের প্রতি সিমপ্যাথি দিতে পারে এ রকম কোনো বক্তব্য দিতে পারেনি।
২২ মার্চ ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
৩১ মিনিট আগে
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি রচিত হলে নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিনে গণভোট হলেও সমস্যা নেই বলে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, ‘গণভোট নির্বাচনের দিন, না আগে হবে, সেটা প্রধান সংকট নয়। তবে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ অবশ্যই ড. ইউনূসকে জারি করতে হবে। প্রেসিডেন্ট চুপ্পু এতে স্বাক্ষর করলে সংস্কারের কফিনে পেরেক মারা...
২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন সামনে রেখে কয়েক ধাপে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শেষে চলতি মাসে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে পারে বিএনপি। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশীদের অনেককেই চূড়ান্ত সুখবর দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রার্থী বাছাই অনেকটাই ঠিক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। অনেক আসন আছে, যেখানে সমস্যা আছে, সেখানে কোন প্রার্থী দেওয়া যায়, তা নিয়ে তিনিই চিন্তা-ভাবনা করছেন। অনেকেই বলছেন, তাঁরা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছ থেকে প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয়তা পেয়েছেন, আমরাও শুনছি। তবে ঠিক কতজনকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এমন সুখবর দিয়েছেন, তা বলতে পারছি না।’
দলীয় সূত্র বলছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অন্তত ৭০ ভাগ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। লন্ডন থেকে ফোনে যোগাযোগ করে বেশ কিছু আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীকে জনসংযোগ করতে বলেছেন তারেক রহমান। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে কবে নাগাদ বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের ঘোষণা দেবে, সে বিষয়ে এখনই সুনির্দিষ্ট করে বলছেন না দলের নীতিনির্ধারকেরা। তবে চলতি মাসেই সেটা হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে সেলিমা রহমান বলেন, সুনির্দিষ্ট করে দিন-ক্ষণ বলা যাচ্ছে না। তবে মনে হচ্ছে, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে।
বিএনপি থেকে কারা প্রার্থী হচ্ছেন, সে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে দলটির ভেতর-বাইরে। দলটির সূত্রগুলো বলছে, স্থায়ী কমিটির সদস্যরা প্রার্থী হচ্ছেন—এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তাঁদের সবার জন্য একটি আসনই বরাদ্দ থাকবে, একাধিক আসনের সুযোগ নেই। অন্যদিকে দলের মধ্যম সারির নেতাদের মধ্যে সবদিক বিবেচনা করে যোগ্য প্রার্থী বাছাই করেছেন তারেক রহমান। তাঁদের মধ্যে অনেককে ফোনে আশ্বস্তও করেছেন তিনি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মেহেরপুর-১ আসনে মাসুদ অরুণ, বগুড়া-১ কাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-২ মীর শাহ আলম, চাঁদপুর-১ সাবেক প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন ও শরীয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপুর মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত।
এর মধ্যে তারেক রহমানের ফোনে মনোনয়নের নিশ্চয়তা পেয়ে ভোটের মাঠে কাজ শুরু করে দিয়েছেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কাজী রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাকে বিজয়ী হওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে বলেছেন। তাঁর নির্দেশমতো আমি এলাকায় প্রচারের কাজ শুরু করেছি।’
দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন, এমন একাধিক নেতা জানিয়েছেন, তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশী অনেকের সঙ্গেই কথা বলছেন। নির্বাচনী মাঠে তাঁদের কাজ করতে বলেছেন। এটাকেই বলা হচ্ছে ‘সবুজসংকেত’।
এদিকে নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় প্রার্থীর পাশাপাশি শরিক দল ও সমমনা সংগঠনের সঙ্গেও আসন সমঝোতার আলোচনা অব্যাহত রেখেছে বিএনপি। এই আলোচনার মধ্যে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে দাবি করছেন ওই দলগুলোর অনেক নেতা। এরপর তাঁরা ভোটের মাঠে প্রচারে নেমেছেন।
