নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘কোনো বহিঃশক্তির পরামর্শে হবে না। নির্বাচন হবে সংবিধান অনুযায়ী। ভারত আমাদের প্রতিবেশী, একাত্তরে কয়েক হাজার ভারতীয় সৈন্য শহীদ হয়েছে। আমাদের সেই রাখিবন্ধন আছে। কিন্তু এই বন্ধুত্বের অর্থ এই নয় ভারত এসে আমাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরে রথযাত্রার প্রারম্ভিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচনে হেরে আওয়ামী লীগকে প্রমাণ করতে হবে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। এটি বিএনপিসহ কিছু দলের মনোবাসনা। তাদের কাছে সুষ্ঠু নির্বাচনের অর্থ হচ্ছে এমন একটা নির্বাচন হোক, যেখানে আওয়ামী লীগ পরাজিত হবে। রবীন্দ্রনাথ যেমন বলেছিলেন, কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে অতীতে দেখেছি, যতবারই নির্বাচন সামনে রেখে আশঙ্কা বেশি ছিল, ততবারই বাস্তবে রাজনীতির আকাশ সময়মতো পরিষ্কার হয়ে যায়। অন্ধকার কুয়াশা কেটে যায়। অন্ধকার যতই ঘনিয়ে আসুক, আলো ঝলমল একটা আকাশ ততই ঘনিয়ে আসে। আমাদের রাজনীতিতেও এটা অতীতে ঘটেছে, এখনো ঘটতে পারে। ঘটবে না, এমন হতাশাবাদী আমি নই।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এর সঙ্গে বাংলাদেশের নির্বাচনের কী সম্পর্ক আমি জানি না। অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা হতে পারে। বাংলাদেশের সম্পর্কে কোনো কথা হবে কি না তাও জানি না। আমরা এমন কোনো প্রস্তাব পাঠাইনি বাইডেন সাহেবকে বোঝানোর জন্য।’
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেতে যাচ্ছে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কিছু কিছু দেশ আছে যাদের গণতন্ত্র প্রশ্নবিদ্ধ, তারা আমাদের সুষ্ঠু নির্বাচনের সবক দেবে? আমরা কারও ভিসা নীতি, নিষেধাজ্ঞা বিবেচনা করে নির্বাচনে যাচ্ছি না। আমাদের নজর আমাদের সংবিধান, দেশের জনগণের ওপর। সবাই যাতে যাকে খুশি তাকে ভোট দেওয়ার যে অধিকার সেটা প্রয়োগ করতে পারে সেটাই আপাতত শেখ হাসিনার চিন্তায়।’
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পাশে আওয়ামী লীগ সব সময় আছে এবং থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দুঃখ, কষ্টে, দুর্যোগে আমরা সনাতন ভাইবোনদের পাশে ছিলাম, আছি, ভবিষ্যতে থাকব। আপনাদের কখনোই মাইনরিটি মনে করা উচিত না। আপনার এবং একজন মুসলমান ভোটারের অধিকার সমান। আপনিও প্রথম শ্রেণির নাগরিক। আপনারাও মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র, প্রগতি, শান্তির জন্য লড়াই করেছেন। আপনারা আমাদের সহযাত্রী। বঙ্গবন্ধু যখন মুক্তিযুদ্ধের জন্য লড়ছিল তখনো এ দেশের সনাতনরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এটা ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ।’
বক্তব্য শেষে তিনি রথযাত্রার শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
আগামী নির্বাচন অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘কোনো বহিঃশক্তির পরামর্শে হবে না। নির্বাচন হবে সংবিধান অনুযায়ী। ভারত আমাদের প্রতিবেশী, একাত্তরে কয়েক হাজার ভারতীয় সৈন্য শহীদ হয়েছে। আমাদের সেই রাখিবন্ধন আছে। কিন্তু এই বন্ধুত্বের অর্থ এই নয় ভারত এসে আমাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর স্বামীবাগ ইসকন মন্দিরে রথযাত্রার প্রারম্ভিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, নির্বাচনে হেরে আওয়ামী লীগকে প্রমাণ করতে হবে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে। এটি বিএনপিসহ কিছু দলের মনোবাসনা। তাদের কাছে সুষ্ঠু নির্বাচনের অর্থ হচ্ছে এমন একটা নির্বাচন হোক, যেখানে আওয়ামী লীগ পরাজিত হবে। রবীন্দ্রনাথ যেমন বলেছিলেন, কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই।
ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘আমাদের দেশে অতীতে দেখেছি, যতবারই নির্বাচন সামনে রেখে আশঙ্কা বেশি ছিল, ততবারই বাস্তবে রাজনীতির আকাশ সময়মতো পরিষ্কার হয়ে যায়। অন্ধকার কুয়াশা কেটে যায়। অন্ধকার যতই ঘনিয়ে আসুক, আলো ঝলমল একটা আকাশ ততই ঘনিয়ে আসে। আমাদের রাজনীতিতেও এটা অতীতে ঘটেছে, এখনো ঘটতে পারে। ঘটবে না, এমন হতাশাবাদী আমি নই।’
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির যুক্তরাষ্ট্র সফর প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এর সঙ্গে বাংলাদেশের নির্বাচনের কী সম্পর্ক আমি জানি না। অনেক কিছু নিয়ে আলোচনা হতে পারে। বাংলাদেশের সম্পর্কে কোনো কথা হবে কি না তাও জানি না। আমরা এমন কোনো প্রস্তাব পাঠাইনি বাইডেন সাহেবকে বোঝানোর জন্য।’
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেতে যাচ্ছে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কিছু কিছু দেশ আছে যাদের গণতন্ত্র প্রশ্নবিদ্ধ, তারা আমাদের সুষ্ঠু নির্বাচনের সবক দেবে? আমরা কারও ভিসা নীতি, নিষেধাজ্ঞা বিবেচনা করে নির্বাচনে যাচ্ছি না। আমাদের নজর আমাদের সংবিধান, দেশের জনগণের ওপর। সবাই যাতে যাকে খুশি তাকে ভোট দেওয়ার যে অধিকার সেটা প্রয়োগ করতে পারে সেটাই আপাতত শেখ হাসিনার চিন্তায়।’
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পাশে আওয়ামী লীগ সব সময় আছে এবং থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দুঃখ, কষ্টে, দুর্যোগে আমরা সনাতন ভাইবোনদের পাশে ছিলাম, আছি, ভবিষ্যতে থাকব। আপনাদের কখনোই মাইনরিটি মনে করা উচিত না। আপনার এবং একজন মুসলমান ভোটারের অধিকার সমান। আপনিও প্রথম শ্রেণির নাগরিক। আপনারাও মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র, প্রগতি, শান্তির জন্য লড়াই করেছেন। আপনারা আমাদের সহযাত্রী। বঙ্গবন্ধু যখন মুক্তিযুদ্ধের জন্য লড়ছিল তখনো এ দেশের সনাতনরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এটা ইতিহাসের অবিচ্ছেদ্য অংশ।’
বক্তব্য শেষে তিনি রথযাত্রার শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কাতার এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন জুবাইদা। এর আগে গত ৬ মে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে আসেন জুবাইদা রহমান।
১০ ঘণ্টা আগেএনসিপি বর্তমানে ১০০ টাকা মূল্যের সদস্য ফরম বিক্রি করছে। ইতিমধ্যে সারা দেশে ৭০ হাজার ফরম ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে আরও ৫০ হাজার ফরম বিতরণের প্রস্তুতি চলছে। এই ফরম বিক্রি থেকেই প্রায় দুই কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ হবে বলে আশা করছেন দলীয় নেতারা।
১১ ঘণ্টা আগেক্রাউড ফান্ডিং বা গণচাঁদা কার্যক্রমের মাধ্যমে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয় স্থাপন ও নির্বাচনের ব্যয় সংগ্রহ করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর বাংলামোটরে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। ‘আপনার অনুদান, আগামীর বাংলাদেশ’
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপিসহ অনেক দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন চাইছে। অন্যদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার আগে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বললেও এ অবস্থানে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসসহ সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা এখন আর ডিসেম্বরের কথা বলছেন না।
১ দিন আগে