স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক ও জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব বলেছেন, গণ–অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হবে। আজ শনিবার জেএসডি কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
উত্তরায় আ স ম আব্দুর রবের বাসভবনে সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন। সভায় আ স ম রব বলেন, ‘ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থান ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, অবিস্মরণীয় ও যুগান্তকারী ঘটনা। স্বৈরাচারী আর স্বেচ্ছাচারী শাসনের ঘৃণ্য, নিকৃষ্ট ও নিষ্পেষণের মধ্যযুগীয় রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার গণবিদ্রোহ নতুন সমাজ বিনির্মাণের সুযোগ এনে দিয়েছে।’
জেএসডির এই নেতা আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রের মালিকানা জনগণের হাতে তুলে দেওয়ার উপযুক্ত সময় প্রস্তুত। প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে সমগ্র জনগণ গণবিদ্রোহে শামিল হয়ে বাংলাদেশে নবতর বাস্তবতা হাজির করেছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সার্বিক সহযোগিতা করে প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনাকে এগিয়ে নিতে হবে।’
সভাপতির ভাষণে শহীদ উদ্দিন বলেন, ‘রক্তাক্ত জুলাই হত্যাকাণ্ডের খতিয়ান দ্রুত বিশ্ববাসীর সামনে প্রকাশ করতে হবে। এই খতিয়ান প্রকাশের মধ্য দিয়ে পতিত সরকারের ভয়াবহ নৃশংসতা এবং বর্বরতার মাত্রা উন্মোচিত হবে।’
শহীদ উদ্দিন আরও বলেন, ‘ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থান সংবিধানের আমূল সংস্কারের প্রশ্নটিকে রাষ্ট্রীয় রাজনীতির মৌলিক অ্যাজেন্ডায় রূপান্তর করেছে। প্রজাতন্ত্র বিনির্মাণের এই সম্ভাবনাকে কোনোক্রমেই হাতছাড়া করা যাবে না। তাই জেএসডিকে গণমানুষের রাজনীতির নিয়ামক শক্তির ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।’
সভায় বক্তব্য দেন সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, অ্যাডভোকেট বিকাশ চন্দ্র সাহা, মোশারফ হোসেন, লোকমান হাকিম, মতিউর রহমান মতি, ইউসুফ সিরাজ খান মিন্টু, মোহাম্মদ আমির উদ্দিন, এস এম সামছুল আলম নিক্সন, ইকবাল খান জাহিদ ও আনোয়ারুল কবির মানিক।
আরও বক্তব্য দেন অধ্যক্ষ আব্দুল মোতালেব, মোশারেফ হোসেন মন্টু, মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল, আবদুল মান্নান মুন্সী, কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, আবদুল্লাহ আল মামুন, মফিজুল ইসলাম মহি, সফিকুর রহমান বাবর, কামরুল আহসান অপু, আবদুল কাইয়ুম ভূঁইয়া, আজম খান, ফারজানা দিবা, সৈয়দ বিপ্লব আজাদ, মীর জিল্লুর রহমান, নুর রহমান, আফসার আলী, ক্যাপ্টেন শহীদ উদ্দিন মাহবুব, রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ এহসান ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মোস্তাক প্রমুখ।
স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক ও জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব বলেছেন, গণ–অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হবে। আজ শনিবার জেএসডি কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
উত্তরায় আ স ম আব্দুর রবের বাসভবনে সম্পাদকমণ্ডলীর সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন। সভায় আ স ম রব বলেন, ‘ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থান ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়, অবিস্মরণীয় ও যুগান্তকারী ঘটনা। স্বৈরাচারী আর স্বেচ্ছাচারী শাসনের ঘৃণ্য, নিকৃষ্ট ও নিষ্পেষণের মধ্যযুগীয় রাষ্ট্রযন্ত্রের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার গণবিদ্রোহ নতুন সমাজ বিনির্মাণের সুযোগ এনে দিয়েছে।’
