নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় পেয়েছেন ১৯ জন নারী প্রার্থী। তাঁরা হলেন—গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে শেখ হাসিনা, শেরপুর-২ থেকে মতিয়া চৌধুরী, রংপুর-৬ এর শিরীন শারমিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২ আসনের খাদিজাতুল আনোয়ার, বগুড়া-১ শাহাদারা মান্নান, কক্সবাজার-৪ শাহীনা আক্তার চৌধুরী, চাঁদপুর-৩ দীপুমনি, মাদারীপুর-৩ তাহমিনা বেগম, সিরাজগঞ্জ-২ জান্নাত আরা হেনরী, হবিগঞ্জ-১ আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া নূর, গাইবান্ধা-৩ উম্মে কুলসুম স্মৃতি, গাজীপুর-৩ রুমানা আলী, গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন রিমি, মুন্সিগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি, সুনামগঞ্জ-২ জয়া সেনগুপ্ত, গাইবান্ধা-১ আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার, বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার ও বরগুয়া-২ সুলতানা নাদিরা।
২৯৮ আসনের মধ্যে ১৯টিতে জয় পাওয়া নারীদের মধ্যে ১৫ জনই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী। আর বাকি ৪ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়ে জয় পেয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হলেন—আমাতুল কিবরিয়া কেয়া, জয়া সেন গুপ্তা, তাহমিনা বেগম ও আবদুল্লাহ নাহিদ নিগার।
নির্বাচন কমিশনের তালিকা অনুযায়ী, তিন শ আসনের বিপরীতে নির্বাচনে মোট প্রার্থী ছিলেন ১ হাজার ৯৬৯ জন। প্রার্থী তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, মোট নারী প্রার্থী ছিলেন ৯৫ জন। শতাংশের হিসেবে যা ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ।
১৯৯১ সাল থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন দুজন নারী—শেখ হাসিনা ও বেগম খালেদা জিয়া। তবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দেওয়া নারীর সংখ্যা এখনো তুলনামূলকভাবে অনেক কম। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া নারী প্রার্থীর সংখ্যাও হাতেগোনা। সর্বশেষ ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৪৮ জন প্রার্থীর মধ্যে নারী ছিল ৬৮ জন। শতাংশের হিসেবে যা ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ মাত্র।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, ‘পেশি শক্তি ও কালো টাকার দাপটের কারণে বাংলাদেশে নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ কম। মনোনয়ন পাওয়ার ক্ষেত্রেও পেশী শক্তি, টাকা এবং পারিবারিক পরিচয় মূল ক্রীড়ানক হয়ে ওঠে। এটা রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণের পথে প্রধান অন্তরায়।’
এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া ২৭টি দলের মধ্যে ১৪টি দল নারী প্রার্থী দেয়। অর্থাৎ প্রায় ৫০ শতাংশ দলের কোনো নারী প্রার্থী ছিল না।
নির্বাচন বিষয়ক গবেষক নেসার আমিনের লেখা ‘বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা ও ফলাফল’ বইয়ের তথ্য মতে, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে ৩৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন, ১৯৯৬ সালের জুন মাসের নির্বাচনে ৩৬ নারী প্রার্থীর মধ্যে ৮ জন, ২০০১ সালের নির্বাচনে ৩৮ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৫৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৯ জন, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ২৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৮ জন নারী সরাসরি সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। আর একাদশ জাতীয় সংসদে ছিলেন ২২ জন নারী সংসদ সদস্য।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয় পেয়েছেন ১৯ জন নারী প্রার্থী। তাঁরা হলেন—গোপালগঞ্জ-৩ আসন থেকে শেখ হাসিনা, শেরপুর-২ থেকে মতিয়া চৌধুরী, রংপুর-৬ এর শিরীন শারমিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-২ আসনের খাদিজাতুল আনোয়ার, বগুড়া-১ শাহাদারা মান্নান, কক্সবাজার-৪ শাহীনা আক্তার চৌধুরী, চাঁদপুর-৩ দীপুমনি, মাদারীপুর-৩ তাহমিনা বেগম, সিরাজগঞ্জ-২ জান্নাত আরা হেনরী, হবিগঞ্জ-১ আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী, কিশোরগঞ্জ-১ সৈয়দা জাকিয়া নূর, গাইবান্ধা-৩ উম্মে কুলসুম স্মৃতি, গাজীপুর-৩ রুমানা আলী, গাজীপুর-৪ সিমিন হোসেন রিমি, মুন্সিগঞ্জ-২ সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি, সুনামগঞ্জ-২ জয়া সেনগুপ্ত, গাইবান্ধা-১ আব্দুল্লাহ নাহিদ নিগার, বাগেরহাট-৩ হাবিবুন নাহার ও বরগুয়া-২ সুলতানা নাদিরা।
