নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সক্ষমতা নিয়ে পুরোপুরি আস্থাশীল নন বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেছেন, এক বছর হতে চলেছে, কিন্তু রাজনৈতিক দল বা অংশীজনদের সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে সংলাপের কোনো আয়োজন বা উদ্যোগ এখনো দেখতে পাচ্ছে না দলটি। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ তারা বাস্তবায়নে অনাগ্রহ প্রকাশ করেছে, যেটা দুঃখজনক।
আজ শনিবার (৯ আগস্ট) জুলাই ঘোষণাপত্র, সনদ বাস্তবায়ন ও জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে এবি পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন দলের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
দলের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘রমজানের আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচনের ঘোষণাকে আমরা স্বাগত জানাই। নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ ও সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য ফ্যাসিবাদীদের বিচার ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ, তা না হলে নির্বাচন নিয়ে সংশয় ও অনিশ্চয়তা কাটবে না বলে আমরা মনে করি।’
ত্রয়োদশ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে ফুয়াদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের সক্ষমতা নিয়ে আমরা এখনো পুরোপুরি আস্থাশীল নই। প্রায় এক বছর হতে চলেছে; কিন্তু রাজনৈতিক দল বা অংশীজনদের সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে সংলাপের কোনো আয়োজন বা উদ্যোগ আমরা এখনো দেখতে পাচ্ছি না। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ তারা বাস্তবায়নে অনাগ্রহ প্রকাশ করেছে, যেটা দুঃখজনক। অন্তর্বর্তী সরকার এখনো প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির পুরো লাগাম টেনে ধরতে পারেনি।
এ সময় এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক জুলাই ঘোষণাপত্রের বক্তব্য, গাঠনিক শৈলী, অভিপ্রায়ের অভিব্যক্তি পুরোনো ধাঁচের বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘ঔপনিবেশিক যুগের মুক্তিসংগ্রাম, মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট, শাহবাগে ফ্যাসিবাদের উত্থান পর্ব, ৫ মের জাগরণ ও আলেমদের ওপর গণহত্যা, বিডিআর হত্যাকাণ্ড, কোটা সংস্কার থেকে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, রাষ্ট্র মেরামতের জন-আকাঙ্ক্ষা হয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের দৃঢ় প্রত্যয়ের স্মৃতিমণ্ডিত ইতিহাস ঘোষণাপত্রে আরও স্পষ্টত উল্লেখ থাকবে বলে আমরা আশা করেছিলাম।’
এবি পার্টি জুলাই ঘোষণাপত্রকে স্বাগত জানায়, তবে একই সঙ্গে মনে করে, এ ঘোষণাপত্র গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ও জনগণের স্বপ্ন ধারণ করতে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানান তিনি।
ফুয়াদ বলেন, ‘জুলাই সনদের যেসব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল একমত পোষণ করেছে, সেগুলো স্বাক্ষরিত হওয়ার পরপরই বাস্তবায়ন শুরু হওয়া দরকার। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে সনদের আইনি ভিত্তি ও বাস্তবায়নপ্রক্রিয়ার সুরাহা হওয়া জরুরি। আমরা যেন ইতিহাসের পেছনের দিকে চলে না যাই, ১৯৯০ ও ২০০৮-এর অভিজ্ঞতা ভুলে না যাই। যেটা ঐকমত্যের ভিত্তিতে এখনই করা সম্ভব, সেটা পিছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা পরিপন্থী।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এবি পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা, আনোয়ার সাদাত টুটুলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে আয়োজনে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সক্ষমতা নিয়ে পুরোপুরি আস্থাশীল নন বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেছেন, এক বছর হতে চলেছে, কিন্তু রাজনৈতিক দল বা অংশীজনদের সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে সংলাপের কোনো আয়োজন বা উদ্যোগ এখনো দেখতে পাচ্ছে না দলটি। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ তারা বাস্তবায়নে অনাগ্রহ প্রকাশ করেছে, যেটা দুঃখজনক।
আজ শনিবার (৯ আগস্ট) জুলাই ঘোষণাপত্র, সনদ বাস্তবায়ন ও জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে এবি পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন দলের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
