প্রতিনিধি, ঢাবি
১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীকে কে আশ্রয় দিয়েছে? কে প্রশ্রয় দিয়েছে? কে নিরাপদে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে? কে নির্বাসন করেছে? কে পুরস্কৃত করেছে? হত্যার রিপোর্ট করতে যাওয়ার পর মেজর ডালিমকে কে অভিনন্দন জানিয়েছে?
আজ (শনিবার) সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের অ্যালামনাই ফ্লোরে আজ এ প্রশ্নগুলো উত্থাপন করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত 'বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড' শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ প্রশ্নগুলো করেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাসহ উল্লেখিত সবগুলো বিষয়ে জিয়াউর রহমান প্রত্যক্ষভাবে জড়িত বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, হাজার হাজার লোক জানাজা পড়া আর কফিনে জিয়াউর রহমানের লাশ থাকা, না থাকা এটা কি এক কথা? মানুষ তো নিহত প্রেসিডেন্টের জন্য জানাজা পড়তে আসছিল, সেই কফিনে যে প্রেসিডেন্টের লাশ নেই এটাতো মানুষ জানে না। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউল হক বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হলেন। তখন ইসলামাবাদের ফয়সাল মসজিদের সামনে যে মানুষ এসেছিল তত মানুষ জিয়াউর রহমানের জন্য ঢাকায় আসেনি। এই কফিনেও জিয়াউর রহমান নেই। এটাই হলো সত্য। সত্যকে এখন লুকোতে চাইছেন, কিন্তু সত্য থেকে পালিয়ে যেতে পারবেন না। সত্য বেরিয়ে আসবে।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, এখনো দেশে বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, ষড়যন্ত্রের ছক আঁকা হচ্ছে। কেউ কেউ দেশের অভ্যন্তর অস্থিতিশীল করে, ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশে ক্ষমতার পরিবর্তন, দেশের সাম্প্রদায়িক একটি মহলকে উৎসাহিত করেছে। এই সাম্প্রদায়িক রাজনীতির পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে বিএনপি। খুনি, ঘাতকদের নির্ভরযোগ্য ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি।
সংগঠনটির সভাপতি এ কে আজাদের সভাপতিত্বে ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ এর অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন ও ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক এ. কে. এম. আফজালুর রহমান বাবুর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য ও ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন। মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহ এবং ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী (পারভেজ) এবং মহাসচিব জনাব রঞ্জন কর্মকার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহসভাপতি মোল্লা মোহাম্মাদ আবু কাওছার প্রমুখ।
উপাচার্য বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যে সেক্যুলারিজম তা না চাইনিজ না রাশিয়া। তাঁর মতাদর্শ সম্পূর্ণ আলাদা এক মডেল। এটি বাংলাদেশ এবং বাঙালির মডেল। ধর্মীয় মূল্যবোধ সেটির প্রতিও বঙ্গবন্ধুর শ্রদ্ধা, সেই সাথে অন্য ধর্ম মতকে বিকশিত করা এবং সকল ধর্মের প্রতি একটি সুন্দর দৃষ্টিভঙ্গি রেখে সেই মূল্যবোধকে বিকাশ ঘটানো। এটি বঙ্গবন্ধুর নিজস্ব এক মডেল যা ওই দুটির সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। বর্তমান বাংলাদেশ তার মডেলের ওপর নির্ভর করে চলছে। এবং বিশ্ব অবাক করে তাকিয়ে আছে বাংলাদেশের দিকে। আজকে যতই আমরা বঙ্গবন্ধুর চর্চা করছি ততই তাঁর গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন বলেন বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ও বঙ্গবন্ধুর অবস্থান খুবই সুদৃঢ়। তাঁর শক্তি হলো বঙ্গবন্ধুর নীতি দর্শন। বঙ্গবন্ধুর সেই নীতি দর্শন বর্তমানে যখন বঙ্গবন্ধু কন্যা বাস্তবায়ন করছেন তখন বিশ্বকে হতচকিত করছে।
রাজনীতিবিদদের উদ্দেশ্যে ঢাবি উপাচার্য বলেন, কে স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের অংশ, কে পাকিস্তানপন্থী এবং সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর অংশ। সে বিষয়গুলো এখন সংগঠনের মাধ্যমে আইডেনটিফাই করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এটি এখন সাংগঠনিক দৃষ্টিতে বিচার করলে হবে না। এখন নীতি কৌশল অবলম্বন করে চিন্তা করতে হবে। উদ্ভাবনী সৃজনশীল রাজনীতি সেখানে প্রয়োজন। এবং সেটাই হবে বঙ্গবন্ধুর প্রতি যথার্থ শ্রদ্ধা নিবেদন। বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্র দর্শনে তিনি যেমন অগ্রগামী চিন্তা করতেন ঠিক তেমনিভাবে আমাদের অনুসরণ করা উচিত। বঙ্গবন্ধু তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী, সৌজন্য বোধহীন ও মূল্যবোধহীন মানুষদের চিনতেন। কিন্তু হিমালয়ের মতো মনমানসিকতা, উদার ও সুউচ্চ দৃষ্টিভঙ্গি হওয়ার কারণে সকলকে ধারণ করতেন বলে উল্লেখ করেন উপাচার্য।