২৯৮ আসনের মধ্যে ১৯টিতে জয় পাওয়া নারীদের মধ্যে ১৫ জনই আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী। আর বাকি ৪ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে লড়ে জয় পেয়েছেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীরা হলেন—আমাতুল কিবরিয়া কেয়া, জয়া সেন গুপ্তা, তাহমিনা বেগম ও আবদুল্লাহ নাহিদ নিগার।
নির্বাচন কমিশনের তালিকা অনুযায়ী, তিন শ আসনের বিপরীতে নির্বাচনে মোট প্রার্থী ছিলেন ১ হাজার ৯৬৯ জন। প্রার্থী তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, মোট নারী প্রার্থী ছিলেন ৯৫ জন। শতাংশের হিসেবে যা ৪ দশমিক ৮২ শতাংশ।
১৯৯১ সাল থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন দুজন নারী—শেখ হাসিনা ও বেগম খালেদা জিয়া। তবে বাংলাদেশের রাজনীতিতে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে নেতৃত্ব দেওয়া নারীর সংখ্যা এখনো তুলনামূলকভাবে অনেক কম। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া নারী প্রার্থীর সংখ্যাও হাতেগোনা। সর্বশেষ ২০১৮ সালের একাদশ সংসদ নির্বাচনে ১ হাজার ৮৪৮ জন প্রার্থীর মধ্যে নারী ছিল ৬৮ জন। শতাংশের হিসেবে যা ৩ দশমিক ৬৭ শতাংশ মাত্র।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু বলেন, ‘পেশি শক্তি ও কালো টাকার দাপটের কারণে বাংলাদেশে নির্বাচনে নারীর অংশগ্রহণ কম। মনোনয়ন পাওয়ার ক্ষেত্রেও পেশী শক্তি, টাকা এবং পারিবারিক পরিচয় মূল ক্রীড়ানক হয়ে ওঠে। এটা রাজনীতিতে নারীর অংশগ্রহণের পথে প্রধান অন্তরায়।’
এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া ২৭টি দলের মধ্যে ১৪টি দল নারী প্রার্থী দেয়। অর্থাৎ প্রায় ৫০ শতাংশ দলের কোনো নারী প্রার্থী ছিল না।
নির্বাচন বিষয়ক গবেষক নেসার আমিনের লেখা ‘বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা ও ফলাফল’ বইয়ের তথ্য মতে, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে ৩৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ৫ জন, ১৯৯৬ সালের জুন মাসের নির্বাচনে ৩৬ নারী প্রার্থীর মধ্যে ৮ জন, ২০০১ সালের নির্বাচনে ৩৮ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৫৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৯ জন, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ২৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৮ জন নারী সরাসরি সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন। আর একাদশ জাতীয় সংসদে ছিলেন ২২ জন নারী সংসদ সদস্য।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে ১৩ জুন লন্ডনে এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। নির্বাচন নিয়ে চলমান অস্থিরতা ও সময়সূচি নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রেক্ষাপটে এই সাক্ষাৎকে রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দর বা রাখাইন করিডর বিদেশি কোম্পানির হাতে তুলে দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত কেবলমাত্র একটি জনগণের নির্বাচনে নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমেই নেওয়া যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমদ।
১০ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য জুবাইরুল আলম মানিক বলেন, ‘শেখ হাসিনার মতো মাফিয়াকে বিতাড়িত করে দিয়েছি, এখন দেশে আমরাই বড় মাফিয়া। আমাদের চেয়ে বড় মাফিয়া দেশে আর কেউ নেই।’
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার খুনের সঙ্গে জড়িত টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাক্ষাৎ হলে তা ’২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের সঙ্গে প্রতারণা করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম মুখ্য সমন্বয়ক আবদুল হান্নান মাসউদ।
১০ ঘণ্টা আগে