শরিক দলগুলোর এমন নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ (ঢাকা-১৭), জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ (ঢাকা-১৩), গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী (ঢাকা-৬), জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা (কিশোরগঞ্জ-৫), নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না (বগুড়া-৪), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ (কুমিল্লা-৭), বাংলাদেশ এলডিপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন সেলিম (লক্ষ্মীপুর-২), গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬) এবং ন্যাশলাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদের (নড়াইল-২) নাম শোনা যাচ্ছে।
এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘আমি নির্বাচনী এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। ’১৮-তে যেহেতু জোটের সঙ্গে ছিলাম, আশা করছি আমাকেই প্রার্থী করা হবে। আমি মনে করি, এলাকায় আমাকে পরাজিত করার মতো কোনো প্রার্থী নেই।’
এঁদের বাইরে গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের সংগঠন মায়ের ডাকের সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলি ঢাকা-১৪ আসনে মনোনয়নের ব্যাপারে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে সানজিদা ইসলাম গতকাল বলেন, ‘অফিশিয়াল ঘোষণার আগে এ বিষয়ে কিছু বলাটা ঠিক হবে না। অফিশিয়ালি সবার বিষয়ে যখন ঘোষণা আসবে, তখন এ বিষয়ে কথা বলা যাবে।’

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রার্থী মনোনয়নের ঘোষণা এখনো দেয়নি বিএনপি। কিন্তু দলটির কিছু কিছু নেতা বলছেন, দলের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে মনোনয়নের সবুজসংকেত তাঁরা পেয়ে গেছেন। এরপর নির্বাচনী এলাকায় গণসংযোগ ও প্রচারের কাজে নেমে পড়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন সামনে রেখে কয়েক ধাপে প্রার্থী বাছাইয়ের কাজ শেষে চলতি মাসে এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে পারে বিএনপি। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও প্রার্থী হওয়ার বিষয়ে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশীদের অনেককেই চূড়ান্ত সুখবর দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান গতকাল শনিবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রার্থী বাছাই অনেকটাই ঠিক করেছেন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। অনেক আসন আছে, যেখানে সমস্যা আছে, সেখানে কোন প্রার্থী দেওয়া যায়, তা নিয়ে তিনিই চিন্তা-ভাবনা করছেন। অনেকেই বলছেন, তাঁরা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছ থেকে প্রার্থী হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চয়তা পেয়েছেন, আমরাও শুনছি। তবে ঠিক কতজনকে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এমন সুখবর দিয়েছেন, তা বলতে পারছি না।’
দলীয় সূত্র বলছে, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অন্তত ৭০ ভাগ আসনে একক প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। লন্ডন থেকে ফোনে যোগাযোগ করে বেশ কিছু আসনে সম্ভাব্য প্রার্থীকে জনসংযোগ করতে বলেছেন তারেক রহমান। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে কবে নাগাদ বিএনপি মনোনীত প্রার্থীদের ঘোষণা দেবে, সে বিষয়ে এখনই সুনির্দিষ্ট করে বলছেন না দলের নীতিনির্ধারকেরা। তবে চলতি মাসেই সেটা হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে সেলিমা রহমান বলেন, সুনির্দিষ্ট করে দিন-ক্ষণ বলা যাচ্ছে না। তবে মনে হচ্ছে, নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসতে পারে।
বিএনপি থেকে কারা প্রার্থী হচ্ছেন, সে নিয়ে ব্যাপক আলোচনা চলছে দলটির ভেতর-বাইরে। দলটির সূত্রগুলো বলছে, স্থায়ী কমিটির সদস্যরা প্রার্থী হচ্ছেন—এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তবে তাঁদের সবার জন্য একটি আসনই বরাদ্দ থাকবে, একাধিক আসনের সুযোগ নেই। অন্যদিকে দলের মধ্যম সারির নেতাদের মধ্যে সবদিক বিবেচনা করে যোগ্য প্রার্থী বাছাই করেছেন তারেক রহমান। তাঁদের মধ্যে অনেককে ফোনে আশ্বস্তও করেছেন তিনি।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, মেহেরপুর-১ আসনে মাসুদ অরুণ, বগুড়া-১ কাজী রফিকুল ইসলাম, বগুড়া-২ মীর শাহ আলম, চাঁদপুর-১ সাবেক প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন ও শরীয়তপুর-৩ মিয়া নুরুদ্দিন আহাম্মেদ অপুর মনোনয়ন প্রায় নিশ্চিত।