এ. কে. আজাদ বলেন, আজকের সেমিনারে অনেক নতুন নতুন তথ্য বেরিয়ে এসেছে, সেটা আগে আমাদের কাছে স্পষ্ট ছিল না। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডে জিয়াউর রহমানের যে প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল সেটি কিন্তু এত স্পষ্ট ছিল না, সেটি আস্তে আস্তে জনসম্মুখে বেরিয়ে আসছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড তদন্তের জন্য এবং বর্তমানেও যে ষড়যন্ত্র চলছে এর তদন্ত করতে একটি কমিশন গঠন করা উচিত বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সেমিনারের শুরুতেই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নিহত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সহ সকল শহীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ এবং শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। ওয়েবিনারে স্ব শরীরে এবং অনলাইনে সংগঠনের বিভিন্ন সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীকে কে আশ্রয় দিয়েছে? কে প্রশ্রয় দিয়েছে? কে নিরাপদে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছে? কে নির্বাসন করেছে? কে পুরস্কৃত করেছে? হত্যার রিপোর্ট করতে যাওয়ার পর মেজর ডালিমকে কে অভিনন্দন জানিয়েছে?
আজ (শনিবার) সকাল সাড়ে ১০টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনের অ্যালামনাই ফ্লোরে আজ এ প্রশ্নগুলো উত্থাপন করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত 'বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড' শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ প্রশ্নগুলো করেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাসহ উল্লেখিত সবগুলো বিষয়ে জিয়াউর রহমান প্রত্যক্ষভাবে জড়িত বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, হাজার হাজার লোক জানাজা পড়া আর কফিনে জিয়াউর রহমানের লাশ থাকা, না থাকা এটা কি এক কথা? মানুষ তো নিহত প্রেসিডেন্টের জন্য জানাজা পড়তে আসছিল, সেই কফিনে যে প্রেসিডেন্টের লাশ নেই এটাতো মানুষ জানে না। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল জিয়াউল হক বিমান দুর্ঘটনায় নিহত হলেন। তখন ইসলামাবাদের ফয়সাল মসজিদের সামনে যে মানুষ এসেছিল তত মানুষ জিয়াউর রহমানের জন্য ঢাকায় আসেনি। এই কফিনেও জিয়াউর রহমান নেই। এটাই হলো সত্য। সত্যকে এখন লুকোতে চাইছেন, কিন্তু সত্য থেকে পালিয়ে যেতে পারবেন না। সত্য বেরিয়ে আসবে।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, এখনো দেশে বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, ষড়যন্ত্রের ছক আঁকা হচ্ছে। কেউ কেউ দেশের অভ্যন্তর অস্থিতিশীল করে, ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। দক্ষিণ এশিয়ার একটি দেশে ক্ষমতার পরিবর্তন, দেশের সাম্প্রদায়িক একটি মহলকে উৎসাহিত করেছে। এই সাম্প্রদায়িক রাজনীতির পৃষ্ঠপোষক হচ্ছে বিএনপি। খুনি, ঘাতকদের নির্ভরযোগ্য ঠিকানা হচ্ছে বিএনপি।
সংগঠনটির সভাপতি এ কে আজাদের সভাপতিত্বে ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজ এর অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন ও ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক এ. কে. এম. আফজালুর রহমান বাবুর সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য ও ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান পৃষ্ঠপোষক অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবু মো. দেলোয়ার হোসেন। মূল প্রবন্ধের ওপর আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের ডিন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. রহমত উল্লাহ এবং ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি আনোয়ার-উল-আলম চৌধুরী (পারভেজ) এবং মহাসচিব জনাব রঞ্জন কর্মকার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সিনিয়র সহসভাপতি মোল্লা মোহাম্মাদ আবু কাওছার প্রমুখ।