জেএসডির এই নেতা আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রের মালিকানা জনগণের হাতে তুলে দেওয়ার উপযুক্ত সময় প্রস্তুত। প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে সমগ্র জনগণ গণবিদ্রোহে শামিল হয়ে বাংলাদেশে নবতর বাস্তবতা হাজির করেছে। বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সার্বিক সহযোগিতা করে প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনাকে এগিয়ে নিতে হবে।’
সভাপতির ভাষণে শহীদ উদ্দিন বলেন, ‘রক্তাক্ত জুলাই হত্যাকাণ্ডের খতিয়ান দ্রুত বিশ্ববাসীর সামনে প্রকাশ করতে হবে। এই খতিয়ান প্রকাশের মধ্য দিয়ে পতিত সরকারের ভয়াবহ নৃশংসতা এবং বর্বরতার মাত্রা উন্মোচিত হবে।’
শহীদ উদ্দিন আরও বলেন, ‘ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থান সংবিধানের আমূল সংস্কারের প্রশ্নটিকে রাষ্ট্রীয় রাজনীতির মৌলিক অ্যাজেন্ডায় রূপান্তর করেছে। প্রজাতন্ত্র বিনির্মাণের এই সম্ভাবনাকে কোনোক্রমেই হাতছাড়া করা যাবে না। তাই জেএসডিকে গণমানুষের রাজনীতির নিয়ামক শক্তির ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হবে।’
সভায় বক্তব্য দেন সিনিয়র সহসভাপতি তানিয়া রব, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ বেলায়েত হোসেন বেলাল, অ্যাডভোকেট বিকাশ চন্দ্র সাহা, মোশারফ হোসেন, লোকমান হাকিম, মতিউর রহমান মতি, ইউসুফ সিরাজ খান মিন্টু, মোহাম্মদ আমির উদ্দিন, এস এম সামছুল আলম নিক্সন, ইকবাল খান জাহিদ ও আনোয়ারুল কবির মানিক।
আরও বক্তব্য দেন অধ্যক্ষ আব্দুল মোতালেব, মোশারেফ হোসেন মন্টু, মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল, আবদুল মান্নান মুন্সী, কামাল উদ্দিন মজুমদার সাজু, আবদুল্লাহ আল মামুন, মফিজুল ইসলাম মহি, সফিকুর রহমান বাবর, কামরুল আহসান অপু, আবদুল কাইয়ুম ভূঁইয়া, আজম খান, ফারজানা দিবা, সৈয়দ বিপ্লব আজাদ, মীর জিল্লুর রহমান, নুর রহমান, আফসার আলী, ক্যাপ্টেন শহীদ উদ্দিন মাহবুব, রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ এহসান ভূঁইয়া, মোহাম্মদ মোস্তাক প্রমুখ।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আজ, শনিবার (১৯ জুলাই) ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে তাদের ইতিহাসের প্রথম জাতীয় সমাবেশ করছে। এই সমাবেশকে কেন্দ্র করে দলটির নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা এবং ঐতিহাসিক আয়োজনের প্রস্তুতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনে (ইসি) নিবন্ধন চেয়ে আবেদন করা নতুন ১৪৪টি দলের সবগুলোই প্রাথমিক বাছাইয়ে ফেল করেছে। নিবন্ধন পাওয়ার জন্য যেসব শর্ত পূরণ করতে হয়, কোনো দলই তার শতভাগ পূরণ করতে পারেনি। গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রনেতাদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিও (এনসিপি) রয়েছে এই তালিকায়। দলটি ২৫ উপজেলায় ২০০
৯ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ শাসনামলে অসহায় হতদরিদ্র মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে যে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল, তা না করে তারা শোষণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তফা জামান।
১৫ ঘণ্টা আগেমির্জা আব্বাস বলেছেন, বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে আপনারা ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছেন। আপনারা ভাবছেন, বিএনপি যদি না থাকে, আপনাদের ক্ষমতায় যাওয়ার পথ প্রশস্ত হয়ে যাবে! আরে ভাই, বিএনপির একজন নেতা-কর্মী বেঁচে থাকতে আপনাদের এই খায়েশ কখনো পূরণ হবে না।
১৫ ঘণ্টা আগে