দলের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘রমজানের আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচনের ঘোষণাকে আমরা স্বাগত জানাই। নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ ও সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য ফ্যাসিবাদীদের বিচার ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ, তা না হলে নির্বাচন নিয়ে সংশয় ও অনিশ্চয়তা কাটবে না বলে আমরা মনে করি।’
ত্রয়োদশ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে ফুয়াদ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের সক্ষমতা নিয়ে আমরা এখনো পুরোপুরি আস্থাশীল নই। প্রায় এক বছর হতে চলেছে; কিন্তু রাজনৈতিক দল বা অংশীজনদের সঙ্গে নির্বাচন নিয়ে সংলাপের কোনো আয়োজন বা উদ্যোগ আমরা এখনো দেখতে পাচ্ছি না। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের অনেক সুপারিশ তারা বাস্তবায়নে অনাগ্রহ প্রকাশ করেছে, যেটা দুঃখজনক। অন্তর্বর্তী সরকার এখনো প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির পুরো লাগাম টেনে ধরতে পারেনি।
এ সময় এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক জুলাই ঘোষণাপত্রের বক্তব্য, গাঠনিক শৈলী, অভিপ্রায়ের অভিব্যক্তি পুরোনো ধাঁচের বলে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘ঔপনিবেশিক যুগের মুক্তিসংগ্রাম, মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট, শাহবাগে ফ্যাসিবাদের উত্থান পর্ব, ৫ মের জাগরণ ও আলেমদের ওপর গণহত্যা, বিডিআর হত্যাকাণ্ড, কোটা সংস্কার থেকে নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, রাষ্ট্র মেরামতের জন-আকাঙ্ক্ষা হয়ে রাষ্ট্র সংস্কারের দৃঢ় প্রত্যয়ের স্মৃতিমণ্ডিত ইতিহাস ঘোষণাপত্রে আরও স্পষ্টত উল্লেখ থাকবে বলে আমরা আশা করেছিলাম।’
এবি পার্টি জুলাই ঘোষণাপত্রকে স্বাগত জানায়, তবে একই সঙ্গে মনে করে, এ ঘোষণাপত্র গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ও জনগণের স্বপ্ন ধারণ করতে ব্যর্থ হয়েছে বলে জানান তিনি।
ফুয়াদ বলেন, ‘জুলাই সনদের যেসব বিষয়ে সব রাজনৈতিক দল একমত পোষণ করেছে, সেগুলো স্বাক্ষরিত হওয়ার পরপরই বাস্তবায়ন শুরু হওয়া দরকার। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে সনদের আইনি ভিত্তি ও বাস্তবায়নপ্রক্রিয়ার সুরাহা হওয়া জরুরি। আমরা যেন ইতিহাসের পেছনের দিকে চলে না যাই, ১৯৯০ ও ২০০৮-এর অভিজ্ঞতা ভুলে না যাই। যেটা ঐকমত্যের ভিত্তিতে এখনই করা সম্ভব, সেটা পিছিয়ে নেওয়ার চেষ্টা ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা পরিপন্থী।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন এবি পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা, আনোয়ার সাদাত টুটুলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা প্রকাশ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (৯ আগস্ট) রাতে গণমাধ্যমের কাছে এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আজকে একটি পত্রিকায় একজন সাবেক সচিবকে (নাম উল্লেখ না করে) উদ্ধৃত করে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে যে, উনি বলেছেন যে...
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো আবাসিক হলে শিবিরের রাজনৈতিক কমিটি নেই উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রশিবিরের সভাপতি এস এম ফরহাদ বলেছেন, শিবির হলভিত্তিক নয় বরং বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক ছাত্ররাজনীতিতে বিশ্বাসী।
৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ৩২ সদস্যদের চট্টগ্রাম মহানগর সমন্বয়ক কমিটি ঘোষণা করেছে। আজ শনিবার (৯ আগস্ট) সন্ধ্যায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে এনসিপির ভেরিফায়েড পেজে এই কমিটি প্রকাশ করা হয়। আগামী ৩ মাস অথবা আহ্বায়ক কমিটি গঠনের আগ পর্যন্ত এই কমিটির কার্যক্রম চলবে বলে জানানো হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘বাংলাদেশের সব মানুষ মুক্তিযুদ্ধকে ধারণ করেছে। মুক্তিযুদ্ধে সবাই সশস্ত্র সংগ্রামে না থাকলেও মানসিকভাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল এবং দেশের সব মানুষ স্বাধীনতার পক্ষে ছিল। স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিল বলে যাদের আমরা বিভক্ত করতে চাই, তাদের মধ্যেও দেশের স্বাধীনতার পর সেই স্বাধীনতাকে
৮ ঘণ্টা আগে