উপাচার্য বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের যে সেক্যুলারিজম তা না চাইনিজ না রাশিয়া। তাঁর মতাদর্শ সম্পূর্ণ আলাদা এক মডেল। এটি বাংলাদেশ এবং বাঙালির মডেল। ধর্মীয় মূল্যবোধ সেটির প্রতিও বঙ্গবন্ধুর শ্রদ্ধা, সেই সাথে অন্য ধর্ম মতকে বিকশিত করা এবং সকল ধর্মের প্রতি একটি সুন্দর দৃষ্টিভঙ্গি রেখে সেই মূল্যবোধকে বিকাশ ঘটানো। এটি বঙ্গবন্ধুর নিজস্ব এক মডেল যা ওই দুটির সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম। বর্তমান বাংলাদেশ তার মডেলের ওপর নির্ভর করে চলছে। এবং বিশ্ব অবাক করে তাকিয়ে আছে বাংলাদেশের দিকে। আজকে যতই আমরা বঙ্গবন্ধুর চর্চা করছি ততই তাঁর গ্রহণযোগ্যতা বাড়ছে।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন বলেন বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ও বঙ্গবন্ধুর অবস্থান খুবই সুদৃঢ়। তাঁর শক্তি হলো বঙ্গবন্ধুর নীতি দর্শন। বঙ্গবন্ধুর সেই নীতি দর্শন বর্তমানে যখন বঙ্গবন্ধু কন্যা বাস্তবায়ন করছেন তখন বিশ্বকে হতচকিত করছে।
রাজনীতিবিদদের উদ্দেশ্যে ঢাবি উপাচার্য বলেন, কে স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের অংশ, কে পাকিস্তানপন্থী এবং সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর অংশ। সে বিষয়গুলো এখন সংগঠনের মাধ্যমে আইডেনটিফাই করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এটি এখন সাংগঠনিক দৃষ্টিতে বিচার করলে হবে না। এখন নীতি কৌশল অবলম্বন করে চিন্তা করতে হবে। উদ্ভাবনী সৃজনশীল রাজনীতি সেখানে প্রয়োজন। এবং সেটাই হবে বঙ্গবন্ধুর প্রতি যথার্থ শ্রদ্ধা নিবেদন। বঙ্গবন্ধুর রাষ্ট্র দর্শনে তিনি যেমন অগ্রগামী চিন্তা করতেন ঠিক তেমনিভাবে আমাদের অনুসরণ করা উচিত। বঙ্গবন্ধু তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারী, সৌজন্য বোধহীন ও মূল্যবোধহীন মানুষদের চিনতেন। কিন্তু হিমালয়ের মতো মনমানসিকতা, উদার ও সুউচ্চ দৃষ্টিভঙ্গি হওয়ার কারণে সকলকে ধারণ করতেন বলে উল্লেখ করেন উপাচার্য।
এ. কে. আজাদ বলেন, আজকের সেমিনারে অনেক নতুন নতুন তথ্য বেরিয়ে এসেছে, সেটা আগে আমাদের কাছে স্পষ্ট ছিল না। বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডে জিয়াউর রহমানের যে প্রত্যক্ষ ভূমিকা ছিল সেটি কিন্তু এত স্পষ্ট ছিল না, সেটি আস্তে আস্তে জনসম্মুখে বেরিয়ে আসছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড তদন্তের জন্য এবং বর্তমানেও যে ষড়যন্ত্র চলছে এর তদন্ত করতে একটি কমিশন গঠন করা উচিত বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সেমিনারের শুরুতেই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে নিহত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সহ সকল শহীদের শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ এবং শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। ওয়েবিনারে স্ব শরীরে এবং অনলাইনে সংগঠনের বিভিন্ন সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে দু-একটি দলের প্রস্তাবকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর। তিনি বলেন, গণ-অভ্যুত্থান দু-একটি দলের নেতৃত্বে হয়নি, সুতরাং কোনোভাবেই দু-একটি দল কিংবা কোনো বিশেষ ব্যক্তি মহলের প্রস্তাবকে প্রাধান্য দেওয়া যাবে না
৬ মিনিট আগেছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ও গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা ও ফুলছড়ি) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মাহমুদ হাসান রিপন আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই আত্মগোপনে চলে যান। এখন তিনি পলাতক অবস্থায় থেকে এলাকার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে অনলাইনে যুক্ত হয়ে নিয়মিত বৈঠক করছেন। তাঁর কাছ থেকে দিকনির্দেশনা পেয়ে কর্মীরা সক্রিয় হয়ে
৮ মিনিট আগেতিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করতে চাই, এনসিপি বাংলাদেশের নারীদের সামনে দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে কেন তারা এনসিপিকে সমর্থন করবে। শুধু কাগজে-কলমে আর বক্তৃতায় না, কাজেও। বাস্তবায়নেও। অজানা, অচেনা, সাধারণ ঘরের যোগ্য, দৃঢ়, শিক্ষিত নারীরা যাতে রাজনীতিতে এসে দেশের নেতৃত্ব দিতে পারে, সে জন্য এনসিপিকে বিশ্বস্ত, নির্
২৬ মিনিট আগেরাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতি প্রবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। যাতে একমত পোষণ করেছে জামায়াত। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনার বিরতিতে জামায়াতে ইসলামীর এই অবস্থান তুলে ধরেন দলটির নায়েবে...
৩০ মিনিট আগে