এর মধ্যে তারেক রহমানের ফোনে মনোনয়নের নিশ্চয়তা পেয়ে ভোটের মাঠে কাজ শুরু করে দিয়েছেন বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন কাজী রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি আমাকে বিজয়ী হওয়ার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে বলেছেন। তাঁর নির্দেশমতো আমি এলাকায় প্রচারের কাজ শুরু করেছি।’
দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে ভূমিকা রাখেন, এমন একাধিক নেতা জানিয়েছেন, তারেক রহমান মনোনয়নপ্রত্যাশী অনেকের সঙ্গেই কথা বলছেন। নির্বাচনী মাঠে তাঁদের কাজ করতে বলেছেন। এটাকেই বলা হচ্ছে ‘সবুজসংকেত’।
এদিকে নির্বাচন সামনে রেখে দলীয় প্রার্থীর পাশাপাশি শরিক দল ও সমমনা সংগঠনের সঙ্গেও আসন সমঝোতার আলোচনা অব্যাহত রেখেছে বিএনপি। এই আলোচনার মধ্যে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে দাবি করছেন ওই দলগুলোর অনেক নেতা। এরপর তাঁরা ভোটের মাঠে প্রচারে নেমেছেন।
শরিক দলগুলোর এমন নেতাদের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ (ঢাকা-১৭), জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের (এনডিএম) চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ (ঢাকা-১৩), গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী (ঢাকা-৬), জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা (কিশোরগঞ্জ-৫), নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না (বগুড়া-৪), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ (কুমিল্লা-৭), বাংলাদেশ এলডিপির সভাপতি শাহাদাত হোসেন সেলিম (লক্ষ্মীপুর-২), গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬) এবং ন্যাশলাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদের (নড়াইল-২) নাম শোনা যাচ্ছে।
এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ বলেন, ‘আমি নির্বাচনী এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। ’১৮-তে যেহেতু জোটের সঙ্গে ছিলাম, আশা করছি আমাকেই প্রার্থী করা হবে। আমি মনে করি, এলাকায় আমাকে পরাজিত করার মতো কোনো প্রার্থী নেই।’
এঁদের বাইরে গুম হওয়া ব্যক্তিদের পরিবারের সংগঠন মায়ের ডাকের সমন্বয়ক সানজিদা ইসলাম তুলি ঢাকা-১৪ আসনে মনোনয়নের ব্যাপারে তারেক রহমানের কাছ থেকে সুখবর পেয়েছেন বলে জানা গেছে।
জানতে চাইলে সানজিদা ইসলাম গতকাল বলেন, ‘অফিশিয়াল ঘোষণার আগে এ বিষয়ে কিছু বলাটা ঠিক হবে না। অফিশিয়ালি সবার বিষয়ে যখন ঘোষণা আসবে, তখন এ বিষয়ে কথা বলা যাবে।’

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘সাড়ে সাত মাসে আওয়ামী লীগ সাড়ে সাত সেন্টিমিটারও অগ্রগতি করতে পারেনি। নতুন রাজনীতির বয়ান দিতে পারে নাই, মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হতে পারেনি, জনগণ আবার তাদের প্রতি সিমপ্যাথি দিতে পারে এ রকম কোনো বক্তব্য দিতে পারেনি।
২২ মার্চ ২০২৫
জামায়াতে ইসলামীর আমির হিসেবে ২০২৬-২০২৮ সেশনের জন্য পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন ডা. শফিকুর রহমান। এই নিয়ে টানা তৃতীয়বারের জন্য আমিরের দায়িত্ব পেলেন তিনি।
৩১ মিনিট আগে
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি রচিত হলে নির্বাচনের আগে বা নির্বাচনের দিনে গণভোট হলেও সমস্যা নেই বলে উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, ‘গণভোট নির্বাচনের দিন, না আগে হবে, সেটা প্রধান সংকট নয়। তবে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ অবশ্যই ড. ইউনূসকে জারি করতে হবে। প্রেসিডেন্ট চুপ্পু এতে স্বাক্ষর করলে সংস্কারের কফিনে পেরেক মারা...
২ ঘণ্টা আগে
দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের কণ্ঠ নকলের মাধ্যমে অসত্য ভিডিও প্রচারের অভিযোগ করেছে বিএনপি। এ ধরনের প্রচারে বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে দলটির পক্ষ থেকে।
৭ ঘণ্টা আগে